ফাইনালে বিরাট কোহলির ব্যাট থেকে রান এল। কিন্তু তিনি যে অর্ধশতরান করলেন, তা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নক-আউটের ইতিহাসে দ্বিতীয় মন্থরতম হাফ-সেঞ্চুরি। তাঁর থেকে বেশি বলে যিনি অর্ধশতরান করেছিলেন, তাঁর ইনিংসে দলের কোনও লাভ হয়নি। কে তিনি?
1/5 প্রবল চাপের মুখে গুরুত্বপূর্ণ ৭৬ রানের ইনিংস খেলেছেন। কিন্তু সেই ইনিংসে ৫০ রান পূরণ করতে যতগুলি বল লেগেছে, তার জেরে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নক-আউট স্তরে মন্থরতম অর্ধশতরানের তালিকার দু'নম্বরে উঠে এসেছেন বিরাট কোহলি। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ৪৮ বলে অর্ধশতরান করেন ভারতীয় তারকা। অর্থাৎ অর্ধশতরান পূরণের সময় তাঁর স্ট্রাইক রেট ছিল ১০৪.১৬। (ছবি সৌজন্যে পিটিআই)
2/5 টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নক-আউট স্তরে সবথেকে ঢিমেগতিতে অর্ধশতরানের তালিকার শীর্ষে আছেন ডেভিড হাসি। যিনি এই বার্বাডোজেই ২০১০ সালের বিশ্বকাপের ফাইনালে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ৪৯ বলে অর্ধশতরান করেছিলেন। সার্বিকভাবে ৫৪ বলে ৫৯ রান করেছিলেন অজি তারকা। আর তারপর সাত উইকেটে সেই ম্যাচ জিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ইংল্যান্ড। যা ইংরেজদের প্রথম বিশ্বকাপ জয় ছিল। (ছবি সৌজন্যে রয়টার্স)
3/5 বিরাটের পরে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নক-আউট স্তরে মন্থরতম অর্ধশতরানের তালিকায় তৃতীয় স্থানে আছেন বেন স্টোকস। ২০২২ সালের বিশ্বকাপ ফাইনালে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ৪৭ বলে অর্ধশতরান করেছিলেন। যুগ্মভাবে তৃতীয় স্থানে আছেন মার্লন স্যামুয়েলস। যিনি ২০১৬ সালের বিশ্বকাপ ফাইনালে সেই অর্ধশতরান করেছিলেন। দু'জনেই রান তাড়া করার সময় সেই রানটা করে দলকে বিশ্বকাপ জিতিয়েছিলেন। (ছবি সৌজন্যে এপি)
4/5 তবে অর্ধশতরানের পরে নিজের স্ট্রাইক রেট কিছুটা বাড়িয়ে নেন বিরাট। ৫৯ বলে ৭৬ রান করে আউট হন তিনি। সেইসময় ভারতীয় তারকার স্ট্রাইক রেট ছিল ১২৮.৮১। যিনি ছ'টি চার এবং দুটি ছক্কা মারেন। আর সেই ছ'টি চারের প্রথম তিনটিই আসে ফাইনালের প্রথম ওভারে। (ছবি সৌজন্যে রয়টার্স)
5/5 শনিবার যে ইনিংসটা খেলেছেন বিরাট, সেরকমই একটা ইনিংস খেলেছিলেন ২০১৪ সালের বিশ্বকাপের ফাইনালে। শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ৫৮ বলে ৭৭ রান করেছিলেন। স্ট্রাইক রেট ছিল ১৩২.৭৫। পাঁচটি চার মেরেছিলেন। চারটি ছক্কা হাঁকিয়েছিলেন। সেই ম্যাচে ৪৩ বলে অর্ধশতরান করেছিলেন বিরাট। (ছবি সৌজন্যে এএফপি)