গাব্বার দূর্গে অস্ট্রেলিয়াকে বিধ্বস্ত করে টেস্ট সিরিজ জিতেছে ভারত। এবার টিম ইন্ডিয়া সেঞ্চুরিয়নে মুখোমুখি দক্ষিণ আফ্রিকার। সুপারস্পোর্ট পার্কে দক্ষিণ আফ্রিকা ২৬টি টেস্টের মধ্যে জয় তুলে নিয়েছে ২১টি ম্যাচে। হেরেছে মাত্র ২টি টেস্ট। ড্র হয়েছে ৩টি ম্যাচ। কোনও একটি মাঠে নির্দিষ্ট কোনও দলের সাফল্যের নিরিখে সেঞ্চুরিয়নকে দক্ষিণ আফ্রিকার দূর্গ বলা মোটেও ভুল হবে না। সেদিক থেকে ভারতের সামনে সিরিজের শুরুতেই কঠিন চ্যালেঞ্জ অপেক্ষা করে রয়েছে নিশ্চিত।
প্রথম দিনের শেষে ভারত ২৭২/৩
প্রথম দিনের শেষে টিম ইন্ডিয়া নির্ধারিত ৯০ ওভারে ৩ উইকেটের বিনিময়ে ২৭২ রান তুলেছে। লোকেশ রাহুল ১৭টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ২৪৮ বলে ১২২ রান করে অপরাজিত রয়েছেন। অজিঙ্কা রাহানে ৮টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৮১ বলে ৪০ রান করে নট-আউট রয়েছেন। দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে ৩টি উইকেটই নিয়েছেন লুঙ্গি এনগিদি।
২৫০ টপকাল ভারত
৮১ ওভারে ভারত প্রথম ইনিংসে দলগত ২৫০ রান টপকে যায়। ৮১ ওভার শেষে ভারতের স্কোর ২৫১/৩। লোকেশ রাহুল ১১০ রান করেছেন। ব্যক্তিগত ৩২ রানে ব্যাট করছেন অজিঙ্কা রাহানে।
সেঞ্চুরি লোকেশ রাহুলর
৭৭.৫ ওভারে কেশব মহারাজের বলে চার মেরে ব্যক্তিগত শতরান পূর্ণ করেন লোকেশ রাহুল। ১৪টি তার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ২১৮ বলে শতরানের গণ্ডি টপকে যান লোকেশ। টেস্ট কেরিয়ারে এটি তাঁর ৭ নম্বর শতরান। ভারত ৭৮ ওভারে ৩ উইকেটের বিনিময়ে ২৭৮ রান তুলেছে। অজিঙ্কা রাহানে ২৫ রানে ব্যাট করছেন।
৭৫ ওভারে টিম ইন্ডিয়া ২২৭/৩
৭৫ ওভার শেষে টিম ইন্ডিয়া তাদের প্রথম ইনিংসে ৩ উইকেটের বিনিময়ে ২২৭ রান সংগ্রহ করেছে। ২০৯ বলে ৯৭ রান করেছেন লোকেশ রাহুল। ২৯ বলে ২১ রান করেছেন অজিঙ্কা রাহানে।
কোহলি আউট
ভারতীয় শিবিরে তৃতীয়বার ধাক্কা দিলেন লুঙ্গি এনগিদি। ৬৮.২ ওভারে তিনি ফিরিয়ে দিলেন ভারত অধিনায়ক বিরাট কোহলিকে। ৪টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৯৪ বলে ৩৫ রান করে স্লিপে মাল্ডারের হাতে ধরা পড়েন বিরাট। ভারত ১৯৯ রানে ৩ উইকেট হারায়। ক্রিজে নতুন ব্যাটসম্যান অজিঙ্কা রাহানে। ক্রিজে এসে দ্বিতীয় বলেই বাউন্ডারি মারেন রাহানে। ভারত ৬৯তম ওভারে দলগত ২০০ রানের গণ্ডি টপকে যায়। ভারতের স্কোর ২০৩/৩।
৬৪ ওভারে ভারত ১৮৩/২
প্রথম ইনিংসে ৬৪ ওভার ব্যাট করে টিম ইন্ডিয়া ২ উইকেটের বিনিময়ে ১৮৩ রান তুলেছে। ১৮৬ বলে ৭৮ রান করেছেন লোকেশ রাহুল। ৭৮ বলে ৩৩ রান করে অপরাজিত রয়েছেন বিরাট কোহলি।
চায়ের বিরতিতে ভারত ১৫৭/২
প্রথম দিনের চায়ের বিরতিতে টিম ইন্ডিয়া ২ উইকেটের বিনিময়ে ১৫৭ রান তুলেছে। বিরাট কোহলি ২টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৫৪ বলে ১৯ রান করেছেন। লোকেশ রাহুল ১১টি বাউন্ডারির সাহায্যে ১৬৬ বলে ৬৮ রান করে অপরাজিত রয়েছেন।
