৩৮১তম কলকাতা ডার্বিতে গোয়ার ফাতোরদা ময়দানে মুখোমুখি হয়েছিল এসসি ইস্টবেঙ্গল ও এটিকে মোহনবাগান। প্রথমার্ধ গোলশূন্য থাকার পরে দ্বিতীয়ার্ধে কর্ণার থেকে আইএসএলে ইতিহাসে ইস্টবেঙ্গলের হয়ে প্রথম গোল করে দলকে এগিয়ে দেন ড্যারেন সিডোয়েল। তবে মাত্র আট মিনিট লিড ধরে রাখতে পারে ইস্টবেঙ্গল। মাঠে নেমেই গোল করে মোহনবাগানের হয়ে আইএসএলের কণিষ্ঠতম গোলস্কোরার হন কিয়ান নাসিরি। তাঁর দুই মিনিট পরে পেনাল্টি মিস করে সবুজ মেরুনকে লিড এনে দেওয়ার সুযোগ হাতছাড়া করেন ডেভিড উইলিয়ামস। তবে ম্যাচের ইনজুরি টাইমে জ্বলে উঠেন নাসিরি। জোড়া গোল করে নিজের হ্যাটট্রিক সম্পূর্ণ করে সবুজ মেরুনকে ৩-১ জেতান জামশেদ নাসিরি পুত্র।
ম্যাচ সেরা নাসিরি
অনবদ্য হ্যাটট্রিকের জন্য ম্যাচ সেরা নির্বাচিত হলেন কিয়ান নাসিরি।
ম্যাচ শেষ
গোটা ৯০ মিনিট ধরে দুরন্ত লড়াই চালিয়েও ফের একবার ডার্বি থেকে খালি হাতেই ফিরতে হচ্ছে এসসি ইস্টবেঙ্গলকে। নাসিরির হ্যাটট্রিকে ৩-১ ম্যাচ জিতল এটিকে মোহনবাগান।
৯৫ মিনিট- গোওওওওওওললললল! হ্যাটট্রিক
ফাতোরদা ময়দানে অভূতপূর্ব দৃশ্য। এটিকে মোহনবাগানের হ্যাটট্রিক করলেন ইস্টবেঙ্গলের হয়ে খেলা জামশেদ নাসিরির পুত্র কিয়ান নাসিরি। এটিকে মোহনবাগানের হয়ে কণিষ্ঠতম গোলস্কোরার তিনি।
৯৩ মিনিট- ইস্টবেঙ্গলের হৃদয়ভঙ্গ
কোলাসোর ক্রস থেকে ডেভিড উইলিয়ামসের হেডার পোস্টে লেগে ফিরে আসলেও, ফিরতি বল জালে জড়িয়ে ম্যাচে নিজের দ্বিতীয় গোলটি করলেন নাসিরি
৯০+ ২ মিনিট- ইস্টবেঙ্গলের পরিবর্তন
পেরোসেভিচ এবং মহেশের বদলে সেম্বয় হাওকিপ এবং শুভ ঘোষ মাঠে নামলেন।
ছয় মিনিট ইনজুরি টাইম
৯০ মিনিট শেষে অতিরিক্ত ছয় মিনিট ইনজুরি টাইম যোগ করা হল।
৮৯ মিনিট- এন্ড টু এন্ড স্টাফ
শেষ মুহূর্তে গোলের জন্য দুই দলই একের পর এক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। দুই দলের ফুটবলারর দূরপাল্লার শট নিতেও কিন্তু পিছপা হচ্ছেন না।
৮৬ মিনিট- হীরার গোল সেভিং ক্লিয়ারেন্স
