ডুরান্ড কাপের প্রথম ডার্বি ঘিরে থাকল একরাশ হতাশা। কোথায় সমস্যা রয়েছে দুই প্রধানের? দেখে নিন এক নজরে-
১) দুই প্রধানের গোল করার লোকের অভাব স্পষ্ট। মোহনবাগান জিতলেও, সেটা আত্মঘাতী গোলে জয়। প্রচুর সুযোগ নষ্ট করেছে সবুজ-মেরুন।
২) ডিফেন্সও কিন্তু দুই প্রধানের আহামরি কিছু নয়।
৩) দল এখনও ৯০ মিনিট খেলার মতো প্রস্তুতই নয়। ফিটনেস লেভেলও দুই দলের প্লেয়ারদের তলানিতে।
৪) আলাদা করে দুই প্রধানের মাঝ-মাঠকে তো খুঁজেই পাওয়া গেল না। হয় পুরো দল মিলে ডিফেন্স করল, না হলে আক্রমণে উঠল।
ইস্টবেঙ্গল কার্যত ছিটকে গেল
ডার্বি হেরে কার্যত ছিটকেই গেল ইস্টবেঙ্গল। গ্রুপ-বি-র পয়েন্ট টেবলের অঙ্কের হিসেবে হয়তো খাতায়-কলমে ভেসে থাকল লাল-হলুদ। তবে নক আউটে পৌঁছানোর আশা তাদের কার্যত নেই। ৩ ম্যাচ খেলে তাদের পয়েন্ট ২। সেখানে এ দিনের ডার্বি জিতে এটিকে মোহনবাগান ৩ ম্যাচে ৪ পয়েন্ট সংগ্রহ করে ফেলল। রাজস্থান এবং মুম্বইয়ের পয়েন্ট ৪ করে। তারা আবার ২টি করে ম্যাচ খেলেছে। সোমবার রাজস্থান-মুম্বই মুখোমুখি হবে।এ দিকে আবার দুর্বল নেভির সঙ্গে খেলা রয়েছে মোহনবাগানের। নেভির পয়েন্ট ১। ইস্টবেঙ্গল শেষ ম্যাচে মুখোমুখি হবে মুম্বইয়ের। রাজস্থান আবার শেষ ম্যাচ খেলবে নেভির সঙ্গে।
মরশুমের প্রথম ডার্বিতে হারল ইস্টবেঙ্গল
মরশুমের প্রথম ডার্বিতেই মুখ থুবড়ে পড়ল ইস্টবেঙ্গল। টানা ছ'টি ডার্বিতে হারল লাল-হলুদ। এ দিন সুমিত পাসির আত্মঘাতী গোলে বিরতির ঠিক আগেই এগিয়ে গিয়েছিল এটিকে মোহনবাগান। দ্বিতীয়ার্ধে লাল-হলুদ কিছু বিক্ষিপ্ত আক্রমণে উঠলেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি। গোলশোধ করাও হয়নি লাল-হলুদের। যার নিট ফল, ১-০ হারতে হল ইস্টবেঙ্গলকে।
৯০+১- মোহনবাগানে পরিবর্তন
জনি কাউকোর জায়গায় নামলেন ফারদিন আলি মোল্লা।
৯০ মিনিট- নির্দিষ্ট সময়ে ১-০ এগিয়ে মোহনবাগান
নির্দিষ্ট সময়ের খেলা শেষ। গোলশোধ করতে পারেনি ইস্টবেঙ্গল। মোহনবাগানও ব্য়বধান বাড়াতে পারেনি। ১-০ এগিয়ে রয়েছে সবুজ-মেরুন। ৪ মিনিট ইনজুরি টাইম দেওয়া হয়েছে।
৮৯ মিনিট- ক্লেটন সিলভা মিস
একটি বল টেনে নিয়ে গিয়েও গোল করতে পারলেন না ক্লেটন। শটটি মারেন গোলকিপারের হাতে।
৮৮ মিনিট- মিস করলেন কিয়ান
জনি কাউকো একটি ভালো পাস বাড়িয়েছিলেন কিয়ানকে। কিন্তু গোলের উপর দিয়ে মেরে মাঠের বাইরে পাঠান কিয়ান নাসিরি।
৮১ মিনিট- মোহনবাগানের পরিবর্তন
লিস্টনের জায়গায় নামলেন কিয়ান নাসিরি।
৮০ মিনিট- ইস্টবেঙ্গলের প্লেয়ার পরিবর্তন
সুমিত পাসির জায়গায় নামলেন মোবাশির।
৭৯ মিনিট- হলুদ কার্ড
হলুদ কার্ড দেখালেন মনবীর সিং।
