২০১৫ ওয়ান ডে বিশ্বকাপ ফাইনালের পরে ফের কোনও আইসিসি ইভেন্টের খেতাবি লড়াইয়ে মুখোমুখি হয় অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড। সেবার নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে খেতাব জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া। এবার নিউজিল্যান্ডের সামনে সুযোগ ছিল হিসাব বরাবর করার। সাম্প্রতিক সময়ে নিউজিল্যান্ড তুলনায় আইসিসি ইভেন্টে ধারাবাহিকতা দেখিয়েছে। তারা ২০১৯ ওয়ান ডে বিশ্বকাপের ফাইনালে ওঠে। কয়েক মাস আগেই বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের খেতাব ঘরে তোলে নিউজিল্যান্ড। সেদিক থেকে দেখলে অস্ট্রেলিয়া শেষবার আইসিসি ইভেন্টের ফাইনালে ওঠে ২০১৫ সালেই। দীর্ঘ ৬ বছর পর ফের ট্রফি জয়ের হাতছানি ছিল অজিদের সামনে। সুযোগটা হাতছাড়া করেনি তারা। ফের কিউয়িদের হারিয়েই বিশ্বখেতাব ঘরে তোলে অজিরা।
বিশ্বচ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া
নিউজিল্যান্ডের ৪ উইকেটে ১৭২ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে অস্ট্রেলিয়া ১৮.৫ ওভারে মাত্র ২ উইকেট হারিয়েই জয়ের জন্য প্রয়োজনীয় ১৭৩ রান তুলে নেয়। ৭ বল বাকি থাতকে ৮ উইকেটে ফাইনাল জিতে টি-২০-র নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয় অস্ট্রেলিয়া। মিচেল মার্শ ৬টি চার ও ৪টি ছক্কার সাহায্যে ৫০ বলে ৭৭ রান করে অপরাজিত থাকেন। ৪টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ১৮ বলে ২৮ রান করে নট-আউট থাকেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। উল্লেখ্য, অস্ট্রেলিয়া শেষবার আইসিসি ইভেন্টে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ২০১৫ সালে। সেবার নিউজিল্যান্ডকে হারিয়েই ওয়ান ডে-র বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয় অজিরা। সেদিক থেকে ফের কিউয়িদের হারিয়েই এল বিশ্বখেতাব।
২ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার দরকার ১১ রান
জয়ের জন্য শেষ ২ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার দরকার ১১ রান। ১৮ ওভার শেষে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর ২ উইকেটে ১৬২। মার্শ ৭১ ও ম্যাক্সওয়েল ২৩ রানে ব্যাট করছেন।
৩ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার দরকার ১৪ রান
জয়ের জন্য শেষ ৩ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার দরকার ১৪ রান। ১৭ ওভার শেষে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর ২ উইকেটে ১৫৯। মার্শ ৬৯ ও ম্যাক্সওয়েল ২২ রানে ব্যাট করছেন। ট্রেন্ট বোল্ট ৪ ওভারে ১৮ রানের বিনিময়ে ২টি উইকেট নিয়েছেন।
২৪ বলে অস্ট্রেলিয়ার দরকার ২৪ রান
