পারথ স্কর্চার্সের বিরুদ্ধে কোয়ালিফায়ার ম্যাচে শতরান থেকে মাত্র ২ রান দূরে ব্যাট করছিলেন জেমস ভিনস। সিডনি সিক্সার্সের জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ১ রান। বোলার অ্যান্ড্রু তাই ভিনসকে সেঞ্চুরি থেকে আটকাতে ওয়াইড বল করেন। সিডনি ম্যাচ জিতে ফাইনালে গেলেও ৯৮ রানে অপরাজিত থেকে যান ভিনস।
এবার ফাইনাল ম্যাচেও সেই পারথের বিরুদ্ধেই ফের নিশ্চিত শতরান মাঠে ফেলে এনেল ভিনস। খেতাবি ম্যাচে জেমস আউট হন ৯৫ রান করে। ৬০ বলের ইনিংসে তিনি ১০টি চার ও ৩টি ছক্কা মারেন।
মূলত ভিনসের ব্যাটে ভর করেই হেনরিকসের নেতৃত্বাধীন সিডনি খেতাবি লড়াইয়ে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেটের বিনিময়ে ১৮৮ রান তোলে। জোস ফিলিপস ৯, হেনরিকস ১৮, ক্রিশ্চিয়ান ২০ ও কার্লোস ব্রাথওয়েট ১০ রানের যোগদান রাখেন। ২টি করে উইকেট নেন ঝাই রিচার্ডসন ও অ্যান্ড্রু তাই।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে পারথ স্কর্চার্স ২০ ওভারে ৯ উইকেটের বিনিময়ে ১৬১ রানে আটকে যায়। লিভিংস্টোন ৪৫ ও ক্যামেরন ব্যানক্রফট ৩০ রান করেন। বেন ডারশিস ৩টি উইকেট নেন। ২টি করে উইকেট দখল করেন বার্ড, অ্যাবট, ক্রিশ্চিয়ান। সঙ্গত কারণেই ম্যাচের সেরা ক্রিকেটার নির্বাচিত হন ভিনস।
২৭ রানে ম্যাচ জিতে তৃতীয়বারের মতো বিগ ব্যাশ চ্যাম্পিয়ন হয় সিক্সার্স। ডিফেন্সিং চ্যাম্পিয়ন হিসেবে টুর্নামেন্ট শুরু করে তারা খেতাব ধরে রাখে। পরপর দু'বার চ্যাম্পয়িন হওয়া ছাড়াও সিডনি সিক্সার্স খেতাব জেতে ২০১১-১২'র উদ্বোধনী মরশুমেও।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।