সেমিফাইনালে স্পেনকে পেনাল্টি শুট-আউটে ৪-২ গোলে পরাজিত করে ইউরো ২০২০-র ফাইনালে ওঠে ইতালি। নির্ধারিত সময়ে ম্যাচের স্কোর ছিল ১-১। অন্যদিকে ইংল্যান্ড শেষ চারে ডেনমার্ককে ২-১ গোলে হারিয়ে দেয়। এবার ইউরোর খেতাবি লড়াইয়ে মুখোমুখি হয় ইতালি ও ইংল্যান্ড। পেনাল্টি শুট-আউটে ৩-২ গোলে জিতে ইউরোর ট্রফি ঘরে তোলে ইতালি। নির্ধারিত সময় ও অতিরিক্ত সময়ের পর ম্যাচ ১-১ গোলের সমতায় দাঁড়িয়েছিল।
স্টার অফ দ্য ম্যাচ বোনুচ্চি
ইতালির হয়ে সমতাসূচক গোল করা বোনুচ্চি স্টার অফ দ্য ম্যাচের পুরস্কার জেতেন।
৫৩ বছর পর খেতাব পুনরুদ্ধার ইতালির
১৯৬৮ সালে প্রথমবার ইউরো চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ইতালি। ৫৩ বছর পর ইউরোর খেতাব পুনরুদ্ধার করল তারা।
ইংল্যান্ডের পেনাল্টি শুট-আউট
গোল, গোল, মিস, সেভ, সেভ।
ইতালির পেনাল্টি শুট-আউট
গোল, সেভ, গোল, গোল, সেভ।
ইতালি চ্যাম্পিয়ন
পেনাল্টি শুট-আউটে ইংল্যান্ডকে ৩-২ গোলে হারিয়ে ইউরো ২০২০ চ্যাম্পিয়ন হয় ইতালি।
ইংল্যান্ডের পেনাল্টি মিস
সাকার শট বাঁচিয়ে দেন দোনারুমা।
ইতালির পেনাল্টি মিস
জোরগিনহোর শট বাঁচিয়ে দেন পিকফোর্ড।
ইংল্যান্ডের পেনাল্টি মিস
স্যাঞ্চোর শট বাঁচিয়ে দেন দোনারুমা।
ইতালির গোল
গোল করেন বার্নারদেসচি।
ইংল্যান্ডের পেনাল্টি মিস
রাশফোর্ডের শট পোস্টে প্রতিহত হয়।
ইতালির গোল
গোল করেন বোনুচ্চি।
ইংল্যান্ডের গোল
গোল করেন হ্যারি মাগুইর।
ইতালির পেনাল্টি মিস
বেলোত্তির শট বাঁচিয়ে দেন পিকফোর্ড।
ইংল্যান্ডের গোল
গোল করেন হ্যারি কেন।
ইতালির গোল
গোল করেন বেরারদি।
পেনাল্টি শুট-আউট শুরু
পেনাল্টি শুট-আউট শুরু। সবার নজর দোনারুমা ও পিকফোর্ডের দিকে। প্রথমে শট নেবে
অতিরিক্ত সময়ের খেলা শেষ
অতিরিক্ত সময়ের খেলা শেষ। ম্যাচ এখনও ১-১ গোলের সমতায় দাঁড়িয়ে। ফলাফল নির্ধারিত হবে পেনাল্টি শুট-আউটে।
ইতালির আক্রমণ ব্যর্থ
১২০+১ মিনিটে ক্রিস্তান্তের শট লক্ষভ্রষ্ট হয়।
৩ মিনিট স্টপেজ টাইম
অতিরিক্ত সময়ের দ্বিতীয়ার্ধে ৩ মিনিট সময় যোগ হয়।
ইংল্যান্ডের জোড়া পরিবর্ত
১২০ মিনিটের মাথায় হেনডারসন ও ওয়াকারকে তুলে নিয়ে রাশফোর্ড ও স্যাঞ্চোরে মাঠে নামায় ইংল্যান্ড।
ইতালির পরিবর্ত
১১৮ মিনিটে এমার্সনকে তুলে নিয়ে ফ্লোরেঞ্জিকে মাঠে নামায় ইতালি।
হলুদ কার্ড
