প্রথম সেমিফাইনালে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে চলতি টি-২০ বিশ্বকাপের ফাইনালে জায়গা করে নেয় নিউজিল্যান্ড। এবার দ্বিতীয় সেমিফাইনালে পাকিস্তান পরাজিত করে ফাইনালে ওঠে অস্ট্রেলিয়া। রবিবার টি-২০ বিশ্বকাপের খেতাবি লড়াইয়ে সম্মুখসমরে নামবে নিউজিল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া।
ম্যান অফ দ্য ম্যাচ ওয়েড: ২টি চার ও ৪টি ছক্কার সাহায্যে ১৭ বলে ৪১ রানের ম্যাচ জেতানো ইনিংস খেলে ম্যাচের সেরা ক্রিকেটার নির্বাচিত হন ম্যাথিউ ওয়েড।
ফাইনালে অস্ট্রেলিয়া: পাকিস্তানের ৪ উইকেটে ১৭৬ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে অস্ট্রেলিয়া ১৯ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে জয়ের জন্য প্রয়োজনীয় ১৭৭ রান তুলে নেয়। ১ ওভার বাকি থাকতেই ৫ উইকেটে ম্যাচ জিতে ফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করে অস্ট্রেলিয়া।
তিন ছক্কায় ম্যাচ জেতালেন ওয়েড: জয়ের জন্য ২ ওভারে ২২ রান দরকার ছিল অস্ট্রেলিয়ার। শাহিন আফ্রিদির ১৯তম ওভারেই ২২ রান তুলে ম্যাচ জিতে যায় অস্ট্রেলিয়া। ওভারের শেষ ৩টি বলে পরপর ৩টি ছক্কা মারেন ম্যাথিউ ওয়েড। তিনি টি চার ও ৪টি ছক্কার সাহায্যে ১৭ বলে ৪১ রান করে নট-আউট থাকেন। মার্কাস স্টইনিস ২টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ৩১ বলে ৪০ রান করে অপরাজিত থাকেন।
১৭ ওভারে অস্ট্রেলিয়া ১৪০/৫: ১৭ ওভার শেষে তারা ৫ উইকেট হারিয়ে ১৪০ রান তুলেছে। য়ের জন্য শেষ ৩ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার দরকার ৩৭ রান।
৫ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার দরকার ৬২ রান: জয়ের জন্য শেষ ৫ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার দরকার ৬২ রান। তারা ১৫ ওভার শেষে ৫ উইকেটের বিনিময়ে ১১৫ রান তুলেছে।
ম্যাক্সওয়েল আউট: ১২.২ ওভারে শাদব খানের বলে হ্যারিস রউফের হাতে ধরা পড়েন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। শাদবের এটি চতুর্থ শিকার। ১০ বলে ৭ রান করে মাঠ ছাড়েন গ্লেন।
ওয়ার্নার আউট: ১০.১ ওভারে শাদব খানের বলে মহম্মদ রিজওয়ানের দস্তানায় ধরা পড়েন ডেভিড ওয়ার্নার। নিশ্চিত হাফ-সেঞ্চুরি হাতছাড়া করেন তিনি। ৩টি চার ও ৩টি ছক্কার সাহায্যে ৩০ বলে ৪৯ রান করে ক্রিজ ছাড়েন ওয়ার্নার। যদিও পরে দেখা যায় বল ব্যাটেই লাগেনি ডেভিডের।
১০ ওভারে দরকার ৮৮: জয়ের জন্য শেষ ১০ ওভারে ৮৮ রান দরকার অস্ট্রেলিয়ার। তারা প্রথম ১০ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ৮৯ রান তুলেছে।
আউট হলেন স্মিথ: ৮.৩ ওভারে স্টিভ স্মিথকে ফিরিয়ে দেন শাদব খান। স্মিথ ৫ রান করে ফখরের হাতে ধরা পড়ন। ৯ ওভার শেষে অস্ট্রেলিয়া ৩ উইকেটে ৮০ রান তুলেছে।
৮ ওভার শেষে অস্ট্রেলিয়া ৭০/২: ৮ ওভার শেষে অস্ট্রেলিয়া ২ উইকেটের বিনিময়ে ৭০ রান তুলেছে। ডেভিড ওয়ার্নার ২২ বলে ৩৪ রান করেছেন। ৫ বলে ৫ রান করেছেন স্টিভ স্মিথ।
মার্শকে ফেরালেন শাদব খান: ৬.২ ওভারে শাদব খানের বলে আসিফ আলির হাতে ধরা পড়েন মিচেল মার্শ। ৩টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ২২ বলে ২৮ রান করে ক্রিজ ছাড়েন মার্শ। ক্রিজে নতুন ব্যাটসম্যান স্টিভ স্মিথ। অস্ট্রেলিয়া দলগত ৫২ রানে ২ উইকেট হারায়।
প্রথম ওভারেই আউট ফিঞ্চ: অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ওপেন করতে নামেন ডেভিড ওয়ার্নার ও অ্যারন ফিঞ্চ। পাকিস্তানের হয়ে বোলিং শুরু করেন শাহিন আফ্রিদি। দ্বিতীয় বলে ১ রান নিয়ে খাতা খোলেন ওয়ার্নার। প্রথম ওভারে শাহিন আফ্রিদির তৃতীয় বলে এলবিডব্লিউ হন অ্যারন ফিঞ্চ। ১ বল খেলে খাতা খুলতে পারেননি তিনি। অস্ট্রেলিয়া ১ রানে ১ উইকেট হারায়। প্রথম ওভারে ১ রান ওঠে। ক্রিজে নতুন ব্যাটসম্যান মিচেল মার্শ।
পাকিস্তান ২০ ওভারে ১৭৬/৪: পাকিস্তান নির্ধারিত ২০ ওভারে ৪ উইকেটের বিনিময়ে ১৭৬ রান তুলেছে। ৩টি চার ও ৪টি ছক্কার সাহায্যে ৩২ বলে ৫৫ রান করে অপরাজিত থাকেন ফখর জামান। ১ বলে ১ রান করে নট-আউট থাকেন মহম্মদ হাফিজ। জয়ের জন্য অস্ট্রেলিয়ার দরকার ১৭৭ রান।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।