বিশ্বকাপের ইতিহাসে এটি নিঃসন্দেহে সেরা ফাইনাল। কী দুরন্ত ম্যাচ। পরতে পরতে চিল উত্তেজনা। বিশেষ করে ম্যাচের ৭৫ মিনিটের পর থেকে বদলাতে শুরু কর ম্যাচের রং। প্রথমার্ধেই লিওনেল মেসি এবং ডি'মারিয়ার গোলে এগিয়ে যায় আর্জেন্তিনা। ৮০ মিনিটে পেনাল্টি থেকে গোলের ১ মিনিটের মধ্যেই দ্বিতীয় গোল করে সমতা ফেরান ফ্রান্সের এমবাপে। অতিরিক্ত সময়ের দ্বিতীয়ার্ধে নিজের দ্বিতীয় গোল করেন মেসি। খেলা শেষ হওয়ার তিন মিনিট আগে নিজের হ্যাটট্রিক পূর্ণ করে ইতিহাস লেখেন এমবাপে। বিশ্বকাপ ফাইনালে কোনও প্লেয়ারের করা এটাই প্রথম হ্যাটট্রিক। অতিরিক্ত সময়ে খেলার ফল অমীমাংসিত থাকলে টাইব্রেকারে গড়ায় ম্যাচ। ফাইনালেও নায়ক হয়ে উঠলেন আর্জেন্তিনার গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্টিনেস। ফ্রান্সের একটি পেনাল্টি বাঁচান এমিলিয়ানো। একটি পেনাল্টি মিস করেন শৌমেনি। টাইব্রেকারে ম্যাচ জিতে শেষ পর্যন্ত নিজের শেষ বিশ্বকাপে আক্ষেপ মেটালেন মেসি। ৩৬ বছর পর ফের চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্তিনা। এই নিয়ে তিন বার শিরোপা জিতল তারা।
শিরোপা মেসির!!!!!!৩৬ বছরের খরা কাটিয়ে চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্তিনা
মেসির কাপ….. আক্ষেপ পূরণ লিও মেসির… শেষ বিশ্বকাপ স্মরণীয় হয়ে থাকল আর্জেন্তিনার। ৩৬ বছর পর চ্যাম্পিয়ন হল আর্জেন্তিনা।
মন্তিয়েল স্কোর
মন্তিয়েল স্কোর….. আর্জেন্তিনা চ্যাম্পিয়ন!
মৌয়ানি স্কোর
ফ্রান্সের মৌয়ানি স্কোর করলেন।
পারেদেস স্কোর
পারেদেস স্কোর করলেন।
শৌমেনির মিস
শৌমেনি পেনাল্টি মিস করলেন। আর্জেন্তিনা অক্সিজেন পেল।
দিবালার স্কোর
দিবালা স্কোর করতে কোনও ভুল করেননি। লিড পেল আর্জেন্তিনা।
বাঁচালেন মার্টিনেজ
কোমানের শট বাঁচালেন মার্টিনেজ।
গোল মেসির
মেসি গোল করতে ভুল করেননি।
গোল এমবাপের
েম্বর ২০২২ ২৩:১৯গোল এমবাপেরপ্রথম শটে গোল এমবাপের।
খেলার ফল অমীমাংসিত, টাইব্রেকারে গড়াল খেলা
টানটান উত্তেজনার ফাইনাল। দ্বিতীয়ার্ধের ৭৮ মিনিট থেকেই পরতে পরতে উত্তেজনা। অতিরিক্ত সময়ে খেলার ফল ৩-৩। অমীমাংসিত ভাবে খেলা শেষ হওয়ায় টাইব্রেকারে গড়াল খেলা।
গোওওওওওলললল- পেনাল্টি থেকে গোলশোধ এমবাপের
এমবাপের শট আটকাতে গিয়ে বক্সের মধ্যেই বল হাতে লাগে মন্টিয়েলের। ফের পেনাল্টি পায় ফ্রান্স। পেনাল্টি থেকে গোল করতে কোনও ভুল করেননি এমবাপে। হ্যাটট্রিক করে ফেলল এমবাপে। বিশ্বকাপের ফাইনালে প্রথম প্লেয়ার হিসেবে হ্যাটট্রিক এমবাপের।
গোওওওওওলললললল---- মেসির গোল, ৩-২ এগিয়ে গেল আর্জেন্তিনা
১০৯ মিনিট- দুরন্ত গোল আর্জেন্তিনার। ৩-২ করলেন মেসি। মেসি প্রথমে পাস দেন, সেই পাস ধরে শট নেন লাউতারো মার্টিনেজ। সেই শট লরিস বাঁচিয়ে দেন। কিন্তু তাতেও শেষরক্ষা হয়নি। ফিরতি বল গোলে ঢোকান মেসি। ফ্রান্স অফসাইডের আবেদন করেছিল। কিন্তু ভারে দেখার পর মেসির গোল দেওয়া হয়। অতিরিক্ত সময়ের দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে মেসির গোলে ৩-২ করল আর্জেন্তিনা।
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু
আর্জেন্তিনা-ফ্রান্স দুই দলের কাছে ১৫ মিনিট সময় বাকি। কারা গোলের মুখ খুলবে? নাকি টাইব্রেকারে গড়াবে খেলা?