জয়ের জন্য ২৪ বলে অস্ট্রেলিয়ার দরকার ২৪ রান। ১৬ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার স্কের ১৪৯/২। মার্শ ৬১ ও ম্যাক্সওয়েল ২১ রানে ব্যাট করছেন।
৫ ওভারে দরকার ৩৭ রান
জয়ের জন্য শেষ ৫ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার দরকার ৩৭ রান। ১৫ ওভারে তারা ২ উইকেটে ১৩৬ রান তুলেছে। ৩৮ বলে ৬১ রান করেছেন মিচেল মার্শ। ৭ বলে ১০ রান করেছেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল।
হাফ-সেঞ্চুরি মিচেল মার্শের
৩টি চার ও ৪টি ছক্কার সাহায্যে ৩১ বলে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন মিচেল মার্শ। ১৩.১ ওভারে সোধির বলে ছক্কা হাঁকিয়ে অর্ধশতরানের গণ্ডি টপকে যান মার্শ। ১৪ ওভারে অস্ট্রেলিয়া ১২৫/২। ৩৬ বলে ৬০ রান করেছেন মার্শ। জয়ের জন্য ৩৬ বলে ৪৮ রান দরকার অস্ট্রেলিয়ার।
ওয়ার্নার আউট
১২.২ ওভারে ট্রেন্ট বোল্টের বলে বোল্ড হয়ে সাজঘরে ফেরেন ডেভিড ওয়ার্নার। ৪টি চার ও ৩টি ছক্কার সাহায্যে ৩৮ বলে ৫৩ রান করে ক্রিজ ছাড়েন ডেভিড। অস্ট্রেলিয়া ১০৭ রানে ২ উইকেট হারায়। ক্রিজে নতুন ব্যাটসম্যান গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। ১৩ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর ১০৯/২।
১২ ওভারে অস্ট্রেলিয়া ১০৬/১
১২ ওভার শেষে অস্ট্রেলিয়া ১ উইকেট হারিয়ে ১০৬ রান তুলেছে। ডেভিড ওয়ার্নার ৩৭ বলে ৫৩ রান করে ব্যাট করছেন। ২৮ বলে ৪৫ রান করে নট-আউট রয়েছেন মিচেল মার্শ।
হাফ-সেঞ্চুরি ওয়ার্নারের
৪টি চার ও ৩টি ছক্কার সাহায্যে ৩৪ বলে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ডেভিড ওয়ার্নার। সেমিফাইনালে তিনি ৪৯ রান করে আউট হয়েছিলেন। এদিন ১০.৪ ওভারে নিশামকে ছক্কা হাঁকিয়ে অর্ধশতরান পূর্ণ করেন ওয়ার্নার। ১১ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর ৯৭/১।
১০ ওভারে দরকার ৯১ রান
জয়ের জন্য শেষ ১০ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার দরকার ৯১ রান। ১০ ওভারে অস্ট্রেলিয়া ১ উইকেট হারিয়ে ৮২ রান তুলেছে। ওয়ার্নার ৪৫ ও মিচেল মার্শ ৩০ রানে ব্যাট করছেন।
সোধির ওভারে ১৭ রান তোলে অস্ট্রেলিয়া
নবম ওভারে সোধির বলে ১৭ রান তোলে অস্ট্রেলিয়া। ১টি ছক্কা ও ২টি চার মারেন ওয়ার্নার। তিনি ৪২ রানে ব্যাট করছেন। অস্ট্রেলিয়া ১ উইকেটে ৭৭ রান তুলেছে।
প্রথম ইনিংসে ব্যাট করেই নজির
ফাইনালের প্রথম ইনিংসের শুরুটা ভালই করল নিউজিল্যান্ড। গড়ে ফেলল নতুন রেকর্ড। এ দিন টসে জিতে প্রথমে নিউজিল্যান্ডকে প্রথমে ব্যাট করতে পাঠিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। আর বিধ্বংসী কেন উইলিয়ামসনের হাত ধরে নতুন নজির গড়ে ফেলল কিউয়িরা। বিস্তারিত পড়ুন:- প্রথম ইনিংসে ব্যাট করেই নজির, T20 WC ফাইনালের সবচেয়ে বড় স্কোর করে ফেলল কিউয়িরা
