ইউরো ২০২০-র প্রি-কোয়ার্টারে ফ্রান্সকে পেনাল্টি শুট-আউটে হারিয়ে শেষ আটে জায়গা করে নেয় সুইজারল্যান্ড। অন্যদিকে স্পেন ৫-৩ গোলে ক্রোয়েশিয়াকে উড়িয়ে দিয়ে চলতি ইউরো কাপের কোয়ার্টার ফাইনালের টিকিট অর্জন করে। এবার সেমিফাইনালে যোগ্যতা অর্জনের লক্ষ্যে পরস্পরের মুখোমুখি হয় সুইজারল্যান্ড ও স্পেন। পেলাল্টি শুট-আউটে বাজিমাত করে স্পেন। টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নেয় সুইজারল্যান্ড।
সেমিফাইনালে স্পেন
চলতি ইউরোয় ফের অঘটন ঘটানোর উপক্রম করেছিল সুইজারল্যান্ড। শেষমেশ স্পেনের কাছে পেনাল্টি শুট-আউটে হারতে হয় তাদের। ম্যাচের প্রথমার্ধে জোর্ডি আলবার নেওয়া শটে বল জাকারিয়ার গায়ে লেগে সুইজারল্যান্ডের জালে জড়িয়ে যায়। দ্বিতীয়ার্ধে গোল করেন শাকিরি। নির্ধারিত ৯০ মিনিটে স্কোর ছিল ১-১। অতিরিক্তি সময়েও ম্যাচ ১-১ গোলের সমতায় দাঁড়িয়েছিল। শেষে পেনাল্টি শুট-আউটে স্পেন ৩-১ গোলে জয়লাভ করে এবং ইউরো ২০২০-র সেমিফাইনালে জায়গা করে নেয়।
মিকেলের গোল, স্পেন-৩ সুইজারল্যান্ড ১
মিকেলের গোল। ৩-১ ব্যবধানে শুট-আউট জিতে ইউরোর সেমিফাইনালে স্পেন। সুইজারল্যান্ডের শেষ শট নেওয়ার প্রয়োজন পড়েনি।
ভার্গাসের পেনাল্টি মিস, স্পেন-২ সুইজারল্যান্ড ১
ভার্গাসের পেনাল্টি মিস। সুইজারল্যান্ড ১-২ গোলে পিছিয়ে।
মোরেনোর গোল, স্পেন-২ সুইজারল্যান্ড ১
গোল করলেন মোরেনো। স্পেন ২-১ এগিয়ে।
আকাঞ্জির পেনাল্টি মিস, স্পেন-১ সুইজারল্যান্ড ১
আকাঞ্জির শট বাঁচিয়ে দেন উনাই। স্কোর ১-১।
রড্রির পেনাল্টি মিস, স্পেন-১ সুইজারল্যান্ড ১
রড্রির শট বাঁচিয়ে দেন সোমার। স্কোর ১-১।
ফ্যাবিয়ানের পেনাল্টি মিস, স্পেন-১ সুইজারল্যান্ড ১
ফ্যাবিয়ানের পেনাল্টি মিস। তাঁর শট বাঁচিয়ে দেন উনাই। স্কোর ১-১।
ওমলোর গোল, স্পেন-১ সুইজারল্যান্ড-১
দানি ওমলোর গোল। স্পেন ১-১ সমতা ফেরায়।
গাভরানোভিচ গোল, স্পেন-০ সুইজারল্যান্ড-১
গাভরানোভিচ গোল করেন। সুইজারল্যান্ড ১-০ এগিয়ে।
সার্জিওর পেনাল্টি মিস, স্পেন-০ সুইজারল্যান্ড-০
সার্জিওর পেনাল্টি মিস। তাঁর শট পোস্টে প্রতিহত হয়। স্পেন-০ সুইজারল্যান্ড-০
শুট আউট শুরু
শুট আউট শুরু। প্রথম শট নিচ্ছে স্পেন।
অতিরিক্ত সময়ের খেলা শেষ
অতিরিক্ত সময়ের খেলা শেষ। ম্যাচ এখনও ১-১ গোলের সমতায় দাঁড়িয়ে। ফলাফল নির্ধারিত হবে পেনাল্টি শুট-আউটে। ১০ জনের সুইজারল্যান্ড দুরন্ত লড়াই চালিয়ে আটকে দেয় স্পেনকে। দুর্ভেদ্য দেখায় সুইস গোলকিপার সোমারকে।
শট লক্ষ্যভ্রষ্ট
১২০+২ মিনিটে রদ্রির শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
হলুদ কার্ড
১২০+১ মিনিটে হলুদ কার্ড দেখেন গাভরানোভিচ।
১ মিনিট ইনজুরি টাইম
অতিরিক্ত সময়ের দ্বিতীয়ার্ধে ১ মিনিট সময় সংযোজিত হয়।
স্পেনের পরিবর্ত
১১৯ মিনিটে পেদ্রিকে তুলে নিয়ে রদ্রিকে মাঠে নামায় স্পেন। পেনাল্টি শুট-আউটের প্রস্তুতি নিচ্ছে স্পেন।
