প্রথম লেগে ৩-১ ব্যবধানে জিতে টাইয়ে বেশ সুবিধাজনক জায়গায় ছিল হায়দরাবাদ এফসি। চাপে থাকা এটিকে মোহনবাগানকে ফাইনালে পৌঁছতে হলে তিন গোলের ব্যবধানে ম্যাচ জিততেই হত। প্রথম থেকেই আক্রমণ শানাতে শুরু করেন কৃষ্ণরা। প্রচুর সুযোগও তৈরি করেন। তবে কাট্টিমানি ও হায়দরাবাদের ডিফেন্স এবং খারাপ ফিনিশংয়ের জেরে প্রথমার্ধে গোল হয়নি। দ্বিতীয়ার্ধে ৭৯ মিনিটে কৃষ্ণ গোল করার পর প্রচুর চেষ্টা করে সবুজ মেরুন। তবে আর গোল হয়নি। ফলে ম্যাচ ১-০ জিতলেও, দুই লেগ মিলিয়ে ৩-২ হেরে সেমিফাইনালেই বিদায় ঘটল কলকাতা জায়ান্টদের।
ফাইনালে সাউথ ইন্ডিয়ান ডার্বি
এ বছরের আইএসএল ফাইনালে দক্ষিণের দুই হলুদ জার্সি পরিহিত দল, কেরালা ব্লাস্টার্স ও হায়দরাবাদ এফসি খেতাব জয়ের জন্য একে অপরের মুখোমুখি হবে। রবিবার (২০ মার্চ) ফতোরদা স্টেডিয়ামে হবে সেই ফাইনাল। দুই দলই নিজেদের প্রথম খেতাব জয়ের জন্য মরিয়া হবে।
ম্যাচ সেরা কাট্টিমানি
গোটা ম্যাচে তুখর কিছু সেভ করে বারবার কৃষ্ণ, কোলাসোদের আটকে এই ম্যাচের সেরা হলেন হায়দরাবাদ গোলরক্ষক কাট্টিমানি।
ম্যাচ শেষ
এটিকে মোহনবাগানের হৃদয়ভঙ্গ। গত মরশুমে ফাইনাল খেললও এ মরশুমে সেমিফাইনাল থেকেই বিদায় নিতে হচ্ছে এটিকে মোহনবাগানকে। শেষ কয়েক মিনিটে সবুজ মেরুনের নাগাড়ে চাপ সত্ত্বেও জমাট রক্ষণে ৩-২ টাই জিতে নিল হায়দরাবাদ এফসি। তবে ম্যাচ ১-০ ব্যবধানে জিতল মোহনবাগান।
৯০+২ মিনিট- জঘন্য কর্ণার
শেষ মুহূর্তে কর্ণার থেকে গোল হওয়ার সম্ভবনা থাকেই, তবে কর্ণার মাঠের মধ্যেই বল রাখতে পারলেন না মোহনবাগান তারকা।
৭ মিনিট ইনজুরি টাইম
৯০ মিনিটের খেলা শেষে রেফারি ৭ মিনিট ইনজুরি টাইমের ঘোষণা করেন। ম্যাচে এক গোল করার জন্য কিন্তু এটা যথেষ্ট সময়।
৯০ মিনিট- অফসাইড
সবুজ মেরুন গোলরক্ষক অমরিন্দর একটি ভাল থ্রু বল খেলার চেষ্টা করেন তবে কৃষ্ণ অফসাইড হন।
৮৯ মিনিট- উইলিয়ামস এলেন মাঠে
কার্ল ম্যাকহিউয়ের বদলে মাঠে নামলেন এটিকে মোহনবাগান ফরোয়ার্ড ডেভিড উইলিয়ামস।
৮৫ মিনিট- এটিকে মোহনবাগানের বদল
সবুজ মেরুনের হয়ে নাসিরির বদলে মাঠে এলেন আশুতোষ মেহেতা।
৮৪ মিনিট- রেফারির বিতর্কিত সিদ্ধান্ত
প্রবীর দাসের সুন্দর ক্রস থেকে একেবারে বক্সের মধ্যে বল পেয়েছিলেন প্রবীর। তবে তাঁকে অফসাইড দেওয়া হয়। কিন্তু রিপ্লেতে দেখা যায় হায়দরাবাদের গোটা ডিফেন্স এগিয়ে আসতে একটু দেরি করে এবং কৃষ্ণর রান একদম সঠিক ছিল। এটা অফসাইড না হলে কৃষ্ণ গোলকিপার কাট্টিমানির একেবারে সামনে ছিলেন এবং সহজেই দ্বিতীয় গোলটি করে ফেলতেন তিনি।
৭৯ মিনিট- অবশেষে গোললললল!
