সুপার টুয়েলভের দুই গ্রুপ মিলিয়ে সবচেয়ে বেশি পয়েন্ট পেয়ে সেমিফাইনালে উঠেছে ভারত। তাদের পারফরম্যান্স নিয়েও বাহবা দেওয়া হচ্ছে। তবে টিমে বিস্তর দুর্বল জায়গা রয়েছে। যেখানে আঘাত করে সহজেই সাফল্য পেতে পারে বিপক্ষ টিম। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে সেমিফাইনাল খেলতে নামার আগে যা উদ্বেগে রাখবে টিম ইন্ডিয়াকে।
1/5রোহিত শর্মার ছন্দে না থাকাটা ভারতের জন্য বড় ধাক্কা। এর আগে কেএল রাহুলও রান পাচ্ছিলেন না। যে কারণে ভারত শুরুতেই ধাক্কা খাচ্ছিল। এখন রাহুল ফর্মে ফিরলেও রোহিতের বেহাল দশা। ৫ ম্যাচ খেলে মাত্র ৮৯ রান করেছেন রোহিত। রোহিতের ফর্মে না থাকাটা নিঃসন্দেহে ভারতের কাছে বড় দুর্বলতার জায়গা। কারণ এতে মিড অর্ডারের উপর মারাত্মক চাপ পড়ে যাচ্ছে। রোহিত-রাহুল যদি ছন্দে থাকে, তবে ভারতকে আটকানো মুশকিল হবে।
2/5২০২২ আইপিএলে দুরন্ত ফর্মে থাকার সুবাদে দীনেশ কার্তিক ৩৭ বছর বয়সে ফের ভারতীয় দলে প্রত্যাবর্তন করেন। এমন কী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মূল দলেও তিনি সুযোগ পান। ফিনিশার হিসেবে তাঁকে দলে নেওয়া হলেও তিনি চূড়ান্ত ব্যর্থ। সুপার টুয়েলভের শেষ ম্যাচে তিনি খেলননি। বাকি সব ম্যাচই খেলেছেন। তাঁর মোট রান মাত্র ১৪। উইকেটের পিছনেও কিছুটা হতাশই করেছেন কার্তিক।
3/5হার্দিক পান্ডিয়া বল হাতে সাফল্য পেলেও, ব্যাট হাতে চূড়ান্ত ব্যর্থ হচ্ছেন। পাঁচ নম্বরে নামলেও তিনি সে ভাবে খেলতেই পারছেন না। ব্যাটার হার্দিকের বিধ্বংসী মেজাজ নকআউটে দেখা যাবে কিনা, সেটাই বড় প্রশ্ন!
4/5ভারতীয় দল বড় স্কোর করার ক্ষেত্রে একটু বেশিই বিরাট কোহলি এবং সূর্যকুমার যাদবের নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে। যা আখেরে ভারতীয় দলের জন্য বড় ক্ষতি। আসলে কোহলি, সূর্য ছাড়া ব্যাটিংয়ের ক্ষেত্রে বাকিরা ধারাবাহিকতা দেখাতে পারেননি। ফলে বিপক্ষ দল যদি এই দুই ব্যাটারকে আটকে দিতে পারে, তবে চাপে পড়ে যাবে টিম ইন্ডিয়া।
5/5এই বিশ্বকাপে রবীন্দ্র জাদেজার অভাবটা পূরণ করতে পারেননি অক্ষর প্যাটেল। তাঁর পারফরম্যান্স নিয়ে প্রশ্নও উঠেছে। জাদেজা না থাকায় ভারতীয় দলে একটি ফাঁক থেকেই গিয়েছে। যেটা ভারতীয় দলের বড় মাইনাস পয়েন্ট।