সোমারের সেভ
১১৮ মিনিটে মোরেনোর শট বাঁচিয়ে দেন সুইস গোলকিপার।
সোমারের সেভ
স্পেনের একতরফা আক্রমণ চলছেই। এবার সার্জিওর শট প্রতিহত করেন সোমার।
স্পেনের পরিবর্ত
১১৩ মিনিটের মাথায় পাউ তোরেসকে তুলে নিয়ে অ্যালকান্তারাকে মাঠে নামায় স্পেন। ডিফেন্ডার সরিয়ে বাড়তি মিডফিল্ডার আমদানি করে স্পেন।
সোমারের সেভ
১১১ মিনিটে ওলমোর শট প্রতিহত করেন সোমার।
হ্যান্ড বল
১১০ মিনিটের মাথায় হ্যান্ড বল করেন লরেন্তে।
অতিরিক্ত সময়ের দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু
অতিরিক্ত সময়ের দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু।
অতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধের খেলা শেষ
অতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধের খেলা শেষ। ম্যাচ এখনও ১-১ গোলের সমতায় দাঁড়িয়ে।
সোমারের সেভ
পরপর দলের পতন রোধ করছেন সোমার। এবার ১০৫+১ মিনিটে মিকেলের শট প্রতিহত করেন তিনি।
১ মিনিট ইনজুরি টাইম
অতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধে ১ মিনিট সময় সংযোজিত হয়।
ফের সেভ সোমারের
১০৩ মিনিটের মাথায় মিকেলের শট আটকান সোমার।
সোমারের সেভ
১০১ মিনিটের মাথায় মোরেনোর শট প্রতিহত করেন সোমার।
জোড়া পরিবর্ত
১০১ মিনিটের মাথায় সুইজারল্যান্ড উইডমার ও জাকারিয়াকে তুলে নিয়ে এমবাবু ও ফ্যাবিয়ানকে মাঠে নামায়। একজন মিডফিল্ডারকে সরিয়ে বাড়তি ডিফেন্ডার মাঠে নামায় সুইজারল্যান্ড।
শট লক্ষ্যভ্রষ্ট
১০০ মিনিটের মাথায় মোরেনোর শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
ফের পতন রোধ করলেন সোমার
৯৬ মিনিটে লরেন্তের শট বাঁচালেন সোমার।
সোমারের সেভ
৯৬ মিনিটে জোর্ডি আলবার শট প্রতিহত করেন সুইস গোলকিপার সোমার।
স্পেনের সুযোগ নষ্ট
৯২ মিনিটে মোরেনোর শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। গোলের সহজ সুযোগ হাতছাড়া স্পেনের।
স্পেনের পরিবর্ত
৯১ মিনিটে ফেরান তোরেসকে তুলে নিয়ে মিকেলকে মাঠে নামায় স্পেন।
অতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধের খেলা শুরু
অতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধের খেলা শুরু।
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শেষ
নির্ধারিত ৯০ মিনিটের খেলা শেষ। ম্যাচ ১-১ গোলের সমতায় দাঁড়িয়ে। সুতরাং অতিরিক্ত সময়ে গড়াল লড়াই।
হলুদ কার্ড
৯০+১ মিনিটে গাভরানোভিচকে ফাউল করার জন্য হলুদ কার্ড দেখেন স্প্যানিশ ডিফেন্ডার লাপোর্তে।
সুইজারল্যান্ডের পরিবর্ত
৯০+২ মিনিটে জুবেরকে তুলে নিয়ে ক্রিশ্চিয়ানকে মাঠে নামায় সুইজারল্যান্ড।
স্পেনের পরিবর্ত
৯০+১ মিনিটে কোকের পরিবর্তে লরেন্তেকে মাঠে নামায় স্পেন।
৪ মিনিট ইনজুরি টাইম
দ্বিতীয়ার্ধে ৪ মিনিট সময় সংযোজিত হয়।
সোমারের সেভ
৮৪ মিনিটে মোরেনোর শট প্রতিহত করেন সুইস গোলকিপার সোমার।
