প্রথম ইনিংসে ৪৩৮ রান করে আউট হয়ে গিয়েছে বাংলা। মধ্যপ্রদেশ দিনের শেষে ৫৬-২। একটু হলেও এগিয়ে বাংলা এটা বলাই যায়। ইনদোরে ঘরের মাঠে মধ্যপ্রদেশ কেমন ভাবে লড়ল দ্বিতীয় দিনে, সেটা ফুটে উঠল আমাদের ব্লগে। সব বড় আপডেট এক ঝলকে দেখে নিন।
মোটের ওপর বাংলার জন্য ভালো দিন
এদিন প্রথম ও তৃতীয় সেশন বাংলা আধিপত্য দেখালেও দ্বিতীয়টিতে ভালো খেলেছে মধ্যপ্রদেশ। শেষপর্যন্ত বাংলার লোয়ার মিডল অর্ডারের ব্যর্থতা দলকে ভোগায় কিনা, সেটা সময়ই বলবে। তবে বাংলাকে যে নিশ্চিত ভাবেই কাল সকালে জলদি উইকেট নেওয়ার চেষ্টা করতে হবে, সেটা বলাই বাহুল্য। কাল আবার আমরা ফিরব লাইভ ব্লগ নিয়ে, আশা করি আপনাদের সঙ্গে পাব আমরা।
জমে গিয়েছে দ্বিতীয় সেমিফাইনাল
বেঙ্গালুরুতে অপর সেমিফাইনালে কর্ণাটকের ৪০৭-এর জবাবে সৌরাষ্ট্র ৭৬-২। হার্ভিক দেশাই ও শেলডন জ্যাকসন ব্যাটিং করছেন। স্নেল প্যাটেল ও বিশ্বরাজ জাদেজাকে সাজঘরে ফিরিয়েছেন কাবিরাপ্পা। এর আগে মায়াঙ্ক আগরওয়ালের ২৪৯-এর দৌলতেই এই বিশাল রান করতে সক্ষম হয় কর্ণাটক। দুই সেমিফাইনালের স্কোরলাইন দুই দিনের শেষে প্রায় এক, যা বেশ চমকপ্রদ।
দিনের শেষে পড়ল দুই উইকেটের
২৮ ওভার শেষে দুটি উইকেটে ৫৬ রান করল মধ্যপ্রদেশ। ক্রিজে দুই নাইট ওয়াচম্যান সারাংশ ও অনুভব। এখনও ৩৮২ রানে পিছিয়ে দল। তবে মধ্যপ্রদেশের অনেক নামজাদা প্লেয়ার এখনও নামেননি। ফলে বেঙ্কটেশ আইয়ার, রজত পাতিদারদের ওপর নিশ্চিত ভাবেই ভরসা রাখবে দল। পিচ যেমন পাটা, যেদল প্রথম ইনিংসে এগিয়ে থাকবে, তারাই ম্যাচ জিতবে, সেই সম্ভাবনা খুবই প্রবল।
আউট হিমাংশু
দিনের একেবারে শেষ প্রহরে আউট হলেন হিমাংশু মন্ত্রী। হয়তো কিছুটা মনসংযোগ ভঙ্গ হয়েই এই কাণ্ড হল। ইশান পোড়েলের বলে টাইমিং মিস করে মিড অফে ক্যাচ দিয়ে আউট হলেন তিনি। ৮৭ বল খেলে ২৩ রান করে আউট হলেন তিনি। ফুলটস বলে অনুষ্টুপের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট। ২৫ ওভারে ৪৩-২ মধ্যপ্রদেশ।
আউট যশ দুবে!
