বাংলা নিউজ > ছবিঘর > UGC: উচ্চশিক্ষায় ৪ বছরের ইউজি পাঠ্যক্রম কাঠামোয় সম্মতি ইউজিসির, কবে থেকে হচ্ছে লাগু?

UGC: উচ্চশিক্ষায় ৪ বছরের ইউজি পাঠ্যক্রম কাঠামোয় সম্মতি ইউজিসির, কবে থেকে হচ্ছে লাগু?

Updated: 20 Nov 2022, 11:00 PM IST Sritama Mitra

ওই নির্দিষ্ট শিক্ষাবর্ষে যাঁরা এই পাঠ্যক্রমে ভর্তি হতে চান, তাঁরা তৎকালীন পড়ুয়া হোন বা প্রাক্তন, রয়েছে ওই পাঠ্য়ক্রমে শামিল হওয়ার সুযোগ। পছন্দের বিষয় চার বছরের জন্য স্নাতকস্তরের জন্য বেছে নিতে পারবেন ফাইনাল ইয়ার-এর পড়ুয়ারাও। ফলে যাঁরা তিন বছরের স্নাতকস্তরীয় পাঠ্যক্রম রয়েছেন বর্তমানে, তাঁরাও এই সুযোগ পাবেন।

1/4উচ্চশিক্ষায় চার বছরের জন্য নয়া যে স্নাতকস্তরীয় পাঠ্যক্রমের কথা আগে উঠে এসেছিল, তার ফ্রেমওয়ার্কে সম্মতি দিয়েছে ইউনিভার্সিটি গ্র্যান্ট কমিশন তথা ইউজিসি। চার বছরের ইউজি(স্নাতকস্তরীয়) পড়াশোনার এই কাঠামোটি অসন্ন ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষ থেকে লাগু হচ্ছে। সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে এর নিরিখে নির্দিষ্ট নির্দেশ পাঠানো হবে বলেও জানা গিয়েছে।। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য পিটিআই)
2/4ইউজিসি জানিয়েছে, আগামী সপ্তাহ থেকেই তারা এই ‘ইউজি প্রোগ্রাম’ সম্পর্কে বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে অবহিত করার পথে হাঁটছে। FYUGP বা 'ফোর ইয়ার আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রাম' শুরু হবে বেশিরভাগে সরকারি ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতেই। আসন্ন শিক্ষাবর্ষেই দেশের ৪৫ টি কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে এই পাঠ্যক্রম লাগু হবে। বহু 'ডিমড'বিশ্ববিদ্যালয় ইতিমধ্যেই এই পাঠক্রমের বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে সঞ্চিত খান্না/হিন্দুস্তান টাইমস)
3/4চার বছরের এই প্রোগ্রামে কী রয়েছে: ২০২৩-২৪ শিক্ষা বর্ষের পড়ুয়া বা প্রাক্তন, যাঁর ওই শিক্ষাবর্ষ থেকে চার বছরের পাঠ্যক্রম শামিল হতে চান, তাঁরা পছন্দের বিষয় চার বছরের জন্য স্নাতকস্তরের জন্য বেছে নিতে পারবেন। ফলে যাঁরা তিন বছরের স্নাতকস্তরীয় পাঠ্যক্রম রয়েছেন বর্তমানে, তাঁরাও এই সুযোগ পাবেন। এছাড়াও তাঁরা চাইলে তিন বছরের শিক্ষাবর্ষের পাঠ্যক্রম করতে পারবেন। এমনকি ফাইনাল ইয়ারের পড়ুয়াও এই পাঠক্রমের সুযোগ পেতে পারেন।। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
4/4এমফিল ও পিএইচডি করতে গেলে কত নম্বর প্রয়োজন- চার বছরের এই পাঠক্রমের পর দুই বছরের স্নাতোকোত্তর সম্পন্ন করে কেউ পিএইচডি করতে চাইলে এমফিল-এ ৫৫ শতাংশ নম্বর নূন্যতম থাকতে হবে। তারপর করা যাবে পিএইচডি। তবে এই পাঠক্রমে এমফিলের মতো দিক প্রভাবিত হবে না বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ, নতুন জাতীয় শিক্ষানীতিতে বলা রয়েছে, এমফিল-এর প্রস্তাবনা বিশ্ববিদ্যালয়গুলি বন্ধ করবে না।(ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে হিন্দুস্তান টাইমস)