পরীক্ষামূলকভাবে হলেও এজবাস্টনের গ্যালারিতে বিপুল দর্শক সমাগম উদ্দীপ্ত করতে পারে ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ডের ক্রিকেটারদের। ব্রিটিশ সরকারের তরফে ইংল্যান্ড-নিউজিল্যান্ড দ্বিতীয় টেস্টকে বেছে নেওয়া হয়েছে জনবহুল ইভেন্টের গতিবিধি খতিয়ে দেখার জন্য। পরীক্ষামূলক এই প্রক্রিয়ায় দেখা হবে টেস্টিং প্রোটোকল, সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং, ফেস কভার ও অন্যান্য কোনও বিষয়ে ঝুঁকি রয়েছে কিনা।
সেই উদ্দেশ্যেই ম্যাচের প্রতিদিন প্রায় ১৮ হাজার দর্শককে মাঠে আসার অনুমতি দেওয়া হবে। স্টেডিয়ামের মোট দর্শকাসনের ৭০ শতাংশ ভরিয়ে তোলার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে।
সরকারি নিয়ম অনুযায়ী মাঠে ঢোকার জন্য টিকিট ছাড়াও ব়্যাপিড করোনা টেস্টের নেগেটিভ রিপোর্ট থাকা বাধ্যতামূলক। এই টেস্ট রিপোর্টে নির্ধারিত দিনের ২৪ ঘণ্টার বেশি পুরনো হলে চলবে না। তাছাড়া সরকারি এই পরীক্ষামূলক প্রকল্পে তাঁরা অংশ নিতে চান এই মর্মে সম্মত হলে তবেই পাওয়া যাবে টিকিট। ১৬ বছরের কম বয়সী কাউকে মাঠে ঢুকতে দেওয়া হবে না।
মাঠে ঢোকার লাইলে সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং বজায় রাখতে হবে। যদিও হসপিটলিটি এরিয়া ছাড়া স্টেডিয়ামের ভিতরে সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং না মানলেও চলবে। সিটে বসে খাবার খাওয়া ও পান করার সময় মুখ ঢেকে না রাখলেও চলবে।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।