India vs Myanmar Football Match Highlights: ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্টের ফ্রেন্ডলি ম্যাচে মায়ানমারকে ১-০ গোলে হারিয়ে দিল ভারত। একমাত্র গোল করেন অনিরুদ্ধ থাপা। তবে ম্যাচে একাধিক সুযোগ পেয়েছিল ভারত। একাধিক সুযোগ নষ্ট করেছেন সুনীল ছেত্রী। মায়ানমারও অবশ্য তেমন খারাপ খেলেনি। একাধিকবার গোল করার মতো জায়গায় চলে গিয়েছিল। উল্লেখ্য, ফিফার ক্রমপর্যায়ে মায়ানমার ১৫৯ নম্বরে আছে। সেখানে ভারত ১০৬ নম্বরে আছে। সেই ভারত বনাম মায়ানমার ম্যাচের হাইলাইটস দেখুন হিন্দুস্তান টাইমস বাংলার ব্লগে -
স্টিম্যাচের আমলে ‘ইতিহাস’ ভারতের
মায়ানমারকে হারানোর ফলে টানা চার ম্যাচে জয় ভারতের। কোচ ইগর স্টিম্যাচের আমলে একটানা সর্বাধিক জয়ের নজির সুনীল ছেত্রীদের। সেইসহ্গে ২০১৯ সালের পর এই প্রথম গোল খেলেন না অমরিন্দর সিং।
শেষ খেলা, জিতল ভারত
পিপ-পিপ!!! মণিপুরের ইম্ফলে শেষ ভারত বনাম মায়ানমারের খেলা। ত্রিদেশীয় আন্তর্জাতিক ফুটবল টুর্নামেন্টের প্রথম ফ্রেন্ডলি ম্যাচে মায়ানমারকে ১-০ গোলে হারাল ভারত। ম্যাচের একমাত্র গোলটা করেন অনিরুদ্ধ থাপা। প্রথমার্ধের সময় গোল করেন।
ঋত্বিকের সামনে সুযোগ
৯০+২ মিনিট: ও ঋত্বিক!!! ডানপ্রান্ত থেকে মায়ানমারের বক্সের মধ্যে বল। দ্বিতীয় পোস্টের কাছে দাঁড়িয়ে ঋত্বিক। কিন্তু বলের সঙ্গে পায়ের ঠিকমতো সংযোগ হল। বলটা কিছুটা জোরে এল। শট মারার সময় পেলেন না।
৪ মিনিটের অতিরিক্ত সময়
৯০ মিনিট: চার মিনিটের অতিরিক্ত সময় দেওয়া হল মণিপুরের ইম্ফলে। লিড বাড়াতে পারবে ভারত? নাকি চার মিনিটে কোনও গোল শোধ করে দেবে মায়ানমার।
মাঠে নামলেন বাংলার ছেলে
৮৭ মিনিট: অনিরুদ্ধ থাপাকে তুলে দেওয়া হল। মাঠে নামলেন পশ্চিমবঙ্গের ছেলে ঋত্বিক দাস। যিনি আইএসএলে জামশেদপুর এফসির হয়ে খেলেন। বেশিক্ষণ সময় নেই হাতে। তবে হাত কাটতে পারবেন?
পেনাল্টি পেল না ভারত?
৮৬ মিনিট: পেনাল্টি পেল না ভারত? বক্সের মধ্যে পড়ে গেলেন অনিরুদ্ধ থাপা।
ফ্রি-কিক অনিরুদ্ধের
৮৫ মিনিট: বক্সের বাইরে ডানদিক থেকে ফ্রি-কিক অনিরদ্ধ থাপার। হেডার মেহতাব সিংয়ের। তবে লাভ হল না। বল বক্সের বাইরে বেরিয়ে গেল।
ভেকের পাস কাজে লাগাতে পারলেন না জিকসন
৮০ মিনিট: ডানদিক থেকে কাটব্যাক করে ঢুকলেন রাহুল ভেকে। জিকসন সিংকে বল বাড়ালেন। কিন্তু ঠিকমতো বল সামলাতে পারলেন জিকসন। গড়িয়ে-গড়িয়ে বল গেল মায়ানমারের গোলকিপারের কাছে।
স্বর্গীয় পরিবেশ মণিপুরের গ্যালারিতে
মণিপুরের ইম্ফলের গ্যালারি কাণায়-কাণায় পূর্ণ। গ্যালারিতে উঠল ‘মেক্সিকান ওয়েভ’। সঙ্গে গমগম করতে থাকল ‘ইন্ডিয়া, ইন্ডিয়া’ স্লোগানে। উফ! গায়ে কাঁটা দেবে। ভারতীয় ফুটবলের ‘হৃদপিণ্ড’ কেন বলেছিলাম? এবার তো প্রমাণ মিলল আবার!
