Salary Delay Fear Among Teachers: দেরিতে বেতন আসবে উৎসবের মাসে? পুজোর আগে ‘খারাপ’ ইঙ্গিত পেলেন শিক্ষকরা! ‘DA কম….’

Updated: 18 Sep 2024, 09:56 PM IST Ayan Das

উৎসবের মরশুম প্রায় এসে গিয়েছে। কিন্তু টালবাহানার জেরে বেতন দেরিতে ঢুকতে পারে, এমনই আশঙ্কা তৈরি হয়েছে শিক্ষকদের মধ্যে। যাঁরা মহার্ঘ ভাতা (ডিয়ারনেস অ্যালোওয়েন্স বা ডিএ) নিয়েও উষ্মাপ্রকাশ করেছেন। বিষয়টি নিয়ে শিক্ষা দফতরের আধিকারিকরা কী বলছেন?

1/5উৎসবের মাসে কি দেরিতে বেতন পাবেন? পুজোর আগে এমনই আশঙ্কা তৈরি হয়েছে কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্যে। দেরিতে পেনশন পাওয়ার আশঙ্কায় ভুগছেন অবসরপ্রাপ্ত কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরাও। সেইসঙ্গে যে মহার্ঘ ভাতা (ডিয়ারনেস অ্যালোওয়েন্স বা ডিএ) কম পান তাঁরা, তা নিয়েও উষ্মাপ্রকাশ করেছেন শিক্ষক নেতারা। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)

2/5বিষয়টি নিয়ে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার যাতে হস্তক্ষেপ করেন, সেই আর্জি জানানো হয়েছে দুটি বড় শিক্ষক সংগঠনের তরফে। শিক্ষক সংগঠনের দাবি, শিক্ষা দফতরের খামখেয়ালি নির্দেশিকার জেরে এরকম নৈরাজ্য তৈরি হয়েছে। তার জেরে কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের চূড়ান্ত বিড়ম্বনার মধ্যে মুখে পড়তে হচ্ছে বলে শিক্ষক সংগঠনের তরফে জানানো হয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)

3/5বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে লেখা চিঠিতে শিক্ষা দফতরের সচিব বৈদ্যনাথ যাদব জানিয়েছিলেন যে সব কর্মরত শিক্ষকদের তথ্য আপলোড করা হলেও পেনশনভোগী এবং গেস্ট টিচারদের ক্ষেত্রে সেটা এখনও সম্পূর্ণ হয়নি। সেইসঙ্গে বারবার বলা সত্ত্বেও অব্যবহৃত অর্থ যে শিক্ষা দফতরে পাঠানো হয়নি, সেটাও তুলে ধরেছিলেন। তিনি স্পষ্ট করে দিয়েছিলেন যে আগের অব্যবহৃত টাকা ফিরিয়ে দেওয়া না হলেও নতুন করে টাকা বরাদ্দ করা হবে না। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)

4/5শিক্ষক সংগঠনের নেতাদের বক্তব্য, রাজ্য সরকার এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের এই টানাপোড়েনের মধ্যে পড়ে তাঁরা মার খাচ্ছেন। তাঁদের সমস্যার পড়তে হচ্ছে.। অন্যদিকে, শিক্ষা দফতরের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, যে টানাপোড়েন চলছে, তাতে শিক্ষক এবং কর্মীদের কিছু করার নেই। আর তাঁদের কোনও দোষ না থাকলেও উৎসবের মরশুমে দেরিতে বেতন পাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। যা ২০২২ সাল এবং ২০২৩ সালেও হয়েছিল। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)

5/5এক শিক্ষক নেতা বলেছেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের প্রাপ্ত ডিএয়ের হারও কম। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা ৩৪ শতাংশ হারে মহার্ঘ ভাতা পান। সেখানে বিহারের রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের প্রাপ্ত ডিএয়ের হার হল ৪২ শতাংশ। এরিয়ারও প্রদান করা হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়ে যে সংখ্যক অনুমোদিত পদ আছে, তার অর্ধেক লোক আছেন। তারপরও শিক্ষক-কর্মচারীদের ভোগান্তির মুখে ঠেলে দেওয়া হয়।’ (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)

পরবর্তী ফটো গ্যালারি