১১৪ মিনিটের মাথায় গ্রেলিশকে ফাউল করে হলুদ কার্ড দেখেন জোরগিনহো।
অফসাইড
১০৯ মিনিটের মাথায় অফসাইডের আওতায় পড়েন বেলোত্তি।
পিকফোর্ডের সেভ
১০৭ মিনিটের মাথায় বার্নারদেসচির আক্রমণ প্রতিহত করেন পিকফোর্ড।
হলুদ কার্ড
১০৬ মিনিটে বেলোত্তিকে ফাউল করে হলুদ কার্ড দেখেন হ্যারি মাগুইর।
অতিরিক্ত সমযের দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু
অতিরিক্ত সমযের দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু।
অতিরিক্ত সমযের প্রথমার্ধের খেলা শেষ
অতিরিক্ত সমযের প্রথমার্ধের খেলা শেষ। ম্য়াচ এখনও ১-১ সমতায় দাঁড়িয়ে।
হ্যান্ড বল
১০৫+১ মিনিটে হ্যান্ড বল করেন লোকাতেল্লি।
১ মিনিট স্টিপেজ টাইম
অরিতিক্তি সময়ের প্রথমার্ধ ১ মিনিট সময় যোগ হয়।
অফসাইড
১০১ মিনিটের মাথায় অফসাইডের আওতায় পড়েন বেলোত্তি।
ইংল্যান্ডের পরিবর্ত
৯৯ মিনিটের মাথায় মাউন্টকে তুলে নিয়ে ইংল্যান্ড গ্ লিশকে মাঠে নামায় ইংল্যান্ড।
ইংল্যান্ডের আক্রমণ ব্যর্থ
৯৭ মিনিটের মাথায় ফিলিপসের শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
ইতালির পরিবর্ত
৯৬ মিনিটে ভেরাত্তিকে তুলে নিয়ে লেকাতেল্লিকে মাঠে নামায় ইতালি।
অফসাইড
৯২ মিনিটের মাথায় অফসাইডের আওতায় পড়েন বার্নারদেসচি।
হ্যান্ড বল
৯১ মিনিটের মাথায় হ্যান্ড বল করেন ইংল্যান্ডের ফিলিপস।
ইতালির পরিবর্ত
৯১ মিনিটের মাথায় ইনসাইনকে তুলে নিয়ে বেলোত্তিকে মাঠে নামায় ইতালি।
অতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধের খেলা শুরু
ইউরো ফাইনালের অতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধের খেলা শুরু।
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শেষ
নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষ। ম্যাচ এখনও ১-১ গোলের সমতায় দাঁড়িয়ে। ফলে ভাগ্য নির্ধারণের জন্য লড়াই গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। এই নিয়ে মোট সাতটি (১৯৬০, ১৯৬৮, ১৯৭৬, ১৯৯৬, ২০০০, ২০১৬ ও ২০২০) ইউরো ফাইনাল অতিরিক্ত সময়ে গড়াল।
হলুদ কার্ড
৯০+৬ মিনিটে সাকাকে ফাউল করে হলুদ কার্ড দেখেন ইতালির চিয়েল্লিনি।
৬ মিনিট স্টপেজ টাইম
দ্বিতীয়ার্ধে ৬ মিনিট সময় সংযোজিত হয়।
ইতালির পরিবর্ত
৮৬ মিনিটের মাথায় সিয়েসাকে তুলে নিয়ে বার্নারদেসচিকে মাঠে নামায় ইতালি।
