বাংলা নিউজ > ছবিঘর > WB ready for Monsoon & Flood: বর্ষা আগমনের আগেই শুরু প্রস্তুতি, বন্যা নিয়ন্ত্রণ সেলের ঠিকানা থেকে খোলনলচে বদল

WB ready for Monsoon & Flood: বর্ষা আগমনের আগেই শুরু প্রস্তুতি, বন্যা নিয়ন্ত্রণ সেলের ঠিকানা থেকে খোলনলচে বদল

Updated: 02 Jun 2023, 02:51 PM IST Abhijit Chowdhury

এবছর এমনিতেই দেরিতে প্রবেশ করছে বর্ষা। তবে তার আগেই বন্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রস্তুতি সেড়ে রাখতে চাইছে সেচ দফতর। এই আবহে দফতরের অধীনে থাকা বন্যা নিয়ন্ত্রণ সেলের ঠিকানা বদল করা হল। পাশাপাশি বদলানো হচ্ছে সেলের খোলনলচে।

1/5এতদিন বিধাননগরের জলসম্পদ ভবনের নীচতলায় ছিল বন্যা নিয়ন্ত্রণ সেলের অফিস। সেই অফিসের ঠিকানা বদলের বিষয়ে বেশ কয়েকদিন ধরেই আলোচনা চলছিল। সেলের খোলনলচে বদলানোর পক্ষেও সওয়াল উঠেছিল। এই আবহে সেচ দফতরের কর্তাদের অনুমোদন পাওয়ার পর বদলে গেল সেলের ঠিকানা।   (REUTERS)
2/5জানা গিয়েছে, বিধাননগরেরই সেচ আবাসনে স্টেট ডেটা সেন্টারের দোতলায় সরানো হয়েছে বন্যা নিয়ন্ত্রণ সেলের অফিস। ১ জুন থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত এই বন্যা নিয়ন্ত্রণ সেল কাজ করবে। এদিকে গত সপ্তাহেই অফিসের আসবাব এবং জিনিস স্থানান্তরের নির্দেশ জারি করা হয়েছিল। পাশাপাশি সেই নতুন অফিসে টেলিফোন সংযোগ লাগানোর নির্দেশও দেওয়া হয়েছিল।   (REUTERS)
3/5এদিকে দক্ষিণ আরব সাগর, মালদ্বীপ এবং কোমোরিন এলাকার দিকে আরও এগিয়ে এসেছে দক্ষিণ-পশ্চিমী মৌসুমী বায়ু। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর এবং পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগরের ওপরও বিরাজ করছে মৌসুমী অক্ষরেখা। বর্তমানে মৌসুমী বায়ুর অক্ষরেখার উত্তর সীমা রয়েছে লাক্ষাদ্বীপ এবং কেরলের দক্ষিণপশ্চিম দিকে।   (REUTERS)
4/5আইএমডি আগেই জানিয়েছিল যে এবছর ১ জুনের বদলে কেরলে বর্ষা ঢুকতে পারে ৪ মে। তবে এর প্রভাব বাংলায় আরও বেশ কয়েকদিন পর পড়বে। প্রসঙ্গত, পশ্চিমবঙ্গে বর্ষা আসার নির্ধারিত সময় জুনের দ্বিতীয় সপ্তাহ। তবে গত দশকে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেরি হয়েছে রাজ্যে বর্ষার আগমন। এদিকে এবার কেরলেও দেরিতে বর্ষা ঢুকছে। তাই পশ্চিমবঙ্গে আরও দেরিতেই বর্ষ প্রবেশ করতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।  (REUTERS)
5/5FILE PHOTO: Buffaloes pass in front of a gas station amid flood water on the Indus highway, following rains and floods during the monsoon season in Sehwan, Pakistan September 13, 2022. To match Special Report CLIMATE-CHANGE/FINANCE REUTERS/Akhtar Soomro/File Photo (REUTERS)