জোড়া পরিবর্ত সুইজারল্যান্ডের
৮১ মিনিটে শাকিরিকে তুলে নিয়ে জিবরিল শো-কে মাঠে নামায় সুইজারল্যান্ড। ৮২ মিনিটে সেফেরোভিচের বদলে মাঠে নামেন গাভরানোভিচ।
স্পেনের আক্রমণ ব্যর্থ
৭৯ মিনিটে মোরেনোর শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
লাল কার্ড দেখলেন ফ্রেউলার
৭৭ মিনিটে মোরেনোকে ফাউল করে লাল কার্ড দেখেল রেমো ফ্রেউলার। কিছুক্ষণ আগে শাকিরিকে গোলের পাস বাড়িয়েছিলেন তিনি। ফ্রেউলার মাঠ ছাড়ায় বাকি সময়টায় ১০ জনে খেলতে হবে সুইজারল্যান্ডকে
শট লক্ষ্যভ্রষ্ট
৭৭ মিনিটে পাউ তোরেসের শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
শাকিরির রেকর্ড
সুইজারল্যান্ডের হয়ে ইউরোয় সবথেকে বেশি গোল করার রেকর্ড গড়লেন শাকিরি। এই নিয়ে তিনি ইউরোয় মোট ৪টি গোল করলেন।
অফসাইড
৭৩ মিনিটের মাথায় অফসাইডের আওতায় পড়েন ফেরান তোরেস। স্পেনের আক্রমণ ভেস্তে যায়।
শাকিরির গোল
৬৮ মিনিটে শাকারির গোলে ১-১ সমতা ফেরাল সুইজারল্যান্ড। লাপোর্তে ও পাউ তোরেসের ভুল বোঝাবুঝির সুযোগে স্পেনের বক্সের ঠিক সামনে বল পেয়ে যান ফ্রেউলার। তিনি বল বাড়িয়ে দেন শাকিরির কাছে। ডান পায়ের শটে গোল করতে ভুল করেননি শাকিরি।
হলুদ কার্ড
৬৭ মিনিটের মাথায় হলুদ কার্ড দেখেন সুইস ডিফেন্ডার উইডমার।
অফসাইড
৬৫ মিনিটে অফসাইডের আওতায় পড়েন ভার্গাস।
উনাইয়ের সেভ
৬৪ মিনিটের মাথায় জুবেরের শট প্রতিহত করেন স্প্যিনশ গোলরক্ষক উনাই সাইমন।
সুইজারল্যান্ডের আক্রমণ ব্যর্থ
৫৬ মিনিটের মাথায় জাকারিয়ার শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
স্পেনের পরিবর্ত
৫৪ মিনিটের মাথায় মোরাতাকে তুলে নিয়ে মোরেনোকে মাঠে নামায় স্পেন।
স্পেনের আক্রমণ
৫০ মিনিটের মাথায় কোকের শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
সুইজারল্যান্ডের আক্রমণ ব্যর্থ
৪৮ মিনিটের মাথায় আকাঞ্জি বল স্পেনের জালে রাখতে ব্যর্থ হন।
অফসাইড
৪৭ মিনিটের মাথায় অফসাইডের আওতায় পড়েন মোরাতা। স্পেনের আক্রমণ ভেস্তে যায়।
স্পেনের পরিবর্ত
দ্বিতীয়ার্ধে সারাবিয়াকে তুলে নিয়ে দানি ওলমোকে মাঠে নামায় স্পেন।
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু। প্রথমার্ধে ১-০ গোলে এগিয়ে স্পেন।
হাফ-টাইম
প্রথমার্ধের খেলা শেষ। বিরতিতে স্পেন এগিয়ে ১-০ গোলে।
১ মিনিট ইনজুরি টাইম
প্রথমার্ধে ১ মিনিট সময় সংযোজিত হয়।
অফসাইড
৪১ মিনিটের মাথায় অফসাইডের আওতায় পড়েন সুইজারল্যান্ডের জুবের।
আক্রমণ ব্যর্থ
৩৯ মিনিটের মাথায় সুইজারল্যান্ডের আক্রমণ ব্যর্থ হয়। স্পেনের পোস্ট লক্ষ্য করে উইডমারের নেওয়া শট মাঠের বাইরে চলে যায়।
সুইজারল্যান্ডের আক্রমণ ব্যর্থ
৩৪ মিনিটের মাথায় আকাঞ্জি স্পেনের পোস্ট লক্ষ্য করে শট নেন। তবে তাঁর শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