বড় উইকেট। উইকেটরক্ষক অভিষেক পোড়েলের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট যশ দুবে। তাঁকে বারো রানে ফেরালেন আকাশ দীপ। হিমাংশুর সঙ্গে এখন ক্রিজে সারাংশ। ২০ ওভার শেষে অজিরা ৩৪-১
১৫ ওভার শেষেও এল না উইকেট
১৫ ওভার শেষেও উইকেট পেল না বাংলা। ১৩ রানে হিমাংশু ও আট রানে যশ অপরাজিত। বাংলার চার বোলার এখনও হাত ঘুরিয়েছেন কিন্তু এখনও পর্যন্ত সেরকম কিছু সাফল্যের গন্ধ পাননি তাঁরা।
১০ ওভার অতিক্রান্ত
প্রথম ১০ ওভারে মাত্র ১৪ রান হল। পেস থেকে তেমন কোনও উইকেট পাওয়ার সম্ভাবনা আছে বলে মনে হচ্ছে না। অন্যদিকে শাহবাজ ব্যাটারদের সমস্যার মধ্যে রাখছেন।
ধীরে শুরু মধ্যপ্রদেশের
শাহবাজকে দিয়ে শুরু করেছিল বাংলা। অন্যদিক থেকে এসেছেন মুকেশ কুমার। তবে প্রথম আট ওভারে কোনও উইকেট পায়নি তারা। খেলছেন যশ দুবে ও হিমাংশু মন্ত্রী। পিচ বেশ পাটা, তেমন কোনও নতুন বল থেকে সুবিধা পাচ্ছেন না বাংলার বোলাররা। শাহবাজ পিচের রাফটি ব্যবহার করে উইকেট পাওয়ার চেষ্টা করছেন।
জোড়া শতরানই ভরসা জোগাল
গতকাল ১১২ করেন সুদীপ ও ১২০ করেন অনুষ্টুপ। এদিন মনোজ ৪২ ও অভিষেক ৫১ রান করেন। বাকিরা তেমন বলার মতো রান করতে পারেননি। সবমিলিয়ে বাংলা খুশি হবে ৪৩৮ নিয়ে, তবে সুযোগ ছিল ৫০০-র ওপর করে মধ্যপ্রদেশকে কার্যত ম্যাচ থেকে বার করে দেওয়ার। সেই সুযোগটা হাতছাড়া করলেন মনোজরা।
কার্তিকেয় জাদু
মধ্যপ্রদেশের জন্য তিনটি উইকেট নিলেন কার্তিকেয় মাত্র ৯৫ রান দিয়ে। এদিন প্রথম থেকেই একেবারে দুরন্ত বোলিং করেন তিনি গতকালের ম্যাড়ম্যাড়ে পারফর্মেন্সকে পিছনে ফেলে। ফল পেলেন হাতেনাতে। অন্যদিকে দুটি করে উইকেট নিয়েছেন অনুভব ও গৌরব। একটি করে উইকেট পেয়েছেন আবেশ খান ও সারাংশ জৈন। আবেশের ওপর অনেক আস্থা থাকলেও অনুষ্টুপকে আউট করা ছাড়া খুব বড় কিছু করতে পারেননি তিনি। এদিনের ফর্মে থাকা অভিষেক পোড়েল রান আউট হন।
পরপর আউট প্রদীপ্ত ও ইশান
সারাংশকে চালাতে গিয়ে ডিপে ক্যাচ আউট হয়ে আউট প্রদীপ্ত। তিনি করেছিলেন ২১। অন্যদিকে কার্তিকেয়র বলে খাতা না খুলেই আউট ইশান। সবমিলিয়ে ৪৩৮ রানে অল আউট বাংলা। পোস্ট লাঞ্চ সেশনে পঞ্চাশেরও কম রানে পাঁচ উইকেট পেয়ে ম্যাচে কিছুটা হলেও কামব্যাক করল মধ্যপ্রদেশ।
আউট আকাশদীপ