জালে বল জড়িয়েও গোল পেলেন না সুনীল! তারপরেই সেভ হল হেডার
৭৫ মিনিট: উফ!!! সুনীল ছেত্রীর ভাগ্যটাই যেন খারাপ। ডানপ্রান্ত থেকে উড়ে আসে ক্রস। দ্বিতীয় পোস্টের কাছে দাঁড়িয়ে হেডার সুনীলের। দুরন্ত সেভ মায়ানমারের গোলকিপারের। কর্নার ভারতের। কিন্তু, কিন্তু, কিন্তু….গোল এল না সুনীলের।
জালে বল জড়ালেন সুনীল, তবে অফসাইড
৭৪ মিনিট: জালে বল ঢোকালেন সুনীল ছেত্রী! গোওওওওওল!! না। না। ফ্ল্যাগ তুলে দিলেন লাইন্সম্যান। অফসাইড। বাঁ-প্রান্ত থেকে নিখুঁত (সম্ভবত পিন-পয়েন্ট বলা উচিত) ক্রস তোলেন অনিরুদ্ধ থাপা। মায়ানমারের জালে বল জড়িয়ে দেন সুনীল। কিন্তু ভাগ্যের ফেরে গোল হল না।
জোড়া পরিবর্তন ভারতের
৭০ মিনিট: জোড়া পরিবর্তন ভারতের। দুই উইঙ্গার বিপিন সিং এবং ছাংতেকে তুলে নেওয়া হল। মাঠে নামানো হল নাওরেম মহেশ সিং এবং রোশন।
বিপিনের শট লক্ষ্যভ্রষ্ট
৬৭ মিনিট: বাঁ-প্রান্ত থেকে বিপিন সিংয়ের শট। মায়ানমারের গোলকিপার গোললাইনের থেকে সামান্য এগিয়ে থাকায় বলটা সম্ভবত চামচের মতো তুলে দিতে চান। তবে লাভ হল না। বলটা ক্রসবারের উপর দিয়ে চলে গেল। কাট করে ভিতরের ঢুকলে চাপে ফেলতে পারতেন মায়ানমারকে। যাই হোক, মাঝমাঠে ভালো স্কিল সুনীল ছেত্রীর।
বিপজ্জনক আক্রমণ মায়ানমারের
৬৪ মিনিট: বিপজ্জনকভাবে উঠে এল মায়ানমার। প্রাথমিকভাবে বল ক্লিয়ার করতে ব্যর্থ ভারত। শট মারার ভালো জায়গায় মায়ানমারের অধিনায়ক। তবে শট না মেরে পাস বাড়ালেন। কিন্তু লাভ হল না। বল ক্লিয়ার ভারতের।
উড়ে গেল ছাংতের শট
৫৮ মিনিট: মাঠে নেমেই ঝলক সুরেশের। শেষপর্যন্ত বক্সের বাইরে থেকে ছাংতের শট। ক্রসবারের উপর দিয়ে বল উড়ে গেল।
প্রথম পরিবর্তন ভারতের
৫৭ মিনিট: প্রথম পরিবর্তন ভারতের। তুলে নেওয়া হল মহম্মদ ইয়াসিরকে। মাঠে এলেন সুরেশ সিং। যিনি ভারতীয় দলের অনূর্ধ্ব-১৭ সেটআপ থেকে উঠে এসেছেন। তাঁর তরুণ রক্তকে কাজে লাগানোর চেষ্টা ইগর স্টিম্যাচের।
দুর্বল শট ইয়াসিরের
৫৩ মিনিট: বক্সের বাইরে থেকে শট মহম্মদ ইয়াসিরের। দুর্বল শট। কোনও লাভ হল না ভারতের। হায়দরাবাদ এফসির শট ধরে নিলেন মায়ানমারের গোলকিপার।
ভারতকে বাঁচালেন অমরিন্দর
৫০ মিনিট: দুর্দান্ত! মায়ানমার একটু ইতিবাচক হতেই চাপে ভারত। দুরন্ত আক্রমণে মায়ানমর। শট মারার চেষ্টা লুইনের। গোললাইন থেকে বেরিয়ে এসে দারুণ সেভ অমরিন্দর সিংয়ের। কর্নার মায়ানমারের।