অতিরিক্ত সময়ে প্রথমার্ধে খেলার ফল ২-২
প্রথম ১৫ মিনিট হয়ে গেলেও গোলের আর মুখ খুলতে পারেনি কোনও দলই। আর ১৫ মিনিট বাকি।
আর্জেন্তিনা অতিরিক্ত সময়ে আক্রমণ বাড়াল
আর্জেন্তিনা আবার ম্যাচে ফেরার চেষ্টা করছে। মেসিরা ফের আক্রমণে উঠছে। লাউতারো, অ্যালিস্টাররা গোলের সুযোগ তৈরি করেও কাজে লাগাতে পারেনি। লরিস শেষ প্রহরী হয়ে লড়াই চালাচ্ছেন।
আর্জেন্তিনার পরিবর্তন
গোলের লক্ষ্যে আলভারেজকে তুলে লাউতারোকে নামালেন স্কালোনি।
অতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধের খেলা শুরু
ম্যাচের শেষ লগ্নে দুরন্ত প্রত্যাবর্তন করে ফ্রান্স। ৪ মিনিটে বদলে যায় ম্যাচের রং। পরপর ২টি গোল করে তারা সমতা ফেরায়। নির্দিষ্ট সময়ের খেলা শেষ হয় ২-২। স্বভাবতই অতিরিক্ত সময়ে গড়ায় খেলা। অতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধের খেলা শুরু হয়ে গেল।
মেসির দুরন্ত শট সেভ লরিসের
৯০+৭- বাঁ দিক থেকে বল নিয়ে আক্রমণে উঠেছিলেন মেসি। বক্সের বাইরে থেকেই বাঁ পায়ে দুরন্ত শট নিয়েছিলেন। তবে দুরন্ত গোল বাঁচান লরিস। এটা না বাঁচালে চ্যাম্পিয়ন হয়ে যেত আর্জেন্তিনা।
বড় সেভ মার্টিনেজের
৯০+২- বক্সের ভিতরে বল নিয়ে ঢুকে কোমান পা বাড়ান রাবিওটকে। রাবিওট শট নেয় এবং মার্টিনেজ দুরন্ত সেভ করেন।
৯০ মিনিটে খেলার ফল ২-২
গোল পাওয়ার পর যেন ফ্রান্সের বডিল্যাঙ্গোয়েজ বদলে গিয়েছে। তারা আক্রমণের ঝড় তুলেছে শেষ লগ্নে। নির্দিষ্টি ৯০ মিনিটের ফল ২-২। ৮ মিনিট ইনজুরি টাইম দেওয়া হয়েছে।
গোওওওওলললললল- ফের এমবাপে, সমতা ফেরাল ফ্রান্স
৮১ মিনিট- কী দুরন্ত প্রত্যাবর্তন। দুরন্ত ফ্রান্স। দুরন্ত এমবাপে। মাত্র ৪ মিনিটে বদলে গেল ম্যাচের রং। পেনাল্টির পরের মিনিটেই সমতা ফেরান এমবাপে। ডান দিক থেকে এমবাপেকে লম্বা বল বাড়িয়েছিলেন কোমান। থুরামের সঙ্গে দ্রুত পাস খেলে মাটিতে পড়ে যাওয়ার আগে দুরন্ত গোল এমবাপের।
গোওওওওলললললল- ১-২ করল ফ্রান্স
৮০ মিনিট- এমবাপে গোল করতে কোনও ভুল করেননি পেনাল্টি থেকে। ২০১৮ সালে রাশিয়া বিশ্বকাপের ফাইনালেও গোল করেছিলেন এমবাপে। এ বারও করলেন। সঠিক সময়ে দুরন্ত প্রত্য়াবর্তন ফ্রান্সের।
পেনাল্টি পেল ফ্রান্স
৭৮ মিনিট- কোলো মুয়ানি বল নিয়ে ভিতরে ঢোকেন। তাঁকে আটকাতে গিয়ে হাঁটু দিয়ে মেরে ফেলে দেন ওটামেন্ডি। পেনাল্টি পায় ফ্রান্স। বড় ভুল করে ফেললেন ওটামেন্ডি।
ফ্রান্সের জোড়া পরিবর্তন
গ্রিজম্যানের জায়গায় নামলেন কোমান। এবং থিও হার্নান্ডেজের জায়গায় নামলেন এডুয়ার্ডো।
