কিছুটা হঠাৎ করেই সব ধরনের ক্রিকেট থেকে সরে দাঁড়ালেন আয়ারল্যান্ডের বয়েড রানকিন। বয়েড রানকিন আয়ারল্যান্ডের পাশাপাশি ইংল্যান্ডে হয়েও খেলেছেন। প্রসঙ্গত, ইল্যান্ডের জার্সিতে ২০১৪ সালে টেস্ট ম্যাচেও অভিষেক হয় তাঁর।
২০০৭ সালে আয়ারল্যান্ডের জার্সিতে একদিনের ক্রিকেটে অভিষেক হয়েছিল বয়েড রানকিনের। টি-টোয়েন্টি ২০০৯ সালে আয়ারল্যান্ডের হয়ে অভিষেক হয়। প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে তাঁর অভিষেক হয়েছিল ২০০৩ সালে। ১৮ বছরের ক্রিকেট জীবনে তিনটি ফর্ম্যাট মিলিয়ে তাঁর ঝুলিতে রয়েছে ১৬৯ টি উইকেট। ২০০৯ সালে আয়ারল্যান্ডের হয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলেছেন বয়েড। ২০১১ বিশ্বকাপেও আয়ারল্যান্ড দল ছিলেন তিনি।
অবসরের সিদ্ধান্ত নেওয়াটা তাঁর পক্ষে সোজান ছিল না বলেই জানিয়েছেন বয়েড রানকিন। তিনি বলেছেন, ‘আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়াটা সব সময়ে কঠিন সিদ্ধান্ত। তবে আমি মনে করেছি, ক্রিকেট থেকে সরে দাঁড়ানোর জন্য এটাই সঠিক সময়। ২০০৩ সাল থেকেই পেশাদার ক্রিকেট আমি মন-প্রাণ দিয়ে নিজেকে নিংড়ে দিয়েছি। এবং প্রতিটা মুহূর্তকেই আমি ভালবেসে খেলেছি। আমি স্বপ্নেও ভাবিনি, আয়ারল্যান্ডের হয়ে আমি খেলব। বিশ্বকাপ খেলব। কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশিপেও আমি খেলেছি। ওয়ারউইকশায়ারের হয়ে ৫০ ওভারের কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশিপ দু'বার জিতেছি। ২০১৪-তে টি-টোয়েন্টিতে জেতাটাও খুব স্পেশ্যাল ছিল আমার কাছে।’
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।