মায়ানমারের আক্রমণ, তারপর কাউন্টারে উঠল ভারত
৪৮ মিনিট: ডানপ্রান্ত থেকে ভারতের বক্সের মধ্যে ঢুকে আসার চেষ্টা মায়ানমারের। তবে বক্সে বল রাখলেন না মায়ানমারের খেলোয়াড়। বক্সের মাথায় সতীর্থকে পাস। প্রথম টাচ বাজে। বল ক্লিয়ার ভারতের। ডানপ্রান্ত কাউন্টার ভারতের। পাস বক্সের মাথায় থাকা সুনীল ছেত্রীকে। ফাউলের জন্য বাঁশি বাজালেন রেফারি।
ইতিবাচক শুরু মায়ানমারের
৪৬ মিনিট: বিরতির পর ইতিবাচক শুরু মায়ানমারের।
শুরু দ্বিতীয়ার্ধের খেলা
শুরু দ্বিতীয়ার্ধের খেলা। দ্বিতীয়ার্ধে কি লিড বাড়াতে বাড়বে ভারত? নাকি প্রথমার্ধে যে ঝলক দেখিয়েছে মায়ানমার, সেটা বাড়িয়ে প্রত্যাবর্তন হবে মায়ানমারের? সেটা জানতে পরের ৪৫ মিনিট চোখ রাখুন হিন্দুস্তান টাইমস বাংলার ব্লগে।
প্রথমার্ধের পরিসংখ্যান
প্রথমার্ধে বল পজেশনে এগিয়ে ভারত। ভারতের বল পজেশন ৫৮ শতাংশ। মায়ানমারের বল পজেশন ৪২ শতাংশ। ভারত এগিয়ে গোলে এগিয়ে থাকলেও গোলের দিকে বেশি শট মেরেছে মায়ানমার। মায়ানমারের শটের সংখ্যা নয়। ভারতের সংখ্যা সাত। গোলে ভারতের দুটি শট ছিল। মায়ানমারের ক্ষেত্রে সেটা এক।
ভারত বনাম মায়ানমারের প্রথমার্ধের রিভিউ
প্রথমার্ধের শেষে ১-০ গোলে এগিয়ে থাকল ভারত। প্রথম ৪৫ মিনিটে অসংখ্য সুযোগ পান ভারতীয়রা। কিন্তু পরের পর পর সুযোগ ফস্কাতে থাকেন। বিশেষত হতাশ হবেন সুনীল ছেত্রী। বিপিন সিং দারুণ খেলেন। মণিপুরের ছেলে বাঁ-প্রান্ত দিয়ে মুহূর্মুহূ আক্রমণে উঠে আসেন। তারইমধ্যে মায়ানমারও নিজেদের ঝলক দেখাতে থাকে। শেষপর্যন্ত অনিরুদ্ধ থাপার এক গোলে বিরতিতে এগিয়ে ভারত। ভারতকে সতর্ক থাকতে হবে মায়ানমারের আক্রমণ নিয়ে।
বিরতিতে এগিয়ে ভারত
শেষ প্রথমার্ধের খেলা। ইম্ফলে বাঁশি বাজালেন রেফারি। খেলার ফল - ভারত ১ - ০ মণিপুর। প্রথমার্ধের অতিরিক্ত সময় ভারতের একমাত্র গোল করেছেন অনিরুদ্ধ থাপা।
অতিরিক্ত সময় গোওওল ভারতের! থাপার গোলে ভাঙল ‘ডেডলক’
৪৫+১ মিনিট: গোওওওওওওওল ভারতের!!! কিছুটা ভাগ্যের সহায়তা পেল ভারতের। তবে ঠিক আছে। প্রথমার্ধে যা সুযোগ পেয়েছে ভারত, তাতে এই ভাগ্যের সহায়তা মেনে নেওয়া যায়। ডানপ্রান্ত থেকে আক্রমণ রাহুল ভেকের। বক্সের মধ্যে ক্রস। আহামরি নয়। মায়ানমার ডিফেন্ডারদের ক্লিয়ারেন্সের চেষ্টা। কিন্তু বলটা ঠিকমতো ক্লিয়ার করতে পারেনি মায়ানমার। বক্সের মধ্যে শিকারীর মতো দাঁড়িয়ে থাকা থাপা মায়ানমারের জালে বল জড়িয়ে দেন। ভারত ১-০ মায়ানমার।
