অ্যালিসা হিলির দুরন্ত লড়াই রবিবার সব কিছুকে ছাপিয়ে গিয়েছিল। ১৭০ রানের দুরন্ত ইনিংস কেলে অস্ট্রেলিয়াকে রানের পাহাড় গড়তে সাহায্য করেন তিনি। প্রথমে ব্যাট করে অস্ট্রেলিয়া ৩৫৬ রানের বড় স্কোর গড়ে। হিলি ছাড়াও হেইনস করেছেন ৬৮ রান। বেথ মুনি করেছেন ৬২ রান।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে ৪৩.৪ ওভারে ২৮৫ রানে অল আউট হয়ে গেল ইংল্যান্ড। ন্যাট সিভার একা দুর্গ আগলে লড়াই করলেন। ১২১ বলে তাঁর অপরাজিত ১৪৮ রানের ইনিংসকে ব্যর্থ করে ৭১ রানে জয় ছিনিয়ে নেয় অস্ট্রেলিয়া।
বিশ্বকাপ ফাইনালে যদি অর্জুন হন হিলি, তা হলে কর্ণের ভূমিকায় এ দিন ছিলেন সিভার। যুদ্ধক্ষেত্রে দুরন্ত লড়াইয়ের পরেও খালি হাতে তাঁকে ফিরতে হয়।
ম্যাচ এবং টুর্নামেন্টের সেরা অ্যালিসা হিলি
গোটা টুর্নামেন্টে দুরন্ত পারফরম্যান্স করেছেন অ্যালিসা হিলি। গড়েছেন বহু রেকর্ড।
এ দিনও দুরন্ত ছন্দে পাওয়া গিয়েছে হিলিকে। ১৭০ রান করেছেন হিলি। গোটা টুর্নামেন্টে তাঁর মোট রান ৫০৯। স্বাভাবিক ভাবেই ম্যাচের সেরা নির্বাচিত হয়েছেন হিলি। সেই সঙ্গে প্লেয়ার অফ দ্য সিরিজও হয়েছেন হিলি।
অল আউট ইংল্যান্ড, বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হল অস্ট্রেলিয়া
দশ নম্বর উইকেটও পড়ে গেল ইংল্যান্ডের। অ্যানা শ্রুবসোলকে ফেরালেন জোনাসন। ক্যাচ ধরেন গার্ডনার। ৪ বলে ১ রান করে আউট হন শ্রুবসোল। ৪৩.৪ ওভারে ২৫ রানেই অল আউট হয়ে গেল ইংল্যান্ড। ৭১ রানে ম্যাচ পকেটে পুড়ে ফেলল অস্ট্রেলিয়া।
শার্লট ডিন আউট
২৪ বলে ২১ করে আউট হলেন শার্লট ডিন। গার্ডনারের বলে ক্যাচ ধরে জোনাসন। ৪৩ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ২৮০ রান ইংল্যান্ডের। ১১৯ বলে ১৪৩ করে লড়াই চালাচ্ছেন সিভার। ক্যাচ
শতরান সিভারের
৮ উইকেট হারিয়ে মারাত্মক চাপে টিম। তবে একাই দূর্গ আগলাচ্ছেন ন্যাট সিভার। শতরান করে ফেললনে তিনি। ৯০ বলে সেঞ্চুর করেন সিভার। বিশ্বকাপে এটি তাঁর দ্বিতীয় শতরান। আগের সেঞ্চুরিটিও তিনি অজিদের বিরুদ্ধেই করেছিলেন। ৩৫ ওভার শেষে ইংল্যান্ডের স্কোর উইকেটে ২২৩ রান। সিভারের সংগ্রহ ৯৩ বলে ১০৪ রান। ৪ বলে ৪ রান শার্লট ডিনের।
আউট হলেন সোফি একলেস্টোন
১০ বল খেলে মাত্র ৩ করে ম্যাকগ্রার বলে এলবিডব্লিউ হন সোফি একলেস্টোন। ৩৩ ওভার শেষে ৭ উইকেটে ২০৭ রান ইংল্যান্ডের। পরিবর্তে ক্রিজে এসেছেন নতুন প্লেয়ার কেট ক্রস। ৮৭ বলে ৯৩ করে একাই লড়াই চালাচ্ছেন সিভার।
ক্যাথেরিন ব্রান্টকে ফেরালেন কিং
