প্রি-কোয়ার্টারে সুইডেনকে ২-১ গোলে পরাজিত করে ইউরোর শেষ আটে জায়গা করে নেয় ইউক্রেন। অন্যদিকে, ইংল্যান্ড শেষ ষোলোয় ২-০ গোলে হারিয়ে দেয় জার্মানিকে। এবার সেমিফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করার লক্ষ্যে মুখোমুখি লড়াইয়ে নামে ইউক্রেন ও ইংল্যান্ড। শেষমেশ ৪-০ গোলে ইউক্রেনকে বিধ্বস্ত করে টুর্নামেন্টের শেষ চারে জায়গা করে নেয় ইংল্যান্ড।
বড় টুর্নামেন্টের নক-আউটে এই নিয়ে দ্বিতীয়বার ৪ গোল ইংল্যান্ডের
বড় টুর্নামেন্টের নক-আউটে এই নিয়ে দ্বিতীয়বার ৪ গোল করল ইংল্যান্ড। এর আগে ১৯৬৬ বিশ্বকাপের ফাইনালে তারা ৪-২ গোলে হারিয়েছিল জার্মানিকে।
ম্যাচ শেষ, ইংল্যান্ড ৪-০ গোলে জয়ী
নির্ধারিত ৯০ মিনিটের খেলা শেষ। কোনও স্টপেজ টাইম যোগ হয়নি। ইংল্যন্ড ৪-০ গোলের দাপুটে জয় তুলে নেয় ইউক্রেনের বিরুদ্ধে সেই সঙ্গে ইউরো ২০২০-র সেমিফাইনালে জায়গা করে নেন হ্যারি কেনরা।
ইউরোর কোনও নকআউট ম্যাচে সবথেকে বেশি গোল ইংল্যান্ডের
এই প্রথম ইউরো কাপের কোনও নকআউট ম্যাচে ৪টি গোল করে ইংল্যান্ড।
উল্লেখযোগ্য নজির
৬২তম ম্যাচে ইংল্যান্ডের হয়ে নিজের প্রথম গোল করেন হেনডারসন। ইংল্যান্ডের জার্সিতে আন্তর্জাতিক গোলের জন্য কোনও ফুটবলারের এটাই দীর্ঘতম অপেক্ষা।
হ্যান্ড বল
৭৬ মিনিটে হ্যান্ড বল করেন ইয়ারমোলেঙ্কো।
পিকফোর্ডের সেভ
৭৪ মিনিটের মাথায় মাকারেঙ্কোর শট প্রতিহত করেন পিকফোর্ড
ইংল্যান্ডের পরিবর্ত
৭৩ মিনিটে হ্যারি কেনকে তুলে নিয়ে ডমিনিককে মাঠে নামায় ইংল্যান্ড।
ইংল্যান্ডের আক্রমণ
৬৭ মিনিটের মাথায় মাগুইরের শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
ইংল্যান্ডের তিনটি পরিবর্ত
৬৫ মিনিটে ইংল্যান্ড শ, স্টার্লিং ও ফিলিপসকে তুলে নিয়ে ট্রিপিয়ান, রাশফোর্ড ও বেলিংহ্যামকে মাঠে নামায়।
ইউক্রেনের পরিবর্ত
৬৪ মিনটে সিডোরচুককে তুলে নিয়ে মাকারেঙ্কোকে মাঠে নামায় ইউক্রেন।
হেনডারসনের গোল
৬৩ মিনিটের মাথায় মাউন্টের পাস থেকে গোল করেন পরিবর্ত হিসেবে মাঠে নামা হেনডারসন। ইংল্যান্ড ৪-০ গোলে এগিয়ে যায়।
সেভ
৬২ মিনিটে হ্যারি কেনের শট প্রতিহত করেন ইউক্রেনের গোলরক্ষক।
ইংল্যান্ডের পরিবর্ত
৫৭ মিনিটে রাইসকে তুলে নিয়ে হেনডারসনকে মাঠে নামায় ইংল্যান্ড।
হ্যারি কেনের গোল
৫০ মিনিটে হ্যারি কেন ম্যাচে নিজের দ্বিতীয় গোল করেন। ইংল্যান্ড ৩-০ গোলের লিড নেয়। এক্ষেত্রেও গোলের পাস বাড়িয়ে দেন শ।
হ্যারি মাগুইরের গোল
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই গোল করলেন হ্যারি মাগুইর। ৪৬ মিনিটে শ-এর ক্রস থেক হেডারে গোল করেন হ্যারি। ইংল্যান্ড ২-০ গোলে এগিয়ে যায়।
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু। ইংল্যান্ড প্রথমার্ধে ১-০ গোলে এগিয়ে ছিল।
