দিল্লি বুলসকে আবু ধাবি টি-১০ লিগের ফাইনালে তুললেন ক্যাপ্টেন ডোয়েন ব্র্যাভো। কোয়ালিফায়ারে নর্দান ওয়ারিয়র্সের বিরুদ্ধ বল হাতে দুরন্ত পারফর্ম্যান্স করে দলের জয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন তিনি।
কোয়ালিফায়ার: নর্দান ওয়ারিয়র্স প্রথমে ব্যাট করে ১০ ওভারে ৭ উইকেটের বিনিময়ে ৯৭ রান তোলে। পুরান ৩টি চার ও ৩টি ছক্কার সাহায্যে ১২ বলে ৩২ রান করেন। লেন্ডল সিমন্স করেন ১৯ রান। দু'জনকেই আউট করেন ব্র্যাভো। ২ ওভারে ১৪ রানের বিনিময়ে ২ উইেকট নেন ব্র্যাভো।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে দিল্লি বুলস ৮.৪ ওভারে ৫ উইকেটের বিনিময়ে ১০২ রান তুলে ম্যাচ জিতে যায় এবং ফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করে। রাদারফোর্ড ২৯, বোপারা ১৫ ও টম অ্যাবেল ২৩ রান করেন। ব্র্যাভো ৫ রান করে আউট হন। যদিও ম্যাচের সেরা হন ডোয়েন।
যদিও নর্দান ওয়ারিয়র্স পরে দ্বিতীয় এলিমিনেটরে জয় তুলে নিয়ে ফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করে। তারা প্রথম এলিমিনেটরে কালান্দার্সকে হারিয়ে আসা টিম আবু ধাবিকে পরাজিত করে।
এলিমিনেটর-১: প্রথমে ব্যাট করে কালান্দার্স ১০ ওভারে ৭ উইকেটের বিনিময়ে ৮৩ রান তোলে। আফ্রিদি ১৬ বলে ২৪ রান করেন। জবাবে ব্যাট করতে নেমে টিম আবু ধাবি ৮.৪ ওভারে ৪ উইকেটের বিনিময়ে ৮৮ রান তুলে ম্যাচ জিতে যায়। গেইল ৮ বলে ১৫ রান করেন।
এলিমিনেটর-২: প্রথমে ব্যাট করে টিম আবু ধাবি ১০ ওভারে ৭ উইকেটের বিনিমেয় ১১৪ রান তোলে। গেইল ৭ রান করেন। স্টার্লিং ১৩ বলে ৪৮ রান করেন। ফ্যাবিয়ান অ্যালেন ২ ওভারে ১৩ রানের বিনিময়ে ৪ উইকেট নেন। পালটা ব্যাট করতে নেমে নর্দান ওয়ারিয়র্স ৯.৪ ওভারে ৩ উইকেটের বিনিময়ে ১১৫ রান তুলে ম্যাচ জিতে যায়। সিমন্স ৪৬ ও পাওয়েল ৪৯ রান করেন।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।