ছয় রান করে কার্তিকেয়র বলে বোল্ড আকাশদীপ। ১৩৮ ওভার শেষে বাংলা ৪৩৪-৮। ক্রিজে এসেছেন মুকেশ। প্রদীপ্তর সঙ্গে রান কতটা এগিয়ে নিয়ে যেতে পারেন তাঁরা, সেটাই দেখার।
আউট অভিষেক
প্রদীপ্তর সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝি, রান আউট হলেন অভিষেক পোড়েল। তিনি যেভাবে খেলছিলেন, বোধহয় শুধু এভাবেই আউট হওয়া সম্ভব ছিল। তবে তাঁর আউটের সঙ্গে সঙ্গে নিশ্চিত ভাবেই বাকিদের আউট করার দরজা খুলে গেল চ্যাম্পিয়নদের কাছে। ৫১ করে ফিরলেন তিনি, পরের ব্যাটার আকাশ দীপ। ১৩৪ ওভার শেষে ৪২৬-৭।
পঞ্চাশ অভিষেকের
৮৮ বলে ৫০ করে ফেললেন অভিষেক পোড়েল। এত সুন্দর টেকনিক, মনেই হয় লম্বা রেসের ঘোড়া হবেন বাংলার এই তরুণ। আটটি চার এখনও পর্যন্ত তাঁর এই ইনিংসে। রীতিমত ধ্রুপদী কায়দায় কিছু শট মেরেছেন। কিন্তু শুরু থেকেই কাউন্টার অ্যাটাক করার মুডে ছিলেন। তাঁর ব্য়াটিংয়ের জেরেই ম্যাচে অনেকটা দখল জমিয়ে নিতে পেরেছে বাংলা দ্বিতীয় দিনে। ১২৮ ওভারে ৪১৬-৬
আউট মনোজ
৪২ করে শেষ হল মনোজের প্রতিরোধ। কার্তিকেয়র বলে আইয়ারের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হলেন মনোজ। খেলেছেন ১২৯ বল। ১২৭ ওভার শেষে ৪০৯-৬। নতুন ব্যাটার প্রদীপ্ত প্রামাণিক। বাংলা কি ৫০০ অবধি টেনে নিয়ে যেতে পারবে রান। এখন সেদিকেই সবার নজর।
৪০০ পার বাংলার
১২৩ তম ওভারেই ৪০০ পার বাংলার। বাংলা এখন ৪০১-৫, অভিষেক ৪৩ ও মনোজ ৪২-তে নট আউট।
লাঞ্চের পর খেলা শুরু
১২২ ওভারে ৩৯৭-৫। কিছুটা স্পিন নিচ্ছে উইকেটে। একদিকে যখন জাদেজা নাকানিচোবানি খাওয়াচ্ছেন অজিদের, তাঁর মতোই অ্যাকশন নিয়ে বল করা কার্তিকেয় সেরকম সাফল্য পাচ্ছেন না। তবে কিছুকিছু বল টার্ন করছে গুড লেংথ থেকে। তাই একটু ধরে খেলছেন বাংলার তারকারা।
টানছেন মায়াঙ্ক
১৮৫ রানে নট আউট মায়াঙ্ক আগরওয়াল। অন্যদিকে বাকিরা আউট হয়েছেন দ্রুত। সৌরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে আট উইকেট হারিয়ে ৩৩৫ করেছে কর্ণাটক। ক্যাপ্টেন ইনিংস খেলে দলকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন ভারতীয় দল থেকে বাদ পড়া মায়াঙ্ক।
লাঞ্চে ফ্রন্টফুটে বাংলা