এমবাপের শট
৭০ মিনিট- ৭০ মিনিটে এসে এমবাপেকে আরও একটি শট নিচে দেখা যায়। তবে শটটি বারের উপর দিয়ে বের হয়ে যায়। এ দিকে আর্জেন্তিনা তৃতীয় গোলের সন্ধানে রয়েছে।
ডি'মারিয়াকে তুলে নেওয়া হল
৬৪ মিনিট- এ দিন ডি'মারিয়া দুরন্ত ছন্দে ছিলেন। এ দিন শুরু থেকে বেশি ডি'মারিয়াই নজর কেড়েছেন। মেসির থেকেও বেশি তাঁকে চোখে পড়েছে। তিনি শুধু একটি গোল করেছেন, তা নয়। পেনাল্টিটাও আর্জেন্তিনা পেয়েছেন ডি'মারিয়ার জন্য। উইং থেকে একের পর এক আক্রমণ তৈরি করেছেন। ডি'মারিয়ার পরিবর্তে নামলেন আকুনা।
বড় সুযোগ আর্জেন্তিনার!
৫৮ মিনিট- ডি'মারিয়া বাঁ-দিক থেকে বল বাড়ান আলভারেজকে। তরুণ তারকা বল মারলে, লরিস সেটি সেভ করেন।এ দিকে ফ্রান্স এতটা খারাপ ছন্দে রয়েছে যে, আর্জেন্তিনার গোলকিপারও প্রায় মাঝমাঠ পর্যন্ত উঠে আসার সাহস দেখাচ্ছেন। একটু আগেই তিনি প্রায় মাঝমাঠে উঠে এসে একটি বল ক্লিয়ার করেছেন।
দ্বিতীয়ার্ধে আক্রমণের মেজাজে মেসিরা
৪৮ মিনিট- প্রথমার্ধে যেখানে শেষ করেছিল আর্জেন্তিনা, সেখান থেকেই দ্বিতীয়ার্ধে শুরু করল তারা। মেসি এবং ডি'মারিয়া একেবারে ডানদিক দিয়ে একের পর এক আক্রমণে উঠছেন। এ ভাবেই তাঁরা ফরাসি রক্ষণে বারবার ধাক্কা দিচ্ছেন। গ্রিজম্যান একটি বলকে ক্লিয়ার করতে গেলে, ডি'পল সেটি পায়। এবং তিনি সরাসরি লরিসের কাছে শট মারেন।
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু
প্রথমার্ধটা ছিল পুরোটাই আর্জেন্তিনার। দ্বিতীয়ার্ধটা কার হয়, সেটাই দেখার! তবে ম্যাচে ফিরতে হলে দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই গোল তুলে নিতে হবে ফ্রান্সকে। আর শিরোপা নিশ্চিত করতে লিড বাড়াতে হবে আর্জেন্তিনাকে।
বিরতিতে ২-০ এগিয়ে আর্জেন্তিনা
প্রথমার্ধে ম্যাচের রাশ পুরোটাই নিজেদের হাতে রেখেছিল আর্জেন্তিনা। একের পর এক আক্রমণে কেঁপে যায় ফ্রান্সের আক্রমণ। ফ্রান্সকে সে ভাবে আক্রমণ করতেই দেখা যায়নি। বিরতির আগে কিছুটা কোণঠাঁসাই মনে হয়েছে ফ্রান্সকে। আর আর্জেন্তিনা তাদের আক্রমণের সুফল পেয়ে প্রথমার্ধে ২-০ এগিয়ে রয়েছে।
৭ মিনিট ইনজুরি টাইম
প্রথমার্ধের নির্দিষ্ট ৪৫ মিনিটের খেলা শেষ। ৭ মিনিট ইনজুরি টাইম দেওয়া হয়েছে।
ফ্রান্সের জোড়া পরিবর্তন
৪১ মিনিট- বিরতির আগেই তুলে নেওয়া হল জিরু এবং দেম্বেলেকে। পরিবর্তে নামলেন থুরাম এবং মুয়ানি। প্রশ্ন উঠেছে, দেশঁর স্ট্র্যাটেজি নিয়ে। অনেকে মনে করছেন, অসুস্থ থাকা সত্ত্বেও ফুটবলারদের নামিয়ে দেন দেশঁ।
গোওওওওওওললললল- ২-০ করে ফেলল আর্জেন্তিনা
