একদিকে চেন্নাই সুপার কিংসের বিরুদ্ধে দাপুটে জয় দিয়ে আইপিএল ২০২৩ অভিযান শুরু করে গুজরাট টাইটানস। অন্যদিকে নতুন মরশুমের নিজেদের প্রথম ম্যাচেই লখনউ সুপার জায়ান্টসের কাছে একতরফা হারের মুখ দেখতে হয় দিল্লি ক্যাপিটালসকে। এবার ঘরের মাঠে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের চ্যালেঞ্জ সামলাতে নামে ক্যাপিটালস। তবে নিজেদের ডেরাতেও হারের মুখ দেখতে হয় ওয়ার্নারদের। হার্দিক পান্ডিয়ারা জয়ের ধারা বজায় রাখেন নতুন মরশুমের দ্বিতীয় ম্যাচেও। পরপর ২টি ম্যাচ হেরে মাঠ ছাড়তে হয় দিল্লি ক্যাপিটালসকে।
ম্যাচের সেরা সাই সুদর্শন
৪টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ৪৮ বলে ৬২ রানের অপরাজিত ইনিংসের সুবাদে ম্য়াচের সেরা ক্রিকেটারের পুরস্কার জেতেন গুজরাট টাইটানসের সাই সুদর্শন।
হাসতে হাসতে জয় গুজরাটের
দিল্লি ক্যাপিটালসের ৮ উইকেটে ১৬২ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে গুজরাট টাইটানস ১৮.১ ওভারে ৪ উইকেটের বিনিময়ে ১৬৩ রান তুলে ম্যাচ জিতে যায়। ১১ বল বাকি থাকতে ৬ উইকেটে ম্যাচ জেতে টাইটানস। সাই সুদর্শন ৪টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ৪৮ বলে ৬২ রান করে অপরাজিত থাকেন। ডেভিড মিলার ১৬ বলে ৩১ রান করে নট-আউট থাকেন। তিনি ২টি চার ও ২টি ছক্কা মারেন। মিচেল মার্শ ৩.১ ওভার বল করে ২৪ রানের বিনিময়ে ১টি উইকেট দখল করেন।
২ ওভারে ২ রান দরকার গুজরাটের
১৮ ওভার শেষে গুজরাটের স্কোর ৪ উইকেটে ১৬১ রান। জয়ের জন্য ২ ওভারে ২ রান দরকার তাদের। খলিলের ওভারে ১০ রান ওঠে। তিনি ৪ ওভারে ৩৮ রান খরচ করে ১টি উইকেট নিয়েছেন।সুদর্শন ৬২ ও মিলার ২৯ রানে ব্যাট করছেন।
সুদর্শনের হাফ-সেঞ্চুরি
৪টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ৪৪ বলে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন সাই সুদর্শন। নরকিয়ার ওভারে ১টি চার ও ১টি ছক্কা মারেন তিনি। ১৭ ওভার শেষে গুজরাটের স্কোর ৪ উইকেটে ১৫১ রান। জয়ের জন্য ৩ ওভারে ১২ রান দরকার ক্যাপিটালসের। সুদর্শন ৫৯ ও মিলার ২৩ রানে ব্যাট করছেন। নরকিয়া ৪ ওভারে ৩৯ রান খরচ করে ২টি উইকেট নিয়েছেন।
ব্যাট চালাচ্ছেন মিলার
১৬তম ওভারে মুকেশ কুমারের বলে ২টি ছক্কা ও ১টি চার মারেন মিলার। ওভারে মোট ২০ রান ওঠে। ১৬ ওভার শেষে গুজরাটের স্কোর ৪ উইকেটে ১৩৭ রান। সুদর্শন ৪৭ ও মিলার ২১ রানে ব্যাট করছেন। মুকেশ ৪ ওভারে ৪২ রান খরচ করেন। কোনও উইকেট পাননি তিনি।
৫ ওভারে গুজরাটের দরকার ৪৬ রান
জয়ের জন্য শেষ ৫ ওভারে গুজরাট টাইটানসের দরকার ৪৬ রান। তারা ১৫ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ১১৭ রান তুলেছে। ৪৫ রানে ব্যাট করছেন সুদর্শন। কুলদীপ ৩ ওভারে ১৮ রান খরচ করেছেন।