৭৩ মিনিট- ভালো চেষ্টা ক্লিটনের
ক্লিটন গোলের চেষ্টা করেছিলেন। গোলও করেছিলেন তিনি। তবে সেটা সোজা চলে যায় বিশাল কাইথের হাতে।
৬৫ মিনিট- তৎপর ইভান
বাঁ দিক থেকে লিস্টনের ক্রস ইভান আটকায় এবং বল চলে যায় মাঠের বাইরে। তৎপর স্প্যানিয়ার্ড।
৬১ মিনিট- দুই প্রধানের প্লেয়ার পরিবর্তন
ইস্টবেঙ্গল- শৌভিকের জায়গায় নামলেন অমরজিৎমোহনবাগান- হুগোর জায়গায় নামলেন মনবীর
৫৭ মিনিট- দুরন্ত বল বাঁচালেন কমলজিৎ
হুগোর ফ্রি-কিক থেকে গোলমুখী দুরন্ত শট নিয়েছিলেন পোগবা। দুরন্ত সেভ করেন কমলজিৎ। ১-০ এগিয়ে মোহনবাগান।
৫৪ মিনিট- বাগানের সহজ সুযোগ মিস
আশিক গোলকিপারকে একা পেয়েও সহজ সুযোগ মিস করেন। এমন গোলের সুযোগ মিস করায় মোহনবাগানকে না কপাল চাপড়াতে হয়।
৫০ মিনিট- ফের মিস ইস্টবেঙ্গলের
ক্লেটন একটি দুরন্ত পাস বাড়ান। সেটি হেডে গোল করার সহজ সুযো থাকলেও, সেটি মিস করেন সুমিত পাসি।
৪৮ মিনিট- সুযোগ নষ্ট লাল-হলুদের
শৌভিকের ফ্রি-কিক বাঁচান বিশাল কাইথ। ফিরতি বলে দুরন্ত শট নেন অনিকেত যাদব। কিন্তু অল্পের জন্য মিস করেন তিনি।
ইস্টবেঙ্গলের তিন পরিবর্তন
জেরির জায়গায় নামলেন হিমাংশু।আঙ্গুসেনার জায়গায় নামলেন অনিকেত যাদব।এলিয়ান্দ্রোর জায়গায় নামলেন ক্লেটন সিলভা।মূলত আক্রমণের ঝাঁজ বাড়াতেই এই পরিবর্তন করেন কনস্ট্যানটাইন।
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু হয়ে গিয়েছে। প্রথমার্ধে এটিকে মোহনবাগান ১-০ এগিয়ে রয়েছে।
বিরতি- মোহনবাগান ১: ইস্টবেঙ্গল ০
প্রথমার্ধে মোহনবাগান নিঃসন্দেহে ভালো খেলেছে। অনেক বেশি আক্রমণে উঠেছে। বেশ কিছু সহজ সুযোগ তারা নষ্ট করেছে। বল পজিশনেও এগিয়ে সবুজ-মেরুন ব্রিগেড। ৬৪ শতাংশ বল পজিশন বাগানের। ৩৬ শতাংশ বল পজিশন ইস্টবেঙ্গলের। বিরতিতে ১-০ এগিয়ে বাগান।
৪৫+২- আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে গেল মোহনবাগান
লিস্টনের কর্নার শট জটলার মাঝে সুমিত পাসির বুকে লেগে ঢুকে যায় গোলে। বিরতির ঠিক আগেই আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে গেল মোহনবাগান।
৪৫ মিনিট- খেলা গোলশূন্য
এখনও কোনও পক্ষই গোল করতে পারেনি। ইস্টবেঙ্গল কিছুটা ছন্দে ফেরার চেষ্টা করছে। তবে প্রথমার্ধে নির্ধারিত সময়ে খেলা গোলশূন্য। ২ মিনিট ইনজুরি টাইম দেওয়া হয়েছে।
৩৯ মিনিট- হলুদ কার্ড হুগো
রেফারি অফ সাইড দেওয়ায় ক্ষোভ দেখিয়ে হলুদ কার্ড দেখলেন হুগো বৌমাস।
৩৪ মিনিট- প্রথম গোলের সুযোগ তৈরি করেছিল লাল-হলুদ
৩৩ মিনিটে প্রথম ফ্রি-কিক পায় লাল-হলুদ। ৩৪ মিনিটে দুরন্ত শট নেন ইস্টবেঙ্গলের ইভান গঞ্জালেস। যদিও সেটি অল্পের জন্য পোস্টের বাইরে বেরিয়ে যায়।