অবশেষে গোলের দেখা পেল সবুজ মেরন। মোহনবাগানের হয়ে ফের একবার প্রথম লেগের মতোই কোলাসোর পাস থেকে কৃষ্ণ বল জালে জড়ালেন। ম্যাচ এক্সট্রা টাইমে নিয়ে যেতে শেষ ১১ মিনিট এবং ইনজুরি টাইম মিলিয়ে অন্তত আরেকটি গোল করতে হবে এটিকে মোহনবাগানকে।
৭৮ মিনিট- হায়দরাবাদের তিন বদল
তিন বদল করল হায়দরাবাদ। ইয়াসির, সিভেরিয়ো ও নিম দর্জের বদলে মাঠে এলেন খাসা কামারা, আশিস রাই ও অ্যারন ডি'সিলভা।
৭৫ মিনিট- এন্ড টু এন্ড
শেষ কয়েক মিনিটে ফাইনালে যাওয়ার লক্ষ্যে একেবারে পুরোপুরি আক্রমণ ঝাঁপিয়ে পড়েছে সবুজ মেরুন। তবে তার ফলে ডিফেন্সে লোকসংখ্যা কমে যাচ্ছে, যার কারণে হায়দরাবাদও প্রতিআক্রমণের সুযোগ পাচ্ছে। দুই দলই হু হু করে আক্রমণ করছে।
৬৯ মিনিট- মোহনবাগানের বদল
শেষ ২০ মিনিটে গোলের জন্য মরিয়া জুয়ান ফেরান্দো ডিফেন্ডারকে তুলে ফরোয়ার্ডকে নামালেন। সন্দেশের বদলে এলেন মনবীর সিং।
৬৭ মিনিট- হায়দরাবাদের দ্বিতীয় বদল
হায়দরাবাদের হয়ে অনিকেত যাদবের জায়গায় মাঠে নামলেন হোলিচরণ নাজরি।
৬৫ মিনিট- সুযোগ তৈরি করলেও গোল এখনও এল না
দ্বিতীয়ার্ধের প্রথম ২০ মিনিটে পুরোদমে আক্রমণ হানছে এটিকে মোহনবাগান, প্রচুর সুযোগও তৈরি করেছে। তবে এখনও অবধি গোলের দরজা বন্ধই রয়েছে।
৫৯ মিনিট- ভাগ্য সহায়
লিস্টনের ফ্রি-কিক থেকে প্রথমবার শট হায়দরাবাদ ওয়ালে লাগার পর, ফিরতি বল সেই ওয়ালে লেগেই বল গোলের দিকে যাচ্ছিল। কাট্টিমানিও সম্পূর্ণভাবে পরাস্ত হয়ে গিয়েছিলেন। তবে একেবারে অল্পের জন্য বল গোলের বাইরে দিয়ে চলে যায়।
৫৮ মিনিট- জোড়া হলুদ কার্ড
ফাউল করা আকাশ মিশ্র এবং অত্যাধিক প্রতিবাদ করায় অমরিন্দর সিং, দুইজনেকেই হলুদ কার্ড দেখানো হয়। প্রবীর দাস ভীষণ উত্তেজিত হয়ে পড়েছেন, তাঁকে সামলাতে তাঁর দলের ফুটবলাররাই নাস্তানাবুদ হচ্ছেন।
৫৭ মিনিট- রেফারির সিদ্ধান্ত ঘিরে বিতর্ক
হায়দরাবাদের রক্ষণের ভুলে এক বিশাল বড় গোলের সুযোগ পেয়ে গিয়েছিল মোহনবাগান। তবে জনি কাউকো শট নেওয়ার আগেই তাঁকে ফাউল করা হয়। কাউকো পেনাল্টি বক্সের মধ্যে গিয়ে পড়লেও, আকাশ তাঁকে বক্সের বাইরে ফাউল করায় ফ্রি-কিক দেওয়া হয়। যা নিয়ে প্রবল বিতর্ক শুরু হয়। ফিরতি বল থেকে নাসিরিও বল জালে জড়িয়ে দিতেই পারতেন তবে তাঁর শট নেওয়ার আগেই রেফারি ফ্রি-কিকের বাঁশি বাজিয়ে দেন।