১ মিনিটের অতিরিক্ত সময়
৪৫ মিনিট: মণিপুরের ইম্ফলে ১ মিনিটের অতিরিক্ত সময়।
প্রায় আত্মঘাতী গোল করে দিচ্ছিলেন সুনীল
৪১ মিনিট: বক্সের কিছুটা দূরে ডানদিকে ফ্রি-কিক মায়ানমারের। ফ্রি-কিক মায়ানমারের। ওয়ালের সামনে থেকে ভারতীয় গোলের দিকে হেডার! দুর্দান্ত সেভ অমিন্দর সিংয়ের। কর্নার! ও মায়ানমারের কোনও খেলোয়াড় নন। সুনীল ছেত্রীর হেডার বাঁচাতে হল অমরিন্দরকে।
চলছে ভারত এবং মায়ানম্যার ম্যাচ
মণিপুরে পরপর আক্রমণ ভারতের। তবে মায়ানমারও হাল ছাড়ছে না। মাঝেমধ্যে আক্রমণে উঠছে। তারইমধ্যে দেশের অপরপ্রান্ত চেন্নাই ভারত বনাম অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় একদিনের ম্যাচ চলছে। সেই ম্যাচের লাইভ আপডেট দেখুন এখানে -
দুরন্ত শট মায়ানমারের, রুখলেন ভারতীয় গোলকিপার
৩৫ মিনিট: ডানপ্রান্ত থেকে আক্রমণে মায়ানমার। বক্সের বেশ কিছুটা বাইরে থেকে জোরালো শট মায়ানমারের। ডানপায়ে জোরালো শট। প্রথম পোস্টের দিকে দারুণ শট। রুখে দিলেন ভারতীয় গোলকিপার। কর্নার মায়ানমারের।
সন্ধ্যার সেরা সুযোগ নষ্ট সুনীলের
৩০ মিনিট: ওহ ক্যাপ্টেন!! আজ সন্ধ্যার সেরা সুযোগ নষ্ট সুনীল ছেত্রীর। ডানপ্রান্ত থেকে আক্রমণ। বক্সের মধ্যে সুনীলকে পাস। প্রথম টাচটা ভালো। কিন্তু দুর্বল শট। সহজেই ধরলেন মায়ানমারের গোলকিপার। হতাশ সুনীল।
বাঁ-প্রান্ত দিকে আবারও আক্রমণ ভারতের
২৯ মিনিট: বাঁ-প্রান্ত দিকে আবারও আক্রমণ ভারতের। একেবারে গোললাইনের আগে থেকে বাঁ-পায়ে দুরন্ত পাস। বক্সের মধ্যে সুনীল। গায়ে লেগে থাকা ডিফেন্ডারকে নিয়েই হালকা লাফিয়ে হেডার। ও হো! লক্ষ্যভ্রষ্ট। গোলকিক। যদিও কর্নারের দাবি সুনীলের।
ভালো ডিফেন্ডিং ভারতের
২৫ মিনিট: কর্নার মায়ানমারের। ভালো ডিফেন্ডিং ভারতের। বক্সের বাইরে থেকে শট মারার চেষ্টা মায়ানমারের খেলোয়াড়ের। বল বাইরে বের করে দিল ভারতীয় রক্ষণ।
কর্নার মায়ানমারের