অমরজিৎ-র ভুল থেকে ইস্টবেঙ্গল পেনাল্টি বক্সে বল পায়ে পান লিস্টন কোলাসো। তাঁর বাঁক খাওয়ানো শটে অরিন্দম সম্পূর্ণ পরাস্ত হলেও, গোললাইন হেডারে বল ক্লিয়ার করেন হীরা।
৮০ মিনিট- বিশ্বমানের সেভ অমরিন্দরের
মোহনবাগান পেনাল্টি বক্সে মহেশের পাস থেকে একেবারে গোলের সামনে বল পেয়ে যান নামতে। তবে বিশ্বমানের সেভে পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জ থেকে নামতের শট রুখে দেন মোহনবাগান গোলরক্ষক অমরিন্দর। কর্ণার থেকে আর কোনো সুযোগ তৈরি হয়নি।
৭৯ মিনিট- হলুদ কার্ড
ইস্টবেঙ্গলের প্রতিআক্রমণ আটকানোর চেষ্টায় লাল হলুদ ফুটবলারের জার্সি ধরে টান মেরে হলুদ কার্ড দেখলেন ম্যাকহিউ।
৭০ মিনিট- লক্ষ্যে বল রাখতে ব্যর্থ লিস্টন, পেরোসেভিচ
মোহনবাগানের হয়ে লিস্টন এবং এসসি ইস্টবেঙ্গলের হয়ে পেরোসেভিচ, দুই জনেই গোল করার লক্ষ্যে পরপর দূরপাল্লার শট নেন। তবে কারুর শটই গোলের আশেপাশেও ছিল না।
৬৭ মিনিট- ইস্টবেঙ্গলের জোড়া পরিবর্তন
ইস্টবেঙ্গলের হয়ে রিবেইরার জায়গায় মাঠে নামলেন লালরিনলিয়ানা নামতে। মহম্মদ রফিক এলেন গোলস্কোরার সিডোয়েলের স্থানে।
৬৬ মিনিট- পেনাল্টি মিস
অরিন্দমকে ভুল পথে চালনা করলেও ডেভিড উইলিয়ামস পেনাল্টি থেকে বল গোলেই রাখতে পারেননি। লিড নেওয়ার সুযোগ হাতছাড়া করলেন অজি ফরোয়ার্ড।
৬৫ মিনিট- ম্যাচে এগিয়ে যাওয়ার সুবর্ণ সুযোগ মোহনবাগানের
সমতায় ফেরার এক মিনিট পরেই সবুজ মেরুনের কাছে এগিয়ে যাওয়ার বড় সুযোগ। লিস্টনকে পেনাল্টি বক্সে ফাউল করে বসেন অমরজিৎ।
৬৪ মিনিট- প্রথম গোল কিয়ানের সমতায় ফিরল মোহনবাগান
বাঁ-দিক থেকে প্রবীর দাসের ক্রস ক্লিয়ার করতে একেবারে ব্যর্থ হয় ইস্টবেঙ্গল রক্ষণ। বল চলে যায় নাসিরির পায়ে। ম্যাচে সম্ভবত নিজের প্রথম টাচেই দুর্দান্ত বাঁক খাওয়ানো শটে গোল করে মোহনবাগানকে সমতায় ফেরালেন নাসিরি।
৬১ মিনিট- মোহনবাগানের পরিবর্তন
টাংবদলে মাঠে নামলেন কিয়ান নাসিরি।
৬০ মিনিট- হলুদ কার্ড
ম্যাচের দ্বিতীয় হলুদ কার্ড। ইস্টবেঙ্গলের হয়ে হলুদ কার্ড দেখলেন হীরা মন্ডল।
৫৭ মিনিট- গোওওওওল!