৫৪ মিনিট- হায়দাবাদের পরিবর্তন
দুর্ভাগ্যবশত বল ক্লিয়ার করতে গিয়ে হ্যামস্ট্রিংয়ে চোট পেয়ে স্ট্রেচারে করে মাঠ ছাড়লেন হায়দরাবাদের সৌভিক চক্রবর্তী। তাঁর বদলে মাঠে নামলেন সাহিল তাভোরা।
৫০ মিনিট- দুর্ধর্ষ সেভ কাট্টিমানির
প্রবীর দাস একেবারে নিখুঁত ক্রস থেকে পেনাল্টি বক্সে বল পেয়ে গিয়েছিলেন কৃষ্ণ। প্রায় নিশ্চিত ছিল গোল করা। তবে দুর্ধর্ষ রিফ্লেক্স সেভে বল গোলে জড়ানো থেকে রুখে দেন কাট্টিমানি।
দ্বিতীয়ার্ধ শুরু
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু। ফাইনালে যেতে ৪৫ মিনিটে তিনটি গোল করার পাশাপাশি হায়দরবাদকেও রুখতে হবে এটিকে মোহনবাগানকে। সবুজ মেরুন কি পারবে?
প্রথমার্ধ শেষ
গোলশূন্য শেষ হল প্রথমার্ধ। এটিকে মোহনবাগান প্রথমার্ধে বেশি ভাল খেলে অনেকগুলি সুযোগ তৈরি করলেও, জালে বল জড়াতে ব্যর্থ হয়েছে।
৪৫+২ মিনিট- কাউকোর লং রেঞ্জার
বৌমাস-কৃষ্ণ যুগলবন্দিতে হায়দরাবাদ পেনাল্টি বক্সের বাইরে বল পেয়েগিয়েছিলেন কাউকো। তবে হায়দরাবাদ ডিফেন্ডাররা দ্রুত এগিয়ে এসে শট ব্লক করে দেয়। ফিরতি কর্ণার থেকেও গোল হয়নি।
৫ মিনিট ইনজুরি টাইম
প্রথমার্ধের নির্ধারিত ৪৫ মিনিট শেষে অতিরিক্ত পাঁচ মিনিট যোগ করার নির্দেশ দিলেন রেফারি।
৪৩ মিনিট- হলুদ কার্ড
লিস্টন কোলাসোকে পিছন থেকে ফাউল করে হলুদ কার্ড দেখলেন হায়দরাবাদের তারকা ফরোয়ার্ড ওগবেচে।
৩৭ মিনিট- কার্বন কপি
অনিকেত বিনা চ্যালেঞ্জে গোল করতে ব্যর্থ হন, আর মিনিটখানেক পরেই অপরদিকে ফাঁকা গোলে বল জড়াতে পারলেন না বৌমাসও। প্রবীর দাসের দারুণ ক্রসে সেকেন্ড পোস্টে বল পেয়েছিলেন বৌমাস, যদিও হায়দরাবাদ ডিফেন্ডার ছিলেন তাঁর সঙ্গে। তবে তিনি পায়ে বল লাগালেও অবিশ্বাস্যভাবে বল গোলের বাইরে চলে যায়।
৩৪ মিনিট- অনিকেতের অদ্ভুত মিস
কর্ণার থেকে এটিকে মোহনবাগান গোলরক্ষক অমরিন্দরের সামনে একেবারে ফাঁকায় বল পেয়ে গিয়েছিলেন অনিকেত যাদব। তবে অদ্ভুত তিনি নিজের শট গোলেই রাখতে পারেননি। এই গোল হয়ে গেলে টাই মোটামুটি এখানেই শেষ হয়ে যেত।
৩১ মিনিট- হুয়ানানের দারুণ ব্লক
