এশিয়া কাপের শুরুটা ছিল তথৈবচ। প্রথমে আফগানিস্তানের কাছে হার শুরু করে শ্রীলঙ্কা। এর পর তারা একে একে বাংলাদেশ, আফগানিস্তান, ভারত এবং পাকিস্তানকে হারায়। আর অবশেষে ফাইনালে পাকিস্তানকে ফের হারিয়ে ষষ্ঠ বারের মতো চ্যাম্পিয়ন হল শ্রীলঙ্কা। তাদের ব্যর্থতা থেকে আলোয় ফেরার পিছনে রয়েছে বেশ কতকগুলি কারণ।
1/5টুর্নামেন্ট শুরুর আগে শ্রীলঙ্কা আন্ডারডগ থাকলেও এখন চ্যাম্পিয়ন হওয়ার ক্ষেত্রে ফেভারিট তারাই। ধারাবাহিকতা দেখিয়েছে শ্রীলঙ্কা ব্যাটিং-বোলিং। টুর্নামেন্টের প্রথম ম্যাচে আফগানিস্তানের কাছে লজ্জার হার। শ্রীলঙ্কাকে অল্প রানে অলআউট করে ৮ উইকেট এবং প্রায় ১০ ওভার বাকি থাকতেই জেতে আফগানিস্তান। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে মরণ বাঁচন ম্যাচেও কষ্টার্জিত জয়। সেখান থেকে আত্মবিশ্বাস খুঁজে পেয়েছিল শ্রীলঙ্কা। ছবি: এএনআই
2/5সেই আত্মবিশ্বাসটাই কিন্তু সুপার ফোরের ম্যাচগুলিতে কাজে লেগেছে। অনেক বেশি ছন্দবদ্ধ ক্রিকেট খেলেছে তারা। দেওয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়া পরিস্থিতি থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে লঙ্কা বাহিনী। আসলে দাসুন শনাকারদের দেশের ভিতরে যে অস্থির পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তার সঙ্গে যেন মাঠের লড়াইটা মিলেমিশে এক হয়ে গিয়েছে। সেটাই বোধহয় সুপার ফোরের ম্যাচ থেকে ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গাদের খেলায় ফুটে উঠেছে। ছবি: এএনআই
3/5প্রথম ম্যাচে ওপেনিং জুটি ব্যর্থ হলেও, পরে তারা ঘুরে দাঁড়ায়। এর পর ভারতের বিরুদ্ধে ৯৭ রানের ওপেনিং পার্টনারশিপ শ্রীলঙ্কাকে তাতিয়ে দিয়েছিল। সেটাও কিন্তু পাকিস্তানের বিরুদ্ধে পরবর্তী ২টি ম্যাচে কাজে লেগেছে।
4/5বোলাররাও ঘুরে দাঁড়িয়েছিলেন পরবর্তী সময়ে। ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গার ফর্মও শ্রীলঙ্কার সাফল্যে বড় ভূমিকা নিয়েছে। ফিল্ডিং-ও তারা আঁটোসাঁটো করেছে। একটি দল হিসেবে খেলেছে শ্রীলঙ্কা। যার সুফলই কিন্তু তারা হাতেনাতে পেয়েছে।
5/5তাদের অধিনায়ক দাসুন শনাকাও দলের অক্সিজেন। ব্যর্থতা কাটিয়ে জয়ে ফিরতে পুরো দলকে তিনি তাতিয়েছেন। যে ভাবে প্লেয়ারদের একসঙ্গে নিয়ে চলেছেন, যে স্ট্র্যাটেজি তিনি খেলার মাঠে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, সবটাই শ্রীলঙ্কার পক্ষে গিয়েছে। ছবি: এএনআই