বাংলা নিউজ > ময়দান > সংশোধিত ঘরোয়া মরশুমের প্রস্তাব BCCI-এর, রাজ্য সংস্থাগুলিকে দেওয়া হল ৪ বিকল্প

সংশোধিত ঘরোয়া মরশুমের প্রস্তাব BCCI-এর, রাজ্য সংস্থাগুলিকে দেওয়া হল ৪ বিকল্প

সংশোধিত ঘরোয়া মরশুমের প্রস্তাব BCCI-এর, রাজ্য সংস্থাগুলিকে দেওয়া হল ৪ বিকল্প (ফাইল ছবি, সৌজন্য পিটিআই)

আইপিএলের মতোই বায়ো-বাবল তৈরি করে হবে ঘরোয়া টুর্নামেন্ট।

আইপিএলের মতোই বায়ো-বাবল তৈরি করে হবে ঘরোয়া টুর্নামেন্ট। সেজন্য আগামী মরশুমের ঘরোয়া ক্রিকেটের টুর্নামেন্টগুলি আয়োজন নিয়ে রাজ্য সংস্থাগুলিকে চারটি বিকল্প দিল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। আগামী ২ ডিসেম্বরের মধ্যে সেই উত্তর দিতে হবে।

দেশের ৩৮ টি আঞ্চলিক ক্রিকেট সংস্থাকে পাঠানো সেই ইমেলে জানানো হয়েছে, করোনাভাইরাস পরিস্থিতির মধ্যে যাতায়াতের ঝক্কি এড়াতে ছ'টি বায়ো-বাবল তৈরি করবে বিসিসিআই। যে ইমেলে স্বাক্ষর করেছেন বিসিসিআই সচিব জয় শাহ। তাতে বলা হয়েছে, 'সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে সফলভাবে আইপিএল শেষ করার ফলে ২০২০-২১ মরশুমের ঘরোয়া ক্রিকেট চালু করার বিষয়েও কাজ করছে বিসিসিআই।'

ঘরোয়া ক্রিকেটের আয়োজনের চারটি বিকল্প হল - ১) শুধু রঞ্জি ট্রফি, ২) শুধু সইদ মুস্তাক আলি টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট, ৩) রঞ্জি ট্রফি এবং সইদ মুস্তাক আলি টুর্নামেন্ট এবং ৪) বিজয় হাজারে ট্রফি ও সইদ মুস্তাক আলি টুর্নামেন্ট। বিসিসিআইয়ের ইমেলে বলা হয়ছে, '৩৮ টি দলকে পাঁচটি এলিট গ্রুপ এবং একটি প্লেট গ্রুপে বিভক্ত করা হবে। এলিট গ্রুপের প্রতিটিতে ছ'টি দল থাকবে এবং প্লেট গ্রুপে আটটি দল থাকবে।'

ভারতীয় বোর্ডের তরফে জানানো হয়েছে, রঞ্জি ট্রফি আয়োজনে ৬৭ দিন, বিজয় হাজারে ট্রফি আয়োজনে ২৮ দিন এবং সইদ মুস্তাক আলি টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট আয়োজনে ২২ দিন সময় লাগবে। আপাতত টুর্নামেন্টের প্রস্তাবিত সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর থেকে সইদ মুস্তাক আলি টুর্নামেন্ট দিয়ে শুরু হবে ২০২০-২১ মরশুমের ঘরোয়া ক্রিকেট। যা চলবে নয়া বছরের ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। আগামী বছর আইপিএলের আগে সেই টুর্নামেন্টে বাড়তি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্ট মহলের খবর। আগামী ১১ জানুয়ারি থেকে বিজয় হাজারে ট্রফি শুরু হয়ে চলবে ৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। বিজয় হাজারে ট্রফির সঙ্গে শুরু হবে রঞ্জি ট্রফিও। তা চলবে আগামী ১৬ মার্চ পর্যন্ত।

সূত্রের খবর, রঞ্জি প্লেট গ্রুপের ম্যাচগুলি আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছে পুদুচেরি। কলকাতা, দিল্লি, চেন্নাই, চণ্ডীগড়, লখনউ, নাগপুর, রাজকোট এবং বরোদায় বায়ো-বাবল তৈরি করা যেতে পারে। তবে মহিলা এবং জুনিয়র ক্রিকেট শুরুর এখনও কোনও পরিকল্পনা নেই।

বন্ধ করুন