ডাঙ্কলির পর এ বার ব্রান্টকে ফেরালেন কিং। ৪ বলে ১ করে সাজঘরে ফেরেন তিনি। তাঁকে স্টাম্প করেন হিলি। ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে ইংল্যান্ডে। পরিবর্তে ক্রিজে এসেছেন নতুন প্লেয়ার সোফি একলেস্টোন। ৩০ ওভার শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৯৩ রান ইংল্যান্ডের। ৭৯ বলে ৩ করে লড়াই
ডাঙ্কলিকে ফেরালেন অ্যালেনা কিং
২২ বলে ২৩ করে অ্যালেনা কিং-এর বলে বোল্ড হন সোফিয়া ডাঙ্কলি। ৫ উইকেট পড়ল ইংল্যান্ডের। অজিরা ইতিমধ্যেই জয়ের গন্ধ পাচ্ছে। ২৮ ওভার শেষে ৫ উইকেটে ১৭৯ রান ইংল্যান্ডের। একাই ক্রিজে আঁকড়ে লড়াই চালাচ্ছেন সিভার। তিনি ৭২ বলে ৭১ করে ফেলেছেন। এ দিকে ক্রিজে এসেছেন নতুন বোলার ক্যাথেরিন ব্রান্ট।
সিভারের হাফ সেঞ্চুরি
৪ উইকেট হারিয়ে বেশ চাপে ইংল্যান্ড। তখন দলের হাল ধরে রেখেছেন সিভার। করলেন হাফ সেঞ্চুরি। ৫৩ বলে ৫০ করলেন সিভার। ২২ ওভার শেষে ৪ উইকেটে ১৩৯ রান ইংল্যান্ডের।
অ্যামি জোনসকে ফেরালেন জোনাসন
সিভার হাল ধরার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু তাঁকে সঙ্গত করার জন্য ক্রিজে টিকছেন না কেউই। অ্যামি জোনসও ফিরলেন সাজঘরে। জেস জোনাসনের বলে কিং-এর হাতে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফেলেন জোনস। ১৮ বলে ২০ করেন তিনি। পরিবর্তে ক্রিজে এসেছে নতুন প্লেয়ার সোফিয়া ডাঙ্কলি। ২১ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ১৩১ রান ইংল্যান্ডের। ৫১ বলে ৪৭ করে ফেলেছেন সিভার।
২০ ওভারে ইংল্যান্ডের সংগ্রহ ১২৭/৩
ন্যাট সিভারের হাত ধরে লড়াইয়ে ফিরছে ইংল্যান্ড। ২০ ওভার শেষে ৩ উইকেট হারিয়ে ১২৭ করেছে ইংল্যান্ড। ৪৮ বলে ৪৫ করেছেন সিভার। জোনসের সংগ্রহ ১৬ বলে ১৯।
আউট হলেন হেথার নাইট
হেথার নাইটকে ফেরালেন অ্যালেনা কিং। ২৫ বলে ২৬ করে এলবিডব্লিউ হন নাইট। ১৫ ওভার শেষে ৩ উইকেট হারিয়ে ৮৬ রান ইংল্যান্ডের। অ্যামি জোনস নতুন ব্যাটর এসেছেন ক্রিজে। সিভার ৩৪ বলে ২৪ করে অপরাজিত রয়েছেন।
১০ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে ৫৯ ইংল্যান্ডের
এই ওভারে ডার্সি ব্রাউনকে তিনটি চার মারেন হেথার নাইট। সেই সঙ্গে ইংল্যান্ড টপকে যায় ৫০ রানের গণ্ডি। ১০ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে ৫৯ রান ব্রিটিশদের। ১৭ বলে ২১ রান হেথার নাইটের। ১২ বলে ২ রান সিভারের।
বিউমন্ডকে ফেরালেন শুট
দ্বিতীয় উইকেট পড়ল ইংল্যান্ডের। দু'টি উইকেটই নিলেন শুট। ২৬ বলে ২৭ করে এলবিডব্লিউ হন বিউমন্ড। ৭ ওভারের মধ্যে ২ উইকেট হারিয়ে মারাত্মক চাপে ইংল্যান্ড। ক্রিজে এসেছেন নতুন প্লেয়ার ন্যাট সিভার। ৭ ওভার শেষে ২ উইকেট হারিয়ে ৩৮ রান ইংল্যান্ডের। ৮ বলে ৪ রান হেথার নাইটের। ৩ বলে ০ রান সিভারের।
ড্যানি ওয়াটকে ফেরালেন মেগান শুট