বিজয় শঙ্কর আউট
১৩.২ ওভারে মিচেল মার্শের বলে এলবিডব্লিউ হয়ে সাজঘরে ফেরেন বিজয় শঙ্কর। আম্পায়ার প্রাথমিকভাবে আউট দেননি। তবে রিভিউ নিয়ে সাফল্য পায় দিল্লি। বিজয় ২৩ বলে ২৯ রান করে মাঠ ছাড়েন। তিনি ৩টি চার মারেন। গুজরাট ১০৭ রানে ৪ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন ডেভিড মিলার। ১৪ ওভার শেষে গুজরাটের স্কোর ৪ উইকেটে ১১২ রান। ৪৩ রানে ব্যাট করছেন সাই সুদর্শন।
নরকিয়ার ওভারে ৫ রান
১৩তম ওভারে ৫ রান খরচ করেন এনরিখ নরকিয়া। ১৩ ওভার শেষে টাইটানসের স্কোর ৩ উইকেটে ১০৬ রান। নরকিয়া ৩ ওভারে ২৫ রানের বিনিময়ে ২টি উইকেট নিয়েছেন।
১০০ টপকাল গুজরাট
১২তম ওভারে দলগত ১০০ রানের গণ্ডি টপকে গেল গুজরাট টাইটানস। খলিল আহমেদের বলে ১টি চার মারেন বিজয় শঙ্কর। ওভারে মোট ১০ রান ওঠে। ১২ ওভার শেষে গুজরাটের স্কোর ৩ উইতেটে ১০১ রান। শঙ্কর ২৮ ও সুদর্শন ৩৫ রানে ব্যাট করছেন।
মার্শের ওভারে ৮ রান
১১তম ওভারে বল করতে আসেন মিচেল মার্শ। তাঁর ওভারে ১টি চার মারেন বিজয় শঙ্কর। ওভারে মোট ৮ রান ওঠে। ১১ ওভার শেষে টাইটানসের স্কোর ৩ উইকেটে ৯১ রান। সুদর্শন ৩৩ ও বিজয় শঙ্কর ২১ রানে ব্যাট করছেন। মার্শ ২ ওভারে ১৬ রান খরচ করেছেন।
১০ ওভারে ৮০ রান দরকার টাইটানসের
১০ ওভার শেষে গুজরাট টাইটানসের স্কোর ৩ উইকেটে ৮৩ রান। সুতরাং, জয়ের জন্য শেষ ১০ ওভারে ৮০ রান দরকার তাদের। সুদর্শন ৩২ ও বিজয় শঙ্কর ১৫ রানে ব্যাট করছেন। ২ ওভারে ১৩ রান খরচ করেছেন কুলদীপ।
মুকেশের ওভারে ৮ রান
নবম ওভারে মুকেশ কুমারের বলে ১টি চার মারেন সাই সুদর্শন। ওভারে মোট ৮ রান ওঠে। ৯ ওভার শেষে গুজরাটের স্কোর ৩ উইকেটে ৭৪ রান। সুদর্শন ২৯ রানে ব্যাট করছেন। মুকেশ কুমার ৩ ওভারে ২২ রান খরচ করেছেন।
রিভিউ খোয়াল দিল্লি
অষ্টম ওভারে বল করতে আসেন কুলদীপ যাদব। তাঁর ওভারের চতুর্থ বলে সুদর্শনের বিরুদ্ধে কট-বিহাইন্ডের আবেদন জানায় দিল্লি। আম্পায়ার আউট দেননি। তড়িঘড়ি রিভিউ নেয় দিল্লি। যদিও আল্ট্রা এজে কোনও হেলদোল ধরা পড়েনি। ফলে রিভিউ খোয়ায় তারা। ৮ ওভার শেষে টাইটানসের স্কোর ৩ উইকেটে ৬৬ রান।
মার্শের ওভারে ৮ রান
সপ্তম ওভারে বল করতে আসেন মিচেল মার্শ। তাঁর ওভারে ৮ রান ওঠে। ৭ ওভার শেষে টাইটানসের স্কোর ৩ উইকেটে ৬২ রান। ২১ রানে ব্যাট করছেন সুদর্শন।
হার্দিক পান্ডিয়া আউট
৫.৬ ওভারে খলিল আহমেদের বলে অভিষেক পোড়েলের দস্তানায় ধরা পড়েন হার্দিক পান্ডিয়া। ৪ বলে ৫ রান করেন তিনি। মারেন ১টি চার। গুজরাট ৫৪ রানে ৩ উইকেট হারায়। ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার হিসেবে ব্যাট করতে নামেন বিজয় শঙ্কর। ১৮ রানে ব্যাট করছেন সাই সুদর্শন।
শুভমন গিল আউট
