নিউ ইয়র্ক টাইমসের একটি রিপোর্ট অনুযায়ী বলা হচ্ছে, যে সমস্ত তথ্য প্রমাণ মিলেছে, তাতে দেখা যাচ্ছে, রাকুন কুকুর থেকে করোনা ছড়ানোর সবচেয়ে বেশি পোক্ত প্রমাণ রয়েছে। করোনা আক্রান্ত এই কুকুরের মাংস অবৈধভাবে চিনের উহানে বিক্রি করা হচ্ছিল বলে মনে করা হচ্ছে। আর সেখান থেকেই এই করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে গিয়েছে।
1/5শুধু মাত্র পর পর জীবনকেই গ্রাস করেনি করোনা, তার সঙ্গে মৃতদের পরিবারগুলিকেও এক নিমেষে তছনছ করে দিয়েছে এই মারণ রোগ। যাঁরা এই রোগের শিকার হয়েছেন, তাঁরা জানেন কতটা দুর্বিসহ ছিল এই রোগ জ্বালা। অনেকেই লং কোভিডে ভুগেছেন ব্যাপকভাবে। তবে ২০২৩ সালে দাঁড়িয়েও প্রশ্ন একটাই থেকে গিয়েছে, সেটি হল, কোভিড ছড়াল কোথা থেকে। তারই হদিশ মিলেছে সাম্প্রতিক এক গবেষণায়। (AP Photo/Ng Han Guan, File)
2/5নিই ইয়র্ক টাইমসের একটি রিপোর্ট অনুযায়ী বলা হচ্ছে, যে সমস্ত তথ্য প্রমাণ মিলেছে, তাতে দেখা যাচ্ছে, রাকুন কুকুর থেকে করোনা ছড়ানোর সবচেয়ে বেশি পোক্ত প্রমাণ রয়েছে। করোনা আক্রান্ত এই কুকুরের মাংস অবৈধভাবে চিনের উহানে বিক্রি করা হচ্ছিল বলে মনে করা হচ্ছে। আর সেখান থেকেই এই করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে গিয়েছে। . (AP Photo/Aijaz Rahi, File)
3/5লালা রস থেকে প্রাপ্ত জেনেটিক ডেটার হাত ধরে গবেষকরা যে তথ্য পেয়েছেন তার জেরেই এই প্রমাণ মিলেছে বলে দাবি করা হচ্ছে। ২০২০ সালে হুনান সি ফুড হোলসেল মার্কেট থেকে ও তার সংলগ্ন এলাকা থেকে নেওয়া লালারস পরীক্ষা করেছেন গবেষকরা। দেখা গিয়েছে, লালরসের নমুনায় রয়েছে ভাইরাস, ওই পশুগুলির জেনেটিক মেটেরিয়ালে রয়েছে। এই পশুদের তালিকায় রয়েছে রাকুন কুকুর। তবে একেবারে, এটাই বলা যাচ্ছে না এই গবেষণা থেকে যে, ওই রাকুন কুকুররাই এই ভাইরাস ছড়িয়েছে। তবে কোনও বন্য জন্তু থেকেই তা ছড়িয়েছে বলে ধারণা। REUTERS/Soe Zeya Tun/File Photo
4/5গবেষকরা বলছেন, ওই মার্কেটে আসা কোনও পশুর মাংস থেকেই করোনা ছড়িয়েছে। ভাইরোলজিস্ট অ্যাঞ্জেলা রাসনুসেন বলছেন, ‘এটা খুবই পোক্ত ইঙ্গিত যে ওই এলাকার মার্কেটের পশুরাই আক্রান্ত ছিল। আর কোনও বিশ্লেষণই কার্যকরী নয় এতে। ’ ক্রিস্টিয়ান অ্যান্ডারসেন, মাইকেল ওরোবে এবং এডওয়ার্ড হোমস এই তিন বিজ্ঞানী এই গবেষণার নেপথ্যে ছিলেন। তাঁদের হাত ধরে আসা তথ্য GISAID এ প্রকাশ করা হয়েছে। তবে এর থেকে একদম চূড়ান্ত কোনও উপসংহার টানা যাচ্ছে না। (AP Photo/Rodrigo Abd, File)
5/5উল্লেখ্য, এই সেই রাকুন কুকুরের যার ভিতর করোনার বসবাস ছিল বলে মনে করা হচ্ছে। আর সেটাই ছড়িয়ে পড়েছে চিনের উহান বাজার থেকে। তবে এই দাবিকে সত্যি মানা ঘিরেও এখনও বহু পথ হাঁটা বাকি রয়েছে।