স্পনসরও ঠিক হয়ে গিয়েছে। কিন্তু তারপরও আইপিএলের সঙ্গেকাটল না চিনা যোগ।মঙ্গলবার দুপুরে আইপিএল কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়, ২২২ কোটি টাকার চুক্তিতে আইপিএলের মূল স্পনসর হওয়ার দৌড়ে বাজিমাত করেছে ড্রিম ১১।
পিটিআই জানিয়েছে, প্রাথমিকভাবে সাড়ে চার মাসের চুক্তি হলেও ২০২২ সালের আইপিএল পর্যন্ত মূল স্পনসর থাকতে পারে স্পোর্টস ফ্যান্টাসি অ্যাপটি। যদি চতুর্দশ সংস্করণে ভিভো ফিরে না আসে, সেটা অবশ্য তখনই সম্ভব হবে। সেক্ষেত্রে ২০২১ এবং ২০২২ সালেও আইপিএলের মূল স্পনসর থাকবে ড্রিম ১১। ওই দুটি সংস্করণের জন্য ২৪০ কোটি টাকা করে দেবে ভারতীয় সংস্থাটি।
আর সেই স্পোর্টস ফ্যান্টাসি অ্যাপে কালারি ক্যাপিটাল,মাল্টিপেলস এবং স্টেডভিউ ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্টের মতো সংস্থার লগ্নি আছে। একইসঙ্গে বিনিয়োগ আছে চিনা সংস্থা টেনসেন্টেরও (Tencent)। তা নিয়েই যত প্রশ্ন উঠছে। যদিও ভারতীয় বোর্ডের অন্দরের এক কর্তা সংবাদসংস্থা পিটিআইকে জানিয়েছেন, ড্রিম ১১ অ্যাপে চিনা সংস্থার ১০ শতাংশেরও কম লগ্নি আছে। অধিকাংশ শেয়ার আছে একাধিক ভারতীয় সংস্থার হাতে।
২০০৮ সালে হর্ষ জৈন এবং ভবিত শেঠ সেই অ্যাপ তৈরি করেছিলেন। সেই সময় তাঁরা দু'জনেই দেশের বাইরে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ছিলেন। বিসিসিআইয়ের এক কর্তা পিটিআইকে বলেছেন, ‘ড্রিম ১১-এর প্রতিষ্ঠাতা-সহ সব শেয়ারহোল্ডার এবং ৪০০-র বেশি কর্মী - সবাইভারতীয়। ওদের ভারতীয় বিনিয়োগকারী হল কালারি ক্যাপিটাল এবং মাল্টিপেলস ইক্যুইটি। এমনকী ড্রিম ১১-এর শুধুমাত্র ভারতীয়দের ব্যবহারের জন্য পাওয়া যায়। শুধুমাত্র একঅঙ্কের নগণ্য শেয়ার আছে টেনসেন্টের।’
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।