১৮ রানে ৬ উইকেট ছিল। সেখান থেকে ১১৮ রানে ৭ উইকেট পড়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের। আর তার পর ১৬০ রানে অল আউট হয়ে যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। মাঝে নক্রুমা বোনার ও জোশুয়া ডা'সিলভা নতুন নজির গড়ে ফেলেছেন। বিপর্যয় রোধ করে সপ্তম উইকেটের জুটিতে ১০০ রান যোগ করেছে তাঁরা। উইকেটকিপার জোশুয়া শেষ পর্যন্ত ৫৪ রান করে আউট হন। বোনারও টপকে যান ব্যক্তিগত অর্ধশতরানের গণ্ডি। তিনি অপরাজিত থাকেন ৬৮ রান করে। এর আগে কখনও টেস্টের কোনও ইনিংসে কোনও দল ২৪ রানের মধ্যে ৬ উইকেট হারানোর পর তাদের কোনও ব্যাটসম্যান হাফ-সেঞ্চুরির গণ্ডি টপকাতে পারেননি। জোশুয়া ও বোনার সেক্ষেত্রে অসাধ্য সাধন করেন বললে মোটেও ভুল হবে না। তবু শেষ রক্ষা হয়নি। মাত্র ১৬০ রানে গুটিয়ে যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইনিংস।
লসিথ এম্বুলদেনিয়া (৫ উইকেট) এবং রমেশ মেন্ডিস (৪ উইকেট) ঝড়ে একেবারে ল্যাজেগোবরে হয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। শ্রীলঙ্কার এই দুই বোলারই ভেঙে গুড়িয়ে দেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটিং অর্ডার। চতুর্থ দিনের শেষে ৫২ রানে ৬ উইকেট ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের। সেখান থেকে পঞ্চম দিনে জোশুয়া আর বোনারের লড়াইয়ের হাত ধরে ১৬০ রান পর্যন্ত পৌঁছয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তা না হলে ১০০ রানও টপকানো সম্ভব ছিল না ক্যারিবিয়ানদের।
টসে জিতে প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় শ্রীলঙ্কা। প্রথম ইনিংসে ৩৮৬ রানে অল আউট হয়ে যায় তারা। ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ২৩০ রানে অল আউট করে দেয় শ্রীলঙ্কা। এর পর দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ উইকেটে ১৯১ রান করে ডিক্লেয়ার করে দেয় শ্রীলঙ্কা। ৩৪৮ রান তাড়া করতে নেমে ওয়েস্ট ইন্ডিজ মাত্র ১৬০ রানেই অল আউট হয়ে যায়। ১৮৭ রানে ম্যাচ জিতে যায় শ্রীলঙ্কা।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।