হলুদ কার্ড
৮৪ মিনিটের মাথায় ফিলিপসকে ফাউল করার জন্য হলুদ কার্ড দেখেন ইতালির ইনসাইন।
ইউরোর ফাইনালে সর্বকালীন রেকর্ড বোনুচ্চির
ইউরোর ফাইনালে সবথেকে বেসি বয়সে গোল করার রেকর্ড গড়েন বোনুচ্চি। তিনি ৩৪ বছর ৭১ দিন বয়সে ইউরোর খেতাবি লড়াইয়ে গোল করেন। ১৯৭৬ সালে ওয়েস্ট জার্মানির হয়ে হলজেনবেইন ৩০ বছর বয়সে গোল করেছিলেন।
ইংল্যান্ডের পরিবর্ত
৭৪ মিনিটের মাথায় রাইসকে তুলে নিয়ে হেনডারসনকে মাঠে নামায় ইংল্যান্ড।
ইতালির আক্রমণ
৭৪ মিনিটের মাথায় বেরারদির আক্রমণ লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
ইংল্যান্ডের পরিবর্ত
৭০ মিনিটের মাথায় ট্রিপিয়ারকে তুলে নিয়ে সাকাকে মাঠে নামায় ইংল্যান্ড।
বোনুচ্চির গোল
৬৭ মিনিটের মাথায় বোনুচ্চির গোলে ম্যাচে ১-১ সমতা ফেরায় ইতালি।
পিকফোর্ডের সেভ
৬৭ মিনিটের মাথায় ভেরাত্তির হেডার প্রতিহত করেন পিকফোর্ড।
দোনারুমার সেভ
৬৪ মিনিটের মাথায় স্টোনসের আক্রমণ প্রতিহত করেন ইতালির গোলরক্ষক দোনারুমা।
পিকফোর্ডের সেভ
৬২ মিনিটের মাথায় ফের ইংল্যান্ডের পতন রোধ করেন পিকফোর্ড। সিয়েসার আক্রমণ প্রতিহত করেন তিনি।
হ্যান্ড বল
৬০ মিনিটের মাথায় হ্যান্ড বল করেন ইতালির এমার্সন।
পিকফোর্ডের সেভ
আক্রমণ-প্রতিআক্রমণে ভরা ফুটবল। ৫৭ মিনিটের মাথায় ইনসাইন শট নেন ইংল্যান্ডের পোস্ট লক্ষ্য করে। আক্রমণ প্রহিত হয় পিকফোর্ডের দস্তানায়।
ইংল্যান্ডের আক্রমণ ব্যর্থ
৫৬ মিনিটের মাথায় হ্যারি মাগুইর আক্রমণ শানান ইতালির বক্সে। যদিও তাঁর প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়।
হলুদ কার্ড
৫৫ মিনিটের মাথায় স্টার্লিংকে ফাউল করে হলুদ কার্ড দেখেন বোনুচ্চি।
ইতালির জোড়া পরিবর্ত
৫৪ মিনিটের মাথায় বারেল্লাকে তুলে নিয়ে ক্রিস্তান্তেকে মাঠে নামায় ইতালি। ৫৫ মিনিটে ইমমোবিলের পরিবর্তে মাঠে নামেন বেরারদি।
ফের আক্রমণ ইতালির
৫৩ মিনিটের মাথায় ফের আক্রমণে ওঠে ইতালি। এবারও ইনসাইনের শট টার্গেটে ছিল না।
ইতালির আক্রমণ ব্যর্থ
৫১ মিনিটের মাথায় ইনসাইনের আক্রমণ লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
ইংল্যান্ডের গোলের পর টম ক্রুজ ও বেকহ্যামের ফিস্ট পাঞ্চ
হলুদ কার্ড
৪৮ মিনিটের মাথায় হ্যারি কেনকে ফাউল করে হলুদ কার্ড দেখেন ইতালির বারেল্লা।