৩৫ মিনিট- দ্বিতীয় গোল আর্জেন্তিনার। ২-০ আর্জেন্তিনাকে এগিয়ে দিলেন ডি'মারিয়া। গোলের প্রেক্ষাপট তৈরি করলেন সেই মেসিই। ফ্রান্সের রক্ষণের বুক চিড়ে তাঁর বাড়ানো সোনালি পাস পান ম্যাক অ্যালিস্টার। সেখান থেকে বল পান ডি'মারিয়া। দুরন্ত গোল মেসির সতীর্থের। গোল করে কেঁদে ফেলেন ডি'মারিয়া।
ফ্রান্স কিছুটা ব্যাকফুটে
৩০ মিনিট- আক্রমণের পর আক্রমণ। আর্জেন্তিনার প্রথম থেকেই যে হারে আক্রমণ করে চলেছে, তাতে কাঁপছে ফরাসি রক্ষণ। ফ্রান্সের এখনও পর্যন্ত একটি মুভ ছাড়া সে ভাবে কিছু করারই সুযোগ পায়নি।
গোওওওওওওললললললল- মেসির গোলে ১-০ আর্জেন্তিনা
২৩ মিনিট- ঠাণ্ডা মাথায় পেনাল্টিতে বল জড়িয়ে দেন মেসি। হুগো লরিস উল্টোদিকে ঝাঁপান। আর মেসি বাঁ-দিকে গোলার মতো শটে আর্জেন্তিনাকে এগিয়ে দেন। বিশ্বকাপ ফাইনালে মেসির প্রথম গোল।
পেনাল্টি পেল আর্জেন্তিনা
২০ মিনিট- বক্সের মধ্যে দেম্বেলে ফেলে দেওয়া হল ডি'মারিয়াকে। তবে পেনাল্টি নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। অনেকেরই দাবি, ফাউল ছিল না। অনেকে এই সিদ্ধান্ত সঠিক বলে দাবি করেছেন। তবে সিদ্ধান্ত নিয়ে বিতর্ক থাকলেও, বড় সুযোগ আর্জেন্তিনার সামনে।
সুযোগ নষ্ট ডি'মারিয়ার
১৭ মিনিট- মারাত্মক আক্রমণাত্মক খেলছে আর্জেন্তিনা। ফ্রান্সের রক্ষণ রীতিমতো চাপে। এমবাপের একটি আক্রমণ বাদে আর কোনও মুভমেন্ট দেখা যায়নি ফরাসিদের। আক্রমণে উঠে দুরন্ত সুযোগ পেয়েছিলেন ডি'মারিয়া। কিন্তু তাঁর ডান পায়ের শট বারের অনেক উপর দিয়ে বেরিয়ে যায়।
চলছে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই
৮ মিনিট- ২৫ গজ থেকে ডি'পলের শট আটকে যায়। পরবর্তী কর্নার কিক থেকে হেডারটি রাবিওট ক্লিয়ার করতে পারেননি। বলটি বাতাসে ভেসে যায় এবং বক্সে বাউন্স করে। লরিস বলটি ধরতে আসলে, রোমেরো তাঁকে ফাউল করে বসেন এবং পরবর্তী কয়েক মিনিটের জন্য মাটিতে পড়েছিলেন।
শুরু থেকেই আক্রমণের মেজাজে আর্জেন্তিনা
৫ মিনিট- আলভারেজ প্রথম পাঁচ মিনিটে দু'বার সুযোগ পেয়েছিল- প্রথমবার, আর্জেন্তিনা ডি'মারিয়া বল বাড়িয়েছিল। যদিও তিনি অফসাইডে ছিলেন। কিন্তু পরের শটটি আলভারেজ সরাসরি লরিসের হাতে মারে। তবে আর্জেন্তিনা কিন্তু শুরু থেকেই ফ্রান্সের রক্ষণে চাপ বাড়াচ্ছে। ডি'মারিয়াকে শুরু থেকে খেলানোটা মাস্টারস্ট্রোক স্কালোনির।
খেলা শুরু
জিতবে কোন দল? ফ্রান্স না আর্জেন্তিনা? ডি'মারিয়া দলে ফিরেছেন। শক্তি বেড়েছে মেসিদের। পারবে তারা ৩৬ বছরের খরা কাটাতে?