তৃতীয় ওভারের প্রথম বলেই আউট হলেন ড্যানি ওয়াট। ৫ বলে ৪ রান করে মেগান শুটের বলে বোল্ড হন ড্যানি। পরিবর্তে ক্রিজে এসেছেেন নতুন প্লেয়ার হেথার নাইট। তৃতীয় ওভার শেষে ১ উইকেট হারিয়ে ১৯ রান ইংল্যান্ডের। ট্যামি বিউমন্ডের স্কোর ১০ বলে ১২ রান। হেথার নাইটের সংগ্রহ ৩ বলে ১ রান।
ইংল্যান্ডের ১ ওভারে ৬/০
প্রথম ওভারে ইংল্যান্ডের সংগ্রহ কোনও উইকেট না হারিয়ে ৬ রান। ট্যামি বিউমন্ড ২ বলে ১ রান করেছেন এবং ড্যানি ওয়াট ৪ বলে ৪ করেছেন।
রান তাড়া করা শুরু ইংল্যান্ডের
বড় রানের বোঝা মাথায় নিয়ে রান তাড়া করা শুরু ইংল্যান্ডের। ট্যামি বিউমন্ড এবং ড্যানি ওয়াট ওপেন করেছেন। অস্ট্রেলিয়ার মেগান শুট বল হাতে ওপেন করেছেন।
৩৫৬ রান করল অস্ট্রেলিয়া
নির্দিষ্ট ৫০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ৩৫৬ রান করে অস্ট্রেলিয়া। একেবারে রানের পাহাড় গড়ে তারা। ইংল্যান্ডের সামনে তারা ৩৫৭ রানের লক্ষ্য রাখে। নিঃসন্দেহে যা ব্রিটিশদের কাছে বড় চাপের।
গার্ডনার আউট
হিলি আউট হওয়ার পরেই একই ওভারের শেষ বলে সাজঘরে ফিরলেন অ্যাশলে গার্ডনার। ১ রান করে তিনি রানআউট হন। ৪৬ ওভার শেষে ৩ উইকেট হারিয়ে ৩১৮ রান অস্ট্রেলিয়ার। ক্রিজে এসেছেন নতুন প্লেয়ার মেগ ল্যানিং।
আউট হিলি
১৩৮ বলে ১৭০ করে সাজঘরে ফিরলেন হিলি। শ্রুবসোলের বলে তাঁকে স্টাম্প করেন অ্যামি জোনস। তবে হিলি আউট হলেও মজবুত জায়গায় দাঁড় করিয়ে দিয়েছে অস্ট্রেলিয়াকে। ৩১৬ রান অস্ট্রেলিয়ার। হিলি আউট হওয়ায় ক্রিজে এসেছেন নতুন ব্যাটার গার্ডনার।
৩০০ পার করল অস্ট্রেলিয়া
৪৫ তম ওভারে ৩০০ পার করল অস্ট্রেলিয়া। ওভার শেষে ১ উইকেটে ৩১৫ রান অস্ট্রেলিয়ার। ১৩৬ বলে ১৭০ রান হিলির। ৪১ বলে ৫৭ রান বেথ মুনির।
১৫০ পার করলেন হিলি
হিলি যেন ব্রিটিশ বোলারদের নিয়ে ছেলেখেলা করছেন। ৪৪তম ওভারেও ৩টি চার মারেন হিলি। সেই সঙ্গে তিনি ১৫০ পার করে ফেললেন। ৪৪ ওভার শেষে ১৩২ বলে ১৬০ রান হিলির। ৩৯ বলে ৫৫ রান বেথ মুনির। ৪৪ ওভার শেষে ১ উইকেট হারিয়ে ২৯৭ রান অস্ট্রেলিয়ার।
বেথ মুনির অর্ধশতরান
৪৩ ওভারের শেষ বলে ৪ রান করে বেথ মুনি করে ফেললেন হাফ সেঞ্চুরি। ৩৮ বলে ৫১ রান মুনির। এ দিকে এই ওভারে হিলিও ৩টি চার হাঁকিয়েছে। তাঁর সংগ্রহ ১২৭ বলে ১৪৫। ৪৩ ওভার শেষে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ২৭৮ রান।
অস্ট্রেলিয়া ৪০ ওভারে ২৩৬/১
৪০ ওভারে ১ উইকেট হারিয়ে ২৩৬ রান করে ফেলেছে অস্ট্রেলিয়া। ১২২ বলে ১৩৩ করে ক্রিজে রয়েছেন হিলি। ৩১ বলে ৩৩ করে তাঁকে যোগ্যসঙ্গত করছেন বেথ মুনি।
২০০ পার করল অস্ট্রেলিয়া