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু
প্রথমার্ধে ১-০ গোলে এগিয়ে ছিল ইংল্যান্ড। দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু।
ইংল্যান্ড সমর্থকদের বিশৃঙ্খলার অভিযোগ
ইংল্যান্ড লড়াকু ফুটবল উপহার দিলেও তাদের সমর্থকরা স্টেডিয়াম থেকে লন্ডনের রাজপথে রীতিমতো তান্ডব চালায়।আরও পড়ুন: Euro 2020 Final: বিনা টিকিটে স্টেডিয়ামে, ছোড়া হল বোতল-গ্লাস, বিশৃঙ্খলার অভিযোগ ইংরেজদের বিরুদ্ধে
হাফ-টাইম
প্রথমার্ধের খেলা শেষ। লিউক শ'র গোলে ইংল্যান্ড বিরতিতে ১-০ এগিয়ে।
ইতালির আক্রমণ ব্যর্থ
৪৫+৪ মিনিটে বোনুচ্চির আক্রমণ ব্যর্থ হয়। বল মাঠের বাইরে চলে যায়।
পিকফোর্ডের সেভ
৪৫+২ মিনিটে ভেরাত্তির আক্রমণ প্রতিহত করেন ইংল্যান্ডের গোলরক্ষক পিকফোর্ড।
৪ মিনিট স্টপেজ টাইম
প্রথমার্ধে ৪ মিনিট সময় সংযোজিত হয়।
দুরন্ত ছন্দে লিউক শ
চলতি ইউরোর ৬টি ম্যাচে মাঠে নেমে ১টি গোল করা ছাড়াও ৩টি গোলের পাস বাড়িয়েছেন লিউক শ।
অফসাইড
৩৯ মিনিটের মাথায় অফসাইডের আওতায় পড়েন ইমমোবিল। ইতালির আক্রমণ ভেস্তে যায়।
সুযোগ নষ্ট
৩৫ মিনিটের মাথায় গোলের সুযোগ নষ্ট করেন সিয়েসা। তাঁর আক্রমণ লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
ঘরের মাঠে ইউরো চ্যাম্পিয়নরা
মাত্র তিনটি দেশ ঘরের মাঠে ইউরো চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। ১৯৬৪ সালে স্পেন, ১৯৬৮ সালে ইতালি ও ১৯৮৪ সালে ফ্রান্স নিজেদের দেশে ইউরোর খেতাব জেতে।
ইতালির আক্রমণ ব্যর্থ
২৮ মিনিটের মাথায় ইংল্যান্ডের জালে বল জড়ানোর চেষ্টা করেন ইনসাইন। যদিও তাঁর আক্রমণ লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
অফসাইড
২৬ মিনিটের মাথায় অফসাইডের আওতায় পড়েন ট্রিপিয়ার। ইংল্যান্ডের আক্রমণ ভেস্তে যায়।
ফাইনালের ইতিহাস
আগের ১৫টি ইউরোর ফাইনালে প্রথমে গোল করা দল চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ১১ বার। ইউরোর ফাইনালে প্রথমে গোল করে ম্যাচ হারা শেষ দল হল ইতালি।
অফসাইড
১৭ মিনিটের মাথায় ইতালির এমার্সন এফসাইডের আওতায় পড়েন। ভেস্তে যায় ইতালির আক্রমণ।
লিউকের রেকর্ড
নিজের প্রথম আন্তর্জাতিক গোল ইউরোর ফাইনালে। লিউক শ ইউরো কাপের ইতিহাসে ইতিহাসে সর্বকালীন একটি রেকর্ড গড়লেন। ১ মিনিট ৫৭ সেকেন্ডে করা তাঁর গোলটিই ইউরোর ফাইনাল ম্যাচে করা দ্রুততম গোল। ১৯৬৪ সালে পেরেদা ৬ মিনিটের মাথায় গোল করেছিলেন।