১৫০ টপকাল ভারত
৫৬তম ওভারে ভারত প্রথম ইনিংসে ২ উইকেট হারিয়ে দলগত ১৫০ রান টপকে যায়। ৫৬ ওভার শেষে টিম ইন্ডিয়ার স্কোর ২ উইকেটে ১৫২ রান। লোকেশ রাহুল ১৬৩ বলে ৬৩ রান করেছেন। বিরাট কোহলি অপরাজিত রয়েছেন ৫১ বলে ১৯ রান করে।
৫০ ওভারে ভারত ১৪২/২
৫০ ওভার শেষে টিম ইন্ডিয়া তাদের প্রথম ইনিংসে ২ উইকেটের বিনিময়ে ১৪২ রান তুলেছে। ইতিমধ্যেই ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেছেন লোকেশ রাহুল। তিনি ১৪৭ বলে ৫৯ রানে অপরাজিত রয়েছেন। বিরাট কোহলি ৩১ বলে ১৩ রান করে নট-আউট রয়েছেন।
পূজারা আউট
মায়াঙ্ক আগরওয়ালকে ফেরানোর ঠিক পরের বলেই লুঙ্গি এনগিদি তুলে নেন সদ্য ক্রিজে আসা চেতেশ্বর পূজারার উইকেট। ৪০.৩ ওভারে খাতা খোলার আগেই পিটারসেনের হাতে ধরে পড়েন পূজারা। ভারত ১১৭ রানের মাথায় ২ উইকেট হারায়। ক্রিজে নতুন ব্যাটসম্যান বিরাট কোহলি।
মায়াঙ্ক আউট
৪০.২ ওভারে লুঙ্গি এনগিদির বলে এলবিডব্লিউ হয়ে সাজঘরে ফেরেন মায়াঙ্ক আগরওয়াল। প্রাথমিকভাবে আম্পায়ার বোলারের আবেদনে সাড়া দেননি। তবে রিভিউ নিয়ে সাফল্য পায় দক্ষিণ আফ্রিকা। মায়াঙ্ক ৯টি বাউন্ডারির সাহায্যে ১২৩ বলে ৬০ রান করে ক্রিজ ছাড়েন। ভারত দলগত ১১৭ রানে প্রথম উইকেট হারায়। ক্রিজে নতুন ব্যাটসম্যান চেতেশ্বর পূজারা।
১০০ টপকাল ভারত
প্রথম ইনিংসে ৩৫তম ওভারে কোনও উইকেট না হারিয়ে দলগত ১০০ রান টপকে গেল টিম ইন্ডিয়া। ৩৫ ওভার শেষে টিম ইন্ডিয়ার স্কোর ১০১/০। মায়াঙ্ক আগরওয়াল ১০৯ বলে ৫৬ রান করেছেন। ১০৩ বলে ৩৫ রান করেছেন লোকেশ রাহুল।
হাফ-সেঞ্চুরি আগরওয়ালের
লাঞ্চের বিরতির ঠিক পরেই ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন মায়াঙ্ক আগরওয়াল। তিনি ২৯.১ ওভারে জানসেনের বলে বাউন্ডারি মেরে ৫০ রানের গণ্ডি টপকে যান। ৮টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৮৯ বলে ব্যক্তিগত অর্ধশতরান পূর্ণ করেন মায়াঙ্ক। ভারত ৩০ ওভারে কোনও উইকেট না হারিয়ে ৯০ রান তুলেছে।
লাঞ্চে ভারত ৮৩/০
প্রথম দিনের প্রথম সেশনে কোনও উইকেট হারায়নি ভারত। লাঞ্চে টিম ইন্ডিয়া বিনা উইকেটে ৮৩ রান তুলেছে। ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরির দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে রয়েছেন মায়াঙ্ক আগরওয়াল। তিনি ৭টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৮৪ বলে ৪৬ রান করেছেন। ৪টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৮৪ বলে ২৯ রান করে অপরাজিত রয়েছেন লোকেশ রাহুল।
২৫ ওভারে টিম ইন্ডিয়া ৭১/০
২৫ ওভার শেষে ভারত তাদের প্রথম ইনিংসে কোনও উইকেট না হারিয়ে ৭১ রান তুলেছে। ৭৫ বলে ৪৩ রান করেছেন মায়াঙ্ক আগরওয়াল। তিনি ৭টি চার মেরেছেন। ৭৫ বলে ২৪ রান করেছেন লোকেশ রাহুল। তিনি ৩টি চার মেরেছেন।
৫০ টপকাল ভারত
১৮তম ওভারে জানসেনকে পরপর ২টি বাউন্ডারি মেরে ভারতকে দলগত ৫০ রানের গণ্ডি পার করান মায়াঙ্ক আগরওয়াল। ১৮ ওভার শেষে টিম ইন্ডিয়া বিনা উইকেটে ৫২ রান তুলেছে। মায়াঙ্ক ৫৫ বলে ৩৬ রান করেছেন। তিনি ৬টি বাউন্ডারি মেরেছেন। লোকেশ রাহুল ৫৩ বলে ১৬ রান করে অপরাজিত রয়েছেন। তিনি ২টি চার মেরেছেন।
ভারত ১৫ ওভারে ৪২/০
প্রথম ঘণ্টার খেলা অতিক্রান্ত। নির্বিঘ্নেই প্রথম ঘণ্টায় প্রোটিয়া বোলারদের মোকাবিলা করে টিম ইন্ডিয়ার দুই ওপেনার। ভারত ১৫ ওভার শেষে কোনও উইকেট না হারিয়ে ৪২ রান তুলেছে। মায়াঙ্ক আগরওয়াল ৪২ বলে ২৬ রান করেছেন। লোকেশ রাহুল অপরাজিত রয়েছেন ৪৮ বলে ১৬ রান করে।
তুলনায় আগ্রাসী মায়াঙ্ক
বক্সিং ডে টেস্টের প্রথম ১০ ওভারে ভারত কোনও উইকেট না হারিয়ে ৩২ রান তুলেছে। লোকেশ রাহুল ১টি বাউন্ডারির সাহায্যে ২৯ বলে ৯ রান করেছেন। ৪টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৩১ বলে ২৩ রান করেছেন মায়াঙ্ক আগরওয়াল।
ভারত ৫ ওভারে ৮/০
সতর্ক শুরু টিম ইন্ডিয়ার। তারা ম্যাচের প্রথম ৫ ওভারে কোনও উইকেট না হারিয়ে ৮ রান তুলেছে। লোকেশ রাহুল ১৮ বল খেলে এখনও খাতা খোলেননি। ১২ বলে ১টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৮ রান করেছেন মায়াঙ্ক।
ম্যাচ শুরু
ভারতের হয়ে প্রথম ইনিংসে ওপেন করতে নামেন লোকেশ রাহুল ও মায়াঙ্ক আগরওয়াল। দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে নতুন বলে দৌড় শুরু করেন কাগিসো রাবাদা। ২০০০ সালের পর জন্মানো প্রথম প্রোটিয়া ক্রিকেটার হিসেবে টেস্ট অভিষেক হয় মার্কো জানসেনের। ভারত প্রথম ওভারে কোনও রান সংগ্রহ করেনি। ৬টি বল খেলেন লোকেশ রাহুল।
দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম একাদশ
ডিন এলগার (ক্যাপ্টেন), এডেম মার্করাম, কিগান পিটারসেন, রাসি ভ্যান ডার দাসেন, তেম্বা বাভুমা, কুইন্টন ডি'কক (উইকেটকিপার), উইয়ান মাল্ডার, মার্কো জানসেন, কেশব মহারাজ, কাগিসো রাবাদা ও লুঙ্গি এনগিদি।
ভারতের প্রথম একাদশ
লোকেশ রাহুল (ভাইস ক্যাপ্টেন), মায়াঙ্ক আগরওয়াল, চেতেশ্বর পূজারা, বিরাট কোহলি (ক্যাপ্টেন), অজিঙ্কা রাহানে, ঋষভ পন্ত (উইকেটকিপার), রবিচন্দ্রন অশ্বিন, শার্দুল ঠাকুর, মহম্মদ শামি, মহম্মদ সিরাজ ও জসপ্রীত বুমরাহ।
বাদ পড়লেন শ্রেয়স
ঘরের মাঠে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে অভিষেক টেস্ট সিরিজে দুর্দান্ত পারফর্ম্যান্স করে দেখালেও দক্ষিণ আফ্রিকা সফরের প্রথম টেস্টের প্রথম একাদশে জায়গা হল না শ্রেয়স আইয়ারের। বদলে চেতেশ্বর পূজারা ও অজিঙ্কা রাহানের অভিজ্ঞ জুটির উপরেই ভরসা রাখে ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্ট। ঋষভ পন্ত ফিরে আসায় মাঠের বাইরে চলে যেতে হয় ঋদ্ধিমান সাহাকে। ভারতীয়-এ দলের হয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে ভালো খেললেও প্রথম টেস্ট সুযোগ পেলেন না হনু
টস জিতল ভারত
সেঞ্চুরিয়নে টস-ভাগ্য সঙ্গ দিল টিম ইন্ডিয়ার। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে সিরিজের প্রথম টেস্টে টস জিতে ভারত অধিনায়ক বিরাট কোহলি প্রথমে ব্যট করার সিদ্ধান্ত নেন। সুতরাং সুপারস্পোর্ট পার্কে টস হেরে শুরুতে বোলিং দক্ষিণ আফ্রিকার।
ঘরের মাঠে দক্ষিণ আফ্রিকার সাম্প্রতিক ফলাফল
শেষ তিনটি হোম সিরিজের ৮টি টেস্টের মধ্যে দক্ষিণ আফ্রিকা ৫টি ম্যাচে পরাজিত হয়েছে। তিনটির মধ্যে ২টি সিরিজ খোয়াতে হয়েছে তাদের। পেস সহায়ক পরিবেশে কোহলির সাহসী সিদ্ধান্ত বলা যায়।
সেঞ্চুরিয়নে দক্ষিণ আফ্রিকার রেকর্ড
সেঞ্চুরিয়নের সুপারস্পোর্ট পার্কে দক্ষিণ আফ্রিকা ২৬টি টেস্টের মধ্যে জয় তুলে নিয়েছে ২১টি ম্যাচে। হেরেছে মাত্র ২টি টেস্ট। ড্র হয়েছে ৩টি ম্যাচ। কোনও একটি মাঠে নির্দিষ্ট কোনও দলের সাফল্যের নিরিখে সেঞ্চুরিয়নকে দক্ষিণ আফ্রিকার দূর্গ বলা মোটেও ভুল হবে না। কেননা, এই মাঠে দক্ষিণ আফ্রিকার জয়ের শতকরা হার ৮০.৭৭ শতাংশ। ভারত সুপারস্পোর্ট পার্কে ২০১০ ও ২০১৮ সালে যে দু'টি টেস্ট খেলেছে, দু'টিতেই হারতে হয়েছে তাদের।
দক্ষিণ আফ্রিকায় ভারতের রেকর্ড
ভারত এখনও পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকায় ৭টি টেস্ট সিরিজ খেলেছে। একমাত্র ২০১০-১১ সালে তিন ম্যাচের সিরিজ ১-১ ড্র করা ছাড়া বাকি ৬টি সিরিজে হারতে হয়েছে টিম ইন্ডিয়াকে।
১৯৯২-৯৩: ৪ ম্যাচের সিরিজে ভারত হারে ০-১ ব্যবধানে।
১৯৯৬-৯৭: ৩ ম্যাচের সিরিজে ভারত পরাজিত হয় ০-২ ব্যবধানে।
২০০১-০২: ২ ম্যাচের সিরিজে ভারত হারে ০-১ ব্যবধানে।
২০০৬-০৭: ৩ ম্যাচের সিরিজে ভারত হার মানে ১-২ ব্যবধানে।
২০১০-১১: ৩ ম্যাচের সিরিজ ভারত ড্র করে ১-১ ব্যবধানে।
২০১৩-১৪: ২ ম্যাচের সিরিজে ভারত হার মানে ০-১ ব্যবধানে।
২০১৭-১৮: ৩ ম্যাচের সিরিজে ভারত হার মানে ১-২ ব্যবধানে।
সুতরাং, দক্ষিণ আফ্রিকায় ভারত ২০টি টেস্টের মধ্যে জিতেছে মাত্র ৩টি টেস্ট। হেরেছে ১০টি টেস্ট। ড্র করেছে ৭টি টেস্ট।
কোহলিদের সামলে চ্যালেঞ্জ ইতিহাস গড়ার
একমাত্র দেশ হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকায় ভারত কখনও টেস্ট সিরিজ জেতেনি। ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড থেকে টেস্ট সিরিজ জিতে দেশে ফিরলেও SENA দেশের মধ্যে প্রোটিয়া সফরের অভিজ্ঞতা নিতান্ত তিক্ত ভারতের। সেদিক থেকে দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রথমবার টেস্ট সিরিজ জেতা কোহলিদের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ নিশ্চিত। ইতিহাস গড়তে হলে ভারতকে সেই কাজটাই করে দেখাতে হবে, যে হার্ডলটা তারা কখনও টপকাতে পারেনি।