আইপিএলের ইতিহাসে অন্যতম 'কিপ্টে' বোলার তিনি। ওভার পিছু যেমন কম রান দেন , সেরকম উইকেট পিছুও সবথেকে কম রান দেন আফগান তারকা বোলার রশিদ খান। সানরাইজার্স হায়দরাবাদ দলের স্পিন বোলিং বিভাগের অন্যতম স্তম্ভ তিনি। বছরের পর বছর,ম্যাচের পর ম্যাচ তিনি আইপিএলে ভাল পারফরমেন্স করে এসেছেন।
মঙ্গলবারের ম্যাচে দিল্লি ক্যাপিটালস দলের বিরুদ্ধে জয় পাওয়াটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল হায়দরাবাদ দলের। পয়েন্ট টেবিলে এই ম্যাচ খেলার আগে তাদের অবস্থান ছিল ৭ নম্বরে। এই ম্যাচ হারলেই শেষ হয়ে যেত প্লে অফের আশা। ডেভিড ওয়ার্নার এবং ঋদ্ধিমান সাহার বিধ্বংসী ১০৬ রানের ওপেনিং জুটিতে এদিন রানের পাহাড় গড়েন তারা। ২০০ উপর রান তাড়া করতে নেমে প্রথম থেকেই চাপে ছিলেন দিল্লির ব্যাটসম্যান । প্রথম থেকেই তাদের ১০ রানের বেশি করে প্রতি ওভারে রান করতে হত। এই অবস্থার সুযোগ নিয়েই দিল্লি ব্যাটসম্যানদের বিপক্ষে ভয়ংকর হয়ে ওঠেন রশিদ। মাত্র ৭ রান দিয়ে ৪ ওভারে তুলে নেন তিনটি উইকেট। এ
আসুন একনজরে দেখে নেওয়া যাক আইপিএলের ইতিহাসে ৪ওভারের স্পেলে 'কৃপনতম' বোলিংয়ের নিদর্শনগুলি :-
১) আশিস নেহেরা ব্লুমফন্টেনে কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবের বিরুদ্ধে ২০০৯ সালে ৬ রান দিয়ে ১ উইকেট।
২)ফিডেল এডওয়ার্ডস, ব্লুমফন্টেনে কেকেআরের বিরুদ্ধে ২০০৯ সালে ৬ রান দিয়ে কোন উইকেট পাননি।
৩) যুজবেন্দ্র চাহাল চেন্নাইয়ে সিএসকের বিরুদ্ধে ২০১৯ সালে ৬ রান দিয়ে ১ উইকেট।
৪) রাহুল শর্মা ডিওয়াই পাটিল স্টেডিয়ামে মুম্বই ইন্ডিয়ান্স দলের বিরুদ্ধে ২০১১ সালে ৭রান দিয়ে ২ উইকেট।
৫) লকি ফার্গুসন পুনেতে আরসিবির বিরুদ্ধে ২০১৭ সালে ৭ রান দিয়ে ২ উইকেট।
৬) রশিদ খান দিল্লি ক্যাপিটালসের বিরুদ্ধে ২০২০ সালে ৭ রান দিয়ে ৩ উইকেট।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।