ইতালির আক্রমণ
৮ মিনিটের মাথায় ইংল্যান্ডের পোস্টে শট নেন ইনসাইন। যদিও তাঁর শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
হ্যান্ড বল
৪ মিনিটের মাথায় হ্যান্ড বল করেন ইতালির জোরগিনহো।
শুরুতেই গোল লিউকের
ম্যাচ শুরুর ২ মিনিটের মাথায় ইতালির জালে বল জড়ান লিউক শ। ইংল্যান্ড ১-০ গোলে এগিয়ে যায়। ট্রিপিয়ারের পাস থেকে গোল করেন লিউক।
ম্যাচ শুরু
বর্ণাঢ্য সমাপ্তি অনুষ্ঠানের পর দু'দেশের জাতীয় সঙ্গীত। তার পর রেফারির বাঁশিতে শুরু ইউরোর ২০২০-র খেতাবি লড়াই।
রাস্তা অবরুদ্ধ
ইংল্যান্ড সমর্থকদের উন্মত্ততায় লন্ডনের রাস্তা কার্যত অবরুদ্ধ। ট্রাফিক সিগন্যালের উপর উঠেও তান্ডব মানুষের। এর আগে ডেনমার্ক ম্যাচের পরেও ইংল্যান্ড সমর্থকদের উন্মত্ত ছবি দেখা গিয়েছিল। ড্যানিশ সমর্থকদের মারধোর করার অভিযোগও উঠেছে, যা নিয়ে ইতিমধ্যেই তত্পরতা দেখিয়েছে উয়েফা।
লন্ডনের রাস্তায় ইংল্যান্ড সমর্থকদের তান্ডব
লেস্টার স্কোয়ারে কয়েক হাজার ইংল্যান্ড সমর্থক বিয়ারের বোল ছুঁড়ে তান্ডব চালাচ্ছেন। ক্ষোভে না ফাইনালের আগাম সেলিব্রেশন, সেটা বলা মুশকিল।
স্টেডিয়ামের বাইরে উন্মত্ত জনতা
স্টেডিয়ামের বাইরে ইংল্যান্ড সমর্থকদের তান্ডব। বিয়ারের বোতল ছুঁড়ে জনতার আস্ফালন।
চূড়ান্ত বিশৃঙ্খলা
টিকিট ছাড়াই ওয়েম্বলিতে ঢুকলেন প্রতির সমর্থক। নিরাপত্তারক্ষীরা কার্যত নিরুপায়। যদিও স্টেডিয়ামের নিরাপত্তা কর্মীদের দাবি, টিকিট ছাড়া ওয়েম্বলির নিরাপত্তা উপেক্ষা করে কেউ গ্যালারিতে প্রবেশ করেননি।
ফাইনাল খেলার অভিজ্ঞতায় বিস্তর এগিয়ে ইতালি
বড় টুর্নামেন্টে ইতালি এই নিয়ে দশটি (৬টি বিশ্বকাপ ও ৪টি ইউরো) ফাইনালে খেলেছে। ইউরোপের দেশগুলির মধ্যে একমাত্র জার্মানি ইতালির থেকে বেশি ১৪টি বড় টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলেছে। ইংল্যান্ড ১৯৬৬-র বিশ্বকাপ ছাড়া এই নিয়ে দ্বিতীয় বার কোনও বড় টুর্নামেন্টের ফাইনালে উঠেছে।
মুখোমুখি লড়াইয়ের ইতিহাস
২৭ বারের মুখোমুখি সাক্ষাতে ইতালি জিতেছে ১০ বার। ইংল্যান্ড জিতেছে ৮টি ম্যাচে। ৯টি ম্যাচ ড্র হয়েছে। ইতালি গোল করেছে ৩১টি। ইংল্যান্ড গোল করেছে ৩৩টি। বড় মঞ্চে ইতালি কখনও হারেনি ইংল্যান্ডের কাছে।
