আর্জেন্তিনা গ্রুপের চার ম্যাচের ৩টিতে জয় তুলে নেয়। ১টি ম্যাচ ড্র করে। ইকুয়েডর গ্রুপের চার ম্যাচের ৩টি ড্র করে এবং ১টি ম্যাচ হারে। এবার কোপার কোয়ার্টার ফাইনালে সম্মুখসমরে নামে আর্জেন্তিনা ও ইকুয়েডর। মেসিরা দাপুটে জয় তুলে নিয়ে সেমিফাইনালে জায়গা করে নেন।
সেমিফাইনালে আর্জেন্তিনা
কোয়ার্টার ফাইনালে ইকুয়েডরকে ৩-০ গোলে বিধ্বস্ত করে কোপা আমেরিকার সেমিফাইনালে জায়গা করে নিল আর্জেন্তিনা। শেষ চারে মেসিদের লড়াই কলম্বিয়ার বিরুদ্ধে।
ম্যাচ শেষ, আর্জেন্তিনা জয়ী
ম্যাচ শেষ, আর্জেন্তিনা ৩-০ গোলে জয়ী। কোপায় ফের দেখা গেল মেসি ম্যাজিক। নিজে গোল করলেন, গোল করালেন সতীর্থদের দিয়ে। মেসি ছাড়া আর্জেন্তিনার হয়ে ১টি করে গোল করেন ডি পল ও মার্টিনেজ। দু'টি গোলের পাসই বাড়িয়ে দেন লিও টেন।
মেসির গোল
৯০+৩ মিনিটে ফ্রি-কিক থেকে গোল করেন মেসি। আর্জেন্তিনা ৩-০ এগিয়ে যায়।
লাল কার্ড
৮৯ মিনিটের মাথায় দি'মারিয়াকে ফাউল করার জন্য লাল কার্ড দেখেন ইকুয়েডরের হিনকাপি। সঙ্গে ফ্রি-কিক পেয়ে যায় আর্জেন্তিনা।
মার্টিনেজের গোল
৮৪ মিনিটে লউতারো মার্টিনেজকে দিয়ে গোল করালেন মেসি। লিওর পাস থেকে বল ধরে ইকুয়েডরের জালে জড়িয়ে দেন মার্টিনেজ। আর্জেন্তিনা ২-০ গোলে এগিয়ে যায়।
জোড়া পরিবর্ত আর্জেন্তিনার
৭১ মিনিটে সেলসো ও পারেদেসকে তুলে নিয়ে দি'মারিয়া ও রডরিগেজকে মাঠে নামায় আর্জেন্তিনা।
পরিবর্ত
৭০ মিনিটে ফ্র্যাঙ্কোকে তুলে নিয়ে সাইসেডোকে মাঠে নামায় ইকুয়েডর।
হলুদ কার্ড
৬৬ মিনিটের মাথায় হলুদ কার্ড দেখেন গঞ্জালেজ।
সেভ
৫৮ মিনিটের মাথায় এসতাপিনানের শট প্রতিহত করেন মার্টিনেজ।
ক্রসবারের উপর দিয়ে শট
৫০ মিনিটে গঞ্জালেজের শট পোস্টের উপর দিয়ে মাঠের বাইরে চলে যায়।
জোড়া পরিবর্ত
দ্বিতীয়ার্ধে গ্রুয়েজোকে তুলে নিয়ে এসত্রাদাকে মাঠে নামায় ইকুয়েডর। তারা পালাসিয়সের বদলে মাঠে নামায় প্লাতাকে।
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু।
হাফ-টাইম
প্রথমার্ধের খেলা শেষ। বিরতিতে আর্জেন্তিনা এগিয়ে ১-০ গোলে।
হলুদ কার্ড
৪৫+৪ মিনিটে হলুদ কার্ড দেখেন ওতামেন্দি।
সুযোগ নষ্ট
৪৫ মিনিটে আর্জেন্তিনার ব্যবধান দ্বিগুন করার সুযোগ ছিল গঞ্জালেজের সামনে। যদিও ব্যর্থ হন তিনি।
৪ মিনিট ইনজুরি টাইম
প্রথমার্ধে ৪ মিনিট সময় সংযোজিত হয়।
হলুদ কার্ড
৪৪ মিনিটের মাথায় হলুদ কার্ড দেখেন এসতাপিনান।
ডি পলের গোল
৪০ মিনিটের মাথায় মেসির পাস থেকে গোল করলেন ডি পল। আর্জেন্তিনা ১-০ গোলে এগিয়ে যায়।
হলুদ কার্ড
৩১ মিনিটের মাথায় হলুদ কার্ড দেখলেন ইকুয়েডরের ফ্র্যাঙ্কো।
অফসাইড
২৪ মিনিটের মাথায় অফসাইডের আওতায় পড়েন মেনা। ইকুয়েডরের আক্রমণ ভেস্তে যায়।
সহজ সুযোগ নষ্ট মেসির
২২ মিনিটের মাথায় গোলের সহজ সুযোগ নষ্ট করলেন মেসি। ইকুয়েডরের গোলকিপারকে একা পেয়েও গোল করতে পারলেন না মেসি। তাঁর শট পোস্টে প্রতিহত হয়।
হলুদ কার্ড
২০ মিনিটের মাথায় হলুদ কার্ড দেখেন ইকুয়েডরের অ্যাঞ্জেলো প্রেসিয়াদো।
শট লক্ষ্যভ্রষ্ট
১৭ মিনিটে মেসির কর্ণার কিক থেকে বল ধরেন পেজেল্লা। বুক থেকে বল নামিয়ে ইকুয়েডরের পোস্ট লক্ষ্য করে শট নিলেও তা টার্গেটে ছিল না।
পতন রোধ করলেন আরবোলেতা
১৪ মিনিটের মাথায় লোগলাইন থেকে বল প্রতিহত করে দলের পতন রোধ করেন আরবোলেতা।
আর্জেন্তিনার আক্রমণ ব্যর্থ
৫ মিনিটের মাথায় ইকুয়েডরের পোস্ট লক্ষ্য করে ডি'পলের শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
সেভ
ম্যাচ শুরুর ২ মিনিটের মাথায় আর্জেন্তিনার প্রথম আক্রমণ প্রতিহকৃত করেন ইকুয়েডরের গোলকিপার গালিন্দেজ।
ম্যাচ শুরু
সারিবদ্ধভাবে দু'দলের জাতীয় সঙ্গীতের পর রেফারির বাঁশিতে কোপার হাই-ভোল্টেজ কোয়ার্টার ফাইনাল শুরু।
রিজার্ভ বেঞ্চে আগুয়েরোরা
আর্জেন্তিনা রিজার্ভ বেঞ্চে লুকিয়ে রাখল দি'মারিয়া, আগুয়েরোদের।
ইকুয়েডরের প্রথম একাদশ
গালিন্দেজ, হিনকাপি, আরবোলেদা, এসতাপিনান, গ্রুয়েজো, ভ্যালেন্সিয়া, মেনা, অ্যঞ্জেলো, মেন্দেজ, ফ্র্যাঙ্কো, পালাসিয়স।
আর্জেন্তিনার প্রথম একাদশ
মার্টিনেজ, পারেদেস, পেজেল্লা, ডি'পল, আকুনা, মেসি, গঞ্জালেজ, ওতামেন্দি, লো সেলসো, মার্টিনেজ এল, মলিনা।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।