রবিবার ১০৮ টি পুরসভায় ভোটগ্রহণ হতে চলেছে। যে ভোটে ‘ফেভারটি’ তৃণমূল কংগ্রেস।
1/7রবিবার ভাগ্য নির্ধারণ হতে চলেছে রাজ্যের ১০৮ টি পুরসভার। তৃণমূল কংগ্রেস ‘ফেভারিট’ হলেও ভোট ঘিরে উত্তাপ ক্রমশ বাড়ছে। বিশেষত কাঁথির মতো কয়েকটি পুরসভার দিকে বিশেষ নজর থাকবে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএনআই)
2/7১০৮ টি পুরসভার ভোটে নিরাপত্তার দায়িত্বে আছে রাজ্য পুলিশই। বিজেপি-সহ বিরোধী দলগুলি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের দাবি তুলে আদালতে গেলেও শেষপর্যন্ত রাজ্য পুলিশই ভোটে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য ফেসবুক @WBPolice)
3/7তারইমধ্যে ভোটের আগে দলের কর্মীদের 'পাঠ' দিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। পশ্চিমবঙ্গের শাসকদলের মুখপত্র 'জাগো বাংলা'-য় একগুচ্ছ নির্দেশিকা প্রকাশ করা হযেছে। সেই নির্দেশিকার মাধ্যমে বিরোধীদের 'উসকানিতে' পা না দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে তৃণমূল। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
4/7তৃণমূলের দাবি, ভোটে যে ভরাডুবি হবে বিরোধীদের, তা তারাও জানে। সেই পরিস্থিতিতে ঘাসফুল শিবিরের কর্মীদের উসকানি দেওয়ার চেষ্টা করবেন বিরোধী নেতা। সেই পরিস্থিতিতে 'জয় নিশ্চিত' করতে যাতে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে, সেজন্য বাড়তি সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
5/7যদিও তৃণমূলের সেই পদক্ষেপ নিয়ে খোঁচা দিতে ছাড়েনি বিরোধীরা। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, 'কে জাগো বাংলা পড়েন? সেটা কি তৃণমূলকর্মীরা পড়েন? এটাই তৃণমূলের দ্বিচারিতা। খাতায়কলমে এসব কথা বললেও আদতে ছবিটাই পুরো আলাদা হয়। ওদের নেতারা মুখপত্রে কী বলছেন, তাতে কিছু প্রভাব পড়ে না।' (ফাইল ছবি, সৌজন্যে এএনআই)
6/7বিজেপির সুরেই পুরভোটে হিংসার আশঙ্কা করেছে সিপিআইএম এবং কংগ্রেস। তাদের অভিযোগ, রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে বিরোধী প্রার্থী, নেতাকর্মীদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। মারধরও করা হচ্ছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য পিটিআই)
7/7প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতি অধীর চৌধুরী বলেন, 'মুখ্যমন্ত্রী (মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়) এক কথা বলেন আর তাঁর দলের নেতারা জয়ের জন্য হিংসার আশ্রয় নেন। রাজ্য নির্বাচন কমিশন নীরব দর্শক হয়ে থাকে।' (ফাইল ছবি, সৌজন্য পিটিআই)