৭ ওভারে অস্ট্রেলিয়া ৫০/১
৭ ওভার শেষে অস্ট্রেলিয়া ১ উইকেট হারিয়ে ৫০ রান তুলেছে। ২৪ বলে ২৪ রান করেছেন ডেভিড ওয়ার্নার। ১১ বলে ১৯ রান করেছেন মিচেল মার্শ।
পাওয়ার প্লে-র ৬ ওভারে অস্ট্রেলিয়া ৪৩/১
পাওয়ার প্লে-র ৬ ওভারে অস্ট্রেলিয়া ১ উইকেটে ৪৩ রান তুলেছে। ২০ বলে ১৯ রান করেছেন ডেভিড ওয়ার্নার। ৯ বলে ১৭ রান করেছেন মিচেল মার্শ। চতুর্থ ওভারে মিলিনের প্রথম তিন বলে ১টি ছক্কা ও ২টি চার মারেন মার্শ। ওয়ার্নারও এখনও পর্যন্ত মেরেছেন ২টি টার ও ১টি ছক্কা।
ফিঞ্চকে ফেরালেন বোল্ট
২.৩ ওভারে ট্রেন্ট বোল্টের বলে ডারিল মিচেলের হাতে ধরা পড়েন অ্যারন ফিঞ্চ। ১টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৭ বলে ৫ রান করেন অজি দলনায়ক। অস্ট্রেলিয়া ১৫ রানে ১ উইকেট হারায়। ক্রিজে নতুন ব্যাটসম্যান মিচেল মার্শ। ৩ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর ১৫/১। বোল্ট ২ ওভারে ৫ রানে ১ উইকেট নিয়
২ ওভারে অস্ট্রেলিয়া ১১/০
টিম সাউদির ওভারে ১০ রান ওঠে। ২টি চার মারেন ওয়ার্নার। ২ ওভার শেষে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর ১১/০। ওয়ার্নার ১০ রান করেছেন।
অস্ট্রেলিয়ার রান তাড়া করা শুরু
অস্ট্রেলিয়ার হয়ে যথারীতি ওপেন করতে নামেন অ্যারন ফিঞ্চ ও ডেভিড ওয়ার্নার। নিউজিল্যান্ডের হয়ে বোলিং শুরু করেন ট্রেন্ট বোল্ট। তৃতীয় বলে ১ রান নিয়ে খাতা খোলেন ওয়ার্নার। প্রথম ওভারে মাত্র ১ রান ওঠে। কোনও উইকেট হারায়নি অস্ট্রেলিয়া।
নিউজিল্যান্ড ২০ ওভারে ১৭২/৪
নিউজিল্যান্ড নির্ধারিত ২০ ওভারে ৪ উইকেটের বিনিময়ে ১৭২ রান তুলেছে। ৭ বলে ১৩ রান করে অপরাজিত থাকেন জিমি নিশাম। ৬ বলে ৮ রান করেছেন টিম সেফার্ত। মিচেল স্টার্ক ৪ ওভারে ৬০ রান খরচ করেও কোনও উইকেট তুলতে পারেননি। জয়ের জন্য অস্ট্রেলিয়ার দরকার ১৭৩ রান।
শতরান হাতছাড়া উইলিয়ামসনের
১৭.৫ ওভারে হ্যাজেলউডের বলে স্মিথের হাতে ধরা পড়েন কেন উইলিয়ামসন। ১০টি চার ও ৩টি ছক্কার সাহায্যে ৪৮ বলে ৮৫ রান করে ক্রিজ ছাড়েন কিউয়ি দলনায়ক। নিউজিল্যান্ড ১৪৮ রানে ৪ উইকেট হারায়। ক্রিজে নতুন ব্যাটসম্যান টিম সেফার্ত। ১৮ ওভারে নিউজিল্যান্ড ১৪৯/৪। হ্যাজেলউড ৪ ওভারে ১৬ রানের বিনিময়ে ৩টি উইকেট নেন।
ফিলিপসকে ফেরালেন হ্যাজেলউড
১৭.২ ওভারে হ্যাজেলউডের বলে ম্যাক্সওয়েলের হাতে ধরা পড়েন গ্লেন ফিলিপস। ১টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ১৭ বলে ১৮ রান করে সাজঘরে ফেরেন ফিলিপস। নিউজিল্যান্ড ১৪৪ রানে ৩ উইকেট হারায়। ক্রিজে নতুন ব্যাটসম্যান জিমি নিশাম।
স্টার্কের ওভারে ২২ রান তোলেন উইলিয়ামসন
১৬তম ওভারে মিচেল স্টার্কের বলে ২২ রান তোলেন কেন উইলিয়ামসন। তিনি ৪টি চার ও ১টি ছক্কা মারেন। তার আগের ওভারে জাম্পার বলে ১টি চার ও ১টি ছক্কা মারেন ফিলিপস। ১৬ ওভার শেষে নিউজিল্যান্ড ২ উইকেটে ১৩৬ রান তুলেছে। উইলিয়ামসন ৪২ বলে ৭৭ রান করেছেন। ফিলিপস ১২ বলে ১৫ রান করেছেন।