কর্ণার থেকে এসসি ইস্টবেঙ্গলকে এগিয়ে দিলেন সিডোয়েল। একগুচ্ছ খেলোয়াড়ের মাঝে সিডোয়েল বলকে আক্রমণ করে এবং তাঁর ডান পায়ের শট মনবীরের গায়ে লেগে মোহনবাগান জালে জড়িয়ে যায়। আইএসএলে এই প্রথম ইস্টবেঙ্গলের হয়ে কোনো ফুটবলার ডার্বিতে গোল করল।
৫৫ মিনিট- পেরোসেভিচের দারুণ স্কিল
ইস্টবেঙ্গলের হয়ে ডান দিক থেকে বল নিয়ে মোহনবাগান পেনাল্টি বক্সে প্রবেশ করেন পেরোসেভিচ। কয়েকটি স্টেপ ওভারের তাঁর বাঁ-পায়ের জোরাল শট বাঁচান অমরিন্দর।
৫৪ মিনিট- উইংয়ে দুরন্ত লিস্টন
দ্বিতীয়ার্ধে লিস্টনকে রোখা মুশকিল হচ্ছে। বাঁ-দিক থেকে বারবার তাঁর গতি সমস্যায় ফেলছে লাল হলুদ রক্ষণকে।
৪৯ মিনিট- সুবর্ণ সুযোগ হাতছাড়া শুভাশিসের
ইস্টবেঙ্গল পেনাল্টি বক্সে একেবারে গোলরক্ষকের সামনে ক্রস থেকে বল পেয়েছিলেন শুভাশিস। তবে তিনি বলটা ঠিক করে হেড করতে পারেননি। তা গোলের বাইরে চলে যায়।
৪৭ মিনিট- বারে বল মারলেন লিস্টন
দ্বিতয়ার্ধে নয়া উদ্যমে মরিয়া হয়ে নেমেছে মোহনবাগান। লিস্টন কোলাসোর ৩০ মিটার দূরের শট ইস্টবেঙ্গলের বারে লেগে ফিরে আসে। লাল হলুদ গোলরক্ষক অরিন্দম, নিজের জায়গা থেকেও নড়তে পারেননি।
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু
দ্বিতীয়ার্ধে সুযোগ কাজে লাগিয়ে গোল করার লক্ষ্য মরিয়া হবে দুই দলই।
হাফ-টাইম
ফাতোরদায় মরশুমের দ্বিতীয় কলকাতা ডার্বির প্রথম ৪৫ মিনিট গোলশূন্যই শেষ হল। ম্যাচে বল দখলে এটিকে মোহনবাগান এগিয়ে থাকলেও, প্রতিআক্রমণে ভয়ঙ্কর দেখাচ্ছে এসসি ইস্টবেঙ্গলকে। প্রথমার্ধের সবচেয়ে বড় সুযোগও পায় লাল হলুদই। তবে তাদের ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড তা কাজে লাগাতে ব্যর্থ হন। মোহনবাগানই বেশিরভাগ সময় বল নিজেদের পায়ে রাখলেও, রক্ষণে বারবার ভুল করছে। দ্বিতীয়ার্ধে একই ঘটনা চালু থাকলে সমস্যায় পড়তে হতে পারে তাদের।
৪৬ মিনিট- আবারও ভুল মোহনবাগান রক্ষণের
বারবার রক্ষণে ভুল করছে মোহনবাগান। এবার বল ঠিক করে ক্লিয়ার করত ব্যর্থ হন প্রীতম কোটাল। তবে রিবেইরা গোলে শট মারতে যাওয়ার আগেই তাঁকে ঘিরে ফেলে মোহনবাগান রক্ষণ।
৪৪ মিনিট- ম্যাচের প্রথম হলুদ কার্ড দেখলেন উইলিয়ামস
প্রথমার্ধের শেষের দিকে এসে ম্যাচের প্রথম হলুদ কার্ড দেখলেন মোহনবাগানের ডেভিড উইলিয়ামস। প্রতিআক্রমণে হু হু করে এগোচ্ছিলেন পেরোসেভিচ। তাঁকে রুখতে খারাপ চ্যালেঞ্জ করে বসেন উইলিয়ামস। পরিণামে হলুদ কার্ড দেখতে হয় তাঁকে।
