দক্ষিণ আমেরিকার বিশ্বকাপ যোগ্যতাপর্বে ব্রাজিলের জয়ের ধারা অব্যাহত থাকল। নেইমার এবং ক্যাসেমিরোর অনুপস্থিতিতেও ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে ম্যাচের সিংহভাগ সময় পিছিয়ে থাকলেও দুরন্ত কামব্যাক করে ৩-১ গোলে ম্যাচ জিতে নেয় ব্রাজিল। সেলেসাওয়ের হয়ে অভিষেকেই দুরন্ত পারফর্ম করেন উইঙ্গার রাফিনহা।
ব্রাজিল কোচ তিতে নিজের ফিলোজফি বজায় রেখে একগুচ্ছ অনিয়মিত ফুটবলারকে এই ম্যাচে মাঠে নামার সুযোগ দেন। তবে ম্যাচের ১১ মিনিটেই এরিক রামিরেজ লাতিন আমেরিকান কোয়ালিফায়ার টেবিলের সবচেয়ে নীচে থাকা ভেনেজুয়েলাকে এগিয়ে দেন। ফ্যাবিনহো ও মার্কিনিয়স, দু'জনেই এক সময়ে পিছলে পড়ে যাওয়ায় অতি সহজেই হেডে গোল করার সুযোগটি কাজে লাগেন রামিরেজ। প্রথমার্ধ তো বটেই দ্বিতীয়ার্ধেরও প্রায় অর্ধেক সময় পিছিয়ে ছিল ব্রাজিল। নেইমারের দক্ষতার অভাব আক্রমণ বিভাগে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছিল।
তবে লিডস ইউনাইটেডের হয়ে খেলা উইঙ্গার রাফিনহা মাঠে নামতেই ছবিটা বদলে যায়। তাঁর কর্ণার থেকেই প্রথমে মার্কিনিয়স ৭১ মিনিটে হেডে গোল করে সমতা ফেরান। তারপর তাঁর ঠিকানা লেখা পাস থেকেই গ্যাব্রিয়েল বারবোসাকে পেনাল্টি বক্সে ফাউল করা হলে, সেই পেনাল্টিতে সেলেসাওদের এগিয়ে দেন বারবোসাই। ম্যাচের একদম শেষ মুহূর্তে ফের রাফিনহা ক্রস থেকেই ব্রাজিলের হয়ে তৃতীয় গোলটি করেন অ্যান্টনি। এই জয়ের সুবাদে নিজদের ১০০ শতাংশ রেকর্ড বজায় রাখল ব্রাজিল। নয় ম্যাচের পর তাদের প্রাপ্ত মোট পয়েন্ট ২৭।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।