World AIDS day importance, significance and history: প্রতি বছর ১ ডিসেম্বর এই দিবস পালন করে জাতিসংঘের সংস্থা। রোগটির ভয়াবহতা নিয়ে সচেতনতা বাড়াতেই এই উদ্যোগ। পাশাপাশি সমাজের ভুল ধারণা শুধরে দেওয়ার প্রচেষ্টাও থাকে এই দিন।
1/15 প্রতি বছর ডিসেম্বরের প্রথম দিনটি বিশ্ব এডস দিবস হিসাবে পালিত হয়। এই দিনটি পালন করার পিছনে রয়েছে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত। দেখে নেওয়া যাক, সেগুলি কী কী।
3/15 এইচআইভি আক্রান্ত রোগীরা বহু দেশেই প্রান্তিক মানুষদের মধ্যে গণ্য হন। সমাজে তাঁরা সহজে মেলামেশা করতে পারেন না। সমাজের তরফে অসহযোগিতা ও খারাপ ব্যবহার পান বলে অনেকে মানসিক সুখে জীবনযাপনও করতে পারেন না।
4/15 এই সব কিছুর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়েই এইবারের দিনটির থিম ‘ইক্যুয়ালাইজ'। অর্থাৎ এইচআইভি আক্রান্ত রোগীদেরও আর পাঁচজন রোগীর মতো সমান চোখে দেখতে হবে।
5/15 তাঁরা যাতে সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা পায়, সেটিও সুনিশ্চিত করা জরুরি। একইসঙ্গে তাঁদের সামাজিক সুযোগসুবিধা ভোগ করার দিকটিও প্রশাসন ও সমাজকে সুনিশ্চিত করতে হবে।
6/15 ১৯৮৮ সাল থেকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফেই এই বিশেষ দিনটি পালন করা হয়। ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত এই দিনে হু-ই সারা বিশ্বে সচেতনতা প্রসারের ভূমিকা পালন করত। পরে ইউএনএআইডিএস-তরফে ১ ডিসেম্বর উদযাপন শুরু হয়।
8/15 এই ২০ বছরে মৃত্যুর সংখ্যাটাও যথেষ্ট ভয় ধরানোর মতো। ২৫ মিলিয়নেরও বেশি রোগী ওই দুই দশকে মারা যান। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে রোগটিকে প্যান্ডেমিক বলে চিহ্নিত করা হয়।
9/15 হু-এর পর্যবেক্ষণ, মৃত্যুর হার এতটা হত না। এইচআইভি আক্রান্ত রোগীদের নিয়ে মানুষের মনে ভয় ও ভুল ধারণার কারণেই বেড়েছে মৃত্যুর হার। সঠিক সময়ে রোগীরা পর্যাপ্ত সহযোগিতা ও চিকিৎসা পেলে অনেকটাই কমে আসত আক্রান্ত ও মৃত্যুর হার।
10/15 কিন্তু এখনও রয়ে গিয়েছে সেই মানসিকতা। বেশ কিছু ভুল ধারণার জন্য বিশ্ব জুড়ে রোগীরা এখনও প্রান্তিক শ্রেণীর। এডস্ নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে ১৯৯৭ সালে ওয়ার্ল্ড এডস ক্যাম্পেন শুরু হয়।