১৪ ওভারে নিউজিল্যান্ড ১০২/২
১৪ ওভার শেষে নিউজিল্যান্ড ২ উইকেটে ১০২ রান তুলেছে। ৩৫ বলে ৫৪ রান করেছেন কেন উইলিয়ামসন। ৭ বলে ৪ রান করেছেন কেন উইলিয়ামসন।
ঝোড়ো হাফ-সেঞ্চুরি উইলিয়ামসনের
৫টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ৩২ বলে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন কেন উইলিয়ামসন। ১৩তম ওভারে ম্যাক্সওয়েলের বলে জোড়া ছক্কা হাঁকিয়ে অর্ধশতরানের গণ্ডি টপকে যান কিউয়ি দলনায়ক। ওভারে মোট ১৬ রান ওঠে। নিউজিল্যান্ড ১৩ ওভার শেষে ২ উইকেটে ৯৭ রান তুলেছে। উইলিয়ামসন ৫১ রানে ব্যাট করছেন।
গাপ্তিলকে ফেরালেন জাম্পা
১১.১ ওভারে মার্টিন গাপ্তিলকে ফেরালেন অ্যাডাম জাম্পা। ৩টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৩৫ বলে ২৮ রান করে আউট হন কিউয়ি ওপেনার। নিউজিল্যান্ড ৭৬ রানে ২ উইকেট হারায়। ক্রিজে নতুন ব্যাটসম্যান গ্লেন ফিলিপস। তার আগে ১১তম ওভারে স্টার্কের বলে পরপর ৩টি চার মারেন কেন উইলিয়ামসসম। কিউয়ি দলনায়কের ক্যাচও ছাড়েন হ্যাজেলউড। ১২ ওভারে নিউজিল্যান্ডের স্কোর ৮১/২। উইলিয়ামসন ৩৯ রানে ব্যাট করছেন।
১০ ওভারে নিউজিল্যান্ড ৫৭/১
অর্ধেক ইনিংস শেষ। ১০ ওভার শেষে নিউজিল্যান্ড ১ উইকেটে ৫৭ রান তুলেছে। ৩৩ বলে ২৭ রান করেছেন মার্টিন গাপ্তিল। ১৯ বলে ১৮ রান করেছেন কেন উইলিয়ামসন।
৯ ওভারে নিউজিল্যান্ড ৫১/১
৯ ওভার শেষে নিউজিল্যান্ড ১ উইকেট হারিয়ে ৫১ রান তুলেছে। ৩০ বলে ২৪ রান করেছেন মার্টিন গাপ্তিল। তিনি ৩টি চার মেরেছেন। ১৬ বলে ১৫ রান করেছেন কেন উইলিয়ামসন। তিনি ২টি চার মেরেছেন।
৮ ওভারে নিউজিল্যান্ড ৪০/১
৮ ওভার শেষে নিউজিল্যান্ড ১ উইকেট হারিয়ে ৪০ রান তুলেছে। ২৮ বলে ২২ রান করেছেন মার্টিন গাপ্তিল। ১২ বলে ৬ রান করেছেন কেন উইলিয়ামসন। হ্যাজেলউড ৩ ওভারে ১১ রানের বিনিময়ে ১টি উইকেট নিয়েছেন।
নয়া নজির উইলিয়ামসন ও বোল্টের
২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলতে নেমে নতুন রেকর্ড গড়ে ফেললেন কেন উইলিয়ামসন এবং ট্রেন্ট বোল্ট। যে রেকর্ড বিশ্বের আর কোনও ক্রিকেটারের নেই। বিস্তারিত পড়ুন:- T20 WC-এ নয়া নজির উইলিয়ামসন এবং বোল্টের, আর কোনও প্লেয়ারের এই রেকর্ড নেই
পাওয়ার প্লে-র ৬ ওভারে নিউজিল্যান্ড ৩২/১
পাওয়ার প্লে-র ৬ ওভারে নিউজিল্যান্ড ১ উইকেটের বিনিময়ে ৩২ রান তুলেছে। ৩টি বাউন্ডারির সাহায্যে ২০ বলে ১৭ রান করেছেন মার্টিন গাপ্তিল। কেন উইলিয়ামসন ৮ বলে ৩ রান করেছেন।
মিচেলকে ফেরালেন হ্যাজেলউড