ইউরোয় ইংল্যান্ডের সেরা পারফর্ম্যান্স
ইংল্যান্ড কখনও ইউরোর খেতাব জেনেনি। এক আগে কখনও ফাইনালেও উঠতে পারেনি। ১৯৬৮ ও ১৯৯৬ সালে সেমিফাইনালে ওঠে ইংল্যান্ড।
ইউরোয় ইতালির সেরা পারফর্ম্যান্স
১৯৬৮ সালে চ্যাম্পিয়ন হয় ইতালি। ২০০০ ও ২০১২ সালে রানার্স হয়েই সন্তুষ্ট থাকে তারা।
কোন পথে ফাইনালে ইংল্যান্ড
গ্রুপের লড়াই:-
১. ক্রোয়েশিয়াকে ১-০ গোলে হারিয়ে দেয়।
২. স্কটল্যান্ডের সঙ্গে গোলশূন্য ড্র করে।
৩. চেক প্রজাতন্ত্রকে ১-০ গোলে হারিয়ে দেয়।
প্রি-কোয়ার্টার ফাইনাল:- জার্মানিকে ২-০ গোলে পরাজিত করে।
কোয়ার্টার ফাইনাল:- ইউক্রেনকে ৪-০ গোলে বিধ্বস্ত করে।
সেমিফাইনাল:- ডেনমার্ককে ২-১ গোলে পরাজিত করে।
কোন পথে ফাইনালে ইতালি
গ্রুপের লড়াই:-
১. তুরস্ককে ৩-০ গোলে পরাজিত করে।
২. সুইজারল্যান্ডকে ৩-০ গোলে উড়িয়ে দেয়।
৩. ওয়েলসকে ১-০ গোলে হারিয়ে দেয়।
প্রি-কোয়ার্টার ফাইনাল:- অস্ট্রিয়াকে ২-১ গোলে পরাজিত করে।
কোয়ার্টার ফাইনাল:- বেলজিয়ামকে ২-১ গোলে হারিয়ে দেয়।
সেমিফাইনাল:- স্পেনকে পেনাল্টি শুট-আউটে ৪-২ গোলে পরাজিত করে। নির্ধারিত সময়ে ম্যাচের স্কোর ছিল ১-১।
প্রথম একাদশে রদবদল
ইতালি সেমিফাইনালের অপরিবর্তিত দল নিয়ে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে খেতাবি লড়াইয়ে মাঠে নামার সিদ্ধান্ত নেয়। এমনকি তারা পরিবর্ত ফুটবলারের তালিকাতেও কোনও বদল করেনি। ইংল্যান্ড তাদের প্রথম একাদশে একটি বদল করেছে। সাকার বদলে তারা শুরু থেকেই মাঠে নামানোর সিদ্ধান্ত নেয় ট্রিপিয়ারকে।
ইংল্যান্ডের পরিবর্ত ফুটবলার
গ্রেনিশ, হেনডারসন, রাশফোর্ড, ব়্যামসডেল, মিংস, কোয়াডি, স্যাঞ্চো, জনস্টোন, জেমস, বেলিংহ্যাম, ডমিনিক, সাকা।
ইতালির পরিবর্ত ফুটবলার
সিরিগু, অ্যালেক্স, লোকাতেল্লি, বেলোত্তি, বেরারদি, মাতেও, ফ্রান্সেসকো, ক্রিসতান্তে, বার্নারদেসচি, বাস্তনি, ফ্লোরেঞ্জি, রাফায়েল, ।
ইংল্যান্ডের প্রথম একাদশ
জর্ডন পিকফোর্ড, কাইল ওয়াকার, লিউক শ, ডেকলান রাইস, জন স্টোনস, হ্যারি মাগুইর, হ্যারি কেন, রহিম স্টার্লিং, কেলভিন ফিলিপস, ম্যাসন মাউন্ট, ট্রিপিয়ার।
ইতালির প্রথম একাদশ
দোনারুমা, লরেঞ্জো, বোনুচ্চি, চিয়েল্লিনি, এমারসন, বারেল্লা, জোরগিনহো, ভেরাত্তি, সিয়েসা, ইমমোবিল, ইনসাইন।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।