৪ হাঁকিয়ে অস্ট্রেলিয়াকে ২০০ পার করাল অস্ট্রেলিয়া। একেবারে স্বপ্নের ফর্মে রয়েছেন হিলি। সেমির পর ফাইনালে সেঞ্চুরি করে নজির গড়েছেন তিনি। একই বিশ্বকাপে পরপর সেমিফাইনাল এবং ফাইনাল সেঞ্চুরি কার্যত নেই। ৩৬ ওভার শেষে ১ উইকেটে ২০৮ রান অস্ট্রেলিয়ার। ১০৪ বলে ১১১ রান হিলির। ১৯ বলে ১৭ রান বেথ মুনির।
অ্যালিসা হিলির সেঞ্চুরি
দুরন্ত ছন্দে রয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার উইকেটকিপার ব্যাটার অ্যালিসা হিলি। ১০০ বলে ১০০ করে ফেলেছেন তিনি। সেমিফাইনালেও সেঞ্চুরি করেছিলেন। এ বার ফাইনালেও করলেন। ৩৫ ওভার শেষে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ১ উইকেটে ১৯৬ রান। ১৭ বলে ১৬ করে ক্রিজে রয়েছেন বেথ মুনি।
হেইন্সকে ফেরালেন একলেস্টোন
অস্ট্রেলিয়া ওপেনিং জুটিতে ১৬০ রান করার পর, সেই জুটি ভাঙলেন একলেস্টোন। তিনি ফেরান হেইন্সকে। একলেস্টোনের বলে ৯৩ বলে ৬৮ করে বিউমন্ডের হাতে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফেরেন হেইন্স। তাঁর পরিবর্তে ক্রিজে এসেছেন নতুন প্লেয়ার বেথ মুনি। ৩০ ওভার শেষে ১ উইকেটে ১৬২ রান অস্ট্রেলিয়ার। ৮৫ বলে ৮৭ করে অপরাজিত রয়েছেন হিলি। বেথ মুনি সবে ২ বল খেলে ১ রান করেছেন।
১৫০পার করল অস্ট্রেলিয়া
২৮তম ওভারের প্রথম বলেই ১৫০ করে ফেলে অস্ট্রেলিয়া। ওভার শেষে অজিদের সংগ্রহ কোনও উইকেট না হারিয়ে ১৫২। ৯০ বলে ৬৬ হেইন্সের। ৭৮ বলে আগুনে মেজাজে ৮০ করে ফেলেছেন হিলি।
হিলির হাফ সেঞ্চুরি
২২.১ ওভারে চার মেরে হাফ সেঞ্চুরি করেন অ্যালিসা হিলি। ৬২ বলে ৫০ পূরণ করেন তিনি। দুরন্ত ছন্দে রয়েছে অস্ট্রেলিয়ার দুই ওপেনারই। শুরুটা ধীর গতিতে হলেও ধীরে ধীরে উইকেটে নিজেদের সেট করে এখন হাত খুলেছে হিলি এবং হেইন্স। চার মেরে ৫০ করার পরের বলেই হিলি আরও একটি চার মেরেছেন। ২৩তম ওভারে ১০ রান নিয়ে তারা করে ফেলেছে মোট ১১৫ রান। কোনো উইকেট হারায়নি অস্ট্রেলিয়া। ২৩ ওভার শেষে হিলির সংগ্রহ ৬৫ বলে ৫৬। এবং হেইন্স করেছেন ৭৩ বলে ৫৪।
শতরান অস্ট্রেলিয়ার
২১.২ ওভারে ১০০ করে ফেলল অস্ট্রেলিয়া। ক্রিজে রয়েছেন দুই ওপেনার হিলি এবং হেইন্স। ৬৯ বলে ৫০ রান হেইন্সের। হিলির সংগ্রহ ৫৯ বলে ৪৫ রান।
হাফসেঞ্চুরি করে ফেললেন র্যাচেল হেইন্স
৬৯ বলে ৫০ করে ফেললেন র্যাচেল হেইন্স। এটি তাঁর ১৯তম ওডিআই ফিফটি। এবং বিশ্বকাপে চতুর্থ পঞ্চাশ হেইন্সের। ২১ তম ওভারে কোনও উইকেট না হারিয়ে ৯৮ রান অস্ট্রেলিয়ার।
অস্ট্রেলিয়া ১৫ ওভারে ৬৮/০
শেষ ৫ ওভারে উঠেল ৩১ রান। ১৫ ওভার শেষে উঠল ৬৮ রানষ কোনও উইকেচ পড়েনি। হেইন্স ৫২ বলে ৩৬ রান করেছেন। হিলি করেছেন ৩৮ বলে ২৯ রান।
অস্ট্রেলিয়া ১০ ওভারে ৩৭/০