চতুর্থ ওভারে মুকেশ কুমার ৬ রান খরচ করেন। ১টি চার মারেন সুদর্শন। ৪.১ ওভারে নরকিয়ার বলে বোল্ড হয়ে মাঠ ছাড়েন শুভমন গিল। ১৩ বলে ১৪ রান করেন তিনি। মারেন ৩টি চার। ৩৬ রানে ২ উইকেট হারায় দিল্লি। ব্যাট করতে নামেন হার্দিক পান্ডিয়া। ওভারের দ্বিতীয় বলে ফ্রি-হিটে স্কুপ শটে দুর্দান্ত ছক্কা মারেন সুদর্শন। ওভারের শেষ বলে চার মারেন হার্দিক। ৫ ওভার শেষে গুজরাটের স্কোর ২ উইকেটে ৪৯ রান।
ঋদ্ধিমান সাহা আউট
তৃতীয় ওভারে বল করতে আসেন এনরিখ নরকিয়া। তিনি প্রথম বলেই বোল্ড করেন ঋদ্ধিমান সাহাকে। ২টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ৭ বলে ১৪ রান করে মাঠ ছাড়েন ঋদ্ধিমান। গুজরাট ২২ রানে ১ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন সাই সুদর্শন। ৩ ওভার শেষে গুজরাটের স্কোর ১ উইকেটে ৩০ রান। গিল ১৩ রানে ব্যাট করছেন।
মুকেশের ওভারে জোড়া বাউন্ডারি গিলের
দ্বিতীয় ওভারে বল করতে আসেন মুকেশ কুমার। তাঁর প্রথম ও চতুর্থ বলে জোড়া বাউন্ডারি মারেন শুভমন গিল। ২ ওভার শেষে গুজরাট টাইটানসের স্কোর বিনা উইকেটে ২২ রান।
প্রথম ওভারেই ঝড় ঋদ্ধির
শুভমন গিলকে সঙ্গে নিয়ে ওপেন করতে নামেন ঋদ্ধিমান সাহা। বোলিং শুরু করেন খলিল আহমেদ। ঋদ্ধি ওভারের তৃতীয় ও চতুর্থ বলে পরপর ২টি চার মারেন। শেষ বলে ছক্কা হাঁকান সাহা। প্রথম ওভারে ১৪ রান ওঠে।
ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার হিসেবে মাঠে নামেন খলিল
দ্বিতীয় ইনিংসের শুরু থেকে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার হিসেবে দিল্লি মাঠে নামায় খলিল আহমেদকে। তিনি সরফরাজ খানের পরিবর্তে খেলতে নামেন।
লড়াইয়ের রসদ পেল দিল্লি
শুরু থেকেই ধারাবাহিকভাবে উইকেট হারাতে থাকলেও দিল্লি শেষমেশ দলগত পারফর্ম্যান্সে ভর করে লড়াইয়ের রসদ সংগ্রহ করে নেয়। যদিও গুজরাটের সামনে বড়সড় লক্ষ্যমাত্রা ঝুলিয়ে দিতে ব্যর্থ হয় তারা। নির্ধারিত ২০ ওভারে দিল্লির স্কোর ৮ উইকেটে ১৬২ রান। সুতরাং, জয়ের জন্য গুজরাটের দরকার ১৬৩ রান। নরকিয়া ৪ ও কুলদীর ১ রানে নট-আউট থাকেন। শামি ৪ ওভারে ৪১ রানের বিনিময়ে ৩টি উইকেট দখল করেন।
শামির তৃতীয় শিকার অক্ষর
১৯.৪ ওভারে মহম্মদ শামির বলে ডেভিড মিলারের হাতে ধরা পড়েন অক্ষর প্যাটেল। ২২ বলে ৩৬ রান করেন তিনি। মারেন ২টি চার ও ৩টি ছক্কা। দিল্লি ১৫৮ রানে ৮ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন এনরিখ নরকিয়া।
আমন খান আউট
১৮.৪ ওভারে রশিদ খানের বলে হার্দিক পান্ডিয়ার হাতে ধরা পড়েন আমন হাকিম খান। ঠিক আগের বলেই ছক্কা মারেন তিনি। আমন ৮ বলে ৮ রান করে সাজঘরে ফেরেন। দিল্লি ১৪৮ রানে ৭ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন কুলদীপ যাদব। ১৯ ওভার শেষে দিল্লির স্কোর ৭ উইকেটে ১৫০ রান। অক্ষর ২৮ রানে ব্যাট করছেন। রশিদ ৪ ওভারে ৩১ রানের বিনিময়ে ৩টি উইকেট নিয়েছেন। জোশ লিটল ৪ ওভারে ২৭ রান খরচ করেছেন। যদিও কোনও উইকেট পাননি তিনি।