আত্মঘাতী গোলের রেকর্ড
জাকারিয়ার গোলের সঙ্গে সঙ্গে চলতি ইউরোয়া আত্মগাতী গোলের সংখ্যা দুই অঙ্কে পৌঁছে গেল। এই নিয়ে মোট ১০টি আত্মঘাতী গোল হল এবারের ইউরো কাপে। আগের সবগুলি ইউরো মিলিয়ে মোট ৯টি আত্মঘাতী গোল হয়েছিল। এবার একটি টুর্নামেন্টই সব আগের মিলিত নজির ছাপিয়ে যায়।আরও পড়ুন: EURO 2020: আত্মঘাতী গোলের অবিশ্বাস্য রেকর্ড ইউরোয়, দেখুন গোলকিপারের হাস্যকর ভুলের ভিডিও
সোমারের সেভ
২৫ মিনিটের মাথায় অ্যাপিলিকুয়েতার শট জালে জড়ানো থেকে প্রতিহত করেন সুইস গোলকিপার সোমার।
আলবার গোলটিকে জাকারিয়ার আত্মঘাতী গোল হিসেবে ঘোষণা
জোর্ডি আলবার শট সুইজারল্যান্ডের জালে জড়ানোর আগে সুইস মিডফিল্ডার জাকারিয়ার শরীরে লেগে প্রতিহত হয়। ফলে গোলটিকে জাকারিয়ার আত্মঘাতী গোল হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
সুইজারল্যান্ডের পরিবর্ত
২৩ মিনিটের মাথায় বাধ্য হয়েই এমবোলোকে তুলে নিয়ে রুবেন ভার্গাসকে মাঠে নামায় সুইজারল্যান্ড।
স্পেনের আক্রমণ
১৭ মিনিটের মাথায় কোকেট শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
অফসাইড
১৩ মিনিটের মাথায় অফসাইডের আওতায় পড়েন সেফেরোভিচ।
আলবার গোল
ম্যাচের ৮ মিনিটের মাথায় জোর্ডি আলবার গোলে ১-০ এগিয়ে গেল স্পেন। কোকের কর্ণার থেকে গোল করেন আলবা। স্প্যানিশ কোচ কোয়ার্টারের শুরু থেকে মাঠে নামান আলবাকে। তাঁর পরিকল্পনা পুরোপুরি সফল বলে প্রমাণিত হল।
অফসাইড
৭ মিনিটের মাথায় শাকিরি অফসাইডের আওতায় পড়েন।
দু'দলের প্রি-কোয়ার্টারের ফলাফ
ইউরো ২০২০-র প্রি-কোয়ার্টারে ফ্রান্সকে পেনাল্টি শুট-আউটে ৫-৪ গোলে হারিয়ে শেষ আটে জায়গা করে নেয় সুইজারল্যান্ড। নির্ধারিত সময় ও অতিরিক্তি সময়ের পর ম্যাচের স্কোর-লাইন ছিল ৩-৩। অন্যদিনে স্পেন ৫-৩ গোলে ক্রোয়েশিয়াকে উড়িয়ে দিয়ে চলতি ইউরো কাপের কোয়ার্টার ফাইনালের টিকিট অর্জন করে।
ম্যাচ শুরু
দু'দেশের জাতীয় সঙ্গীতের পর রেফারির বাঁশিতে ম্যাচ শুরু।
মুখোমুখি সাক্ষাৎ
নিরপেক্ষ মাঠে ৩ বারের মুখোমুখি সাক্ষাতে স্পেন জিতেছে ২ বার। একবার জিতেছে সুইজারল্যান্ড। তিনটি ম্যাচই ছিল বিশ্বকাপের। ১৯৬৬ সালে গ্রুপ পর্যায়ে ২-১ গোলে জেতে স্পেন। ১৯৯৬ সালে প্রি-কোয়ার্টারে ৩-০ গোলে জেতে স্পেন। ২০১২ এর গ্রপর পর্যায়ে স্পেন হারে ০-১ গোলে। শেষ ২২ বারের সম্মুখসমরে স্পেন একবার মাত্র হেরেছে সুইসদের বিরুদ্ধে। জিতেছে ১৬টি ম্যাচ। ড্র হয়েছে ৫টি ম্যাচ।
স্পেনের প্রথম একাদশ
পাউ তোরেস ও জোর্ডি আলবাকে শুরু থেকে মাঠে নামানোর সিদ্ধান্ত নেয় স্পেন। এরিক গার্সিয়া ও গায়াকে বসতে হয় রিজার্ভ বেঞ্চে।
সুইজারল্যান্ডের প্রথম একাদশ
কার্ড সমস্যায় খেলতে পারবেন না জাকা। নিঃসন্দেহে বড় ধাক্কা সুইজারল্যান্ড শিবিরে। তাঁর পরিবর্তে প্রথম একাদশে ঢোকেন জাকারিয়া।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।