৩০ মিনিট- চাপে ইস্টবেঙ্গল
ইস্টবেঙ্গলকে কিন্তু বেশ চাপে রেখেছেন আশিক-হুগোরা। মোহনবাগান কিন্তু প্রতি মুহূর্তে আক্রমণের জাঁজ বাড়িয়ে চলেছে। যা সমলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে ইস্টবেঙ্গলকে।
২৩ মিনিট- ফের মিস করলেন লিস্টন
আশিক বল টেনে নিয়ে দুরন্ত একটি ক্রস বাড়িয়েছিলেন লিস্টনকে। ফাঁকায় দাঁড়িয়েছিলেন লিস্টন কোলাসো। বল পায়ে ছোঁয়ালেই নিশ্চিত গোল। কিন্তু সেটা পারলেন না লিস্টন। ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে দাঁড়িয়ে থাকলেন। দেখে রিজার্ভ বেঞ্চে নিঃসন্দেহে কপাল চাপড়াচ্ছেন জুয়ান ফেরান্দো।
২০ মিনিট- মোহনবাগান কিন্তু চাপে রেখেছে ইস্টবেঙ্গলকে
মোহনবাগান কিন্তু বেশ চাপে রেখেছে ইস্টবেঙ্গলকে। ২০ মিনিটে হুগো একটি সহজ সুযোগ পেয়েছিল। কিন্তু তিনি নিজে গোলে শট না নিয়ে লিস্টনকে বল বাড়ান। বুঝেই উঠতে পারেননি লিস্টন কোলাসো। যার নিট ফল, ম্যাচ এখনও গোলশূন্য। কিন্তু যত সময় গড়াচ্ছে, তত কিন্তু চাপ বাড়াচ্ছে সবুজ-মেরুন।
১৬ মিনিট-মিস করলেন আশিক
১৬ মিনিটে সহজ একটি সুযোগ নষ্ট করেন আশিক কুরুনিয়ান। কমলজিতের কাছাকাছি পোস্টে শট নেয়। তবে লক্ষ্য মিস করে তিনি।
ম্যাচের শুরু থেকেই চলছে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই
দুই পক্ষই কিন্তু আক্রমণ- পাল্টা আক্রমণে লড়াই চালাচ্ছে। চোরাগুপ্তা মারামারিও হচ্ছে। তবে দুই দবই যে গোল পেতে মরিয়া, তা তাদের বডিল্যাঙ্গোয়েজে পরিষ্কার। তবে মোহনবাগান আক্রমণে উঠছে একটু বেশি।
দুই প্রধানের একাদশ
এটিকে মোহনবাগান: বিশাল কাইত (গোলকিপার), ফ্লোরেন্তিন পোগবা, আশিস রাই, শুভাশিস বসু, দীপক টাংরি, প্রীতম কোটাল, কার্ল ম্যাকহিউ, জনি কাউকো, হুগো বৌমাস, লিস্টন কোলাসো, আশিক কুরুনিয়ান।শুভাশিস, কমলজিৎ সিং (গোলকিপার), ইভান গঞ্জালেস, লালচুংনুঙ্গা, কারালাম্বোস কিরিয়াকু, জেরি লালরিনজুয়ালা, প্রীতম সিং, আলেক্স লিমা, আঙ্গুসেনা, শৌভিক চক্রবর্তী, সুমিত পাসি এবং এলিয়ান্দ্রো।
শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি
শেষ মুহূর্তে স্টিফেনের টিপস
টিকিটের জন্য হাহাকার
যুবভারতীয় বাইরে টিকিটের জন্য হাহাকার করছে মানুষ। একটা টিকিট পাওয়ার জন্য কান্নাকাটি জুড়েছে দুই প্রধানের সমর্থকেরা। স্টেডিয়াম বিকেল ৪টে থেকে খুলেছে। ধীরে ধীরে দর্শকেরা স্টেডিয়ামের ভিতর প্রবেশ করছে। এমন কী জানা গিয়েছে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গা থেকে আসা সমর্থকদের কোন কোন ক্ষেত্রে বাধ্য হয়েই ৫০ টাকার টিকিট কিনতে হয়েছে ৫০০ টাকায়।
ডুরান্ড ডার্বিতে এগিয়ে কারা?
