রঞ্জি ট্রফিতে দুরন্ত ছন্দে রয়েছে বাংলা। খেতাব জয়ের স্বপ্ন দেখাচ্ছেন মনোজ তিওয়ারি, অভিমন্যু ঈশ্বরণরা। যদিও বাংলার কোচ লক্ষ্মীরতন শুক্লা মনে করেন, খেতাব জয়ের রাস্তা এখনও অনেক দূরে। ১৯৮৯-৯০ সালের পর আর রঞ্জি ট্রফি জেতেনি বাংলা। কখনও রানার্স বা কখনও সেমিফাইনালিস্ট হয়েই থামতে হয়েছে বাংলাকে। তাই ছন্দে থাকা টিম বেঙ্গল এখনই খেতাব জয়ের স্বপ্ন দেখতে নারাজ। বরং ম্যাচ প্রতি ম্যাচ ভাবনা রেখেই এগোতে চান মনোজ, অনুষ্টুপরা। গ্রুপ পর্বে দুর্দান্ত খেলছে বাংলা। ৬ ম্যাচের মধ্যে ৪টে-তেই জিতেছে। ৩২ পয়েন্ট নিয়ে একেবারে শীর্ষে টিম বেঙ্গল।
প্রথম দিন খেলা হল মাত্র ৩৬ ওভার
মাঠ ভিজে থাকার কারণে প্রথম দিন খেলা হল মাত্র ৩৬ ওভার। ওড়িশা ২ উইকেট হারিয়ে ৯৬ রান করে। ১০৬ বলে ৪১ করে ক্রিজে রয়েছেন শান্তনু মিশ্র। ওড়িশার অধিনায়ক শুভ্রাংশু সেনাপতির সংগ্রহ অপরাজিত ১৫ বলে ৯ রান।
দ্বিতীয় উইকেট হারাল ওড়িশা
৩১.৩ ওভারে ইশান পোড়েলের বলে অভিষেকের হাতে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফিরলেন সন্দীপ। তাঁর সংগ্রহ ৪৬ বলে ৩০। হ৮৩ রানে ২ উইকেট হারাল ওড়িশা।
চা-বিরতিতে ওড়িশা ৫৯/১
ওড়িশা শুরু থেকেই ধীরে চলো নীতি নিয়েছে। চা বিরতির আগে ২৬ ওভারে তারা ১ উইকেট হারিয়ে ৫৯ রান করেছে। কোনও তাড়াহুড়ো করতে রাজি নয় তারা। ক্রিজে রয়েছেন শান্তনু মিশ্র (৮৪ বলে ২২ রান) এবং সন্দীপ পট্টনায়েক (২৯ বলে ২১ রান)।
প্রথম উইকেট পড়ল ওড়িশার
প্রথম উইকেট হারাল ওড়িশা। ১৪.৫ ওভারে আকাশদীপের বলে ক্যাচ আউট হন অনুরাগ সারাঙ্গি। ৪৩ বলে ১৫ রান করে সাজঘরে ফিরলেন তিনি। ক্রিজে রয়েছেন শান্তনু মিশ্র (৫০ বলে ১০ রান) এবং সন্দীপ পট্টনায়েক (১ বলে ০)। ১৫ ওভার শেষে ১ উইকেটে ২৬ রান ওড়িশার।
৫ ওভারে হল ৬ রান
ধীরে চলো নীতি নিয়েছে ওড়িশা। প্রথম ৫ ওভারে তারা করল মাত্র ৬ রান।
টস জিতে ফিল্ডিং নিল বাংলা
টসে জিতে ওড়িশাকে প্রথমে ব্যাট করতে পাঠাল বাংলা। বাংলার লক্ষ্য থাকবে দ্রুত ওড়িশাকে অলআউট করা।
দুপুর ১২টা ১৫-তে ফের পিচ পর্যবেক্ষণ
ভেজা পিচের জন্য এখনও বাংলা-ওড়িশা ম্যাচ শুরু করা সম্ভব হয়নি। আবার ১২টা ১৫-তে পিচ পর্যবেক্ষণ করা হবে।
