টি-২০ বিশ্বকাপের সুপার টুয়েলভের মরণ-বাঁচন ম্যাচ দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে দেয় পাকিস্তান। জিতলেও বাবর আজমদের সেমিফাইনালের টিকিট এখনও পাকা নয় কোনওভাবেই। তবে হারলে বিদায় নিশ্চিত ছিল পাকিস্তানের। অন্যদিকে সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফির প্রথম সেমিফাইনালে পঞ্জাবের হেরে যায় হিমাচলপ্রদেশের কাছে। অন্য সেমিফাইনালে মুম্বই পরাজিত করে বিদর্ভকে। আইএসএলে এফসি গোয়া জয় তুলে নেয় জামশেদপুর এফসির বিরুদ্ধে। সিনিয়র ওমেনস টি-২০ ট্রফির ফাইনালে ওঠে বাংলা। সারা দিনের খেলার খবরে চোখ রাখুন।
আইএসএলে দাপুটে জয় গোয়ার
ইন্ডিয়ান সুপার লিগের ম্যাচে জামশেদপুর এফসি-কে ৩-০ গোলের বড় ব্যবধানে পরাজিত করে এফসি গোয়া। ফলে ৪ ম্যাচে ৯ পয়েন্ট নিয়ে গোয়া লিগ টেবিলের দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসে।
মুস্তাক আলির খেতাবি লড়াইয়ে মুম্বই
সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফির ফাইনালে উঠল মুম্বই। ইডেনের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে তারা বিদর্ভকে ৫ উইকেটে পরাজিত করে। প্রথমে ব্যাট করে বিদর্ভ ৭ উইকেটের বিনিময়ে ১৬৪ রান তোলে। জবাবে ব্যাট করতে নেমে মুম্বই ৫ উইকেটের বিনিময়ে ১৬৯ রান তুলে ম্যাচ জিতে যায়। ফাইনালে মুম্বই মাঠে নামবে হিমাচলপ্রদেশের বিরুদ্ধে।বিস্তারিত পড়ুন:- Syed Mushtaq Ali Trophy: নাইট ক্যাপ্টেনের হাত ধরে ইডেনের বাইশ গজে ফাইনালে উঠল মুম্বইআরও পড়ুন:- Syed Mushtaq Ali Trophy: গিলের লড়াই ব্যর্থ করে হিমাচলকে মুস্তাক আলির ফাইনালে তুললেন অভিজ্ঞ ধাওয়ান
সিনিয়র ওমেনস টি-২০ ট্রফির ফাইনালে বাংলা
সিনিয়র ওমেনস টি-২০ ট্রফির ফাইনালে উঠল বাংলা। খেতাবি লড়াইয়ে বাংলার প্রতিপক্ষ শক্তিশালী রেলওয়েজ।
বিস্তারিত পড়ুন:- বরাতজোরে সিনিয়র মহিলা টি-টোয়েন্টি ট্রফির ফাইনালে বাংলা, সামনে হেভিওয়েট রেলওয়েজ
বিদর্ভকে নাগালে বাঁধল মুম্বই
সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফির দ্বিতীয় সেমিফাইনালে প্রথমে ব্যাট করে বিদর্ভ নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেটের বিনিময়ে ১৬৪ রান তোলে। সুতরাং, ইডেনে জয়ের জন্য মুম্বইয়ের দরকার ১৬৫ রান। জিতেশ শর্মা ৪৬ রান করেছেন। ৩টি উইকেট নিয়েছেন শামস মুলানি।
দাপুটে জয় পাকিস্তানের
জয়ের জন্য ১৪ ওভারে ১৪২ রান দরকার ছিল দক্ষিণ আফ্রিকার। তারা ৯ উইকেটে ১০৮ রানে আটকে যায়। ডাকওয়ার্থ-লুইস নিয়মে ৩৩ রানে ম্যাচ জেতে পাকিস্তান। সেই সুবাদে চলতি টি-২০ বিশ্বকাপে টিকে থাকেন বাবর আজমরা। ৪ ম্যাচে ৪ পয়েন্ট সংগ্রহ করে নেয় পাকিস্তান। শেষ ম্য়াচে বাংলাদেশকে হারালেও বাবরদের সেমিফাইনালে যাওয়া নিশ্চিত নয়। তবে দক্ষিণ আফ্রিকা বনাম নেদারল্যান্ডস ও ভারত বনাম জিম্বাবোয়ে ম্যাচের ফলাফলের নিরিখে পাকিস্তানের সেমিফাইনালে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েই গিয়েছে।বিস্তারিত পড়ুন:- PAK vs SA: বাবর-রিজওয়ান ডাহা ফেল, পাকিস্তানের আশা জিইয়ে রাখলেন শাদব-ইফতিকার