ডার্বিতে কোনও দলকেই সে ভাবে এগিয়ে রাখা যায় না। তবে আগের পারফরম্যান্সের বিচারে খাতায়-কলমে বা ধারে-ভারে কোনও না কোনও দল ঠিকই এগিয়ে থাকে। এ বারও রয়েছে। ডার্বির আগে দুই দলই জয়হীন। এটিকে মোহনবাগান প্রথম ম্যাচে হারার পর দ্বিতীয় ম্যাচে ড্র করেছে। ইমামি ইস্টবেঙ্গল দু’টি ম্যাচেই ড্র করেছে। এ তো গেল পরিসংখ্যান। ধারে-ভারে এগিয়ে থাকার কথা বললে নিঃসন্দেহে সবুজ-মেরুনকেই ধরতে হবে। তবে পাল্টা টক্কর দেবে লাল-হলুদও।
ডার্বির পরিসংখ্যানে এগিয়ে লাল-হলুদ, তবে শেষ পাঁচ ডার্বি সবুজ-মেরুনের
ইস্টবেঙ্গল এবং মোহনবাগান সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলিয়ে পরস্পরের মুখোমুখি হয়েছে ৩৮২টি ম্যাচে। তার মধ্যে লাল হলুদের জয় ১৩৪টিতে, মোহনবাগানের জয় ১২১টিতে। ১২৫টি ড্র। এর মধ্যে ডুরান্ড কাপে ইস্টবেঙ্গল ও মোহনবাগান পরস্পরের মুখোমুখি হয়েছে ১৯টি ম্যাচে। তার মধ্যে আটটিতে জয় ইস্টবেঙ্গলের। ৬টিতে জিতেছে মোহনবাগান। ড্র হয়েছে ৫টি ম্যাচ।এ ছাড়া আইএসএলে চার বারই এসসি ইস্টবেঙ্গলকে হারিয়েছে এটিকে মোহনবাগান। জাতীয় লিগ ও আই লিগে সামগ্রিক দ্বৈরথের নিরিখে ৪৫টি সাক্ষাতে লাল হলুদের জয় ১৭টিতে, ১৫টিতে জিতেছে মোহনবাগান, ১৩টি ড্র। ফেডারেশন কাপে ২২টি ম্যাচে ৮টিতে জিতেছে ইস্টবেঙ্গল, ৬টিতে মোহনবাগান, ড্র হয়েছে ৮টি ম্যাচ। কলকাতা ফুটবল লিগে ১৬০টি ম্যাচের মধ্যে ৫৩টিতে লাল হলুদের জয় এসেছে, ৪৭টিতে জিতেছে মোহনবাগান, ড্র হয়েছে ৬০টি বড় ম্যাচ। আইএফএ শিল্ডে ৪১টি দ্বৈরথে ইস্টবেঙ্গল জিতেছে ২১টিতে, মোহনবাগানের জয় এসেছে ৭টি ম্যাচে, ১৩টি ম্যাচ ড্র।
সবুজ-মেরুনের প্রস্তুতিতে গোলের মুখ খোলার উপর জোর
শেষ পাঁচটি ডার্বিতে জিতেছে সবুজ মেরুন। ডার্বি জয়ের ধারাবাহিকতা বজায় থাকলেও, এ বার ডুরান্ড কাপের শুরুটা মোটেও ভালো করেনি এটিকে মোহনবাগান। যা চিন্তায় রেখেছে সবুজ-মেরুনের কোচ জুয়ান ফেরান্দোকে। প্রচুর গোল নষ্টের খেসারত দিতে হচ্ছে মেরিনার্সদের। শনিবার ক্লোজ ডোর অনুশীলন করে ফেরান্দো ব্রিগেড। আর এ দিনের অনুশীলনে আগের ম্যাচের ভুলগুলো শোধরানোর দিকে নজর দিয়েছিলেন স্প্যানিশ কোচ। ছোট ছোট চারটি গোলপোস্ট নিয়ে গোলের মুখ খোলার কৌশল প্র্যাক্টিসে জোর দিয়েছিলেন ফেরান্দো। হাতে কলমেও জনি কাউকো, লিস্টন কোলাসো, মনবীর সিংদের বুঝিয়ে দেন ফেরান্দো। পাশাপাশি সেট পিসের অনুশীলনও করান।
অনুশীলন ছাড়াই ডার্বি খেলতে নামছে ইস্টবেঙ্গল
ডার্বির আগের দিনই লাল-হলুদের প্র্যাক্টিস পণ্ড করল বৃষ্টি। শনিবার দুপুর আড়াইটে থেকে ক্লোজডোর অনুশীলন ছিল লাল-হলুদেরও। সমর্থকরা ক্লাব-তাঁবু এবং টিকিট কাউন্টারের সামনে ভিড় জমালেও, মাঠমুখো হওয়ার সুযোগ পাননি। তবে বৃষ্টিতে সবটাই গেল ভেস্তে। বৃষ্টি থামার জন্য স্টিফেন অবশ্য প্রায় ঘণ্টা খানেক অপেক্ষা করেছিলেন। কিন্তু বৃষ্টি থামার কোনও লক্ষণ না দেখে প্র্যাক্টিস বাতিলের সিদ্ধান্ত নেন তিনি। স্বভাবতই অনুশীলন ছাড়াই এটিকে মোহনবাগানের বিরুদ্ধে হাইভোল্টেজ ডার্বি খেলতে নামছে ইস্টবেঙ্গল।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।