‘হ্যান্ড অফ গড’ গোলটির জন্য জীবনভর তাঁকে বিতর্ক পোহাতে হয়েছে। ফুটবল ইতিহাসে এটি যতই বিতর্কিত ঘটনা হোক, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ঘটনাটি এক অন্য রূপকথার গল্পও হয়ে উঠেছে। এ বার সেই গল্পেই চাঞ্চল্যকর তথ্য যোগ করলেন দিয়েগো মারাদোনার প্রাক্তন সতীর্থ জর্জে ভালদানো। যিনি ১৯৮৫-র বিশ্বকাপ দলে ছিলেন। তাঁর দাবি, মারাদোনা নাকি এ ভাবেই হাত দিয়ে বল জালে জড়ানো রীতিমতো প্র্যাকটিস করতেন। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ম্যাচে যে ঘটনাটি ঘটেছিল, সেটা একেবারেই আকস্মিক ছিল না।
সম্প্রতি ভালদানোর একটি বই জার্মানিতে প্রকাশিত হয়েছে। সেই বইয়ে ভালদানো লিখেছেন, ‘মারাদোনা অনুশীলনেও একই রকম ভাবে গোল করতেন। সে বার বিশ্বকাপে ওটা প্রথম ছিল না। বহু বার অনুশীলনের সময়ে এমন ঘটনা ঘটেছে। প্র্যাকটিসের সময়ে আমি যখন কর্নার নিতাম, তখন ও কোনও না কোনও ভাবে ভাসানো বলের কাছে পৌঁছে প্রতি বারই সেটা জালে জড়িয়ে দিত। অনেকেই হাসতে হাসতে জিজ্ঞেস করত, এটা কী করে ঘটল? তখন বাকিরা বলত, দেখোনি, ও তো হাত দিয়ে গোল করেছে।’
ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে গোলের পর নাকি সেলিব্রেশনের সময়ে আর্জেন্তিনার প্লেয়াররা বুঝতে পেরেছিলেন, অন্য রকম কিছু একটা ঘটেছে। গোলটি স্বাভাবিক নয়। ভালাদোনা সে কথারও উল্লেখ করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ওই গোলটা করার পর আমি একেবারেই অবাক হইনি। কারণ গোলের পর সেলিব্রেশনের সময়ে কিছুটা সন্দেহ আমার হয়েছিল। আমরা যখন ওকে জড়িয়ে ধরেছিলাম, তখনই ও একটা ইঙ্গিতও দিয়েছিল। ‘দ্রুত কিক-অফ শুরু করো’ ও নির্দেশ দিয়েছিল। আমিও ছুটে গিয়ে নির্দেশ পালন করি।’
১৯৮৬ সালের মেক্সিকো বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ম্যাচে আর্জেন্তিনার হয়ে প্রথম গোলটি হাত দিয়ে করেছিলেন মারাদোনা। সেই গোলটির জন্য তাঁকে গোটা জীবন বিতর্ক বয়ে বেড়াতে হয়েছে। এমন কী মৃত্যুর পরও সেই বিতর্ক তাঁর পিছন ছাড়েনি। ম্যাচটি ইংল্যান্ড ১-২ হেরে গিয়ে বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে গিয়েছিল। কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচে এই ঘটনাটি ঘটে। আর মারাদোনার ওই গোলটির জন্য ’৮৬ বিশ্বকাপ দলের ব্রিটিশ গোলকিপার পিটার শিল্টন তাঁকে কোনও দিনই ক্ষমা করেননি। মারাদোনাও অবশ্য এর জন্য কখনও কারও কাছে ক্ষমা চাননি।
‘হ্যান্ড অফ গড’ গোলটির জন্য জীবনভর তাঁকে বিতর্ক পোহাতে হয়েছে। ফুটবল ইতিহাসে এটি যতই বিতর্কিত ঘটনা হোক, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ঘটনাটি এক অন্য রূপকথার গল্পও হয়ে উঠেছে। এ বার সেই গল্পেই চাঞ্চল্যকর তথ্য যোগ করলেন দিয়েগো মারাদোনার প্রাক্তন সতীর্থ জর্জে ভালদানো। যিনি ১৯৮৫-র বিশ্বকাপ দলে ছিলেন। তাঁর দাবি, মারাদোনা নাকি এ ভাবেই হাত দিয়ে বল জালে জড়ানো রীতিমতো প্র্যাকটিস করতেন। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ম্যাচে যে ঘটনাটি ঘটেছিল, সেটা একেবারেই আকস্মিক ছিল না।
সম্প্রতি ভালদানোর একটি বই জার্মানিতে প্রকাশিত হয়েছে। সেই বইয়ে ভালদানো লিখেছেন, ‘মারাদোনা অনুশীলনেও একই রকম ভাবে গোল করতেন। সে বার বিশ্বকাপে ওটা প্রথম ছিল না। বহু বার অনুশীলনের সময়ে এমন ঘটনা ঘটেছে। প্র্যাকটিসের সময়ে আমি যখন কর্নার নিতাম, তখন ও কোনও না কোনও ভাবে ভাসানো বলের কাছে পৌঁছে প্রতি বারই সেটা জালে জড়িয়ে দিত। অনেকেই হাসতে হাসতে জিজ্ঞেস করত, এটা কী করে ঘটল? তখন বাকিরা বলত, দেখোনি, ও তো হাত দিয়ে গোল করেছে।’
ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে গোলের পর নাকি সেলিব্রেশনের সময়ে আর্জেন্তিনার প্লেয়াররা বুঝতে পেরেছিলেন, অন্য রকম কিছু একটা ঘটেছে। গোলটি স্বাভাবিক নয়। ভালাদোনা সে কথারও উল্লেখ করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ওই গোলটা করার পর আমি একেবারেই অবাক হইনি। কারণ গোলের পর সেলিব্রেশনের সময়ে কিছুটা সন্দেহ আমার হয়েছিল। আমরা যখন ওকে জড়িয়ে ধরেছিলাম, তখনই ও একটা ইঙ্গিতও দিয়েছিল। ‘দ্রুত কিক-অফ শুরু করো’ ও নির্দেশ দিয়েছিল। আমিও ছুটে গিয়ে নির্দেশ পালন করি।’
১৯৮৬ সালের মেক্সিকো বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ম্যাচে আর্জেন্তিনার হয়ে প্রথম গোলটি হাত দিয়ে করেছিলেন মারাদোনা। সেই গোলটির জন্য তাঁকে গোটা জীবন বিতর্ক বয়ে বেড়াতে হয়েছে। এমন কী মৃত্যুর পরও সেই বিতর্ক তাঁর পিছন ছাড়েনি। ম্যাচটি ইংল্যান্ড ১-২ হেরে গিয়ে বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে গিয়েছিল। কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচে এই ঘটনাটি ঘটে। আর মারাদোনার ওই গোলটির জন্য ’৮৬ বিশ্বকাপ দলের ব্রিটিশ গোলকিপার পিটার শিল্টন তাঁকে কোনও দিনই ক্ষমা করেননি। মারাদোনাও অবশ্য এর জন্য কখনও কারও কাছে ক্ষমা চাননি।|#+|
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।