সমীক্ষায় ৬৬ শতাংশ পাইলট জানিয়েছেন যে, তাঁরা বিমান ... more
সমীক্ষায় ৬৬ শতাংশ পাইলট জানিয়েছেন যে, তাঁরা বিমান চালাতে গিয়ে ঘুমের মধ্যে ঢুলে পড়েন। এয়ারক্রাফ্টের নিয়ন্ত্রণ যখন তাঁদের হাতে থাকে, তখন এমনটাও ঘটে যায়। উল্লেখ্য, ভারতে ক্রমাগত একটা বড় অংশের পাইলটের সংখ্যার কমতি দেখা গিয়েছে। যার জেরে কর্মরত পাইলটদের ওপর চাপের বোঝা বাড়ছে বলে দেখাচ্ছে সমীক্ষা।
1/4এই গবেষণা ভারতীয় পাইলটদের নিয়ে উঠে এসেছে। 'সেফটি ম্যাটার্স ফাউন্ডেশন' এর তরফে আয়োজিত এই সমীক্ষা নিয়ে বলা হচ্ছে যে, তারা ৫৪২ জন স্থানীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বিমানের পাইলটদের নিয়ে সমীক্ষা করেছেন। আর তাতে দেখা গিয়েছে যে, ভারতের দুই তৃতীয়াংশ পাইলটই বিমান চালানোর সময় ঘুমে ঢুলে পড়েন। (REUTERS)
2/4সমীক্ষায় ৬৬ শতাংশ পাইলট জানিয়েছেন যে, তাঁরা বিমান চালাতে গিয়ে ঘুমের মধ্যে ঢুলে পড়েন। এয়ারক্রাফ্টের নিয়ন্ত্রণ যখন তাঁদের হাতে থাকে, তখন এমনটাও ঘটে যায়। উল্লেখ্য, ভারতে ক্রমাগত একটা বড় অংশের পাইলটের সংখ্যার কমতি দেখা গিয়েছে। যেখানে এয়ারলাইনগুলির ১৫০০ জন নতুন পাইলট দরকার প্রতি বছর। সেখানে সম পরিমাণ স্থান পূরণ হচ্ছে না। ফলে মাত্রাতিরিক্ত কাজের চাপেই এমনটা ঘটে যায়। (ছবিটি প্রতীকী : রয়টার্স) (REUTERS)
3/4সমীক্ষা বলছে, মাত্র ২০০ থেকে ৩০০ পাইলটের রয়েছে উপযুক্ত ট্রেনিং। বলা হচ্ছে, ককপিটে ঘুমিয়ে পড়ার সবচেয়ে সাধারণ কারণ হল, অতিরিক্ত কাজের চাপ। অতিরিক্ত কাজের চাপের ফলেই পাইলটরা ককপিটে ঘুমিয়ে পড়েন। এছাড়াও সমীক্ষা বলছে, এয়ারলাইনগুলির দুর্ঘটনার সবচেয়ে বড় কারণ হল পাইলটদের ক্লান্তি। প্রতীকী ছবি (REUTERS) (REUTERS)
4/4দুর্ঘটনা- সমীক্ষায় দুর্ঘটনা সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য উঠে এসেছে। বলা হচ্ছে, যাঁরা এই সমীক্ষায় অংশ নিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে এত তৃতীয়াংশ বলছেন যে তাঁরা ব্যাক টু ব্যাক বিমানে সওয়ার হওয়ার ফলে ক্লান্ত হন। অনেক সময়ই তাঁরা কার্যত দুর্ঘটনার কাছাকাছি যাওয়ার মতো অভিজ্ঞতায় পড়েন। মূলত, বিমান সফরকালে দুর্ঘটনার ৮০ শতাংশ ঘটনাই হয় পাইলটের ক্লান্তির ফলে। ২০১১ থেকে ২০১৫ সালের মধ্যের তথ্য জানাচ্ছে যে, ৬৫ শতাংশ দুর্ঘটনাই অবতরণ বা অসতর্কপূর্ণ উদ্যোগ সময় হয়। দেখা যাচ্ছে, ১৫ থেকে ২০ শতাংশ দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে পাইলটদের ক্লান্তিই সবচেয়ে বড় ইস্যু। (AP Photo) (REUTERS)