শেষ ওভারে দক্ষিণ আফ্রিকার দরকার ৪১
জয়ের জন্য শেষ ওভারে দক্ষিণ আফ্রিকার দরকার ৪১ রান। ১৩ ওভার শেষে প্রোটিয়াদের স্কোর ৭ উইকেটে ১০১ রান। পার্নেল ৩ রান করে ওয়াসিমের বলে এলবিডব্লিউ হন। ত্রিস্তান স্টাবস ১৮ রান করে নাসিমের বলে নওয়াজের হাতে ধরা পড়েন। আফ্রিদি ৩ ওভারে ১৪ রানের বিনিময়ে ৩টি উইকেট দখল করেন।
আফ্রিদির তৃতীয় শিকার ক্লাসেন
১১তম ওভারে শাহিন আফ্রিদির বলে ২টি চার মারেন এনরিখ ক্লাসেন। ১০.৫ ওভারে আফ্রিদির বলে ওয়াসিমের হাতে ধরা পড়েন তিনি। ৯ বলে ১৫ রান করেন ক্লাসেন। মারেন ৩টি চার। ১১ ওভারে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ৫ উইকেটে ৯৫ রান। জয়ের জন্য ৩ ওভারে ৪৭ রান দরকার প্রোটিয়াদের।
৪ ওভারে দক্ষিণ আফ্রিকার দরকার ৫৯ রান
দশম ওভারে শাদব খানের বলে ১টি চার মারেন ক্লাসেন। ১টি ছক্কা মারেন স্টাবস। ওভারে ১৪ রান ওঠে। ১০ ওভার শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ৪ উইকেটে ৮৩ রান। সুতরাং, জয়ের জন্য ৪ ওভারে দক্ষিণ আফ্রিকার দরকার ৫৯ রান। স্টাবস ১১ ও ক্লাসেন ৭ রানে ব্যাট করছেন।
বদলে গেল টার্গেট
বৃষ্টিতে বেশ কিছুটা সময় নষ্ট হওয়ায় কাটা যায় ওভার। জয়ের জন্য দক্ষিণ আফ্রিকার পরিবর্তিত টার্গেট দাঁড়ায় ১৪ ওভারে ১৪২ রান। সুতরাং জয়ের জন্য ৫ ওভারে ৭৩ রান দরকার দক্ষিণ আফ্রিকার।
বৃষ্টিতে থমকে ম্য়াচ
দক্ষিণ আফ্রিকা ৯ ওভারে ৪ উইকেটের বিনিময়ে ৬৯ রান তোলার পরে বৃষ্টিতে ম্যাচ বন্ধ থাকে। পুনরায় খেলা শুরু না হলে ম্যাচ জিতবে পাকস্তান। কেননা ডাকওয়ার্থ-লুইস নিয়মে পাকিস্তান এগিয়ে রয়েছে ১৫ রানে।
মার্করাম আউট
৭.৩ ওভারে শাদবের বলে বোল্ড হয়ে মাঠ ছাড়েন এডেন মার্করাম। ১৪ বলে ২০ রান করেন তিনি। দক্ষিণ আফ্রিকা ৬৬ রানে ৪ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন ত্রিস্তান স্টাবস।
বাভুমা আউট
৭.১ ওভারে শাদব খানের বলে রিজওয়ানের দস্তানায় ধরা পড়েন তেম্বা বাভুমা। ৪টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ১৯ বলে ৩৬ রান করেন তিনি। দক্ষিণ আফ্রিকা ৬৫ রানে ৩ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন ক্লাসেন।
পাওয়ার প্লে-র খেলা শেষ
পাওয়ার প্লে-র ৬ ওভারে দক্ষিণ আফ্রিকা ২ উইকেট হারিয়ে ৪৮ রান সংগ্রহ করেছে। তেম্বা বাভুমা ২৮ ও এডেন মার্করাম ১১ রানে ব্যাট করছেন।
রসউ আউট
২.৪ ওভারে শাহিন আফ্রিদির বলে নাসিম শাহর হাতে ধরা পড়েন রিলি রসউ। ৬ বলে ৭ রান করেন তিনি। মারেন ১টি ছক্কা। ১৬ রানে ২ উইকেট হারায় দক্ষিণ আফ্রিকা।
ডি'কক আউট
