অ্যান্টিগায় ইংল্যান্ডকে চার উইকেটে হারিয়ে রেকর্ড পঞ্চমবার অনুুর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপ জিততে সক্ষম হয় ভারতীয় দল। গোটা টুর্নামেন্টে অপরাজিত ছিলেন যশ ধুলরা। ভারতীয় দলের খেলা প্রশংসা কুড়িয়েছে বিশেষজ্ঞ থেকে সমর্থক সকলেরই। তবে বিশ্বকাপ জয়ের জন্য ক্রিকেটারদের পাশপাশি ভারতীয় অনুর্ধ্ব ১৯ দলের নির্বাচকদেরও প্রশংসায় পঞ্চমুখ ভিভিএস লক্ষ্মণ।
ম্যাচ শেষে এক সাক্ষাৎকারে ভিভিএস লক্ষ্মণ জানান, ‘প্রথমেই নির্বাচন কমিটিকে অনেক অভিনন্দন। এটা নতুন নির্বাচন কমিটি ছিল এবং ওদের ক্ষেত্রে এই প্রতিভাবান ক্রিকেটারদের খুঁজে বের করাটা একেবারেই সহজ ছিল না। তারপর দলের প্রধান কোচ হিসাবে হৃষিকেশ, সাইরাজ, মুনিশ এবং সকল সাপোর্ট স্টাফই দুর্দান্ত কাজ করেছেন। ওরা যেভাবে এই দলকে একত্রিত করে কঠোর প্রস্তুতি সেরেছে, তা প্রশংসনীয়। ওরা এশিয়া কাপ জিতে দারুণভাবে প্রস্তুতি সেরে বিশ্বকাপে খেলতে নামে।’
সাধারণত অনুর্ধ্ব ১৯ ক্রিকেটারদের জন্য প্রতি বছরই ঘরোয়া কোচবিহার ট্রফির আয়োজন করা হয়। তবে গত মরশুমে রঞ্জির পাশাপাশি কোনোরকম ঘরোয়া ক্রিকেটই, করোনার কারণে আয়োজন করা সম্ভব হয়নি। তার ফলে দল বিছাইয়ের আগে ক্রিকেটারদের ঠিক করে পরখ করারও সুযোগ পাননি নির্বাচকরা। সেই দিকেই ইঙ্গিত কর লক্ষ্মণ তাদের বাহবা দেন। করোনকালে এমন পরিস্থিতিতে এই জয়টা তাই বিশেষ স্বস্তি দিচ্ছে ভারতীয় কিংবদন্তিকে।
‘আমার মতে বিসিসিআইকে বাহবা দেওয়াটাও প্রয়োজনীয়। অনুর্ধ্ব ১৬, ১৯ এবং অনুর্ধ্ব ২৩ দলগুলি প্রচুর ম্য়াচ খেলার সুযোগ পায়। তবে করোনার কারণে তো এবার তেমন কিছুই করা গেল না, কোনো টুর্নামেন্টই আয়োজিত হল না। সেই কারণে আমার মতে এই টুর্নামেন্ট জয়ের অনুভূতিটাই আলাদা।’ দাবি এনসিএ প্রধান লক্ষ্মণের।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।