৩৯ মিনিট- অল্পের জন্য গোল মিস প্রীতমের
ম্যাচের প্রথম কর্ণার থেকে বল পৌঁছে যায় লিস্টনের পায়ে। তাঁর দুর্ধর্ষ ক্রসে দ্বিতীয় পোস্টে বিশাল বড় গোল করার সুযোগ পেয়ে যান প্রীতম। তবে শেষ মুহূর্তে অমরজিৎ-র হালকা মাথার স্পর্শই প্রীতমকে লক্ষ্যভ্রষ্ট করানোর জন্য যথেষ্ট ছিল। তবে প্রীতমের হেডার কিন্তু ইস্টবেঙ্গল গোলের খুব বেশি দূরে ছিল না।
৩২ মিনিট- খারাপ সিদ্ধান্ত রেফারির
রিবেইরার লুপিং হেডার অমরিন্দর আলতো করে গোল পার করলেও, কর্ণারের বদলে গোলকিক দেন রেফারি।
৩০ মিনিট- দুর্ধর্ষ হীরা
মনবীরের সঙ্গে সুন্দর ১-২ খেলে ইস্টবেঙ্গল পেনাল্টি বক্সে বল পেয়েছিলেন হুগো বৌমাস। তবে তিনি ঠিক যখন শট মারতে যাবেন, তখনই তা এসে তা ব্লক করে দেন হীরা মন্ডল। হীরা না থাকলে ১-০ এগিয়ে যেতেই পারত সবুজ মেরুন।
২৫ মিনিট- আশ্চর্যজনক মিস রিবেইরা
মাঝমাঠের নীচ থেকে আদিল খানের ফ্রি-কিক, তিরির জঘন্য ক্লিয়ারেন্সে চলে আসে রিবেইরা পায়ে। গোলকিপারের সঙ্গে সঙ্গে ১-১ পজিশনে গোল করার দুর্ধর্ষ সুযোগ পেয়ে গিয়েছিলেন রিবেইরা। তবে সেই সুযোগ হাতছাড়া করেন ইস্টবেঙ্গলের ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড। তাঁর শট গোলের বাইরে বেরিয়ে যায়।
১৯ মিনিট- দারুণ ব্ তিরির
প্রবীর দাসের ভুলে মোহনবাগানের পেনাল্টি বক্সের মধ্যেই বল পায়ে পেয়ে গিয়েছিলেন মহেশ। তবে তিরি ও ম্যাকহিউ দ্রুত শট ব্লক করে দেন।
১৫ মিনিট- মহেশের জোরালো শট
ম্যাকহিউ মাঝমাঠ থেকে ইস্টবেঙ্গলের লং বল ক্লিয়ার করতে ব্যর্থ হন। বল চলে আসে মহেশের পায়ে। কোনো সবুজ মেরুন ফুটবলার তাঁকে ক্লোজ না করায়, প্রায় ২৫-৩০ মিটার দূর থেকে মহেশের শট অল্পের জন্য মোহনবাগান গোলের বাইরে দিয়ে চলে যায়।
১০ মিনিট- ইস্টবেঙ্গলের পরিবর্তন
কিছুটা প্রচেষ্টা করলেও খেলা চালিয়ে যেতে পারলেন না অঙ্কিত। দলের প্রথম এগারো থেকে বাদ পড়লেও, ম্যাচের ১০ মিনিটেই মাঠে নামতে হল অমরজিৎ সিং কিয়ামকে।
১০ মিনিট- ম্যাচ গোলশূন্য
ম্যাচে প্রত্যাশামতোই এটিকে মোহনবাগান বল দখলের লড়াইয়ে অনেকটা এগিয়ে রয়েছে। তবে এসসি ইস্টবেঙ্গলও মাঝেমধ্যে প্রতিআক্রমণে যাওয়ার চেষ্টা করছে।
৫ মিনিট- ম্যাচের প্রথম গোলে শট মনবীরের
টাংরির পাস থেকে মনবীরের শট গোলের বেশ বাইরে দিয়েই চলে যায়।
অঙ্কিতের সমস্যা
