টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার ১২-র প্রথম ম্যাচেই অস্ট্রেলিয়া এবং দক্ষিণ আফ্রিকার মধ্যে একটা লো স্কোরিং, রোমহর্ষক ম্যাচ খেলা হয়। প্রোটিয়াদের দেওয়া ১১৯ রান তাড়া করতে নেমে মার্কাস স্টইনিস ও ম্য়াথু ওয়েডের ২৬ বলে ৪০ রানের পার্টনারশিপের দৌলতে ম্যাচের শেষ ওভারে জয় সুনিশ্চিত করে অস্ট্রেলিয়া।
ম্যাচে ছয় নম্বরে ব্যাট করতে নেমে স্টইনিস ১৬ বলে ২৪ রানের এক ম্যাচ বদলানো ইনিংস খেলেন। এহেন গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলে পরিতৃপ্ত স্টইনিস সাফ বলে দেন চাপের মধ্যে মাথা ঠান্ডা রাখাতেই তাঁর আখেরে লাভ হয়েছে। ম্যাচের পর স্টইনিস বলেন, ‘আমার জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় ছিল ওই সময় যতটা সম্ভব মাথা ঠান্ডা রাখা। একজন গ্রিক-অস্ট্রেলিয়ান হিসাবে এটা কিন্তু সহজ নয়। শেষের দিকে একটু আবেগ হয়তো বেরিয়ে এসেছিল, তবে আমি এবং ওয়েডি (ওয়েড) সবসময় কে বল করতে আসছে সেই বুঝে নিজেদের মধ্য়ে কথা বলে পরিকল্পনা করছিলাম।’
আইপিএলের ধারা বজায় রেখে আমিরশাহিতে ম্যাচগুলি যে খুব হাই স্কোরিং হবে না এবং মাঝের ওভারগুলো খেলা যে বেশ কঠিন হবে, তা মেনে নিচ্ছেন স্টইনিস। ‘পার্টনারশিপ তৈরি করা এবং খেলার সময় পিচের সঙ্গে সড়গড় হওয়াটা খুব জরুরি। আগে থেকে কোনো পরিকল্পনা করে নামাটা ঠিক আছে, তবে পিচে খেলার সময় তাৎক্ষণিক অবস্থা বুঝে পরিকল্পনা করাটা বেশি জরুরি। আইপিএলে আমরা দেখেইছি যে অতীতের মতো হাই স্কোরিং ম্যাচ হয়নি। বিশ্বকাপেও সেই ধারাই অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা প্রবল।’ বলে জানান অজি অলরাউন্ডার।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।