সরফরাজকে ফেরালেন রশিদ
১৬.২ ওভারে রশিদ খানের বলে ছক্কা হাঁকাতে গিয়ে বাউন্ডারি লাইনে জোশ লিটলের হাতে ধরা পড়েন সরফরাজ খান। ৩৪ বলে ৩০ রান করেন সরফরাজ। মারেন ২টি চার। দিল্লি ১৩০ রানে ৬ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন আমন হাকিম খান। ১৭ ওভার শেষে দিল্লির স্কোর ৬ উইকেটে ৬ উইকেটে ১৩২ রান। অক্ষর ১৮ রানে ব্যাট করছেন। রশিদ ৩ ওভারে ২২ রানের বিনিময়ে ২টি উইকেট নিয়েছেন।
ব্যাট চালাচ্ছেন অক্ষর
১৪তম ওভারে আলজারি জোসেফের বলে ১টি চার মারেন অক্ষর প্যাটেল। ১৫তম ওভারে রশিদ খানের বলে ১টি ছক্কা মারেন তিনি। ১৫ ওভার শেষে দিল্লির স্কোর ৫ উইকেটে ১২১ রান। ৯ বলে ১৬ রান করেছেন অক্ষর। মেরেছেন ২টি চার ও ১টি ছক্কা। ২৮ বলে ২২ রান করেছেন সরফরাজ। জোসেফ ৪ ওভারে ২৯ রানের বিনিময়ে ২টি উইকেট নিয়েছেন।
অভিষেক পোড়েল আউট
১৩তম ওভারে বল করতে আসেন রশিদ খান। ১৩.২ ওভারে রশিদের বলে বোল্ড হয়ে মাঠ ছাড়েন অভিষেক পোড়েল। ২টি ছক্কার সাহায্যে ১১ বলে ২০ রান করে মাঠ ছাড়েন অভিষেক। দিল্লি ১০১ রানে ৫ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন অক্ষর প্যাটেল। ১৩ ওভার শেষে দিল্লির স্কোর ৫ উইকেটে ১০৭ রান।
১০০ ছুঁল দিল্লি
১১.৬ ওভারে যশ দয়ালের বলে বিশাল ছক্কা হাঁকিয়ে দিল্লিকে ১০০ রানে পৌঁছে দেন অভিষেক পোড়েল। ১২ ওভার শেষে দিল্লির স্কোর ৪ উইকেটে ১০০ রান। সরফরাজ ১৭ ও অভিষেক ২০ রানে ব্যাট করছেন।
জীবনদান পেলেন সরফরাজ
১১.২ ওভারে যশ দয়ালের বলে সরফরাজ খানের ক্যাচ ছাড়েন জোশ লিটল। উচুঁ বল তালুবন্দি করতে ব্যর্থ হন লিটল। সরফরাজ তখন ১৩ রানে ব্যাট করছিলেন।
জোসেফের বলে ছক্কা হাঁকালেন অভিষেক
১০.৪ ওভারে আলজারি জোসেফের বলে ছক্কা হাঁকান অভিষেক পোড়েল। থার্ডম্যান বাউন্ডারিতে লাফিয়ে ক্যাচ ধরেন যশ দয়াল। তবে লাফিয়ে বল ধরার পরে তাঁর পা পড়ে বাউন্ডারি লাইনের বাইরে। যদিও ঠিক তার পরেই অভিষেকের হেলমেটে আঘাত করে বল। ১১ ওভার শেষে দিল্লির স্কোর ৪ উইকেটে ৮৮ রান। অভিষেক ১২ রানে ব্যাট করছেন।
অর্ধেক ইনিংস শেষ
দশম ওভারে বল করতে আসেন হার্দিক পান্ডিয়া। তাঁর বলে ১টি চার মারেন সরফরাজ খান। অর্ধেক ইনিংস শেষে দিল্লির স্কোর ৪ উইকেটে ৭৮ রান। সরফরাজ ১২ ও অভিষেক ৩ রানে ব্যাট করছেন। হার্দিক ৩ ওভারে ১৮ রান খরচ করেছেন।
রিলি রসউ আউট