হায়দরাবাদ পেনাল্টি বক্সে সুবিধাজনক জায়গায় বল পেয়েছিলেন কোলাসো। তবে একেবারে ঝাপিয়ে পড়ে কোলাসোর শট প্রথমে ব্লক করেন হুয়ানান। কিন্তু তাঁর পায়ে লেগে বল গোলের দিকেই এগোচ্ছিল। ভাল রিফ্লেক্স দেখিয়ে, তা রুখে দেন কাট্টিমানি। ফিরতি কর্ণার থেকে কোনও সুযোগ তৈরি হয়নি।
৩০ মিনিট- এখনও স্কোর গোলশূন্য
দুই দল বেশ প্রচেষ্টা চালালেও, এখনও কেউই এই লেগে বল জালে জড়াতে পারেনি। ৩০ মিনিট শেষে ম্যাচ গোলশূন্য। টাইয়ে ৩-১ এগিয়ে রয়েছে হায়দরাবাদ এফসি
২৫ মিনিট- ধীরে ধীরে খেলা গতি ধরেছে
প্রথম পাঁচ-দশ মিনিটে খুব বেশি আক্রমণ-প্রতিআক্রমণ দেখা না গেলেও, ধীরে ধীরে দুই দলই আক্রমণের গতি বাড়াচ্ছে। এখনও অবধি এটিকে মোহনবাগানকেই তুলনামূলক বেশি ভাল দল মনে হয়েছে।
২১ মিনিট- কয়েক ইঞ্চির ব্যবধান
কর্ণার থেকে বল পেয়ে পেনাল্টি বক্সে মধ্যেই ভাল ড্রিবল করে বাঁক খাওয়ানো শট নেন লিস্টন কোলাসো। একেবারে অল্পের জন্য দ্বিতীয় পোস্টের বাইরে দিয়ে তাঁর শট চলে যায়। এই কর্ণার ডিফেন্ড করতে গিয়েই বল ওগবেচের হাতে লাগে। এটিকে মোহনবাগান ফুটবলাররা দাবি করলেও পেনাল্টির দাবিতে রেফারি একেবারেই পাত্তা দেননি।
১৯ মিনিট- ফের ভাল প্রয়াস প্রবীরের
প্রথম একাদশে সুযোগ পেয়ে দুর্ধর্ষ এনার্জি নিয়ে মাঠে নেমেছেন প্রবীর দাস। গোটা মাঠে তাঁকেই সবথেকে চাঙ্গা দেখাচ্ছে। মাঝমাঠ থেকে একাই বল নিয়ে তিনি হায়দরাবাদ গোলের কাছে পৌঁছে গিয়েছিলেন। তবে তাঁর শট গোলে থাকলেও তাতে বেশি শক্তি ছিল না। ফলে কাট্টিমানি সহজেই তা বাঁচিয়ে দেন।
১৪ মিনিট- প্রবীরের দারুণ ক্রস
ডান দিকে থেকে ম্যাচের শুরুটা বেশ ভালই করেছেন প্রবীর দাস। তাঁর ভাসানো এক ভাল ক্রস পেনাল্টি বক্সে চেজ করেছিলেন কৃষ্ণ। তবে হুয়ানান ও সানার চাপে তা দখলে আনতে পারেননি। বল কৃষ্ণর মাথায় লেগে বাইরে চলে যায়।
১০ মিনিট- সুযোগ কাজে লাগাতে পারছে না সবুজ মেরুন
প্রথম ১০ মিনিটে একেবারে ফ্রন্টফুটে খেলছে জুয়ান ফেরান্দোর এটিকে মোহনবাগান। তবে ফাইনাল বলটা খেলটা গিয়েই একটু ভুলত্রুটি হচ্ছে। এখনও তাই ম্যাচ গোলশূন্যই।
৭ মিনিট- বড় সুযোগ
কিয়ান নাসিরির পাস থেকে ডান দিকের উইং ধরে দুর্ধর্ষ রান নিয়েছিলেন প্রবীর। পেনাল্টি বক্সেও ঢুকে পড়েছিলেন। তবে তাঁর কাটব্যাক জনি কাউকোর পায়ে পৌঁছলেও, কাউকোর শট বাঁচিয়ে দেন হায়দরাবাদ গোলরক্ষমক কাট্টিমানি। ফিরতি বল থেকে ভলি মারার চেষ্টা করলেও প্রবীরের শট গোলের অনেক উপর দিয়ে চলে যায়।
