শুভব্রত মুখার্জি
∆ কালীঘাট ক্লাব:
২৮৪/১০
ও
৪৩/২
বনাম
∆ ভবানীপুর:
৫৫৫/১০
(অগ্নিভ ১৯৫)
**প্রথম ইনিংসে এগিয়ে থাকার সুবাদে চ্যাম্পিয়ন ভবানীপুর
সিএবি প্রথম ডিভিশন ক্রিকেট লিগে নিজের একাধিপত্য বজায় রাখল ভবানীপুর ক্লাব। শেষ ৪ বছরে ৩ বার লিগ জয়ের কৃতিত্ব অর্জন করলেন তারা। আর তাদের এই জয়ের পিছনে নেপথ্য নায়ক নিঃসন্দেহে তাদের কোচ আব্দুল মোনায়েম। ময়দানের পোড় খাওয়া এই কোচের হাত ধরেই শেষ ৪ বছরে তিনবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ভবানীপুর দল। কালীঘাটকে হারিয়ে এবারের শিরোপা জিতেছে ভবানীপুর দল।
সিএবি প্রথম ডিভিশন ক্রিকেট লিগের ফাইনালে কালীঘাটের বিরুদ্ধে প্রথম ইনিংসে এগিয়ে থাকার সুবাদে শিরোপা জিতল ভবানীপুর ক্লাব। ইডেনে প্রথমে ব্যাট করে প্রথম ইনিংসে মাত্র ২৮৪ রান করেছিল কালীঘাট। তখনই বোঝা গিয়েছিল ২২ গজের চরিত্র অনুযায়ী কালীঘাটের স্কোর 'বিলো-পার'। জবাবে প্রথম ইনিংসে ৫৫৫ রান করে ভবানীপুর ক্লাব সে কথাই প্রমান করে দেয়।
ভবানীপুরের ১৯৫ রানের অসাধারণ এক ইনিংস খেলেন অগ্নিভ পান। ৯০ রানে অপরাজিত থাকেন আমির গনি। পানকে যোগ্য সঙ্গত দেন গনি। উল্লেখ্য ভবানীপুর আব্দুল মোনায়েমের প্রশিক্ষণে শেষ চার বছরে ৩ বার চ্যাম্পিয়ন হয়ার কৃতিত্ব অর্জন করল। গোটা মরশুমে ভবানীপুরের নায়ক কৌশিক ঘোষ ও অভিষেক রামন। যদিও ফাইনালে তাঁরা রান পাননি। তবে তাদের অভাব বুঝতে দেননি পান-গনিরা। তাদেল পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন অলরাউন্ডার প্রদীপ্ত প্রামাণিকও। তিনি ৬৪ বলে ৫১ রান করে আউট হন।
ভবানীপুরের ক্রিকেটারদের স্পষ্ট বক্তব্য এই ট্রফি জয়ের মধ্যে দিয়ে তারা সমস্ত সমালোচনার জবাব দিয়েছেন। ক্রিকেটারদের মতে তারা সকলেই এই দলটাকে মন-প্রাণ দিয়ে ভালোবাসেন। মাঠে একশো শতাংশ দেওয়ার চেষ্টা করেন যার ফল তারা আজ পেয়েছেন।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।