1/6সামুদ্রিক খাবার বিশ্বজুড়েই জনপ্রিয়। বিশেষ করে জাপানি সংস্কৃতিতে বিশাল ভূমিকা রয়েছে এই ধরনের খাবারের। তবে সকলের পক্ষে এগুলি খাওয়া সম্ভব নয়। কারণ এগুলির অনেকগুলিরই স্বাদ এমন, যা সকলের পক্ষে উপভোগ করা সম্ভব নয়। সকলের পক্ষে এগুলি খাওয়া সম্ভব নয়, তার আরও একটি বড় কারণ এর দাম। বিকট দামের কারণ জেলেদের এই সব প্রাণী ধরার পদ্ধতি। বহু ক্ষেত্রেই জীবন বিপন্ন করতে হয় তার জন্য। দামের আরও একটি কারণ হল এই সব সামুদ্রিক প্রাণীর অধিকাংশ প্রজাতিই বিপন্ন। (Unsplash)
2/6Bluefin tuna: জাপানি রন্ধনশৈলীতে সবচেয়ে জনপ্রিয় টুনাগুলির মধ্যে এটি একটি। বিশ্বের সবচেয়ে দামি সামুদ্রিক খাবারের মধ্যেই আশে এটি। এর ১ কিলোগ্রামের দাম প্রায় ৬ লক্ষ টাকার কাছাকাছি। ব্লুফিন টুনা আকারে বিশাল এবং এটি খুঁজে পাওয়া বিরল। তাই এমন দাম। (Unsplash)
3/6Caviar: বিশ্বের দ্বিতীয় সবচেয়ে দামি সামুদ্রিক খাবার হল ক্যাভিয়ার। প্রতি কিলোগ্রাম প্রায় ২ লক্ষ টাকায় বিক্রি হয়। এটির ডিম নির্দিষ্ট স্টার্জন মাছ থেকে সংগ্রহ করা হয়। এই বিলাসবহুল খাবারটি বিরল, দামি এবং রন্ধন জগতে একটি লোভনীয় আইটেম হিসাবে বিবেচিত। বেলুগা ক্যাভিয়ার, ‘ব্ল্যাক গোল্ড’ নামেও পরিচিত। (Unsplash)
4/6Baby Eel: সীমিত সরবরাহ এবং বাজারের চাহিদার কারণে বছরের পর বছর ধরে ছোট বা বাচ্চা ইল মাছের দাম বেড়েছে। এটি বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় হলেও, বিশেষ করে স্পেনে পাওয়া যায়। বেবি ইল, যাকে এলভারও বলা হয়, জাপানি এবং স্প্যানিশ উভয় খাবারেই বিখ্যাত। (Unsplash)
5/6Coffin Bay Oysters: এই বিশাল ঝিনুকগুলি দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার কফিন উপসাগরের জল থেকে সংগ্রহ করা হয়। এগুলির প্রতিটির দাম ৮ হাজার টাকার কাছাকাছি। এগুলি লেবুর রস দিয়ে খাওয়া হয়। (Unsplash)
6/6Pufferfish: ভয়ঙ্কর একটি মাছ। অথচ বিশ্বের সবচেয়ে দামি খাবারের একটি। জাপানিরা প্রতি বছর প্রায় ১০ হাজার টন পাফার মাছ খান। চাহিদার সময়ে এটি প্রতি কিলোগ্রামে প্রায় ২১-২২ হাজার টাকায় বিক্রি হয়। ওয়াইল্ড তোরাফুগু হল এক ধরনের পাফার ফিশ। এগুলি বেশির ভাগই দামি রেস্তোরাঁয় পাওয়া যায়। ভেজে বিক্রি হয় এগুলি। (Unsplash)