জাতীয় সঙ্গীতে আবেগপ্রবণ দুই দলের ফুটবলাররা
জাতীয় সঙ্গীত হয়ে গিয়েছে। গানের সময়ে আবেগপ্রবণ দেখিয়েছে দুই দলের ফুটবলারদের। চোখে মুখে, নিজেদের ছাপিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ছিল। কী হবে ফাইনালে?
ইতিহাসের সামনে ফ্রান্স
টানা দু'টি বিশ্বকাপ জয়ের নজির রয়েছে ইতালি (১৯৩৪ ও ১৯৩৮) এবং ব্রাজিলের (১৯৫৮ ও ১৯৬২)। এ বার ফ্রান্সের সামনেও সেই নজির ছোঁয়ার সুযোগ রয়েছে। দেশঁর টিমের সামনেও তৃতীয় দল হিসেবে টানা দু'টি বিশ্বকাপ জয়ের হাতছানি রয়েছে।
আর্জেন্তিনার নজির
শেষ ৪২ ম্যাচে মাত্র একবারই হেরেছে স্কালোনির দল। এই বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্বের প্রথম ম্যাচে সৌদি আরবের বিপক্ষে হারে তারা। এর বাইরে বাকি ৪১ ম্যাচে জিতেছে আর্জেন্তিনা।
চতুর্থ বার ফাইনালে ফ্রান্স
এর আগে তিন বার বিশ্বকাপ ফাইনাল খেলেছে ফ্রান্স। ১৯৯৮ এবং ২০১৮ সালে শিরোপা জিতেছিল তারা। রানার্স আপ হয় ২০০৬ সালে।
ষষ্ঠ বার ফাইনাল খেলছে আর্জেন্তিনা
নিজেদের ষষ্ঠ বিশ্বকাপ ফাইনাল খেলবে আর্জেন্তিনা। ১৯৭৮ এবং ১৯৮৬ সালে ট্রফি ঘরে তুলেছিল তারা, রানার্স আপ হয়েছিল ১৯৩০, ১৯৯০ ও ২০১৪ সালে। তাদের চেয়ে বেশি ফাইনালে খেলেছে শুধু মাত্র জার্মানি (আটবার)।
পরিসংখ্যানে এগিয়ে আর্জেন্তিনা
আর্জেন্তিনা-ফ্রান্স ২ দলই শিরোপার দাবিদার। অতীতে দুই দল দু'বার করে বিশ্বজয়ের স্বাদ পেয়েছে। এ বার তৃতীয় শিরোপা জয়ের পথে মেসি ও এমবাপেরা। এ দিকে সব মিলিয়ে ফ্রান্স-আর্জেন্তিনা একে অপরের মুখোমুখি হয়েছে মোট ১২ বার। এর মধ্যে ছ'বারই জিতেছে আর্জেন্তিনা। ফ্রান্স জিতেছে মাত্র তিনটি। বাকি তিন ম্যাচ ড্র হয়েছে।বিশ্বকাপে এখনও পর্যন্ত তিন বার মুখোমুখি হয়েছে দল দু'টি। এখানেও এগিয়ে রয়েছে আর্জেন্তিনা। ২টিতে জিতেছেন মেসিরা, রাশিয়া বিশ্বকাপে আর্জেন্তিনার বিরুদ্ধে জিতেছিলেন এমবাপেরা।
মেসি-এমবাপের দ্বৈরথ
আর্জেন্তিনা এবং ফ্রান্সের এই লড়াইটা কিন্তু অনেকটাই লিওনেল মেসি ও কিলিয়ান এমবাপেরও দ্বৈরথ। ফাইনালের মোড়কে দুই ক্লাব সতীর্থের লড়াইও দেখা যাবে। ‘গোল্ডেন বুট’ এবং ‘গোল্ডেন বল’ জয়ের লড়াইয়েও বাকিদের চেয়ে বেশ এগিয়ে দুই তারকা। মূলত মেসি ও এমবাপের খেলার উপর আর্জেন্তিনা এবং ফ্রান্সের শিরোপা জয়ের সম্ভাবনার অনেকাংশেই নির্ভর করছে। জুলিয়ান আলভারেজ, আঁতোয়া গ্রিজম্যান, এনজো ফার্নান্ডেসরা এই দ্বৈরথের পার্শ্বচরিত্র। তাঁরাও নিজ নিজ দেশের বিজয়ে বড় ভূমিকা রাখতে পারেন।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।