৩.৫ ওভারে জোস হ্যাজেলউডের বলে ম্যাথিউ ওয়েডের দস্তানায় ধরা পড়েন ডারিল মিচেল। ১টি ছক্কার সাহায্যে ৮ বলে ১১ রান করেন কিউয়ি ওপেনার। নিউজিল্যান্ড ২৮ রানে ১ উইকেট হারায়। ক্রিজে নতুন ব্যাটসম্যান কেন উইলিয়ামসন। ৪ ওভার শেষে নিউজিল্যান্ডের স্কোর ২৮/১। ১৫ বলে ১৬ রান করেছেন গাপ্তিল।
৩ ওভারে নিউজিল্যান্ড ২৩/০
৩ ওভার শেষে নিউজিল্যান্ড বিনা উইকেটে ২৩ রান তুলেছে। মার্টিন গাপ্তিল ১৩ বলে ১১ রান করেছেন। ডারিল মিচেল করেছেন ৫ বলে ১১ রান। তৃতীয় ওভারে ম্যাক্সওয়েলের প্রথম বলে ছক্কা মারেন মিচেল। তৃতীয় বলে গাপ্তিলের ক্যাচ মিস করেন ওয়েড।
ম্যাচ শুরু
নিউজিল্যান্ডের হয়ে যথারীতি ওপেন করতে নামেন ডারিল মিচেল ও মার্টিন গাপ্তিল। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে বোলিং শুরু করেন মিচেল স্টার্ক। দ্বিতীয় বলে চার মেরে খাতা খোলেন গাপ্তিল। প্রথম ওভারে ৯ রান ওঠে। কোনও উইকেট হারায়নি নিউজিল্যান্ড।
নিউজিল্যান্ডের প্রথম একাদশ
চোটের জন্য ডেভন কনওয়ে বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে গিয়েছেন। ফলে ফাইনালের প্রথম একাদশে নিউজিল্যান্ডকে রদবদল করতেই হতো। কনওয়ের বদলে কিউয়িরা মাঠে নামায় উইকেটকিপার টিম সেফার্তকে।প্রথম একাদশ: মার্টিন গাপ্তিল, ডারিল মিচেল, কেন উইলিয়ামসন (ক্যাপ্টেন), টিম সেফার্ত (উইকেটকিপার), গ্লেন ফিলিপস, জিমি নিশাম, মিচেল স্যান্টনার, অ্যাডাম মিলিন, টিম সাউদি, ট্রেন্ট বোল্ট ও ইশ সোধি।
অস্ট্রেলিয়ার প্রথম একাদশ
অস্ট্রেলিয়া অপরিবর্তিত প্রথম একাদশ নিয়ে মাঠে নামার সিদ্ধান্ত নেয়।প্রথম একাদশ: ডেভিড ওয়ার্নার, অ্যারন ফিঞ্চ (ক্যাপ্টেন), মিচেল মার্শ, স্টিভ স্মিথ, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, মার্কাস স্টইনিস, ম্যাথিউ ওয়েড (উইকেটকিপার), প্যাট কামিন্স, মিচেল স্টার্ক, অ্যাডাম জাম্পা ও জোস হ্যাজেলউড।
টস জিতল অস্ট্রেলিয়া
নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে টি-২০ বিশ্বকাপের ফাইনালে টস জিতল অস্ট্রেলিয়া। টস জিতে অজি দলনায়ক অ্যারন ফিঞ্চ প্রত্যাশা মতোই প্রথমে ব্যাট করার আমন্ত্রণ জানান নিউজিল্যান্ডকে। কেন উইলিয়ানসন স্পষ্ট জানিয়েছেন যে, টস জিতলে তিনিও শুরুতে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নিতেন। সুতরাং, দুবাইয়ে বিশ্বকাপ ফাইনালে টস হেরে শুরুতে ব্যাটিং কিউয়িদের।
মাঝরাতে মেগা ফাইনাল অনুষ্ঠিত হওয়ায় বিপাকে ডেভিড হাসি
দুবাইয়ের ময়দানে নিজেদের প্রথম টি-২০ বিশ্বকাপ খেতাব জয়ের উদ্দেশ্যে নামছে দুই পড়শি দেশ নিউজিল্যান্ড এবং অস্ট্রেলিয়া। বিশ্বকাপের ফাইনাল ঘিরে স্বাভাবিকভাবেই দুই দেশে উত্তেজনা তুঙ্গে। তবে এরই মধ্যে ম্যাচের সময় নিয়ে ঘোরতর বিপাকে পড়েছেন ডেভিড হাসি। বিস্তারিত পড়ুন:- T20 WC: সময়ের বিস্তর পার্থক্য, মাঝরাতে মেগা ফাইনাল অনুষ্ঠিত হওয়ায় বিপাকে ডেভিড হাসি
কাকে ফেবারিট বাছলেন সৌরভ?
