1/8পুরভোটে কি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হবে? তা নিয়ে আপাতত কোনও রায় দেয়নি কলকাতা হাইকোর্ট। সেই মামলার রায় কলকাতা হাইকোর্টের ওয়েবসাইটে আপলোড করা হবে বলে জানিয়েছে প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তবের নেতৃত্বাধীন ডিভিশন বেঞ্চ। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
2/8পুরভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন নিয়ে মামলার শুনানিতে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের আইনজীবী জয়ন্ত মিত্র জানান, আইনশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য পর্যাপ্ত বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। প্রতিটি বুথে সশস্ত্র পুলিশ মোতায়েন থাকবে। আইনশৃঙ্খলার অবনতি হলে সেই দায় নেবে কমিশন। (ছবিটি প্রতীকী)
3/8কমিশনের সেই সওয়ালের পরিপ্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতি প্রশ্ন করেন, কলকাতা পুরনিগমের ভোটের সময় একই দাবি করেছিল কমিশন। কিন্তু একাধিক জায়গায় অশান্তির অভিযোগ উঠেছে। ভোটে যদি অশান্তি হয়, সেই দায় কি কমিশন নেবে? (ছবিটি প্রতীকী)
4/8মামলাকারীর আইনজীবী শ্রীজীব চক্রবর্তী দাবি করেন, বিধাননগরে ইতিমধ্যে বোমাবাজি হয়েছে। সেই পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় ছাড়া মানুষ ভোট দিতে পারবেন না। শুধু পুলিশ মোতায়েন থাকলে ভোটারদের মন থেকে ভয় কাটবে না। (ছবিটি প্রতীকী)
5/8কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের দাবি তোলেন বাম এবং বিজেপির আইনজীবীরা। (ছবিটি প্রতীকী)
6/8কেন্দ্রের তরফে অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল ওয়াই জে দস্তুর জানিয়েছেন, পুরভোটে যদি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হয়, তাহলে ২৪ ঘণ্টা আগে জানালেই হবে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
7/8যদিও কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের বিরোধিতা করেন রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল সৌমেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়। তিনি সওয়াল করেন, কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করলে পুরভোট শান্তিপূর্ণ হবে বলা হচ্ছে। কিন্তু গত বিধানসভা ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে মৃত্যু হয়েছিল। যে মামলাটি এখনও আদালতে বিচারাধীন আছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
8/8সেই শুনানির পর ডিভিশন বেঞ্চের তরফে জানানো হয়, হাইকোর্টের ওয়েবসাইটে মামলার রায় আপডেট করা হবে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)