দ্বিতীয় দিনের প্রথম সেশনে ৩১ ওভারে ৮৪ রান করল বাংলা। মাত্র শাহবাজ আউট হয়েছেন এর মধ্যে। ৬৮ রানের জুটি মনোজ ও অভিষেকের মধ্যে। ১১০ বলে ৪১ রানে নট আউট মনোজ। ৩৪ রানে অপরাজিত অভিষেক, খেলেছেন ৬৫ বল। মধ্যপ্রদেশের জন্য একমাত্র সাফল্য পেয়েছেন গৌরব। তাঁকে ছাড়া কোনও বোলারই তেমন দাগ কাটতে পারেননি যদিও শুরুতে কিছু ভালো ডেলিভারি করেন অনুভব। মূলত স্পিনারদের ব্যর্থতার জেরেই বাংলাকে বড় রান করা থেকে আটকাতে পারছে না মধ্যপ্রদেশ।
নির্বিষ বোলিং মধ্যপ্রদেশের
কাঁধ ঝুলে গিয়েছে রঞ্জি চ্যাম্পিয়নদের। ফিল্ড ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, অনেক খুচরো রান নেওয়ার সুযোগ মনোজদের কাছে। তেমন ঝুঁকি না নিয়েই তাই রান করে যাচ্ছেন তারকারা। ম্যাচে ফিরতে গেলে দ্রুত উইকেট চান মধ্যপ্রদেশের। ১১৮ ওভার শেষে ৩৯১-৫
৩৮১-৫
১১৩ ওভার খেলা শেষ। বাংলা ৩৮১-৫। রীতিমত জমে গিয়েছেন অভিষক ও মনোজ। ৫৮ রানের জুটিতে অনেকটাই দলকে ভালো জায়গায় নিয়ে যেতে পেরেছেন।
অনেকটাই স্বচ্ছন্দ মনোজরা
লাঞ্চের ঠিক আগে বেশ দাপটের সঙ্গে খেলছেন মনোজ তিওয়ারিরা। তরতর করে বাড়ছে বাংলার রান। ১০৬ ওভার শেষে বাংলা ৩৬৮-৫। ৩১ রানে নট আউট মনোজ, ২২ রানে অপরাজিত অভিষেক। ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বোলারদের নিয়ে আসছেন মধ্যপ্রদেশের অধিনায়ক, কিন্তু তেমন কোনও লাভ হচ্ছে না। আবেশ খানকে সকালে একেবারেই সেটেল করতে দিলেন না বাংলার প্লেয়াররা। পিচ যদিও দ্বিতীয় দিন থেকেই অসমান ভাবে ব্যবহার করছে তাই নিশ্চিত ভাবেই চাপ বাড়বে মধ্যপ্রদেশের ওপর।
চালিয়ে খেলছেন অভিষেক
১০১ ওভার শেষে বাংলা ৩৪৬-৫। মাত্র ১২ বলে ১৪ করেছেন অভিষেক পোড়েল। অপরদিকে ৬১ বলে ১৯ করেছেন মনোজ। গৌরব যাদবকে দুটি চার মেরেছেন অভিষেক। বল কিছুটা সুইং করছে তাই কাউন্টার অ্যাটাকের ওপর জোর দিচ্ছেন তিনি। অন্যদিকে মাটি কামড়ে পড়ে আছেন মনোজ।
আউট শাহবাজ
মাত্র ১৪ রান করে আউট হয়ে গেলেন শাহবাজ আহমেদ। গৌরব যাদবের বলে মন্ত্রীর হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট তিনি। নয়া ব্যাটার অভিষেক পোরেল। বল কিছুটা থমকে আসছে পিচে, অনেক সময় আবার পড়ে স্কিড করছে। যতটা সহজ মনে করা হয়েছিল এই পিচ, ততটা নয় আসলে। তাই রান আসছে মন্থর গতিতে। ৯৮ ওভার শেষে বাংলা ৩৩০-৫। ১৫ রানে নটআউট মনোজ, ২ রানে আছেন অভিষেক।
আড়াইশো পার কর্ণাটকের
৯৩ ওভার শেষে কর্ণাটকের ২৫১-৬। ৬৬ রানে আউট শরথ। অন্যদিকে ১২৩ রানে নট আউট মায়াঙ্ক আগরওয়াল। তাঁর সঙ্গে এসেছেন কৃষ্ণাপ্পা গৌতম। তাই আরো রান বাড়বে, এটা বলাই যায়।
