৩০ বছর আগের স্মৃতি ফিরিয়ে মেলবোর্নে ফের এক বার বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলবে পাকিস্তান-ইংল্যান্ড। ১৯৯২-এ ইমরান খানের নেতৃত্বে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ওডিআই-এ বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল পাক ব্রিগেড। তাদের সামনে আরও একবার ইতিহাস গড়ার সুযোগ। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে নামার আগে জেনে নিন, পাকিস্তানের শক্তি দূর্বলতাগুলো।
1/6পাকিস্তানের সবচেয়ে বড় শক্তির জায়গা তাদের ওপেনিং জুটি। বাবর আজম এবং মহম্মদ রিজওয়ান জুটি হিট তো, প্রতিপক্ষে ঘুম উড়ে যাওয় নিশ্চিত। আইসিসি টি-টোয়েন্টি ব্যাটিং র্যাঙ্কিংয়ে সেরা তিনে আছেন পাকিস্তানের এই দুই ব্যাটিংয়ের স্তম্ভ। বিশ্বকাপের আগেই বিশ্বকাপের ১৬ দলের ওপেনিং জুটি বিশ্লেষণ করে একটি র্যাঙ্কিং তৈরি করেছিলো আইসিসি। সেখানে এক নম্বরই জায়গা করে নিয়েছিলেন দুই পাক ওপেনার অধিনায়ক বাবর আজম এবং উইকেটরক্ষক ব্যাটার মহম্মদ রিজওয়ান। অন্য যে কোনও জুটির চেয়ে এই দুই ওপেনারের গড় সবাইকে চমকে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। বিশ্বকাপের শুরুতে ফর্মে না থাকলেও, সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে এই জুটি শতরানের পার্টনারশিপ করে জয়ের রাস্তা মজবুত করেছিল পাকিস্তানের।
2/6পাকিস্তানের সবচেয়ে বড় শক্তির জায়গা তাদের ওপেনিং জুটি। বাবর আজম এবং মহম্মদ রিজওয়ান জুটি হিট তো, প্রতিপক্ষে ঘুম উড়ে যাওয় নিশ্চিত। আইসিসি টি-টোয়েন্টি ব্যাটিং র্যাঙ্কিংয়ে সেরা তিনে আছেন পাকিস্তানের এই দুই ব্যাটিংয়ের স্তম্ভ। বিশ্বকাপের আগেই বিশ্বকাপের ১৬ দলের ওপেনিং জুটি বিশ্লেষণ করে একটি র্যাঙ্কিং তৈরি করেছিলো আইসিসি। সেখানে এক নম্বরই জায়গা করে নিয়েছিলেন দুই পাক ওপেনার অধিনায়ক বাবর আজম এবং উইকেটরক্ষক ব্যাটার মহম্মদ রিজওয়ান। অন্য যে কোনও জুটির চেয়ে এই দুই ওপেনারের গড় সবাইকে চমকে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। বিশ্বকাপের শুরুতে ফর্মে না থাকলেও, সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে এই জুটি শতরানের পার্টনারশিপ করে জয়ের রাস্তা মজবুত করেছিল পাকিস্তানের।
3/6পাকিস্তানের ওপেনিং জুটি ভরসা হলে আবার তারাই কিন্তু দুর্বলতার জায়গা দলের। কারণ পাকিস্তানের ব্যাটিং লাইনআপ অতিরিক্ত মাত্রায় দুই ওপেনারের ওপর নির্ভরশীল। বাবর-রিজওয়ান ব্যর্থ হলেই তাসের ঘরের মত ভেঙে পড়ে পাকিস্তানের মিডলঅর্ডার।
4/6ব্যাটিংয়ে যেমন দুই ওপেনার পাকিস্তানের বড় ভরসার নাম, তেমনই বল হাতে পাকিস্তানের নির্ভরতার জায়গা পেস বোলাররা। শাহিন শাহ আফ্রিদি, হ্যারিস রউফরা ধরে রেখেছেন পাকিস্তানের পেসারদের ঐতিহ্য। হাঁটুর চোটের কারণে এশিয়া কাপ এবং ইংল্যান্ড সিরিজ মিস করেছিলেন শাহিন আফ্রিদি। বিশ্বকাপের শুরুতেও নজর কাড়তে পারেননি শাহিন। তবে যত দিন গড়াচ্ছে, পুরনো ছন্দে ফিরছেন আফ্রিদি।
5/6স্পিন আক্রমণটাও বেশ শক্তিশালী পাকিস্তানের। লেগ স্পিনিং অলরাউন্ডার শাদাব খান ভালো ছন্দে রয়েছেন। বিশ্বকাপে তিনি কিন্তু নিজের ছাপ রেখে চলেছেন।
6/6পাকিস্তানের ফিল্ডি নিয়ে সমস্যা রয়েছে। ইংল্যান্ডের ফিল্ডিং যেমন তাদের শক্তি, তেমনই পাকিস্তানের বড় দুর্বলতার জায়গা পাক ফিল্ডিং। মিস ফিল্ড করে নিজেদের বিপদ নিজেরাই ডেকে আনে পাকিস্তান।