পরপর ২ বলে ২টি উইকেট তুলে নিলেন আলজারি জোসেফ। ৮.৩ ওভারে জোসেফের বলে রিল রসউয়ের দুর্দান্ত ক্যাচ ধরেন রাহুল তেওয়াটিয়া। গোল্ডেন ডাকে মাঠ ছাড়েন রিলি। দিল্লি ৬৭ রানে ৪ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন অভিষেক পোড়েল। তিনি প্রথম বলেই ১ রান নিয়ে খাতা খোলেন। ৯ ওভার শেষে দিল্লির স্কোর ৪ উইকেটে ৭০ রান।
ওয়ার্নারকে ফেরালেন জোসেফ
৮.২ ওভারে আলজারি জোসেফের বলে বোল্ড হয়ে মাঠ ছাড়েন ডেভিড ওয়ার্নার। ৩২ বলে ৩৭ রান করেন তিনি। মারেন ৭টি চার। দিল্লি ৬৭ রানে ৩ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন রিলি রসউ।
জোড়া বাউন্ডারিতে জোফেসকে স্বাগত
সপ্তম ওভারে আলজারি জোসেফের বলে জোড়া বাউন্ডারি মারেন ডেভিড ওয়ার্নার। ওভারে ১১ রান ওঠে। ৭ ওভার শেষে দিল্লি ক্যাপিটালসের স্কোর ২ উইকেটে ৬৩ রান। ৩৫ রানে ব্যাট করছেন ওয়ার্নার।
পাওয়ার প্লে-তেই ৫০ টপকাল দিল্লি
পাওয়ার প্লে-র ৬ ওভার শেষে দিল্লি ক্যাপিটালসের স্কোর ২ উইকেটে ৫২ রান। ষষ্ঠ ওভারে হার্দিকের বলে ১০ রান সংগ্রহ করে দিল্লি। ওয়ার্নার ২৫ রানে ব্যাট করছেন।
শামির দ্বিতীয় শিকার মার্শ
চতুর্থ ওভারে বল করতে আসেন লিটল। ওভারের শেষ বলে চার মারেন ওয়ার্নার। পঞ্চম ওভারে শামি পুনরায় বল হাতে নেন। প্রথম বলেই চার মারেন মিচেল মার্শ। ৪.২ ওভারে শামি ছিটকে দেন মার্শের স্টাম্প। ৪ বলে ৪ রান করে মাঠ ছাড়েন অজি তারকা। দিল্লি ৩৭ রানে ২ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন সরফরাজ খান। ওভারের শেষ বলে চার মারেন ডেভিড। ৫ ওভার শেষে দিল্লির স্কোর ২ উইকেটে ৪২ রান। ওয়ার্নার ২০ রানে ব্যাট করছেন। শামি ৩ ওভারে ২৯ রান খরচ করে ২টি উইকেট নিয়েছেন।
পৃথ্বীকে ফেরালেন শামি
তৃতীয় ওভারে পুনরায় বল করতে আসেন শামি। শুরুতে ফের ওয়াইড বল করেন তিনি, যাতে দু'বার প্রান্ত বদল করেন দুই ব্যাটসম্যান। অর্থাৎ, ফের তিন রান অতিরিক্ত পেয়ে যায় দিল্লি। শামি পুনরায় ওভারের প্রথম বল করলে চার মারেন পৃথ্বী শ। তবে ২.৪ ওভারে শামির বলে আলজারি জোসেফের হাতে ধরা পড়ে যান পৃথ্বী। ৫ বলে ৭ রান করেন তিনি। দিল্লি ২৯ রানে ১ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন মিচেল মার্শ। শামি ২ ওভারে ২০ রান খরচ করে ১টি উইকেট নেন।
লিটলের ওভারে ৯ রান
দ্বিতীয় ওভারে বল করতে আসেন জোশ লিটল। ওভারের শেষ বলে চার মারেন ওয়ার্নার। ওভারে মোট ৯ রান ওঠে। ২ ওভার শেষে দিল্লির স্কোর বিনা উইকেটে ২০ রান। ওয়ার্নার ১২ রান করেছেন।
ম্যাচ শুরু
পৃথ্বীকে নিয়ে দিল্লির হয়ে ওপেন করতে নামেন ডেভিড ওয়ার্নার। গুজরাটের হয়ে বোলিং শুরু করেন মহম্মদ শামি। শুরুতেই ওয়াইড বল করেন শামি। শুধু শুরুতে নয়, বরং ওভারে মোট ৩টি ওয়াইড বল করেন শামি। একটি ওয়াইড বল বাউন্ডারির বাইরে চলে যায়। ১টি চার মারেন ওয়ার্নার। ৯ বলের প্রথম ওভারে ১১ রান ওঠে। ৭ রান আসে অতিরিক্ত হিসেবে।