ভাগ্য খারাপ অনুভবের
উইকেট কিপারকে সামনে উঠিয়ে বল করছেন মনোজ। সম্পূর্ণ ভাবে পরাস্ত করলেন মনোজ তিওয়ারিকে কিন্তু একটুর জন্য উইকেটে লাগল না। এই সব ছোটোছোটো ভাগ্যের ফের দিনের শেষে অনেক বড় হয়ে যায়। অন্যদিকে গৌরব যাদবের বলে জাজমেন্ট দিতে গিয়ে পায়ে লাগল মনোজের। বড় আপিল হলেও মনঃপুত হল না আম্পায়ারের। ৯৩ ওভার শেষে ৩২২-৪।
সাবধানী শুরু বাংলার
আবেশ ও আগরওয়াল বোলিং করছেন। খুব দেখেশুনে ব্যাটিং করছেন মনোজ ও শাহবাজ। এরমধ্যে আবেশের বলে একটি চার মেরেছেন শাহবাজ। কিন্তু মোটের ওপর নতুন বলকে ভোঁতা করাই টার্গেট বাংলার ক্রিকেটারদের।
টস জিতে ব্যাটিং নিল অস্ট্রেলিয়া
রঞ্জি ট্রফির দিকে আমাদের নজর থাকবে, কিন্তু এটা ভুললে চলবে না যে আজ থেকে বর্ডার-গাভাসকর সিরিজ শুরু হচ্ছে। নাগপুরে প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া টস জিতে ব্যাটিং নিয়েছে। অফ স্পিনার টড মার্ফির অভিষেক হচ্ছে অজিদের জন্য। অন্যদিকে সূর্যকুমার যাদব ও কেএস ভরত প্রথমবার টেস্টে ভারতের হয়ে খেলবেন। নিশ্চিত ভাবেই ঋষভ পন্তের অনুপস্থিতির জেরেই সুযোগ পেলেন এই দুই ক্রিকেটার। এক্স ফ্যাক্টরের জন্য সূর্যকে দলে নিল ভারত। নাগপুর টেস্টের সমস্ত বিস্তারিত আপডেট পড়ুন আমাদের লাইভ ব্লগে। রঞ্জি ট্রফির আপডেট পাবেন এখানে।
গতবারের স্মৃতি
গতবার মধ্যপ্রদেশের জয়ে বড় কৃতিত্ব ছিল কুমার কার্তিকেয়র। এই ম্যাচে এখনও পর্যন্ত ২৩ ওভার বল করে কোনও সাফল্য পাননি তিনি। কিন্তু মধ্যপ্রদেশকে যদি বাংলাকে ৪৫০-র কমে বেঁধে রাখতে হয়, তাহলে তাঁকে ভালো বল করতেই হবে।
স্পোর্টিং উইকেট
গতকাল ৮৭ ওভার খেলা হয়েছে। বাংলার সংগ্রহ ৩০৭-৪। ফলে বেশ ভালো গতিতেই রান করেছে দল। মধ্যপ্রদেশের হয়ে আবেশ খান ৭৯ রান গলিয়ে একটি উইকেট নিয়েছেন। অনবদ্য বলে সেঞ্চুরি করা অনুষ্টুপকে সাজঘরে ফেরান তিনি। মাত্র ২১ রান দিয়ে দুটি উইকেট নিয়েছেন অনুভব আগরওয়াল। করণ লালকে বোল্ড ও সুদীপকে এলবি করেন তিনি। অভিমন্যু আউট হন গৌরব যাদবের বলে। বাংলার হয়ে ২৪১ রানের জুটি গড়েন সুদীপ (১১২) ও অনুষ্টুপ (১২০)। স্পিনাররা তেমন দাগ কাটতে পারেননি প্রথম দিনে। দ্বিতীয় দিনে সেই চিত্র বদলায় কিনা দেখার।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।