খুব ধীরে রান উঠছে অস্ট্রেলিয়ার। ১০ ওভার শেষে কোনও উইকেট না হারালেও মাত্র ৩৭ রান করেছে তারা। ২৫ বলে ১৫ রান করেছেন হিলি। ৩৫ বলে ১৯ রান হেইন্সের।
অস্ট্রেলিয়া ৫ ওভারে ১৪/০
অস্ট্রেলিয়া কোনও উইকেট হারায়নি ঠিকই। তবে রানের গতি খুবই স্লো। ৫ ওভার হয়ে গেল। অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ মাত্র ১৪ রান। ১৫ বলে ৫ রান করেছেন হিলি। ১৫ বলে ৮ রান হেইন্সের।
অস্ট্রেলিয়া ৪ ওভারে ১১/০
এই ওভারে হল মাত্র ১ রান। ৪ ওভার শেষে কোনও উইকেট না হারিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ১১ রান। ১৩ বলে ৫ রান হিলির। হেইন্স করেছেন ১১ বলে ৬ রান।
অস্ট্রেলিয়া ৩ ওভারে ১০/০
৩ ওভার শেষে কোনও উইকেট না হারিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ১০ রান। ১১ বলে ৫ রান হিলির। হেইন্স করেছেন ৭ বলে ৫।
অস্ট্রেলিয়া ২ ওভারে ৬/০
দ্বিতীয় ওভারে হল ৪ রান। কোনও উইকেট না হারিয়ে ২ ওভারে ৬ রান অস্ট্রেলিয়ার। হিলির ৫ বলে ১ রান। হেইন্স করেছেন ৭ বলে ৫।
অস্ট্রেলিয়া ১ ওভারে ২/০
প্রথম ওভারে ক্যাথেরিন ব্রান্ট মাত্র ২ রান দিলেন। কোনও উইকেট পড়েনি। হিলির সংগ্রহ ১ এবং হেইন্সের সংগ্রহ ১।
খেলা শুরু
অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ব্যাট হাতে ওপেন করছেন অ্যাশলে হিলি এবং র্যাচেল হেইন্স। বল হাতে ওপেন করলেন ইংল্যান্ডের ক্যাথেরিন ব্রান্ট।
দুই দলের প্রথম একাদশ
ইংল্যান্ডের প্রথম একাদশ: ট্যামি বিউমন্ড, ড্যানিয়েল ওয়াট, হেথার নাইট (অধিনায়ক), ন্যাটালিয়া সিভার, অ্যামি জোনস (উইকেটকিপার), সোফিয়া ডাঙ্কলি, ক্যাথেরিন ব্রান্ট, সোফি একলেস্টোন, কেট ক্রস, শার্লট ডিন, অ্যানা শ্রুবসোল।
অস্ট্রেলিয়ার প্রথম একাদশ: র্যাচেল হেইন্স, অ্যালিসা হিলি (উইকেটকিপার), মেগ ল্যানিং (অধিনায়ক), এলিস পেরি, বেথ মুনি, তালিয়া ম্যাকগ্রা, অ্যাশলে গার্ডনার, জেস জোনাসন, অ্যালেনা কিং, মেগান শুট, ডার্সি ব্রাউন। (প্রসঙ্গত, এলিসা পেরি খেললেও, বল করার সম্ভাবনা কম)।
টসে জিতল ইংল্যান্ড
টসে জিতে অস্ট্রেলিয়াকে ব্যাট করতে পাঠাল ইংল্যান্ড। শেষ বিশ্বকাপের ফাইনালেও টসে জিতেছিল ইংল্যান্ড। তবে সে বার তারা ব্যাটিং নিয়েছিল।
শেষ বিশ্বকাপ ফাইনালের ফল
২০১৭ বিশ্বকাপের ফাইনালে ইংল্যান্ডের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত। মিতালি রাজের টিমকে ৯ রানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ইংল্যান্ড। আজ শিরোপা ধরে রাখার লড়াই ইংল্যান্ডের।
এ বার বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের পারফরম্যান্স