দু'দলের পরিবর্ত
দিল্লি- ললিত যাদব, রোভম্যান পাওয়েল, চেতন সাকারিয়া, মণীশ পান্ডে ও খলিল অহমেদ।গুজরাট- সাই কিশোর, বিজয় শঙ্কর, জয়ন্ত যাদব, অভিনব মনোহর ও কেএস ভরত।
গুজরাটের প্রথম একাদশ
ঋদ্ধিমান সাহা (উইকেটকিপার), শুভমন গিল, সাই সুদর্শন, হার্দিক পান্ডিয়া (ক্যাপ্টেন), ডেভিড মিলার, রাহুল তেওয়াটিয়া, রশিদ খান, জোশ লিটল, আলজারি জোসেফ, যশ দয়াল ও মহম্মদ শামি।
দিল্লির প্রথম একাদশ
পৃথ্বী শ, ডেভিড ওয়ার্নার (ক্যাপ্টেন), মিচেল মার্শ, সরফরাজ খান, রিলি রসউ, আমন হাকিম খান, অক্ষর প্যাটেল, অভিষেক পোড়েল (উইকেটকিপার), কুলদীপ যাদব, এনরিখ নরকিয়া ও মুকেশ কুমার।
আইপিএলে আত্মপ্রকাশ অভিষেকের
দিল্লি ক্যাপিটালসের হয়ে আইপিএল অভিষেক হল বাংলার তরুণ উইকেটকিপার-ব্যাটসম্যান অভিষেক পোড়েলের। দিল্লির হয়ে মাঠে নামছেন এনরিখ নরকিয়াও। গুজরাটও তাদের প্রথম একাদশে একজোড়া রদবদল করে। চোট পেয়ে ছিটকে যাওয়া কেন উইলিয়ামসনের বদলে মাঠে নামছেন ডেভিড মিলার। বিজয় শঙ্করের বদলে মাঠে নামছেন সাই সুদর্শন।
টস জিতল গুজরাট
দিল্লির বিরুদ্ধে আইপিএল ২০২৩-এর গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে টস জিতল গুজরাট টাইটানস। টস জিতে হার্দিক পান্ডিয়া শুরুতে ব্যাট করার আমন্ত্রণ জানান দিল্লিকে। সুতরাং, কোটলায় রান তাড়া করবে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা।
মুখোমুখি সাক্ষাতের ইতিহাস
গতবছর প্রথমবার আইপিএলে মাঠে নামে গুজরাট টাইটানস। দিল্লি ও গুজরাট ভিন্ন গ্রুপে থাকায় লিগে মাত্র ১টি ম্যাচেই পরস্পরের বিরুদ্ধে মাঠে নামে দু'দল। সেই ম্যাচে দিল্লি ক্যাপিটালসকে পরাজিত করে গুজরাট। সুতরাং, মুখোমুখি লড়াইয়ে ১-০ এগিয়ে থেকে কোটলায় দিল্লির বিরুদ্ধে মাঠে নামছেন হার্দিকরা।
দুই বাঙালির সম্মুখসমর
দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে দিল্লি ক্যাপিটালসের বিরুদ্ধে আইপিএল ২০২৩-এর লড়াই ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন গুজরাট টাইটানসের। দিল্লি শিবিরের সাপোর্ট স্টাফ হয়ে ডাগ-আউটে থাকবেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। অন্যদিকে গুজরাটের হয়ে মাঠে নামবেন ঋদ্ধিমান সাহা। সুতরাং, দুই বাঙালির মুখোমুখি লড়াই দেখা যাবে কোটলায়। যদিও এই ম্যাচে বাংলার আরও কয়েকজন ক্রিকেটারকে মাঠে নামতে দেখা যেতে পারে। গুজরাটের হয়ে লড়াইয়ে নামবেন মহম্মদ শামি। দিল্লি শিবিরে রয়েছেন বাংলা দলের দুই তারকা মুকেশ কুমার ও অভিষেক পোড়েল। সুতরাং, বাংলার ক্রিকেটমহলের নজর থাকবে দিল্লি বনাম গুজরাট ম্যাচের দিকে।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।