শুরুতেই শুভাশিসের সঙ্গে বল দখলের লড়াইয়ে কর্ণার ফ্ল্যাগে ধাক্কা খান অঙ্কিত মুখোপাধ্যায়। মনে হচ্ছে হ্যামস্ট্রিংয়ে চোট পেয়েছেন তিনি।
২ মিনিট- মহেশের ভাল রান
মাঝমাঠ থেকে ভাল রান নিয়ে একেবারে মোহনবাগান পেনাল্টি বক্সের কাছে পৌঁছে গিয়েছিলেন মহেশ। তবে পেরোসেভিচের জন্য তাঁর পাস ব্লক করে দেন প্রীতম।
ম্যাচ শুরু
ডান দিক থেকে বাঁ-দিকে আক্রমণ করছে এটিকে মোহনবাগান। পরিবর্তিত সাদা জার্সিতে বাঁ-দিক থেকে ডান দিকে আক্রমণ হানাচ্ছে এসসি ইস্টবেঙ্গল।
ভিন্ন ঘরানার দুই দল একে অপরের মুখোমুখি
ম্যাচের আগে সুভাষ ভৌমিককে শ্রদ্ধার্ঘ্য
ইস্টবেঙ্গলের প্রথম এগারো
অরিন্দম ভট্টাচার্য (গোলকিপার), অঙ্কিত মুখোপাধ্যায়, ফ্রাঞ্জো প্রস, আদিল খান, হীরা মন্ডল, সৌরভ দাস, আঙ্গুসানা ওয়াহেংবাম, নওরেম মহেশ সিং, ড্যারেন সিডোয়েল, আন্তোনিও পেরোসেভিচ, মার্সেলো রিবেইরো।
ইস্টবেঙ্গলের প্রথম এগারোয় তিন বদল
হায়দরাবাদের ম্যাচ থেকে তিন বদল বল ইস্টবেঙ্গল দলে। অমরজিৎ সিং কিয়াম, মহম্মদ রফিক ও থঙখোসিম সেম্বয় হাওকিপের বদলে দলে এলেন হীরা মন্ডল, আঙ্গুসানা ওয়াহেংবাম এবং ফুল ডেবিউ ঘটছে মার্সেলো রিবেইরারা।
মোহনবাগানের প্রথম এগারো
অমরিন্দর সিং (গোলকিপার), প্রীতম কোটাল, তিরি, শুভাশিস বসু, প্রবীর দাস, কার্ল ম্যাকহিউ, দীপক টাংরি, মনবীর সিং, লিস্টন কোলাসো, হুগো বৌমাস, ডেভিড উইলিয়ামস।
মোহনবাগান দলে দুই পরিবর্তন
আশুতোষ মেহেতা, রয় কৃষ্ণর বদলে দলে এলেন প্রবীর দাস, হুগো বৌমাস।
মোহনবাগানের সাম্প্রতিক ফর্ম
করোনার জেরে ১৭ দিন পর, ওড়িশার বিরুদ্ধে মাঠে নেমেছিল এটিকে মোহনবাগান। গোটা ম্যাচে দাপট দেখিয়েও জয় অধরাই রয়ে যায়। গোলশূন্য ড্র করেই সন্তুষ্ট থাকতে হয় জুয়ান ফেরান্দোর দলকে। বর্তমানে ১০ ম্যাচ খেলে চারটি জয়, সমসংখ্যক ড্র ও দুইটি ম্যাচ হেরে, ১৬ পয়েন্ট নিয়ে লিগ তালিকায় অষ্টম স্থানে রয়েছে সবুজ মেরুন। ইস্টবেঙ্গলকে হারালেই এক ধাক্কায় লিগ তালিকায় প্রথম চারে ঢুকে পড়ার হাতছানি রয়েছে ডেভিড উইলিয়ামসদের সামনে।
ইস্টবেঙ্গলের সাম্প্রতিক ফর্ম
কোচ মারিয়ো রিভেরা আসার পরেই এফসি গোয়াকে হারিয়ে নিজেদের মরশুমের প্রথম জয় পেয়েছিল এসসি ইস্টবেঙ্গল। তবে হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে গত ম্যাচে ৪-০ হেরে কিছুটা ব্যাকফুটে লাল হলুদ। ১৩ ম্যাচে এক জয়, ছয় ড্র ও সমসংখ্যক ম্যাচ হেরে, নয় পয়েন্ট নিয়ে লিগ তালিকার লাস্টবয় এসসি ইস্টবেঙ্গল।