পশ্চিমবঙ্গে করোনাভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কলকাতায় বাড়ছে সংক্রমণ। শুধু তাই নয়, রাজ্যের প্রায় সব জেলায় বেড়েছে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা।
1/10আবারও পশ্চিমবঙ্গে বাড়ল করোনাভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা। দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়াল ১৫,০০০। সঙ্গে বাড়ল পজিটিভিটি রেট বা সংক্রমণের হার। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
2/10বৃহস্পতিবার রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিনে জানানো হয়েছে, শেষ ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে ১৫,৪২১ জন করোনা আক্রান্তের হদিশ মিলেছে। আগেরদিন যে সংখ্যাটা ছিল ১৪,০২২। আপাতত রাজ্যে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৬,৯৩,৭৪৪। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে সমীর জানা/হিন্দুস্তান টাইমস)
3/10আগেরদিনের থেকে পশ্চিমবঙ্গে বেড়েছে সংক্রমণের হার। বৃহস্পতিবারের বুলেটিন অনুযায়ী, রাজ্যে ৬২,৪১৩ টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। সংক্রমণের হার দাঁড়িয়েছে ২৪.৭১ শতাংশ। যা আগেরদিন ছিল ২৩.১৭ শতাংশ। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
4/10রাজ্যে দৈনিক সংক্রমণের নিরিখে আবারও শীর্ষে আছে কলকাতা। বৃহস্পতিবারের বুলেটিন অনুযায়ী, শেষ ২৪ ঘণ্টায় কলকাতায় ৬,৫৬৯ জন করোনা আক্রান্তের হদিশ মিলেছে। আগেরদিন সেই সংখ্যাটা ছিল ৬,১৭০। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)
5/10জেলাভিত্তিক সংক্রমণের নিরিখে দ্বিতীয় স্থানে আছে উত্তর ২৪ পরগনা (২,৫৬০)। তারপর আছে যথাক্রমে হাওড়া (১,২৪৮), পশ্চিম বর্ধমান (৯১৯), দক্ষিণ ২৪ পরগনা (৭৮৭), বীরভূম (৫৩৯), হুগলি (৫৩১), পূর্ব বর্ধমান (৩৯৪) এবং নদিয়া (৩০৮)। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
6/10উত্তরবঙ্গেও বেড়েছে সংক্রমণ। উত্তরবঙ্গের আট জেলার মধ্যে সংক্রমণের নিরিখে শীর্ষে আছে মালদহ (২০১)। তারপর আছে দার্জিলিং (১৭৯)।সেখানে অবশ্য দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা কিছুটা কমেছে। তাও দক্ষিণবঙ্গের নিরিখে উত্তরবঙ্গের করোনা পরিস্থিতি কিছুটা ভালো আছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
7/10বৃহস্পতিবারের বুলেটিন অনুযায়ী, শেষ ২৪ ঘণ্টায় সবথেকে কম আক্রান্তের হদিশ মিলেছে কালিম্পঙে। সেখানে ১০ জন আক্রান্ত হয়েছেন। আলিপুরদুয়ারে সেই সংখ্যাটা ১৯। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
8/10গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। আগেরদিন যে সংখ্যাটা ছিল ১৭। রাজ্যে মোট করোনায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯,৮৪৬। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
9/10রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ৭,৩৪৩ জন করোনা মুক্ত হয়েছেন। তার ফলে করোনাকে হারিয়ে দিয়েছেন মোট ১৬,৩২,৭৯৭ জন। যা শতাংশের বিচারে ৯৬.৪। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)