আইপিএলে খেলতে গিয়ে মহম্মদ সিরাজের ইনসুইং বন্ধ হয়ে গেলে, তিনি আউট সুইং শুরু করেন। ওবল সুইং শুরু করেন। আর তাতেই বাজিমাত করেন মহম্মদ সিরাজ। সিরাজ স্বীকার করেছেন, তাঁর বল বেশির ভাগ সময়ে সিম হয়। আর ওবল সিমের উপর তিনি বেশি উইকেট নিয়েছেন বলে, এটা তাঁর অন্যতম সেরা অস্ত্র হয়ে উঠেছে।
সিরাজ সাংবাদিকদের বলেওছেন, ‘আমার বল বেশির ভাগ সময়ে সিম হয়। আর ওবল সিমের উপর আমি বেশি বিশ্বাস করি। কারণ আমি এই ভাবে বল করে অনেক উইকেট নিয়েছি।’
এর সঙ্গেই তিনি যোগ করেছেন, ‘আমি আইপিএল থেকে ওবল সিম করা চালু করি। অনূর্ধ্ব-১৯ যখন খেলতাম, তখন ইনসুইং খুব ভালো হত। কিন্তু আইপিএলে খেলতে আসার পর ইনসুইং বন্ধ হয়ে আউট সুইং করা শুরু হয়। তখন আমি এই ওবল সিম করা শুরু করি।’
ম্যাচের লাইভ আপডেট পেতে ক্লিক করুন এখানে:
প্রথম ইনিংসে ঋষভ পন্তের ১৪৬ (১১১ বলে) এবং রবীন্দ্র জাদেজার ১০৪ রানের (১৯৪ বলে) সুবাদে ভারত ৪১৬ রানের বড় স্কোর করে। জবাবে মহম্মদ সিরাজ (৪ উইকেট) এবং জসপ্রীত বুমরাহের (৩ উইকেট) দাপটে ২৮৪ রানে গুড়িয়ে যায় ইংল্যান্ড। তবে জনি বেয়ারস্টো ১০৬ রান করে কিছুটা ভরসা জুগিয়েছিলেন।
আরও পড়ুন: ভারতের বিরুদ্ধে ৩০০-র উপর রান তাড়া করে জিতেছে শুধু অজিরা,ইতিহাস বদলাবে ইংল্যান্ড?
দ্বিতীয় ইনিংসে অবশ্য ভারতীয় ব্যাটারদের অবস্থা তথৈবচ। বেন স্টোকস (৪ উইকেট), স্টুয়ার্ড ব্রড (২ উইকেট) এবং ম্যাথিউ পটসদের (২ উইকেট) দাপটে ভারতের ইনিংস ২৪৫ রানে গুটিয়ে যায়।
একমাত্র চেতেশ্বর পূজারা ৬৬ এবং ঋষভ পন্ত ৫৭ রান করেছেন। বাকিদের অবস্থা তথৈবচ। তৃতীয় সর্বোচ্চ রান রবীন্দ্র জাদেজার। মাত্র ২৩ করেছেন তিনি। বাকিদের রান ২০-র গণ্ডিও টপকায়নি।
তবে প্রথম ইনিংসে এগিয়ে থাকার সুবাদে ভারত ৩৭৭ রানের লিড পায়। ইংল্যান্ড ৩৭৮ রান করলেই ম্যাচ জিতে যাবে। যেটা ব্রিটিশ ক্রিকেটারদের কাছে খুব কঠিন বিষয় নয়। বরং ইংল্যান্ডের ১০ উইকেট ফেলাটা ভারতের কাছে বড় চ্যালেঞ্জের।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।