২০ মিনিট: কর্নার মায়ানমারের। কর্নার থেকে কোনও ক্ষতি হল না ভারতের। বরং গতিতে কাউন্টার অ্যাটাকে ভারত। প্রথম বল নিলেন বিপিং সিং। বাড়ালেন অনিরুদ্ধ থাপাকে। মাঝে বিপিন। বক্সের মধ্যে সুনীল ছেত্রী। বাঁ-প্রান্তে ছাংতে। কাকে বল দেবেন অনিরুদ্ধ? বাঁ-দিকে দিলেন অনিরুদ্ধ। বাঁ-পায়ে বক্সের মধ্যে পাস ছাংতের। ভালো ক্লিয়ারেন্স মায়ানমারের। সম্ভবত অনিরুদ্ধের আগেই সুনীলকে বলটা বাড়ানো উচিত ছিল।
পেনাল্টি?? পেলেন না সুনীল
১৬ মিনিট: পেনাল্টি?? না। রেফারি বা লাইন্সম্যান পাত্তা দিলেন না। তুমুল ক্ষুব্ধ সুনীল ছেত্রী। বাঁ-প্রান্ত থেকে আবারও মায়ানমারের ঘুম কেড়ে নেন বিপিন সিং। দারুণ পাস বক্সের মধ্যে। ট্যাকলের চেষ্টা মায়ানমারের ডিফেন্ডারের। পড়ে গেলেন সুনীল। পেনাল্টি হল না। (রিপ্লে: ঠিক সিদ্ধান্ত রেফারির, বলের ছোঁয়াও পাননি সুনীল।)
ফ্রি হেডারে লক্ষ্যভ্রষ্ট সুনীল
১৪ মিনিট: উফ!!! একটুর জন্য গোল হল না ভারতের। দুর্দান্ত কর্নার কিক মহম্মদ ইয়াসিরের। ফ্রি হেডার সুনীল ছেত্রীর। কিন্তু লক্ষ্যভ্রষ্ট। গোলপোস্টের উপর দিয়ে চলে গেল। ভারত ০-০ মায়ানমার। ও দাঁড়ান! লাইন্সম্যান ফ্ল্যাগ তুলেছেন।
কর্নার ভারতের
১৩ মিনিট: বাঁ প্রান্ত থেকে ভালো ক্রস বিপিন সিংয়ের। বক্সের মধ্যে দাঁড়িয়ে সুনীল ছেত্রী এবং ছাংতে। তবে বল বাইরে করে দিল মায়ানমার। কর্নার ভারতের।
ভারতের প্রথম একাদশ
অমরিন্দর সিং (গোলকিপার), রাহুল ভেকে, চিঙ্গলেনসানা সিং, আকাশ মিশ্র, অনিরুদ্ধ থানা, সুনীল ছেত্রী (অধিনায়ক), মেহতাব সিং, মহম্মদ ইয়াসির, এল ছাংতে, জিকসন সিং এবং বিপিন সিং। বেঞ্চে আছেন এটিকে মোহনবাগানের অধিনায়ক প্রীতম কোটাল।
প্রথম ১০ মিনিট কেমন কাটল?
ম্যাচের দু'মিনিটেই হলুদ কার্ড দেখেন মায়ানমারের হেন ফিয়ো উইন। আকাশ মিশ্রকে চ্যালেঞ্জের সময় দেরি করে ফেলেন। তারপরই ফ্রিকিক থেকে বক্সের মধ্যে বল ফেলেন অনিরুদ্ধ থাপা। তবে হেডারে গোল হয়নি। ছয় মিনিটে বক্সের মধ্যে প্রায় সুনীল ছেত্রীকে খুঁজে নেন অনিরুদ্ধ থাপা। কিন্তু ভালো অনুমান ক্ষমতার পরিচয় মায়ানমারের।
শুরুতেই আক্রমণ ভারতের, গমগম করছে ফুটবলে 'হৃদয়' ইম্ফল
ত্রিদেশীয় আন্তর্জাতিক ফুটবল টুর্নামেন্টে মায়ানমারের বিরুদ্ধে খেলছে ভারত। মণিপুরে ইম্ফলের ঠাসা স্টেডিয়ামে শুরু হয়েছে ম্যাচ। বেঙ্গালুরু এফসিতে প্রথম একাদশে সুযোগ না পেলেও জাতীয় দলের ম্যাচের শুরু থেকেই আছেন সুনীল ছেত্রী।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।