ভেজা পিচ, পিছিয়ে গেল খেলা
ইডেনের পিচ এতটাই ভেজা যে, বাংলা-ওড়িশার। যে কারণে পিছিয়ে গিয়েছে খেলা। মনোজ তিওয়ারি পিচ পরীক্ষা করে দেখেন।
খেতাব জয়ের স্বপ্ন বাংলার
রঞ্জি ট্রফিতে দুরন্ত ছন্দে রয়েছে বাংলা। খেতাব জয়ের স্বপ্ন দেখাচ্ছেন মনোজ তিওয়ারি, অভিমন্যু ঈশ্বরণরা। যদিও বাংলার কোচ লক্ষ্মীরতন শুক্লা মনে করেন, খেতাব জয়ের রাস্তা থেকে এখনও অনেক দূরে। ১৯৮৯-৯০ সালের পর আর রঞ্জি ট্রফি জেতেনি বাংলা। কখনও রানার্স বা কখনও সেমিফাইনালিস্ট হয়েই থামতে হয়েছে বাংলাকে। তাই ছন্দে থাকা টিম বেঙ্গল এখনই খেতাব জয়ের স্বপ্ন দেখতে নারাজ। বরং ম্যাচ প্রতি ম্যাচ ভাবনা রেখেই এগোতে চান মনোজ, অনুষ্টুপরা। গ্রুপ পর্বে দুর্দান্ত খেলছে বাংলা। ৬ ম্যাচের মধ্যে ৪টে-তে জয়। ৩২ পয়েন্ট নিয়ে একেবারে শীর্ষে টিম বেঙ্গল। তবে ওড়িশার বিরুদ্ধে নামার আগে আত্মতুষ্টিতে ভুগতে নারাজ অভিমন্যুরা।
টিম কম্বিনেশন ঝালিয়ে নিতে চায় বাংলা
এক ম্যাচ বাকি থাকতেই নক আউট নিশ্চিত হয়ে গেলেও, ওড়িশার বিরুদ্ধে পরীক্ষা নিরীক্ষার রাস্তায় হাঁটতে নারাজ বাংলা টিম ম্যানেজমেন্ট। বরং কোয়ার্টার ফাইনালের আগে টিম কম্বিনেশনকে আরও একবার ঝালিয়ে নিতে চায় থিঙ্ক ট্যাঙ্ক। দলে খুব বেশি পরিবর্তন করতে চায় না বঙ্গশিবির।
বাংলার হাল
জাতীয় দলের সঙ্গে রয়েছেন শাহবাজ আহমেদ। হরিয়ানা ম্যাচেও তাঁকে পাওয়া যায়নি। এ বার জাতীয় দলের হয়ে খেলতে যাচ্ছেন মুকেশ কুমার। ফলে শেষ ম্যাচে তাঁকেও পাবে না বাংলা শিবির। যদিও আকাশদীপ, ইশান পোড়েলের মতো পেসাররা দুরন্ত ছন্দে আছেন। গত ম্যাচেই দুই ইনিংস মিলিয়ে ১০ উইকেট নিয়েছিলেন আকাশদীপ। মুকেশের বদলে প্রীতম চক্রবর্তী বা গীত পুরীকে খেলানোর ভাবনা রয়েছে টিম ম্যানেজমেন্টের। ইডেনের উইকেট দ্বিতীয় দিনের পর থেকেই টার্ন নিতে শুরু করে। সে ক্ষেত্রে করণ লাল আর প্রদীপ্ত প্রামাণিকের স্পিন অবশ্যই ফ্যাক্টর হতে পারে। অঙ্ক কষেই ওড়িশা ম্যাচের দল সাজাতে চাইছে বাংলার টিম ম্যানেজমেন্ট। আত্মবিশ্বাসের তুঙ্গে বাংলা শিবির অবশ্য জয় ছাড়া কিছুই ভাবছে না। ওড়িশাকে হারিয়েই কোয়ার্টার ফাইনালের মহড়ায় অংশ নেওয়ার পরিকল্পনা মনোজ, অনুষ্টুপদের।