হাফ-টাইম
প্রথমার্ধের খেলা শেষ। ১-০ এগিয়ে ইংল্যান্ড। ম্যাচের ৪ মিনিটের মাথায় ইংল্যান্ডের হয়ে একমাত্র গোলটি করেন হ্যারি কেন।
৩ মিনিট ইনজুরি টাইম
প্রথমার্ধে ৩ মিনিট সময় সংযোজিত হয়।
ইউক্রেনের আক্রমণ
৪৩ মিনিটের মাথায় শাপারেঙ্কোর শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
অফসাইড
৪০ মিনিটের মাথায় অফসাইডের আওতায় পড়েন শ।
হ্যান্ড বল
৩৮ মিনিটের মাথায় হ্যান্ড বল করে বসেন মাইকোলেঙ্কো।
ইউক্রেনের পরিবর্ত
৩৫ মিনিটের মাথায় ক্রিস্টসোভের পরিবর্তে ভিক্টরকে মাঠে নামায় ইউক্রেন।
২৬-এ ২৬ কেনের
ইংল্যান্ডের হয়ে শেষ ২৬টি ম্যাচে হ্যারি কেন ২৬টি গোলের সঙ্গে সরাসরি জড়িয়ে থাকলেন। তিনি গোল করেছেন ১৭টি। ৯টি গোলের পাস বাড়িয়েছেন।
সেভ
৩৩ মিনিটের মাথায় রাইসের শট প্রতিহত করেন ইউক্রেনের গোলরক্ষক।
ইংল্যান্ডের আক্রমণ ব্যর্থ
২৯ মিনিটের মাথায় হেডে ইউক্রেনের জালে বল জড়ানোর চেষ্টা করেন হ্যারি কেন। যদিও বল টার্গেটে রাখতে পারেননি তিনি।
অফসাইড
২৭ মিনিটের মাথায় অফসাইডের আওতায় পড়েন স্যাঞ্চো। ইংল্যান্ডের আক্রমণ ভেস্তে যায়।
পিকফোর্ডের সেভ
১৭ মিনিটের মাথায় আক্রমণে ওঠে ইউক্রেন। ইয়ারেমচুকের শট প্রতিহত করেন ইংল্যান্ডের গোলকিপার পিকফোর্ড।
সতর্ক ইউক্রেন
ম্যাচের শুরুতে গোল হজম করতে হলেও গোল শোধ করার জন্য তাড়াহুড়ো করতে নারাজ ইউক্রেন। তারা ধীরে সুস্থে পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে চাইছে।
হ্যারি কেনের গোল
শুরুতেই হ্যারি কেনের গোলে ১-০ এগিয়ে গেল ইংল্যান্ড। ৪ মিনিটের মাথায় স্টার্লিংয়ের পাস থেকে ইউক্রেনের জালে বল জড়িয়ে দেন ইংল্যান্ড দলনায়ক।
ম্যাচ শুরু
দু'দলের জাতীয় সঙ্গীতের পর ম্যাচ শুরু।
ইংল্যান্ডের স্বপ্নের দৌড়
২০২১ সালে ইংল্যান্ডের এই নিয়ে দশ নম্বর ম্যাচে মাঠে নামছে। তারা ৮টি ম্যাচ জিতেছে। ১টি ম্যাচ ড্র করেছে। এবছরে মাত্র ১টি গোল হজম করেছে ইংল্যান্ড। সুতরাং, ৮টি ম্যাচে কোনও গোল হজম করেনি তারা।
মুখোমুখি লড়াইয়ের ইতিহাস
সব টুর্নামেন্ট মিলিয়ে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে ৭ বারের মুখোমুখি সাক্ষাতে ইংল্যান্ড একবার মাত্র হেরেছে। জিতেছে ৪টি ম্যাচ। ড্র করেছে ২টি।
ইংল্যান্ডের প্রথম একাদশ
ইংল্যান্ড তাদের প্রথম একাদশে একজোড়া রদবদল করে। ট্রিপিয়ার ও সাকার বদলে দলে ঢোকেন মাউন্ট ও স্যাঞ্চো।
ইউক্রেনের প্রথম একাদশ
প্রি-কোয়ার্টারের প্রথম একাদশে একটি মাত্র রদবদল করে কোয়ার্টার ফাইনালে মাঠে নামার সিদ্ধান্ত নেয় ইউক্রেন। স্টেপানেঙ্কোর পরিবর্তে দলে ঢোকেন মাইকোলেঙ্কো।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।