ইংল্যান্ড অবশ্য গ্রুপ লিগে ৭টি ম্যাচের মধ্যে ৪টিতে জয় পেয়েছে। ৩টি ম্যাচ তারা হেরেছে। ৮ পয়েন্ট নিয়ে তিন নম্বরে থেকে সেমিফাইনালে পৌঁছেছিল ব্রিটিশ মহিলারা। সেমিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ফাইনালে ওঠে তারা।
এ বার বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার পারফরম্যান্স
এই বছর অস্ট্রেলিয়া প্রকৃত চ্যাম্পিয়ন হওয়ার দাবীদার। গ্রুপ লিগ পর্বের সব ম্যাচে জিতেছে। এর পর সেমিফাইনালে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছে অজিরা। এখনও পর্যন্ত তারা একটি ম্যাচেো হারেনি। এ বার অপরাজিত থেকেই চ্যাম্পিয়ন হতে মরিয়া হয়ে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া।
বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ড মুখোমুখি
অস্ট্রেলিয়া এবং ইংল্যান্ড চার বার মুখোমুখি হয়েছে মহিলা বিশ্বকাপের ফাইনালে। তার মধ্যে অস্ট্রেলিয়াই তিন বার জিতেছে। এক বার জিতেছে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা। শেষ বার তারা ১৯৮৮ সালে মুখোমুখি হয়েছিল। সে বারও চ্যাম্পিয়ন হয় অজিরা।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী ফাইনালে এগিয়ে অস্ট্রেলিয়া
এখন পর্যন্ত ১১টি মহিলা বিশ্বকাপ খেলা হয়ে গিয়েছে। এ বারেরটা ধরলে এই নিয়ে ১২তম বিশ্বকাপে খেলা হতে চলেছে। বিশ্বকাপে সবচয়ে সফল দল হল অস্ট্রেলিয়া। তারা ৬ বার বিশ্বকাপ জিতেছে। কিছুটা পিছিয়ে ইংল্যান্ড জিতেছে চার বার। এর বাইরে নিউজিল্যান্ড এক বার বিশ্বকাপ জিতেছে। এর বাইরে ভারত দু'বার এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজ একবার ফাইনালে উঠেছে। কিন্তু জিততে পারেনি।
৪০ বছর আগের ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি
আজ ক্রাইস্টচার্চে ফিরতে চলেছে ৪০ বছর আগের ইতিহাস। যদিও এক্ষেত্রে পুরনো ছবি বদলে দেওয়ার সুযোগ রয়েছে ইংল্যান্ডের সামনে। ৯৮২ সালে এই ক্রাইস্টচার্চেই মেয়েদের ওয়ান ডে বিশ্বকাপের ফাইনালে সম্মুখসমরে নেমেছিল অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ড। সুতরাং, সেই একই শহরে ফের বিশ্বকাপের খেতাবি লড়াইয়ে নামছে দু'টি একই দল। এই প্রথম বার কোনও আইসিসি ইভেন্টে এমনটা ঘটতে চলেছে। এর আগে কখনও কোনও আইসিসি ইভেন্টের ফাইনাল ম্যাচের প্রতিপক্ষ ও আয়োজক শহর একই (পুনরাবৃত্তি) হয়নি। সেদিক থেকে নিঃসন্দেহে নতুন ইতিহাস রচিত হতে চলেছে বিশ্বকাপ ফাইনালে।
৪০ বছর আগের সেই ফাইনালে ইংল্যান্ডকে ৩ উইকেটে পরাজিত করে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। এবার ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডের সামনে সুযোগ রয়েছে ইতিহাস বদলে দেওয়ার।