পালটা ব্যাট করতে নেমে দক্ষিণ আফ্রিকা প্রথম ওভারেই কুইন্টন ডি'ককের উইকেট হারিয়ে বসে। ৫ বল খেলে খাতা খোলার আগেই শাহিন আফ্রিদির বলে মহম্মদ হ্যারিসের হাতে ধরা পড়েন কুইন্টন। দক্ষিণ আফ্রিকা ১ রানে ১ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন রিলি রসউ।
বিরাট ইনিংস পাকিস্তানের
নির্ধারিত ২০ ওভারে পাকিস্তান ৯ উইকেটের বিনিময়ে ১৮৫ রানের বড়সড় ইনিংস গড়ে তোলে। ম্যাচের শেষ বলে রান-আউট হন হ্যারিস রউফ। জয়ের জন্য দক্ষিণ আফ্রিকার দরকার ১৮৬ রান।
ইফতিকার আউট
১৯.১ ওভারে রাবাদার বলে রসউয়ের হাতে ধরা পড়েন ইফতিকার। ৩৫ বলে ৫১ রান করেন তিনি। পাকিস্তান ১৭৭ রানে ৮ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন হ্যারিস রউফ।
মহম্মদ ওয়াসিম আউট
১৮.৬ ওভারে নরকিয়ার বলে বাভুমার হাতে ধরা পড়েন মহম্মদ ওয়াসিম। গোল্ডেন ডাকে মাঠ ছাড়েন তিনি। পাকিস্তান ১৭৭ রানে ৭ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন নাসিম শাহ।
ঝোড়ো হাফ-সেঞ্চুরি করে আউট শাদব
৩টি চার ও ৪টি ছক্কার সাহায্যে মাত্র ২০ বলে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন শাদব খান। ১৮.৪ ওভারে নরকিয়ার বলে শাদবের ক্যাচ ছাড়েন মার্করান। ১৮.৫ ওভারে নরকিয়ার বলে স্টাবসের হাতে ধরা পড়েন শাদব। ২২ বলে ৫২ রান করেন তিনি। পাকিস্তান ১৭৭ রানে ৬ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন মহম্মদ ওয়াসিম।
হাফ-সেঞ্চুরি ইফতিকারের
১৮তম ওভারে দলগত ১৫০ রানের গণ্ডি টপকে যায় পাকিস্তান। ৩টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ৩৩ বলে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ইফতিকার আহমেদ।
ব্যাট চালাচ্ছেন ইফতিকার
১৬ ওভার শেষে পাকিস্তানের স্কোর ৫ উইকেটে ১৩৫ রান। ২৭ বলে ৪০ রান করেছেন ইফতিকার। তিনি ২টি চার ও ২টি ছক্কা মেরেছেন। ১১ বলে ২২ রান করেছেন শাদব খান। তিনি ২টি চার ও ১টি ছক্কা মেরেছেন।
১০০ টপকাল পাকিস্তান
১৪তম ওভারে দলগত ১০০ রানের গণ্ডি টপকে যায় পাকিস্তান। তাদের স্কোর ৫ উইকেটে ১০৫ রান। ইফতিকার ৩১ রানে ব্যাট করছেন। ২৩ বলের ইনিংসে তিনি ২টি চার ও ১টি ছক্কা মেরেছেন।
নওয়াজ আউট
১২.৬ ওভারে শামসির বলে এলবিডব্লিউ হয়ে মাঠ ছাড়েন মহম্মদ নওয়াজ। ২২ বলে ২৮ রান করেন তিনি। মারেন ৪টি চার ও ১টি ছক্কা। পাকিস্তান ৯৫ রানে ৫ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন শাদব খান। ইফতিকার ২৩ রানে ব্যাট করছেন। নওয়াজ রিভিউ নিলে আউট হওয়া থেকে বেঁচে যেতেন। কেননা বল তাঁর ব্যাটের কানায় লেগে প্যাডে লাগে। আসলে নওয়াজ আম্পায়ারের দিকে না তাকিয়েই রান নেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। ফিল্ডার বল ধরে স্টাম্পে ছুঁড়ে দেন। নওয়ার রান-আউট হয়েছেন ভেবে মাঠ ছাড়েন। তবে আম্পায়ার যেহেতু এলবিডব্লিউ আউট দিয়েছিলেন, তাই বল ডেড হয়ে যায়। ফলে নওয়াজ রান-আউট হতেন না।
মুস্তাক আলির ফাইনালে হিমাচল
পঞ্জাবকে হারিয়ে সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফির ফাইনালে উঠল হিমাচলপ্রদেশ। হিমাচলের ৭ উইকেটে ১৭৬ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে পঞ্জাব ৭ উইকেটে ১৬৩ রানে আটকে যায়। ১৩ রানে ম্যাচ জেতে হিমাচল। গিল ৪৫, আনমোলপ্রীত ৩০, মনদীপ ২৯ ও রমনদীপ ২৯ রান করেন। ৩টি উইকেট নেন ঋষি ধাওয়ান।
অর্ধেক ইনিংস শেষ
১০ ওভার শেষে পাকিস্তানের স্কোর ৪ উইকেটে ৬৮ রান। ইফতিকার ১৪ বলে ১৯ রান করেছেন। ১০ বলে ৭ রান করেছেন নওয়াজ। রাবাদা ৩ ওভারে ৩৬ রান খরচ করেছেন।
৫০ ছুঁল পাকিস্তান
৭.১ ওভারে রাবাদার বলে ইফতিকারের ক্যাচ ছাড়েন ডি'কক। ৮ ওভার শেষে পাকিস্তানের স্কোর ৪ উইকেটে ৫০ রান। নওয়াজ ৫ ও ইফতিকার ৪ রানে ব্যাট করছেন।
শান মাসুদ আউট
৬.৩ ওভারে নরকিয়ার বলে বাভুমার হাতে ধরা দিয়ে সাজঘরে ফেরেন শান মাসুদ। ৬ বলে ২ রান করেন তিনি। পাকিস্তান ৪৩ রানে ৪ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন মহম্মদ নওয়াজ।
ফের ব্যর্থ বাবর আজম
বিশ্বকাপের প্রথম তিন ম্যাচে ০, ৪ ও ৪ রান করে আউট হয়েছিলেন বাবর আজম। এবার দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ৬ রান করে মাঠ ছাড়েন পাক দলনায়ক। ৫.২ ওভারে লুঙ্গি এনগিদির বলে রাবাদার হাতে ধরা পড়েন বাবর। ১৫ বলের ঠুকঠুকে ইনিংসে কোনও বাউন্ডারি মারতে পারেনি তিনি। পাকিস্তান ৪০ রানে ৩ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন ইফতিকার আহমেদ। পাওয়ার প্লে-র ৬ ওভারে পাকিস্তানের স্কোর ৩ উইকেটে ৪২ রান।
মহম্মদ হ্যারিস আউট
৪.৪ ওভারে এনরিখ নরকিয়ার বলে এলবিডব্লিউ হয়ে মাঠ ছাড়েন মহম্মদ হ্যারিস। ২টি চার ও ৩টি ছক্কার সাহায্যে ১১ বলে ২৮ রান করে আউট হন তিনি। পাকিস্তান ৩৮ রানে ২ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন শান মাসুদ। ৫ ওভার শেষে পাকিস্তানের স্কোর ২ উইকেটে ৪০ রান। বাবর ৬ রানে ব্যাট করছেন।
৬,৬,৪, রাবাদাকে পেটালেন হ্যারিস
দ্বিতীয় ওভারে রাবাদার শেষ ৩টি বলে ২টি ছক্কা ও ১টি চার মারেন মহম্মদ হ্যারিস। ২ ওভার শেষে পাকিস্তানের স্কোর ১ উইকেটে ২১ রান। ১৭ রানে ব্যাট করছেন হ্যারিস।
প্রথম ওভারেই আউট রিজওয়ান
যথারীতি বাবর আজমের সঙ্গে ওপেন করতে নামেন মহম্মদ রিজওয়ান। বোলিং শুরু করেন ওয়েন পার্নেল। প্রথম ওভারের দ্বিতীয় বলে চার মারেন রিজওয়ান। তবে চতুর্থ বলে বোল্ড হয়ে মাঠ ছাড়েন তিনি। ৪ বলে ৪ রান করে সাজঘরে ফেরেন রিজওয়ান। পাকিস্তান ৪ রানে ১ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন মহম্মদ হ্যারিস।
৫০ টপকাল পঞ্জাব, আউট গিল
হিমাচলের বিরুদ্ধে মুস্তাক আলির সেমিফাইনালে পালটা ব্যাট করতে নেমে পঞ্জাব অষ্টম ওভারে দলগত ৫০ রানের গণ্ডি টপকে যায়। ৯.৫ ওভারে মায়াঙ্ক ডাগরের বলে জসওয়ালের হাতে ধরা পড়েন শুভমন গিল। তিনি ৬টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ৩২ বলে ৪৫ রান করেন।
দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম একাদশ
কুইন্টন ডি কক (উইকেটকিপার), তেম্বা বাভুমা (ক্যাপ্টেন), রিলি রসউ, এডেন মার্করাম, এনরিখ ক্লাসেন, ত্রিস্তান স্টাবস, ওয়েন পার্নেল, তাবরাইজ শামসি, কাগিসো রাবাদা, লুঙ্গি এনগিদি ও এনরিখ নরকিয়া।
পাকিস্তানের প্রথম একাদশ
বাবর আজম (ক্যাপ্টেন), মহম্মদ রিজওয়ান (উইকেটকিপার), শান মাসুদ, মহম্মদ হ্যারিস, ইফতিকার আহমেদ, শাদব খান, মহম্মদ নওয়াজ, মহম্মদ ওয়াসিম, শাহিন শাহ আফ্রিদি, হ্যারিস রউফ ও নাসিম শাম।
মাঠের বাইরে ডেভিড মিলার
গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকা দলে পাচ্ছে না ডেভিড মিলারকে। চোটের জন্য সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে তাঁকে ছাড়াই মাঠে নামছে দক্ষিণ আফ্রিকা। মিলারের বদলে মাঠে নামার সুযোগ পান এনরিখ ক্লাসেন। এছাড়া কেশব মহারাজকে বসিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা এই ম্যাচে মাঠে নামানোর সিদ্ধান্ত নেয় তাবরাইজ শামসিকে। ফখর জামান ছিটকে যাওয়ায় পাকিস্তান এই ম্যাচে মাঠে নামায় মহম্মদ হ্যারিসকে।
টস জিতলেন বাবর
দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে সুপার টুয়েলভের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে টস জিতল পাকিস্তান। টস জিতে শুরুতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন বাবর আজম। সুতরাং সিডনিতে রান তাড়া করবে দক্ষিণ আফ্রিকা।
পঞ্জাবের সামনে চ্য়ালেঞ্জিং টার্গেট
ইডেনে সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফির সেমিফাইনালে প্রথমে ব্যাট করে হিমাচলপ্রদেশ ২০ ওভারে ৭ উইকেটের বিনিময়ে ১৭৬ রান সংগ্রহ করে। সুতরাং, জয়ের জন্য পঞ্জাবের দরকার ১৭৭ রান।
ফাইনালে রেলওয়েজ
সিয়িনর ওমেনস টি-২০ ট্রফির ফাইনালে উঠল রেলওয়েজ। সেমিফাইনালে তারা ৯ উইকেটে পরাজিত করে বিদর্ভকে। টস হেরে শুরুতে ব্যাট করতে নামে বিদর্ভ। তারা নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেটের বিনিময়ে ৮৭ রান সংগ্রহ করে। দলের হয়ে সব থেকে বেশি ২০ রান করেন ফুলমালি। স্নেহ রানা ১৯ রানে ৩ উইকেট দখল করেন। ১৮ রানে ২টি উইকেট নেন পুনম যাদব। জবাবে ব্যাট করতে নেমে রেলওয়েজ ১৫.৪ ওভারে ১ উইকেট হারিয়ে জয়ের জন্য প্রয়োজনীয় ৮৮ রান সংগ্রহ করে নেয়। পরবীন ৪৪ ও মোনা ৩৫ রান করেন।
৫ উইকেট হারাল হিমাচল
১৪.৬ ওভারে সনভীর সিংয়ের বলে অভিষেক শর্মার হাতে ধরা পড়েন নিখিল গাংতা। ১০ বলে ১১ রান করেন তিনি। ১৫ ওভারে হিমাচলের স্কোর ৫ উইকেটে ১২২ রান।
হাফ-সেঞ্চুরি করে আউট সুমিত
৩টি চার ও ৩টি ছক্কার সাহায্যে ২৩ বলে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন সুমিত বর্মা। ২৫ বলে ৫১ রান করে ১২.১ ওভারে সনভীরের বলে রমনদীপের হাতে ধরা পড়েন তিনি। হিমাচল ১৩তম ওভারে দলগত ১০০ রানের গণ্ডি টপকে যায়। ১৩ ওভার শেষে তাদের স্কোর ৪ উইকেটে ১০৩ রান।
