পাকিস্তানের ইনিংসের সময়ে ইংল্যান্ডের হয়ে ১৮তম ওভারে বল করতে এসেছিলেন ক্রিস জর্ডন। সেই ওভারে একটি ক্যাচ মিস পাকিস্তানকে কিছুটা অক্সিজেন দিয়ে ছিল। তবে এই ক্যাচ মিস নিয়ে বেশ চিন্তায় ছিল না ইংল্যান্ড।
১৮তম ওভারের চতুর্থ বলে ব্যাট করছিলেন মহম্মদ ওয়াসিম জুনিয়র, সেই সময়ে ক্রিস জর্ডনের বলে মহম্মদ ওয়াসিম জুনিয়র0 ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে উর্ধ্বমুখীভাবে কাট শট মারেন। সেই বলটি সোজা চলে যায় ব্রুকের হাতে। একটি সুযোগ তৈরি হয়েছিল ব্রুকের। সহজ সুযোগকে কঠিন করে তোলেন ব্রুক। ক্যাচ তো মিস করেন, তার সঙ্গে বল ওভার থ্রো করে বসেন ক্রিস জর্ডন যার ফলে বাড়তি রান পেয়ে যায় পাকিস্তান। যেই বলে ক্যাচ হওয়ার কথা ছিল সেই বলেই তিন রান পেয়ে যায় পাকিস্তান।
আরও পড়ুন… বিক্রি হচ্ছে লিভারপুল, EPL-এর ক্লাব কেনার দৌড়ে ভারতের মুকেশ আম্বানি! রিপোর্ট
এই ওভারের দ্বিতীয় বলে আউট হয়েছিলেন শাদাব খান। ক্রিস জর্ডনের বলে ওকসের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন শাদাব খান। পাকিস্তানের ইনিংসের ১৬ বল বাকি থাকতেই পাকিস্তানের উপর চাপ তৈরি করেছিল ইংল্যান্ড। তারপরে এই ওভারে যদি ওয়াসিমের ক্যাচ ব্রুক নিয়ে নিতে পারতেন তাহলে পাকিস্তানের রান স্কোর বোর্ডে আরও কম হত। কারণ সেই সময়ে স্কোর বোর্ডে পাকিস্তান তুলেছিল পাঁচ উইকেটে ১২৩ রান।
আরও পড়ুন… BCCI থেকে সরানো হয়েছে, CAB থেকে নিজে সরে দাঁড়িয়েছেন, ICC-তে পদ অক্ষুন্ন সৌরভের
এরপরে স্কোর বোর্ডে পাকিস্তান তুলেছিল ১৩৭ রান। তবে মহম্মদ ওয়াসিম জুনিয়রকে পরের ওভারে অর্থাৎ ২০তম ওভারের তৃতীয় বলে শিকার করেছিলেন ক্রিস জর্ডনই। এবারে লিভিংস্টোনের হাতে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফিরে যান ওয়াসিম জুনিয়র। ম্যাচের কথা বললে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে পাকিস্তান তুলেছিল ১৩৭ রান। এদিন ক্রিস জর্ডন চার ওভার বল করে ২৭ রান দিয়ে চার উইকেট তুলে নেন। পাকিস্তানের হয়ে সর্বাধিক ৩৮ রান করেন মাসুদ। বাবর আজম করেন ৩২ রান। শাদাব খান ২০ রান ও রিজওয়ান ১৪ বলে করেন ১৫ রান।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।