৫ মিনিট- ম্যাচ গোলশূন্য
ম্যাচের প্রথম পাঁচ মিনিটে দুই দলের কেউই খুব বড় সুযোগ তৈরি করতে পারেননি। ম্যাচ গোলশূন্য।
ম্যাচ শুরু
শুরু হয়ে গেল সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগ। পরিচিত সবুজ মেরুন জার্সিতে ডান দিক থেকে বাঁ-দিকে আক্রমণ হানছে এটিকে মোহনবাগান। হলুদ জার্সিতে হায়দরাবাদ এফসি বিপরীত দিকে আক্রমণ করছে।
দেখে নিন দুই দলের প্রথম একাদশ
গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে প্রথম একাদশে এলেন কিয়ান নাসিরি। দলের দায়িত্ব থাকবে রয় কৃষ্ণর কাঁধে। প্রবীর দাসকেও প্রথম একাদশে নিয়ে এসেছেন এটিকে মোহনবাগান কোচ। এদিকে অপরিবর্তিত দল রাখল হায়দরাবাদ।
পরিসংখ্যানের খেলা
এটিকে মোহনবাগান ফরোয়ার্ড রয় কৃষ্ণ আইএসএল ইতিহাসে ফাইনাল-সেমিফাইনালে মোট সাতটি গোল করেছেন। অন্য কোনও ফুটবলারের গোলসংখ্যা এর ধারেকাছেও নেই। পাশপাশি এই মরশুমে এটিকে মোহনবাগান প্রথম ১৫ মিনিটে মোট নয় গোল করেছে, যা সব দলের মধ্যে সর্বোচ্চ।
গ্রুপ পর্বের দুই ম্যাচের ফলাফল
হায়দরাবাদ এফসি-র বিরুদ্ধে লিগ পর্বের দু'টি ম্যাচের মধ্যে প্রথম লেগে ২-২ ড্র করেছিল এটিকে মোহনবাগান। ওই ম্যাচেই ডেভিড উইলিয়ামস ইতিহাস সৃষ্টি করে মাত্র ১২ সেকেন্ড পরেই হায়দরাবাদের জালে বল জড়িয়ে দিয়েছিলেন। অপর ম্যাচটিতে লিস্টন কোলাসো ও মনবীর সিংয়ের গোলে ২-১ দাপুটে জয় পেয়েছিল সবুজ মেরুন। প্রথম লেগে ওগবেচে ও সিভেরিয়ো এবং দ্বিতীয় লেগে জোয়েল চিয়ানেজে হায়দরাবাদের হয়ে গোল করেছিলেন।
প্রথম লেগের খতিয়ান
প্রথম লেগে রয় কৃষ্ণর গোলে ১৮ মিনিটে এটিকে মোহনবাগান এগিয়ে গেলেও, হায়দরাবাদকে প্রথমার্ধের একেবারে শেষ মুহূর্তে ম্যাচে ফেরান দলের ট্যালিসম্যান বার্থোলোমিউ ওগবেচে। দ্বিতীয়ার্ধে ছয় মিনিটের ব্যবধানে মহম্মদ ইয়াসির ও হাভি সিভেরিয়োর গোলে ১-৩ পিছিয়ে পড়ে সবুজ মেরুন। একেবারে শেষের দিকে কিয়ান নাসিরি গোল করার সুবর্ণ সুযোগ পেলেও, তা হাতছাড়া করেন। তাই লাগাতার দ্বিতীয়বার টুর্নামেন্টের ফাইনালে পৌঁছতে হলে তিন গোলের ব্যবধানে জিততে হবে এটিকে মোহনবাগানকে। কাজটা কিন্তু একেবারেই সহজ নয়।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।