দুবাইয়ের খেতাবি লড়াইের আগে বিশেষজ্ঞরা একে একে নিজেদের ফেবারিট বেছে নিচ্ছেন। সেই দলে নাম লেখালেন বিসিসিআই সভাপতি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ও। শনিবার শারজা আন্তর্জাতিক বই মেলায় এক অনুষ্ঠানে সৌরভের কাছে জানতে চাওয়া হয়, কারা এবার টি-২০ বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হতে পারে? জবাবে কোনও রকম রাখঢাক না করে নিজের পছন্দের কথা জানিয়ে দেন টিম ইন্ডিয়ার প্রাক্তন অধিনায়ক। বিস্তারিত পড়ুন:- 'ওরাই শাসন করছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট', T20 বিশ্বকাপে কারা চ্যাম্পিয়ন হতে পারে, জানালেন BCCI সভাপতি সৌরভ
কোন পথে ফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
১. দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৫ উইকেটে হারিয়ে দেয়।
২. শ্রীলঙ্কাকে ৭ উইকেটে পরাজিত করে।
৩. ইংল্যান্ডের কাছে ৮ উইকেটে পরাজিত হয়।
৪. বাংলাদেশকে ৮ উইকেটে হারিয়ে দেয়।
৫. ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে ৮ উইকেটে জয় তুলে নেয়।
৬. সেমিফাইনালে পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে পরাজিত করে।
কোন পথে ফাইনালে নিউজিল্যান্ড
১. পাকিস্তানের কাছে ৫ উইকেটে পরাজিত হয়।
২. ভারতকে ৮ উইকেটে হারিয়ে দেয়।
৩. স্কটল্যান্ডের বিরুদ্ধে ১৬ রানে ম্যাচ জেতে।
৪. নমিবিয়ার বিরুদ্ধে ৫২ রানে জয় তুলে নেয়।
৫. আফগানিস্তানকে ৮ উইকেটে হারিয়ে দেয়।
৬. সেমিফাইনালে ইংল্যান্ডকে ৫ উইকেটে হারিয়ে দেয়।
কাকে ফেভারিট বলছেন গাভাসকর?
যে টিমই ফাইনাল ম্যাচে জয় পাক না কেন, সেই টিমই কিন্তু প্রথম বার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার স্বাদ পাবে। এখনও পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়া বা নিউজিল্যান্ড কোনও টিমই বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হতে পারেনি। অস্ট্রেলিয়া তাও এক বার ফাইনালে উঠেছিল। নিউজিল্যান্ড শেষ চারের গণ্ডিই টপকাতে পারেনি। এই পরিস্থিতি ফাইনালে সুনীল গাভাসকর কোন দলের উপর বাজি ধরলেন, জানেত পড়ুন:- ‘নকআউটে অজিদের রেকর্ড অসাধারণ’, তবে গাভাস্কর ফাইনালে কাকে ফেভারিট বলছেন, জানেন?
তেন্ডুলকরের মন জিতলেন অজি তারকা
টি-২০ বিশ্বকাপ ফাইনালের আগে অস্ট্রেলিয়ান লেগ-স্পিনার অ্যাডাম জাম্পার প্রশংসা করলেন কিংবদন্তি ক্রিকেটার সচিন তেন্ডুলকর। বিস্তারিত পড়ুন:- ফাইনালের আগে সচিন তেন্ডুলকরের মন জিতলেন অস্ট্রেলিয়ার এই বোলার
মুখোমুখি লড়াইয়ের ফল
আন্তর্জাতিক টি-২০ ক্রিকেটে দু'দল পরস্পরের মুখোমুখি হয়েছে ১৪ বার। নিউজিল্যান্ড জিতেছে ৪টি ম্যাচ। অস্ট্রেলিয়া জিতেছে ৯টি ম্যাচ। ১টি ম্যাচ টাই হয়েছে। টি-২০ বিশ্বকাপে দু'দল মুখোমুখি হয়েছে মাত্র ১ বার। নিউজিল্যান্ড জিতেছে সেই ম্যাচটি।
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
চলতি টি-২০ বিশ্বকাপের ফাইনালে ওঠা নিউজিল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া এর আগে কখনও সংক্ষিপ্ত ফর্ম্যাটের আইসিসি ইভেন্টে চ্যাম্পিয়ন হয়নি। তাই দুবাইয়ে যে দলই চ্যাম্পিয়ন হোক না কেন, নতুন টি-২০ বিশ্বচ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব।