কুইন্স পার্ক ওভালের হাই স্কোরিং প্রথম ওয়ান ডে ম্যাচে উত্তেজক জয় তুলে নেয় ভারত। এবার পোর্ট অফ স্পেনেই রুদ্ধশ্বাস দ্বিতীয় ওয়ান ডে ম্যাচে জয় ছিনিয়ে নিয়ে এক ম্যাচ বাকি থাকতেই তিন ম্যাচের ওয়ান ডে সিরিজ জয় নিশ্চিত করে টিম ইন্ডিয়া। সিরিজের তৃতীয় তথা শেষ ওয়ান ডে ম্যাচটি নিছক নিয়ম রক্ষার লড়াইয়ে পরিণত হয়।
ম্যাচের সেরা অক্ষর
বল হাতে ১টি উইকেট নেওয়া ছাড়াও ৩টি চার ও ৫টি ছক্কার সাহায্যে ৩৫ বলে অপরাজিত ৬৪ রানের ম্যাচ জেতানো ইনিংস খেলে ম্যাচের সেরা ক্রিকেটার নির্বাচিত হন অক্ষর প্যাটেল।
টানা একডজন সিরিজ জয়
২০০৭ থেকে এপর্যন্ত গত দেড় দশকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে ঘরে-বাইরে টানা ১২টি ওয়ান ডে সিরিজ জিতল ভারত। সিরিজের তৃতীয় তথা শেষ ওয়ান ডে ম্য়াচটি নিছক নিয়ম রক্ষার লড়াইয়ে পরিণত হয়।
ছক্কা হাঁকিয়ে ম্যাচ জেতালেন অক্ষর
শেষ ওভারে মায়ের্সের প্রথম বলে কোনও রান নিতে পারেননি অক্ষর। দ্বিতীয় বলে তিনি ১ রান নেন। তৃতীয় বলে সিঙ্গল নেন সিরাজ। সুতরাং, জিততে শেষ ৩ বলে ৬ রান দরকার ছিল ভারতের। চতুর্থ বলে ছক্কা হাঁকিয়ে টিম ইন্ডিয়ার জয় নিশ্চিত করেন অক্ষর প্যাটেল। ওয়েস্ট ইন্ডিজের ৬ উইকেটে ৩১১ রানের জবাবে ভারত ৪৯.৫ ওভারে ৮ উইকেট ৩১২ রান তুলে ম্যাচ জিতে যায়। ২ বল বাকি থাকতে ২ উইকেটের রুদ্ধশ্বাস জয়ে টিম ইন্ডিয়া ১ ম্যাচ বাকি থাকতেই ৩ ম্যাচের ওয়ান ডে সিরিজ জয় নিশ্চিত করে। ৩টি চার ও ৫টি ছক্কার সাহায্যে ৩৫ বলে ৬৪ রান করে অপরাজিত থাকেন অক্ষর প্যাটেল।
আবেশ খান আউট
৪৮.৬ ওভারে সিলসের বলে ব্রুকসের হাতে ধরা পড়েন আবেশ খান। তিনি ২টি বাউন্ডারির সাহায়্যে ১২ বলে ১০ রান করেন। ভারত ৩০৪ রানে ৮ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন মহম্মদ সিরাজ। জয়ের জন্য শেষ ওভারে ভারতের দরকার ৮ রান। অক্ষর প্যাটেল ৫৭ রানে ব্যাট করছেন।
২ ওভারে ভারতের দরকার ১৫ রান
জয়ের জন্য শেষ ২ ওভারে ভারতের দরকার ১৫ রান। ৪৮ ওভারে টিম ইন্ডিয়া ৭ উইকেট হারিয়ে ২৯৭ রান তুলেছে। অক্ষর ৫৫ ও আবেশ ৫ রানে ব্যাট করছেন।
২৭ বলে হাফ-সেঞ্চুরি অক্ষরের
৩টি চার ও ৪টি ছক্কার সাহায্যে ২৭ বলে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন অক্ষর প্যাটেল। ৪৭ তম ওভারে শেফার্ডের প্রথম ২টি বলে পরপর বাউন্ডারি মারেন প্যাটেল। ওভারের চতুর্থ বলে চার মারেন আবেশ খান। ৪৭ ওভার শেষে ভারতের স্কোর ৭ উইকেটে ২৯৩। অক্ষর ৫৩ রানে ব্যাট করছেন।
শার্দুল আউট
৪৫.৫ ওভারে জোসেফের বলে ব্রুকসের হাতে ধরা পড়েন শার্দুল ঠাকুর। ৬ বল খেলে ৩ রান করেন তিনি। ভারত ২৮০ রানে ৭ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন আবেশ খান। অক্ষর ২৫ বলে ৪৪ রানে ব্যাট করছেন।
দীপক হুডা আউট
৪৪.১ ওভারে আকিল হোসেনের বলে হেডেন ওয়ালসের হাতে ধরা পড়েন দীপক হুডা। ২টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৩৬ বলে ৩৩ রান করেন তিনি। ভারত ২৫৬ রানে ৬ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন শার্দুল ঠাকুর। ৪৫ ওভারে টিম ইন্ডিয়ার স্কোর ৬ উইকেটে ২৬৪ রান। জয়ের জন্য ভারতের দরকার ৫ ওভারে ৪৮ রান। অক্ষর প্যাটেল ৩৭ রানে ব্যাট করছেন।
২ ওভারে ২৫ রান তুলল ভারত
জয়ের জন্য শেষ ১০ ওভারে ১০০ রান দরকার ছিল ভারতের। তবে তারা ৪১ ও ৪২তম ওভার মিলিয়ে মোট ২৫ রান সংগ্রহ করে। ৪১তম ওভারে আকিল হোসেন ১১ রান খরচ করেন। ১টি ছক্কা মারেন অক্ষর। ২১তম ওভারে ১৪ রান দেন শেফার্ড। ১টি ছক্কা মারেন অক্ষর ও ১টি চার মারেন হুডা। ভারতের স্কোর ৫ উইকেটে ২৩৭ রান। হুডা ২৫ ও অক্ষর ২০ রানে ব্যাট করছেন।
১০ ওভারে ভারতের দরকার ১০০ রান
জয়ের জন্য শেষ ১০ ওভারে ভারতের দরকার ঠিক ১০০ রান। তারা ৪০ ওভারে ৫ উইকেটের বিনিময়ে ২১২ রান সংগ্রহ করেছে। হুডা ১৮ ও অক্ষর প্যাটেল ৪ রানে ব্যাট করছেন।
রান-আউট স্যামসন
ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করার পরেই দুর্ভাগ্যজনক রান-আউট হয়ে মাঠ ছাড়তে হল সঞ্জু স্যামসনকে। ৩৮.৪ ওভারে সাজঘরে ফেরেন তিনি। ৩টি চার ও ৩টি ছক্কার সাহায্যে ৫১ বলে ৫৪ রান করেন স্যামসন। ভারত ২০৫ রানে ৫ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন অক্ষর প্যাটেল।
হাফ-সেঞ্চুরি স্যামসনের
চাপের মুখে অনবদ্য হাফ-সেঞ্চুরি সঞ্জ স্যামসনের। ৩টি চার ও ৩টি ছক্কার সাহায্যে ৪৭ বলে ব্যক্তিগত অর্ধশতরান পূর্ণ করেন সঞ্জু। ভারত ৩৮ ওভারে ৪ উইকেটের বিনিময়ে ২০২ রান তুলেছে। স্যানসন ৫৩ ও হুডা ১৩ রানে ব্যাট করছেন।
১৫ ওভারে ভারতের দরকার ১২৫ রান
৩৫ ওবার শেষে টিম ইন্ডিয়া ৪ উইকেটের বিনিময়ে ১৮৭ রান সংগ্রহ করেছে। সুতরাং, জয়ের জন্য শেষ ১৫ ওভারে ভারতের দরকার ১২৫ রান। ৪২ বলে ৪৫ রান করেছেন সঞ্জু স্যামসন। ৯ বলে ৭ রান করেছেন দীপক হুডা।
শ্রেয়সকে ফেরালেন জোসেফ
৩২.৬ ওভারে জোসেফের বলে এলবিডব্লিউ হয়ে সাজঘরে ফেরেন শ্রেয়স আইয়ার। রিভিউ নিয়েও বাঁচতে পারেননি তিনি। সাজঘরে ফেরার আগে ৪টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ৭১ বলে ৬৩ রানের লড়াকু ইনিংস খেলেন আইয়ার। ভারত ১৭৮ রানে ৪ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন দীপক হুডা।
হাফ-সেঞ্চুরি শ্রেয়সের
৪টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৫৭ বলে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন শ্রেয়স আইয়ার। মায়ের্সের ওভারে আইয়ার ১টি চার ও ১টি ছক্কা মারেন। ১টি বাউন্ডারি মারেন সঞ্জু স্যামসন। ৩০তম ওভারে মোট ১৬ রান ওঠে। ৩০ ওভার শেষে ভারতের স্কোর ৩ উইকেটে ১৬২ রান। শ্রেয়স ৪টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ৫৭ রান করেছেন। ২টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ৩৩ রান করেছেন স্যামসন।
ব্যাট চালাচ্ছেন স্যামসনরা
২৫ ওভারে ভারতের স্কোর ৩ উইকেটে ১২৪ রান। ২০ বলে ২২ রান করেছেন স্যামসন। ৪২ বলে ৩১ রান করেছেন শ্রেয়স আইয়ার।
১০০ টপকাল ভারত
দলগত ১০০ রানের গণ্ডি টপকাতেই ২৩ ওভার লেগে গেল ভারতের। টিম ইন্ডিয়ার স্কোর ৩ উইকেটে ১০৪ রান। ৩৫ বলে ২৪ রান করেছেন শ্রেয়স আইয়ার। তিনি ১টি চার মেরেছেন। স্যামসন ১টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ১৫ বলে ১৩ রান করে অপরাজিত রয়েছেন।
সূর্যকুমার আউট
১৭.২ ওভারে মায়ের্সের বলে বোল্ড হয়ে সাজঘরে ফেরেন সূর্যকুমার যাদব। ১টি ছক্কার সাহায্যে ৮ বলে ৯ রান করেন তিনি। ভারত ৭৯ রানে ৩ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন সঞ্জু স্যামসন। তিনি প্রথম বলেই চার মারেন। ১৮ ওভারে ভারতের স্কোর ৩ উইকেটে ৮৪ রান।
গিলকে ফেরালেন মায়ের্স
১৫.৪ ওভারে মায়ের্সের বলে তাঁর হাতেই ফিরতি ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফেরেন শুভমন গিল। ৫টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৪৯ বলে ৪৩ রান করেন তিনি। ভারত ৬৬ রানে ২ উইকেট হারায়। ব্যাট হাতে ক্রিজে আসেন সূর্যকুমার যাদব।
১৫ ওভারে ভারত ১ উইকেটে ৬৫
১৫ ওভারে ভারত ১ উইকেটের বিনিময়ে ৬৫ রান তুলেছে। শুভমন গিল ৪৮ বলে ৪৩ রান করেছেন। ১১ বলে ৮ রান করেছেন শ্রেয়স আইয়ার।
৫০ টপকাল ভারত
১২ ওভারে ভারত ১ উইকেট হারিয়ে ৫৪ রান সংগ্রহ করেছে। শুভমন গিল ৩৮ বলে ৩৭ রান করেছেন। ৩ বলে ৪ রান করেছেন শ্রেয়স আইয়ার।
ধাওয়ান আউট
১০.৬ ওভারে রোমারিও শেফার্ডের বলে মায়ের্সের হাতে ধরা পড়েন শিখর ধাওয়ান। তিনি মোটেও স্বস্তিতে ছিলেন না। ৩১ বলে খেলে মাত্র ১৩ রান করেন ভারত অধিনায়ক। তিনি কোনও বাউন্ডারি মারতে পারেননি। ভারত ৪৮ রানে ১ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন শ্রেয়স আইয়ার।
বৃষ্টির বাধা টপকে ম্যাচ শুরু
বৃষ্টির বাধা টপকে পুনরায় ম্যাচ শুরু হয়। ১০ ওভার শেষে ভারতের সংগ্রহ বিনা উইকেটে ৪২ রান। জয়ের জন্য ৪০ ওভারে টিম ইন্ডিয়ার দরকার ২৭০ রান।
বৃষ্টিতে ম্য়াচ সাময়িকভাবে বন্ধ
৯.৪ ওভার খেলা হওয়ার পরে বৃষ্টিতে ম্যাচ সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে যায়। ভারত কোনও উইকেট না হারিয়ে ৪১ রান তুলেছে। শুভমন গিল ৩টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৩২ বলে ৩০ রান করেছেন। ২৬ বলে ১১ রান করেছেন শিখর ধাওয়ান। তিনি কোনও বাউন্ডারি মারেননি।
আত্মবিশ্বাসী দেখাচ্ছে গিলকে
৬ ওভার শেষে ভারত কোনও উইকেট না হারিয়ে ২৯ রান সংগ্রহ করেছে। শুভমন গিল ৩টি বাউন্ডারির সাহায্যে ২১ বলে ২৪ রান করেছেন। ১৫ বলে ৫ রান করেছেন শিখর ধাওয়ান।
নিজের ও দলের খাতা খাতা খোলেন গিল
দ্বিতীয় ওভারে বল করতে আসেন জয়ডেন সিলস। ওভারে ৪ রান ওঠে। চতুর্থ বলে ২ রান নিয়ে খাতা খোলেন গিল। পরের বলে ফের ২ রান নেন তিনি। ২ ওভারে ভারতের স্কোর বিনা উইকেটে ৪ রান।
ভারতের রান তাড়া করা শুরু
শুভমন গিলকে নিয়ে ওপেন করতে নামেন ক্যাপ্টেন শিখর ধাওয়ান। বোলিং শুরু করেন আলজারি জোসেফ। প্রথম ওভারে কোনও রান ওঠেনি।
ভারতের দরকার ৩১২
ওয়েস্ট ইন্ডিজ নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৬ উইকেটের বিনিময়ে ৩১১ রানের বিশাল ইনিংস গড়ে তোলে। সুতরাং, জয়ের জন্য ভারতের দরকার ৩১২ রান। ২টি বাউন্ডারির সাহায্যে ১১ বলে ১৫ রান করেছেন রোমারিও শেফার্ড। ৪ বলে ৬ রান করেছেন আকিল হোসেন। সিরাজ ১০ ওভারে ৪৭ রান খরচ করেছেন। কোনও উইকেট পাননি।
হোপকে ফেরালেন শার্দুল
৪৮.৫ ওভারে শার্দুল ঠাকুরের বলে অক্ষর প্যাটেলের হাতে ধরা পড়েন শাই হোপ। ৮টি চার ও ৩টি ছক্কার সাহায্যে ১৩৫ বলে ১১৫ রান করে মাঠ ছাড়েন হোপ। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৩০০ রানে ৬ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন আকিল হোসেন। শার্দুল ৭ ওভারে ৫৪ রানের বিনিময়ে ৩টি উইকেট দখল করেন।
পাওয়েলকে ফেরালেন শার্দুল
৪৬.৪ ওভারে শার্দুলের বলে শ্রেয়সের হাতে ধরা পড়ে যান পাওয়েল। ১টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ১০ বলে ১৩ রান করে মাঠ ছাড়েন রোভম্যান। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২৮০ রানে ৫ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন রোমারিও শেফার্ড। ৪৭ ওভারে ক্যারিবিয়ানদের সংগ্রহ ৫ উইকেটে ২৮৫ রান। হোপ ১৩০ বলে ১১০ রান করেছেন।
শতরান পূর্ণ করলেন হোপ
৪৪.৪ ওভারে চাহালের বলে ছক্কা হাঁকিয়ে ব্যক্তিগত শতরান পূর্ণ করেন শাই হোপ। তিনি তিন অঙ্কে পৌঁছতে ১২৫টি বল খরচ করেন। তিনি পরের বলে ফের ছক্কা মারেন। ৪৫ ওভারে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সংগ্রহ ৪ উইকেটে ২৬৪ রান। ৮টি চার ও ৩টি ছক্কার সাহায্যে ১২৭ বলে ১০৭ রান করেছেন শাই হোপ।
পুরানকে ফেরালেন শার্দুল
৪৩.৪ ওভারে শার্দুল ঠাকুরের বলে বোল্ড হয়ে সাজঘরে ফেরেন নিকোলাস পুরান। ১টি চার ও ৬টি ছক্কার সাহায্যে ৭৭ বলে ৭৪ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলেন নিকোলাস। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৪৭ রানে ৪ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন রোভম্যান পাওয়েল।
হাফ-সেঞ্চুরি পুরানের
৪টি ছক্কার সাহায্যে ৬০ বলে ব্যক্তিগত অর্ধশতরান পূর্ণ করেন নিকোলাস পুরান। তিনি কোনও চার মারেননি। ৩৯ ওভারে ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্কোর ৩ উইকেটে ২১৬ রান। পুরান ৫২ ও হোপ ৮৭ রান ব্যাট করছেন।
২০০ টপকাল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
৩৮তম ওভারে দলগত ২০০ রানের গণ্ডি টপকে গেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ক্যারিবিয়ানদের স্কোর ৩ উইকেটে ২০২ রান। ১০৯ বলে ৮৬ রান করেছেন হোপ। ৫৬ বলে ৩৯ রান করেছেন পুরান।
১৫ ওভারের খেলা বাকি
৩৫ ওভারে ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্কোর ৩ উইকেটে ১৯১ রান। শাই হোপ ৮টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ১০৩ বলে ৮১ রান করেছেন। ৪৩ বলে ৩৪ রান করেছেন নিকোলাস পুরান।
১৫০ টপকাল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
২৮ ওভারে ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্কোর ৩ উইকেটে ১৫১ রান। ৮৮ বলে ৬৬ রান করেছেন শাই হোপ। ১৬ বলে ৯ রান করেছেন নিকোলাস পুরান।
লড়াই চালাচ্ছেন হোপ
অর্ধেক ইনিংস শেষ। ২৫ ওভার শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ১৪১ রান। শাই হোপ ৭৭ বলে ৬০ রান করেছেন। ৯ বলে ৫ রান করেছেন নিকোলাস পুরান।
কিংকে ফেরালেন চাহাল
২২.৫ ওভারে চাহালের বলে ধাওয়ানের হাতে ধরা পড়েন ব্র্যান্ডন কিং। ৫ বল খেলেও খাতা খুলতে পারেননি কিং। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৩০ রানে ৩ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন নিকোলাস পুরান।
ব্রুকসে ফেরালেন অক্ষর
২১.৩ ওভারে অক্ষর প্যাটেলের বলে শিখর ধাওয়ানের হাতে ধরা পড়েন ব্রুকস। ৫টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৩৬ বলে ৩৫ রান করে মাঠ ছাড়েন ব্রুকস। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১২৭ রানে ২ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন ব্র্যান্ডন কিং।
হাফ-সেঞ্চুরি হোপের
৫টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ৬৯ বলে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন শাই হোপ। নিজের ওয়ান ডে কেরিয়ারের ১০০তম ম্যাচ ব্যাট হাতে স্মরণীয় করে রাখলেন হোপ। ২১ ওভারে ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্কোর ১ উইকেটে ১২৭ রান। হোপ ৫১ ও ব্রুকস ৩৫ রানে ব্যাট করছেন।
২০ ওভারে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১ উইকেটে ১১৩
২০ ওভার শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্কোর ১ উইকেটে ১১৩ রান। শাই হোপ ৬৭ বলে ৪৪ রান করেছেন। ৩০ বলে ২৮ রান করেছেন ব্রুকস।
১০০ টপকাল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
১৭তম ওভারে দলগত ১০০ রানের গণ্ডি টপকে যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তাদের স্কোর ১ উইকেটে ১০১ রান। শাই হোপ ৪০ ও ব্রুকস ২০ রানে ব্যাট করছেন। হুডা ৪ ওভারে ১৬ ও চাহাল ১ ওভারে ২ রান খরচ করেছেন।
রানের গতিতে বাঁধ হুডার
ওয়েস্ট ইন্ডিজের রান তোলার গতিতে বাঁধ দিলেন দীপক হুডা। ১৫ ওভারে ক্যারিবিয়ানদের সংগ্রহ ১ উইকেটে ৯৪ রান। হোপ ৩৭ রানে ব্যাট করছেন। ব্রুকস অপরাজিত রয়েছেন ১৭ রানে। হুডা ৩ ওভারে ১১ রানের বিনিময়ে ১টি উইকেট নিয়েছেন।
মায়ের্সকে ফেরালেন হুডা
দশম ওভারে প্রথমবার বল করতে আসেন দীপক হুডা। তিনি প্রথম বলেই তুলে নেন ভয়ঙ্কর হয়ে ওটা কাইল মায়ের্সের উইকেট। নিজের বলেই ক্যারিবিয়ান ওপেনারের ফিরতি ক্যাচ ধরেন হুডা। ৬টি তার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ২৩ বলে ৩৯ রান করেন মায়ের্স। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৬৫ রানে ১ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন ব্রুকস। ১০ ওভারে ক্যারিবিয়ানদের সংগ্রহ ১ উইকেটে ৭১ রান। হোপ ২৬ রানে ব্যাট করছেন।
৫০ টপকাল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
অষ্টম ওভারে দলগত ৫০ রানের গণ্ডি টপকে গেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ৮ ওভার শেষে ক্যারিবিয়ানদের সংগ্রহ বিনা উইকেটে ৬৩ রান। শার্দুল ঠাকুরের প্রথম ওভারে ১৪ রান তোলে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। প্রথম ২ বলেই চার-ছক্কা মারেন মায়ের্স। তিনি ২১ বলে ৩৮ রান করেছেন। ২৭ বলে ২৪ রান করেছেন হোপ।
আবেশকে পেটাচ্ছেন দুই ওপেনার
অভিষেক ওয়ান ডে ম্যাচের শুরুটা মোটেও মনে রাখার মতো হল না আবেশ খানের। কেননা নিজের প্রথম ৩ ওভারে তিনি ৩৬ রান খরচ করলেন। আবেশের তৃতীয় ওভারে ২টি চার মারেন মায়ের্স এবং ১টি চার মারেন হোপ। ওভারে মোট ১৬ রান ওঠে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৬ ওভারে কোনও উইকেট না হারিয়ে ৪৫ রান তুলেছে। হোপ ২২ ও মায়ের্স ২৩ রানে ব্যাট করছেন।
খরুচে শুরু আবেশের
নিজের দ্বিতীয় ওভারে ১৩ রান খরচ করেন আবেশ খান। ২ ওভারে তিনি মোট ২০ রান উপহার দেন। ৪ ওভার শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সংগ্রহ বিনা উইকেটে ২৪ রান। মায়ের্স ১৪ ও হোপ ১০ রানে ব্যাট করছেন।
মাইলস্টোন হোপের
শাই হোপ ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে কেরিয়ারের ১০০তম ওয়ান ডে ম্য়াচে মাঠে নামেন। ম্যাচের আগে তাঁর হাতে বিশেষ জার্সি তুলে দেন নির্বাচক প্রধান হেইন্স। ওয়েস্ট ইন্ডিজের চতুর্থ উইকেটকিপার-ব্যাটসম্যান হিসেবে ১০০ ওয়ান ডে খেলার কৃতিত্ব অর্জন করেন তিনি।
ম্যাচ শুরু
কাইল মায়ের্সকে সঙ্গে নিয়ে ওপেন করতে নামেন শাই হোপ। বোলিং শুরু করেন মহম্মদ সিরাজ। শেষ বলে চার মারেন শাই হোপ। প্রথম ওভারে ৪ রান ওঠে। দ্বিতীয় ওভারে বল করতে আসেন আবেশ খান। ১টি বাউন্ডারি মারেন মায়ের্স। আবেশ ওয়ান ডে ক্রিকেটে নিজের প্রথম ওভারে ৭ রান খরচ করেন। ২ ওভারে ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্কোর বিনা উইকেটে ১১ রান।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রথম একাদশ
শাই হোপ (উইকেটকিপার), ব্র্যান্ডন কিং, শামারহ ব্রুকস, নিকোলাস পুরান (ক্যাপ্টেন), রোভম্যান পাওয়েল, আকিল হোসেন, রোমারিও শেফার্ড, কাইল মায়ের্স, হেডেন ওয়ালস, আলজারি জোসেফ ও জয়ডেন সিলস।
ভারতের প্রথম একাদশ
শিখর ধাওয়ান (ক্যাপ্টেন), শুভমন গিল, শ্রেয়স আইয়ার (ভাইস ক্যাপ্টেন), সূর্যকুমার যাদব, সঞ্জু স্যামসন (উইকেটকিপার), দীপক হুডা, অক্ষর প্যাটেল, শার্দুল ঠাকুর, যুজবেন্দ্র চাহাল, মহম্মদ সিরাজ ও আবেশ খান।
ফের টস হারলেন ধাওয়ান
প্রথম ম্যাচের মতো সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ান ডে ম্যাচেও টস হারলেন শিখর ধাওয়ান। টস জিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক নিকোলাস পুরান এবার শুরুতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন। সুতরাং, কুইন্স পার্ক ওভালে রান তাড়া করবে টিম ইন্ডিয়া।
ওয়ান ডে অভিষেক আবেশের
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ান ডে ম্যাচে ৫০ ওবারের ক্রিকেটে ভারতের হয়ে অভিষেক হচ্ছে পেসার আবেশ খানের। ২৫ বছর বয়সী পেসার ইতিমধ্যেই টি-২০ ক্রিকেটে ভারতের হয়ে মাঠে নেমেছেন। তিনি এখনও পর্যন্ত মোট ৯টি আন্তর্জাতিক টি-২০ ম্যাচ খেলেছেন। উইকেট নিয়েছেন ৮টি। আবেশকে প্রথম একাদশে জায়গা ছেড়ে দেন প্রসিধ কৃষ্ণা।
ভারত পাচ্ছে না জাদেজাকে
চোটের জন্য সিরিজের প্রথম ওয়ান ডে ম্যাচে মাঠে নামতে পারেননি রবীন্দ্র জাদেজা। দ্বিতীয় ম্য়াচেও তাঁকে পাবে না ভারত। বিসিসিআইয়ের তরফে বিজ্ঞপ্তি জারি করে আগেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যে, জাদেজা প্রথম ২টি ম্যাচ থেকে ছিটকে গিয়েছেন। এমনকি তৃতীয় ম্যাচেও মাঠে নামা নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে তাঁর।
ডু অর ডাই ম্যাচ
জয়ের খুব কাছে গিয়েও প্রথম ম্যাচে হারতে হয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে। দ্বিতীয় ম্যাচ হেরে বসলেই সিরিজ হাতছাড়া হবে ক্যারিবিয়ানদের। সেদিক থেকে এটি নিকোলাস পুরানদের কাছে ডু অর ডাই ম্যাচ।
প্রথম ওয়ান ডে ম্যাচের ফলাফল
সিরিজের প্রথম ওয়ান ডে ম্যাচে ভারত টস হেরে শুরুতে ব্যাট করতে নামে। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৭ উইকেটের বিনিময়ে ৩০৮ রানের বড়সড় ইনিংস গড়ে তোলেন শিখর ধাওয়ানরা। গব্বর নিজে ৯৭ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলেন। পালটা ব্যাট করতে নেমে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৬ উইকেটে ৩০৫ রানে আটকে যায়। ৩ রানের সংক্ষিপ্ত ব্যবধানে ম্যাচ জিতে সিরিজে ১-০ এগিয়ে যায় ভারত। ম্যাচের সেরা ক্রিকেটার নির্বাচিত হন ধাওয়ান।