WB Flood DVC Release New Details: ডিভিসির জল ছাড়ায় সায় ছিল রাজ্য়েরও? বন্যার আবহে সামনে নয়া তথ্য

Updated: 20 Sep 2024, 11:04 AM IST Abhijit Chowdhury

দক্ষিণবঙ্গের একাংশে উদ্ভূত বন্যা পরিস্থিতির জন্য কেন্দ্রীয় সরকার এবং ডিভিসি-কে দায়ী করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এমনকী ডিভিসির সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার কথাও বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী। এরই মধ্যে এবার মমতাকে নিয়ে বিস্ফোরক অভিযোগ করলেন শুভেন্দু অধিকারী। এদিকে এই নিয়ে এক বিবৃতি জারি করেছে পিআইবি।

1/5দক্ষিণবঙ্গের একাংশে উদ্ভূত বন্যা পরিস্থিতির জন্য কেন্দ্রীয় সরকার এবং ডিভিসি-কে দায়ী করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এমনকী ডিভিসির সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার কথাও বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী। এরই মধ্যে এবার মমতাকে নিয়ে বিস্ফোরক অভিযোগ করলেন শুভেন্দু অধিকারী। এদিকে এই নিয়ে একটি বিবৃতি জারি করেছে পিআইবি।

2/5উল্লেখ্য, ডিভিসি-র অধীনে রয়েছে ৪টি বাঁধ। তার মধ্যে থেকে পঞ্চেত এবং মাইথন থেকে জল ছাড়া হয়েছে। এই আবহে পিআইবি-র বিবৃতি তুলে ধরে শুভেন্দু অধিকারী সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে দাবি করলেন, 'দামোদর ভ্যালি রিজার্ভার রেগুলেশন কমিটির (DVRRC) পরামর্শ অনুযায়ী সমস্ত জল ছাড়া হয়েছে। এই কমিটিতে পশ্চিমবঙ্গ সরকার, ঝাড়খণ্ড সরকার, কেন্দ্রীয় জল কমিশন (সদস্য সচিব) এবং DVC-এর প্রতিনিধিরা রয়েছেন।'

3/5এরপর বিগত কয়েকদিনের আবহাওয়ার পরিস্থিতির কথা মনে করিয়ে শুভেন্দু লেখেন, 'গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ এবং পরবর্তীকালে ঝাড়খণ্ডের উপর একটি গভীর নিম্নচাপের কারণে, পশ্চিমবঙ্গের নিম্ন দামোদর উপত্যকা এলাকায় ১৪ থেকে ১৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত উল্লেখযোগ্য বৃষ্টিপাত হয়েছে। যেখানে ঝাড়খণ্ডের উপরের উপত্যকায় ১৫ থেকে ১৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ভারী বৃষ্টিপাত হয়েছে।'

4/5এরপর শুভেন্দু লেখেন, 'উপরে উল্লিখিত অনিয়ন্ত্রিত কারণগুলির কারণে এবং বাঁধ সুরক্ষার দৃষ্টিকোণ থেকে, ডিভিসি এবং পশ্চিমবঙ্গ সরকারের মধ্যে আলোচনার পরে মাইথন এবং পাঞ্চেত বাঁধ থেকে জল ছাড়া হয়েছিল। নির্ধারিত প্রোটোকল অনুসরণ করেই ডিভিসি কর্তৃপক্ষ জল ছেড়েছিল। এবং আগে থেকেই জল ছাড়ার বিষয়ে জানানো হয়েছিল প্রশাসনকে।'

5/5এরপর মমতাকে তোপ দেগে শুভেন্দু লেখেন, 'মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মিথ্যা বলছেন। নিজের সকারের বর্ষা প্রস্তুতির অভাব লুকোতেই মিথ্যা বলছেন তিনি। এই সময়ে বন্যা মোকাবিলায় পরিকাঠামো বৃদ্ধিতে ব্যর্থ হয়েছে সরকার। তাই নিজের সরকারের অক্ষমতাকে আড়াল করার জন্য মিথ্যা অভিযোগ করছেন মুখ্যমন্ত্রী। রাজ্য সরকারের কোষাগার খালি এবং বন্যা রোধের অর্থ হয় অনৈতিকভাবে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে বা তার দলের সহকর্মীরা লুটপাট করছে।'

পরবর্তী ফটো গ্যালারি