৫০ টপকে ৩ উইকেট হারাল হিমাচল
অষ্টম ওভারে দলগত ৫০ রানের গণ্ডি টপকে যায় হিমাচলপ্রদেশ। ৮.২ ওভারে অভিষেক শর্মার বলে মনদীপের হাতে ধরা পড়েন অঙ্কুশ। ১৯ বলে ১৬ রান করেন তিনি। হিমাচল ৫১ রানে ৩ উইকেট হারায়। দশম ওভারে মায়াঙ্ক মার্কান্ডের বলে ২টি ছক্কা ও ১টি চার মারেন সুমিত। ১০ ওভার শেষে হিমাচলপ্রদেশের স্কোর ৩ উইকেটে ৭৪ রান। ৩৬ রানে ব্যাট করছেন সুমিত। অভিষেক ৪ ওভারে ২০ রানের বিনিময়ে ২টি উইকেট নিয়েছেন।
পাওয়ার প্লে-তে ২ উইকেট হারাল হিমাচল
পাওয়ার প্লে-র ৬ ওভার শেষে হিমাচলপ্রদেশ ২ উইকেটের বিনিময়ে ৩৬ রান সংগ্রহ করেছে। অঙ্কুশ বেইনস ১৩ রানে ব্যাট করছেন। প্রসান্ত চোপড়া ১৭ রান করে অভিষেক শর্মার বলে আউট হয়েছেন। ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার অভিমন্যু রানা ২ রান করে বলজেত সিংয়ের বলে সাজঘরে ফিরেছেন।
হিমাচলপ্রদেশের প্রথম একাদশ
ঋষি ধাওয়ান (ক্যাপ্টেন), প্রশান্ত চোপড়া, অঙ্কুশ বেইনস (উইকেটকিপার), সুমিত বর্মা, একান্ত সেন, নিখিল গাংতা, আকাশ বশিষ্ট, কানওয়ার অভিনয়, মায়াঙ্ক ডাগর, বৈভব আরোরা ও পঙ্কজ জসওয়াল।
পঞ্জাবের প্রথম একাদশ
শুভমন গিল, অভিষেক শর্মা, প্রভসিমরন সিং (উইকেটকিপার), আনমোলপ্রীত সিং, মনদীপ সিং (ক্যাপ্টেন), রমনদীপ সিং, সনভীর সিং, হরপ্রীত ব্রার, মায়াঙ্ক মার্কান্ডে, সিদ্ধার্থ কউল ও বলতেজ সিং।
টস জিতল পঞ্জাব
হিমাচলপ্রদেশের বিরুদ্ধে সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফির সেমিফাইনালে টস জিতল পঞ্জাব। টস জিতে তারা হিমাচলকে শুরুতে ব্যাট করার আমন্ত্রণ জানায়। সুতরাং, ইডেনে রান তাড়া করবেন শুভমন গিলরা।
বিশ্বকাপ থেকেই ছিটকে গেলেন ফখর
বুধবার জানা গিয়েছিল যে, দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে মাঠে নামতে পারবেন না ফখর জামান। বৃহস্পতিবার আইসিসির তরফে সরকারিভাবে জানিয়ে দেওয়া হয়, বিশ্বকাপ থেকেই ছিটকে গিয়েছেন পাক তারকা। পাকিস্তান তড়িঘড়ি তাঁর পরিবর্ত ক্রিকেটারও দলে নেয়।
বিস্তারিত পড়ুন:- PAK vs SA: বিশ্বকাপ থেকেই ছিটকে গেলেন ফখর, দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচের আগে নতুন ক্রিকেটার দলে নিল পাকিস্তান
মরণ-বাঁচন ম্যাচ পাকিস্তানের
বৃহস্পতিবার টি-২০ বিশ্বকাপের মরণ-বাঁচন ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার মুখোমুখি হচ্ছে পাকিস্তান। মিরাকল কিছু না ঘটলে পাকিস্তানের পক্ষে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে যাওয়া মুশকিল। তবে শেষ পর্যন্ত লড়াইয়ে ভেসে থাকতে প্রোটিয়াদের বিরুদ্ধে জিততেই হবে বাবর আজমদের। হারলে সরকারিভাবে আজই টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিশ্চিত হয়ে যাবে পাকিস্তানের।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।