কোনো বিশ্বকাপের ফাইনাল হারাই বড় যন্ত্রণাদায়ক, সেখানে কাউকে যদি ছয় বছরে তিনটি ফাইনাল হারের কষ্ট সহ্য করতে হয়, তাহলে তার পক্ষে এর থেকে খারাপ হয়তোই কিছু হয়। কিন্তু ঠিক অভিজ্ঞতাটার মধ্যে দিয়েই যেতে হচ্ছে কেন উইলিয়ামসন, ট্রেন্ট বোল্টদের। বিগত ছয় বছরে এই নিয়ে তৃতীয়বার বিশ্বকাপের মঞ্চে ফাইনালে পৌঁছেও খালি হাতেই ফিরতে হচ্ছে নিউজিল্যান্ডকে।
এই যন্ত্রণা নিয়েই ম্যাচ শেষে সাংবাদিক সম্মেলনে আসেন নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন। তাঁর বেদনার মাঝেই পাশের ঘরে অজি দলের সেলিব্রেশনের আওয়াজ স্পষ্টতই তাঁর কানে ভেসে আসছিল। তবে বিচলিত না হয়ে স্বভাবিচত শান্ত ভঙ্গিমায় সম্মেলন শুরু করলেও এক রিপোর্টারের প্রশ্নে কিছুটা হলেও ক্ষিপ্ত হন কিউয়িদের ঠান্ডা মাথার অধিনায়ক। তিনটি ফাইনাল হার নিয়ে রিপোর্টার প্রশ্ন করতেই তাকে মাঝপথে থামিয়ে কেন বলেন, ‘বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের খেতাব জয়ের কথা বলছেন না কেন?’
তারপর কিউয়ি অধিনায়ক নাগাড়ে ফাইনাল পরাজয়ের বিষয়ে বলেন, ‘যখন আমরা খেলা শুরু করি, তখন খেলায় যে হার ও জিত দুটোই আছে, সেটা জেনেই শুরু করি। পরাজয় তো যে কোনোদিনই হতে পারে। আমরা যদি গোটা টুর্নামেন্টে দলের পারফরম্যান্স দেখি তাহলে যে ধরনের ক্রিকেট আমরা খেলেছি, তা নিয়ে আমরা খুবই গর্বিত। ফাইনালে সবকিছু হতে পারে। ম্যাচ জিতলে অবশ্যই ভাল লাগত। তবে অস্ট্রেলিয়া খুবই ভাল খেলেছে এবং সঠিকভাবেই পাশের ঘর থেকে ওদের সেলিব্রেশনের আওয়াজ আসছে। ওরা গোটা টুর্নামেন্ট ভাল খেলেছে।’
কোনো বিশ্বকাপের ফাইনাল হারাই বড় যন্ত্রণাদায়ক, সেখানে কাউকে যদি ছয় বছরে তিনটি ফাইনাল হারের কষ্ট সহ্য করতে হয়, তাহলে তার পক্ষে এর থেকে খারাপ হয়তোই কিছু হয়। কিন্তু ঠিক অভিজ্ঞতাটার মধ্যে দিয়েই যেতে হচ্ছে কেন উইলিয়ামসন, ট্রেন্ট বোল্টদের। বিগত ছয় বছরে এই নিয়ে তৃতীয়বার বিশ্বকাপের মঞ্চে ফাইনালে পৌঁছেও খালি হাতেই ফিরতে হচ্ছে নিউজিল্যান্ডকে।
এই যন্ত্রণা নিয়েই ম্যাচ শেষে সাংবাদিক সম্মেলনে আসেন নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন। তাঁর বেদনার মাঝেই পাশের ঘরে অজি দলের সেলিব্রেশনের আওয়াজ স্পষ্টতই তাঁর কানে ভেসে আসছিল। তবে বিচলিত না হয়ে স্বভাবিচত শান্ত ভঙ্গিমায় সম্মেলন শুরু করলেও এক রিপোর্টারের প্রশ্নে কিছুটা হলেও ক্ষিপ্ত হন কিউয়িদের ঠান্ডা মাথার অধিনায়ক। তিনটি ফাইনাল হার নিয়ে রিপোর্টার প্রশ্ন করতেই তাকে মাঝপথে থামিয়ে কেন বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের খেতাব জয়ের কথা মনে করিয়ে দেন।
তারপর কিউয়ি অধিনায়ক নাগাড়ে ফাইনাল পরাজয়ের বিষয়ে বলেন, যখন আমরা খেলা শুরু করি, তখন খেলায় যে হার ও জিত দুটোই আছে, সেটা জেনেই শুরু করি। পরাজয় তো যে কোনোদিনই হতে পারে। আমরা যদি গোটা টুর্নামেন্টে দলের পারফরম্যান্স দেখি তাহলে যে ধরনের ক্রিকেট আমরা খেলেছি, তা নিয়
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।