ইডেন গার্ডেন্সে চার মেরে বাংলার জয় নিশ্চিত করলেন অভিমন্যু ঈশ্বরন। চতুর্থ দিনে প্রথম সেশনেই ঝাড়খণ্ডকে হারিয়ে সেমি ফাইনালে উঠল মনোজ অ্যান্ড কোম্পানি।
৯ উইকেটে জিতল বাংলা
চার মেরে বাংলার জয় নিশ্চিত করলেন অভিমন্যু ঈশ্বরন। চতুর্থ দিনে প্রথম সেশনেই কোয়ার্টার ফাইনাল জিতল মনোজ অ্যান্ড কোম্পানি। ১২.৪ ওভারেই ৬৯/১ রান তুলল বাংলা। কাজি চার রান করে আউট হয়ে গেলে, ঈশ্বরন ২৮ রান করে অপরাজিত থাকলেন ও সুদীপ অপরাজিত ২৬ রানের ইনিংস খেললেন।
১২ ওভারে বাংলার স্কোর ৬৫/১
ম্যাচ জিততে বাংলার দরকার আর মাত্র ২ রান। ১২ ওভারে বাংলার স্কোর ৬৫/১
১১ ওভারে বাংলার স্কোর ৫৭/১
কাজি আউট হয়ে যাওয়ার পরে সুদীপ ও ঈশ্বরন দারুণ ভাবে নিজেদের লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে চলেছে। ১১ ওভার শেষে বাংলা তুলল ৫৭/১ রান।
৮ ওভারে বাংলার স্কোর ৪৩/১
কোয়ার্টার ফাইনালের ম্যাচ জিততে হলে বাংলার প্রয়োজন মাত্র ২৪ রান। এখন দেখার লাঞ্চের আগে এই লক্ষ্য পূরণ করে নাকি এই রান তুলতে ঈশ্বরন-ঘরামিরা লাঞ্চ পর্যন্ত সময় নেয়।
আউট কাজি
চার রান করে আউট হলেন কাজি। রাহুল কুমারের বলে উইকেটরক্ষকের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন কাজি। ৩.৪ ওভারে দলের স্কোর ২১/১ রান।
চার মেরে বাংলার ইনিংসের শুরু
৬৭ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে চার মেরে ইনিংসের শুরু করলেন কাজি।
বাংলার দরকার ৬৭ রান
একটা সময়ে ১৬৪ রানে ৮ উইকেট হারিয়েছিল ঝাড়খণ্ড, অনেকেই ভেবেছিলেন হয়তো খুব শীঘ্রই শেষ হবে ঝাড়খণ্ডের ইনিংস। কিন্তু সুপ্রিয় ও রাহুলের জুটিতে দলের স্কোরকে ২২০ রানে নিয়ে যায়। এরপরে কিছুতে এই জুটি ভাঙতে পারছিল না আকাশ দীপ, মুকেশ কুমাররা। শেষ পর্যন্ত নিজেদের ভুলেই উইকেট হারালেন রাহুল। অবশেষে ২২১ রানেই শেষ হল ঝাড়খণ্ডের দ্বিতীয় ইনিংস। মোট ৬৬ রানের লিড নিয়েছে তারা। এবার কোয়ার্টার ফাইনালের ম্যাচ জিততে হলে বাংলার দরকার ৬৭ রান।
শেষ ঝাড়খণ্ডর ইনিংস
আশিস কুমারকে শূন্য রানে বোল্ড করলেন আকাশ ঘটক। ২২১ রানে শেষ হল ঝাড়খণ্ডের ইনিংস। এরফলে ৬৬ রানের লিড নিয়েছে ঝাড়খণ্ড। সুপ্রিয় চক্রবর্তী ৪১ রানে অপরাজিত থাকলে।
নবম উইকেটের পতন
অবশেষে ঝাড়খণ্ডের নয় নম্বর উইকেটটা ফেলল বাংলা। রাহুল ও সুপ্রিয়-র জুটি ভেঙে দিল বাংলা। নিজেদের ভুল বোঝাবুঝি করে রান আউট হলেন রাহুল শুক্ল। রান আউট করতে ভুল করেননি ঘরামি।
ড্রিঙ্কস ব্রেক
ঝাড়খণ্ড ২১৮/৮ রান তুলেছে। এখনও পর্যন্ত তারা ৬৪ রানের লিড নিয়েছে। সুপ্রিয় ৩৮ ও রাহুল ১০ রানে ব্যাট করছে।
২০০ টপকাল ঝাড়খণ্ড
১৭৮ রানে আট উইকেট হারালেও হাল ছাড়নি ঝাড়খণ্ড। ব্যাট হাতে লড়াই চালাচ্ছেন সুপ্রিয় চক্রবর্তী। এখনও ২৭ রান করে ক্রিজে রয়েছেন তিনি। ৪৭ রানের লিড নিয়েছে ঝাড়খণ্ড।
৫২ ওভার ঝাড়খণ্ডের স্কোর ১৭৮/৮
দারুণ ব্যাট করছেন সুপ্রীয় চক্রবর্তী। এখনও চারটি চার মেরেছন তিনি। এর মাঝেই ২২ রানের লিড নিয়ে ফেলেছে ঝাড়খণ্ড। সুপ্রীয়ের সঙ্গে ক্রিজে রয়েছেন রাহুল শুক্ল
আউট
দিনের প্রথম ওভারেই উইকেট পেলেন মুকেশ কুমার। ৬ রান করে মুকেশ কুমারের বলে আউট হলেন শাহবাজ নদিম। ৪৯ ওভারে ঝাড়খণ্ডের স্কোর ১৬৪/৮ রান।
শুরু হল চতুর্থ দিনের খেলা
মুকেশ কুমারের হাতে বল। এখন দেখার বাংলা বাকি তিন উইকেট তুলে নেওয়ার আগে ঝাড়খণ্ড কত রানের লিড নিতে পারে।
একবার দেখে নেওয়া যাক তৃতীয় দিনে কী হয়েছে
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে ঝাড়খণ্ড তুলেছে ৪৮ ওভারে ১৬২/৭ রান। সাত রানের নিয়েছে তারা। এদিনের ম্যাচে সর্বাধিক ঝাড়খণ্ডের হয়ে সর্বাধিক ৬৪ রান করেছেন আর্যমান সেন। অনুকূল রায় করেন ৪০ রান করেছেন। দলের অধিয়ানক বিরাট সিং ২৯ বলে ২৯ রান করে আউট হয়ে যান। এদিন বল হাতে বাংলার হয়ে দুটি করে উইকেট নিয়েছিলেন শাহবাজ আহমেদ, আকাশ দীপ ও আকাশ ঘটক। ইশান পোড়েল একটি উইকেট শিকার করেছিলেন। তৃতীয় দিনের শুরুতে দারুণ ব্যাট করেছিলেন শাহবাজ আহমেদ। দিনের শুরুতে ব্যাট হাতে বাংলার শাহবাজ আহমেদ করেন ১২০ বলে ৮১ রান। এছাড়াও অভিষেক পোড়েল ৫২ বলে ৩৩ রান করেন। আকাশ ঘটক ১২ রানের ইনিংস খেলেন। ফলে প্রথম ইনিংসে ১৫৫ রানের লিড নিয়েছিল বাংলা। তার জবাবে তৃতীয় দিনের শেষে দ্বিতীয় ইনিংসে এখনও পর্যন্ত ঝাড়খণ্ডের স্কোর ১৬২/৭ রান।
HT বাংলার লাইভে স্বাগত
ইডেন গার্ডেন্সে মনোজ তিওয়ারিদের জয় কার্যত সময়ের অপেক্ষা। বাংলার শিবিরে এখন থেকেই সেমিফাইনালের পরিকল্পনা ঢুকে পড়েছে। এখন দেখার কতক্ষণে ঝাড়খণ্ডের বাকি তিন উইকেট তুলে নেয় বাংলা।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।